কর্পোরেট সংবাদ
আদমজী ইপিজেডের বিনিয়োগকারীদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ট্রেড সেমিনার

নারায়ণগঞ্জে আদমজী ইপিজেডের বিনিয়োগকারীদের নিয়ে একটি বিশেষ ট্রেড সেমিনারের আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। নতুন অফশোর ব্যাংকিং আইন ২০২৪ প্রণয়নের ফলে ব্যবসায়-বাণিজ্যে সৃষ্ট সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের জানানোর লক্ষ্যে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
‘ওভারভিউ অব নিউ অফশোর ব্যাংকিং অ্যাক্ট ২০২৪, এফএক্স মার্কেট অপরচুনিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি কমিটমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে ব্র্যাক ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিনিয়োগকারীদের সামনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বৈদেশিক মুদ্রার নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা সস্পর্কে তুলে ধরেন।
গত ৫ জুন আদমজী ইপিজেডে আয়োজিত এই ট্রেড সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন আদমজী ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ সিদ্দিক, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং তারেক রেফাত উল্লাহ খান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন্স মো. শাহীন ইকবাল, হেড অব ট্রানজ্যাকশন ব্যাংকিং একেএম ফয়সাল হালিম এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সেমিনারে সম্প্রতি পাস হওয়া অফশোর ব্যাংকিং আইনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে এই আইনটি কীভাবে ইপিজেড ব্যবসায়কে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে, সেসব বিষয় তুলে ধরা হয়। ইপিজেডের বিনিয়োগকারী ও গ্রাহকরা রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতীয় অর্থনীতিতে তাঁদের মূল্যবান অবদানের জন্য তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের একটি মঞ্চ হিসেবেও কাজ করেছিল অনুষ্ঠানটি।
সুশাসন, স্বচ্ছতা, টেকসইতা-প্রতিশ্রুতি এবং গ্রাহকদের অব্যাহত তারল্য সহায়তা ব্র্যাক ব্যাংককে ইপিজেডের দেশি ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পছন্দের শীর্ষে নিয়ে গিয়েছে। এছাড়াও কর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম- ‘কর্পনেট’ গ্রাহকদের নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে ঝামেলাহীন ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা দিয়ে যাচ্ছে। ফলে, গ্রাহকরা সহজ এবং দক্ষতার সাথে তাঁদের ফান্ড ম্যানেজমেন্ট করতে পারছেন। সকল বড় বড় আন্তর্জাতিক ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে ব্যাংকটির সুসম্পর্কের ফলে গ্রাহকরাও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিভিন্ন সহায়তা পেয়ে থাকেন।
দেশের রপ্তানি বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় তারেক রেফাত উল্লাহ খান ইপিজেডের উদ্যোক্তাদের ব্যাপক প্রশংসা করেন। তিনি ইপিজেডের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৈদেশিক মুদ্রা সুবিধা এবং সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং সেবাদানের ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে তিনি আরও বলেন, আধুনিক প্রযুক্তি এবং দক্ষ জনবল দ্বারা পরিচালিত টিমের মাধ্যমে ইপিজেড প্রতিষ্ঠানগুলোকে অফশোর ব্যাংকিং সেবা দিতে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছি। এই ধরনের ইন্টারেক্টিভ সেমিনার, নলেজ শেয়ারিং সেশন এবং পারস্পরিক সহযোগিতা দেশের রপ্তানিমুখী শিল্প এবং অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সহায়তা করবে। আমাদের লক্ষ্য হলো, আমাদের গ্রাহকদের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশে মিস্টিনের গ্র্যান্ড লঞ্চ, একনি ফেসিয়াল ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

