Connect with us

লাইফস্টাইল

চিয়া সিডের অনেক গুণ, কিন্তু যারা ভুলেও খাবেন না

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

ওজন কমাতে দুর্দান্ত কাজ করে চিয়া সিড। পুষ্টিবিদরাও এই সিড পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু চিয়া সিড খাওয়ার পরই শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। তাহলে চিয়া সিড স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়?

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চিয়া সিডের মধ্যে ফাইবার, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। এই দানা ওজন কমানোর পাশাপাশি কোলেস্টেরল ও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। কমায় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। তবু, এই বীজ সবার জন্য ভালো নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অত্যধিক পরিমাণে চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল হতে পারে। চিয়া সিডের উচ্চ পরিমাণ ফাইবার পেটের সমস্যা বাড়াতে পারে। বদহজম, গ্যাস ও পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আপনার যদি কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থাকে, চিয়া সিড না খাওয়াই ভালো। চিয়া সিড খেলে অনেক সময় ডায়ারিয়া, বমি ও চুলকানির মতো প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। এক্ষেত্রে চিয়া সিড না খাওয়াই ভালো।

চিয়া সিডের মধ্যে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। আবার এই উপাদানই প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তাই মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিড খাবেন না।

চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তকে পাতলা করে দেয়। দেহের কোনও অংশ কেটে গেলে রক্তপাত থামবেই না। সেক্ষেত্রে চিয়া সিড থেকে দূরে থাকুন। এমনকি যাদের নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাদেরও এই চিয়া সিড এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। এই বীজ যে কোনো সময় প্রেশার কমিয়ে দিতে পারে।

ওজন কমাতে দুর্দান্ত কাজ করে চিয়া সিড। কিন্তু পরিমাণ বুঝে চিয়া সিড না খেলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করলে। ২ চামচ চিয়া সিডের মধ্যে প্রায় ১৩৮ ক্যালোরি রয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে এক থেকে দেড় চামচ চিয়া সিড খাওয়া যায়। পানিতে ভিজিয়ে কিংবা দুধ ও দইয়ে চিয়া সিড মিশিয়ে খেতে পারেন। মনে রাখবেন, মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিড খেলেই কিন্তু বিপদ।

কাফি

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ভাত খেলেও বাড়বে না ওজন

Published

on

শাহজালাল ইসলামী

ভাত বাঙালির প্রিয় খাবার। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ভাত খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেন। পুষ্টিবিদের মতে, সঠিক পদ্ধতিতে ভাত খেলে ওজনও বাড়বে না পাশাপাশি স্বাস্থ্যও থাকবে ভালো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রান্নার পদ্ধতি
ভাত রান্নার সময় যদি শুধুমাত্র চাল ধুয়ে চুলায় বসানো হয়, তবে স্টার্চ বের হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু যদি চাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে, সেই পানি ফেলে নতুন পানিতে ভাত রান্না করা হয়, তাহলে প্রথমেই কিছু পরিমাণ স্টার্চ বের হয়ে যায়। এর ফলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমে যায়। প্রেশার কুকারে রান্না করা ভাত কম স্বাস্থ্যকর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

খাওয়ার পদ্ধতি
ভাতকে ডাল, ভাজি, তরকারি, সালাদ ইত্যাদির সঙ্গে মেশালে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) কমে যায়।

কারণ এসব খাবারে প্রচুর ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। শুধু লবণ দিয়ে ফ্যান-ভাত খেলে জিআই কমবে না।

খাওয়ার সময়
ভাত খাওয়ার সেরা সময় দুপুর। রাতে ভাত কম খাওয়াই ভালো।

কারণ রাতে শরীরের নড়াচড়া কম থাকে এবং কার্বোহাইড্রেটের বিপাক কম হয়। তবে সবচেয়ে ভালো সময় হলো জিম বা শরীরচর্চার পর ভাত খাওয়া। কারণ তখন শরীর আরো বেশি ক্যালোরি বার্ন করে।

কত পরিমাণ খেতে হবে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে দিনে ৩০ গ্রাম চালের ভাত রান্না করা উচিত, যা এক কাপের সমান। এতে প্রায় ১৫০-১৭০ কিলোক্যালোরি থাকে।

ভাতের উপকারিতা
ভাত ভিটামিন বি, ফলিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস। এটি অন্ত্র ও ত্বকের জন্য উপকারী। বাজারে বিভিন্ন ধরনের চাল পাওয়া যায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর কালো চাল। বাদামি চাল যা ফাইবারে সমৃদ্ধ এবং লাল চাল যার প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এসব চাল ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। ভাত খেতে হবে কিন্তু সঠিক পদ্ধতিতে, তবেই তা শরীরের জন্য উপকারী।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ‘এসজেআইবিপিএলসি চতুর্থ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড’ নামে ৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার53 minutes ago

ড. আনিসুজ্জামান কাছে ফোর্স সেল বন্ধসহ বিনিয়োগকারীদের একগুচ্ছ দাবি পেশ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী কাছে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ফোর্স সেল বন্ধসহ একগুচ্ছ দাবি পেশ করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর নেতারা। একই...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ56 minutes ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ইকবাল ইউ আহমেদ

বাংলাদেশ ফাইন্যান্স পিএলসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র পরিচালক ইকবাল ইউ আহমেদ। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান মানোয়ার হোসেনের...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

ড. আনিসুজ্জামানের কাছে মাকসুদের অপসারণ চাইলো বিনিয়োগকারীরা

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর কাছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দেশ গার্মেন্টস

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২২টির দর বেড়েছে। আজ...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) কোম্