বাংলাদেশে অভিষেক উদযাপন করেছে ব্র্যান্ড মিস্টিন। সম্প্রতি যমুনা ফিউচার পার্ক ওয়েস্ট কোর্টে এক জমকালো লঞ্চ ইভেন্টের মাধ্যমে একনি ফেসিয়াল সিরিজের ছয়টি অভিনব ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন করা হয়। যা উন্নত ফর্মুলেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্কিনকেয়ার চাহিদা পূরণে তৈরি।
অনুষ্ঠানে মিস্টিনের শীর্ষ কর্মকর্তা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য উন্নয়ন বিভাগের (ডিআইটিপি) প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশের খ্যাতনামা সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা উপস্থিত ছিলেন। যারা মিস্টিনের এই মাইলস্টোন উদযাপনে অংশ নেন। অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিস্টিন বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য উচ্চমানের ও সাশ্রয়ী বিউটি সলিউশন প্রদানের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে।
এক তারকাখচিত সন্ধ্যায় অতিথিরা একটি অভিনব অভিজ্ঞতার অংশীদার হন। যেখানে ছিল পণ্য প্রদর্শনী, নতুন একনি ফেসিয়াল সিরিজের বৈচিত্র্যময় ভ্যারিয়েন্ট উপস্থাপন, যা ত্বককে দাগ ও ব্রণমুক্ত রাখতে সহায়তা করে।
ইভেন্টে গেমস, সেলফি জোন এবং এক্সক্লুসিভ ট্রায়ালের সুযোগ ছিলো। এছাড়া জনপ্রিয় ব্যান্ডের প্রাণবন্ত পরিবেশনা, যা সন্ধ্যাকে করে তোলে আরও উজ্জ্বল।
থাইল্যান্ডের শীর্ষ স্থানীয় কসমেটিক ব্র্যান্ড হিসেবে, মিস্টিন তার অত্যাধুনিক গবেষণা, ডার্মাটোলজিক্যালি টেস্টেড পণ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশে একনি ফেসিয়ালের লঞ্চ মিস্টিনের মিশনকে আরও শক্তিশালী করে – কার্যকর স্কিনকেয়ার সমাধানের মাধ্যমে গ্রাহকদের ক্ষমতায়ন করা।
মিস্টিনের একজন মুখপাত্র বলেন, “বাংলাদেশে মিস্টিনের বিশেষজ্ঞতা নিয়ে আসতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমাদের নতুন একনি ফেসিয়াল রেঞ্জ বাংলাদেশের ত্বকের ধরন অনুযায়ী বিশেষভাবে তৈরি, যা দৃশ্যমান ফলাফল নিশ্চিত করে। এই লঞ্চ দেশের সৌন্দর্য মানদণ্ড পুনর্নির্ধারণের যাত্রার শুধুমাত্র শুরু।”
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এবি ব্যাংকের এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী মেলায় অংশগ্রহণ

এবি ব্যাংক সম্প্রতি এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী মেলা ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করেছে। ৫০টি ব্যাংক এবং আর্থিক
প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে চার দিনব্যাপী মেলাটি প্রদর্শিত হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মিসেস নূরুন নাহার।
পরবর্তীতে, এবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব সৈয়দ মিজানুর রহমানের উপস্থিতিতে গভর্নর এবি ব্যাংকের স্টল পরিদর্শন করেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ও এবি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিতকরণ ও তাঁদের পণ্যের বাজার সৃষ্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম ডিপার্টমেন্ট এই মেলার আয়োজন করে। এবি ব্যাংকের অর্থায়নে দুইজন নারী উদ্যোক্তা ব্যাংকের স্টলে তাঁদের পণ্য প্রদর্শন করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের পর্ষদ সভা

ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (আইবিএসএল) পরিচালনা পরিষদেরর এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আইবিএসএল’র চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালা।
সভায় কোম্পানির পরিচালক মো. আবদুল জলিল, মো. ওমর ফারুক খান, মোহাম্মদ আলী এবং আইবিএসএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মশিউর রহমান, এফসিএ, সিআইপিএ সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সফলতাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিচালনা পর্ষদের ২৯৬তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৬ মে) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল কুদ্দুছ, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম পিএইচডি, এফসিএমএ, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রাগিব আহসান এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং কোম্পানি সচিব (চলতি দায়িত্ব) নিজাম কাজী, এসিএস সভায় উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বাই দ্যা নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হলো বিজ্ঞাপনী সংস্থা পপ ফাইভ

মাত্র ৮ মাস হলো যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশি ক্রিয়েটিভ অ্যাডভারটাইজিং এজেন্সি ‘পপ ফাইভ’। ব্যতিক্রমী চিন্তা ও পারপাজ ড্রিভেন কাজের মাধ্যমে তারা চেষ্টা করছে নতুন কিছু করতে। তরুণ এই বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবার যুক্ত হলো গ্লোবাল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ক্রিয়েটিভ এজেন্সি নেটওয়ার্ক ‘বাই দ্যা নেটওয়ার্ক’ (বিটিএন)-এর সঙ্গে।
‘বাই দ্যা নেটওয়ার্ক’ এমন একটি গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ২৭টি স্বাধীন বিজ্ঞাপন সংস্থা একসাথে কাজ করে। এই নেটওয়ার্কে এখন রয়েছে ৭৫০ জনেরও বেশি অভিজ্ঞ ক্রিয়েটিভ ট্যালেন্ট, যারা লোকাল কাজকে গ্লোবাল মানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
এই নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পপ ফাইভ-কে বেছে নেওয়ার মূল কারণ ছিল তাদের ভিন্ন ভাবনা ও অর্থবহ কাজ, আর সাহসী আইডিয়া নিয়ে কাজ করার মানসিকতা। তারা মনে করে, পপ ফাইভ এমন একটি দল, যারা লোকাল ইনসাইট থেকে আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারে।
বাই দ্যা নেটওয়ার্কের গ্লোবাল ক্রিয়েটিভ চেয়ার জন মেসক্যাল বলেন, “পপ ফাইভ-এর টিম, নেতৃত্ব আর ক্রিয়েটিভ চিন্তা আমাদের মুগ্ধ করেছে। আকরুমের সঙ্গে আমাদের আগের সম্পর্কটা এবার আরও গভীর হলো। তাদের কাছ থেকে আমরা দারুণ সব কাজের অপেক্ষায় আছি।”
এই গ্লোবাল নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার ফলে পপ ফাইভ এখন আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাবে। কোনো গ্লোবাল পিচ বা বড় ক্যাম্পেইন হলে বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর অন্য ২৭টি এজেন্সি তাদের সঙ্গে মিলে কাজ করতে পারবে। এতে করে পপ ফাইভ শুধু নিজে বড় হবে না, বরং দেশের তরুণ ক্রিয়েটিভদের জন্যও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজের সুযোগ তৈরি করবে।
পপ ফাইভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, “আমরা এমন একটা জায়গা তৈরি করতে চেয়েছি, যেখানে নতুন আইডিয়া সবসময় গুরুত্ব পাবে। শুরু থেকেই আমরা বিশ্বাস করি—বাংলাদেশ থেকে গ্লোবাল মানের কাজ সম্ভব। বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়াটা আমাদের সেই বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার বড় সুযোগ।”
প্রতিষ্ঠানটির চিফ ক্রিয়েটিভ অফিসার আকরুম হোসেন, যিনি অনেক দিন ধরেই বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর সঙ্গে কাজ করছেন, বলেন, “আমার স্বপ্ন ছিল এমন একটা এজেন্সি তৈরি করা, যেখান থেকে আমরা আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারবো। পপ ফাইভ সেই স্বপ্নের রূপ। বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর অংশ হওয়াটা শুধু আমাদের জন্য নয়, পুরো দেশের বিজ্ঞাপন ইন্ডাস্ট্রির জন্য বড় একটা সম্ভাবনা তৈরি করবে।”
বাংলাদেশে তুলনামূলক নতুন হলেও, পপ ফাইভ দেখিয়ে দিয়েছে যে সাহসী ভাবনা আর লক্ষ্য ঠিক থাকলে, আন্তর্জাতিক মঞ্চেও জায়গা করে নেওয়া সম্ভব। আর এখন, সেই যাত্রার সঙ্গী হলো বাই দ্যা নেটওয়ার্ক। দেশীয় ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির এই গ্লোবাল কোলাবোরেশন নিঃসন্দেহে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করলো। এখন দেখার অপেক্ষা, পপ ফাইভ-এর হাত ধরে বিশ্ববাজারে কতটা আলো ছড়াতে পারে বাংলাদেশের সৃজনশীলতা।
অর্থসংবাদ/কাফি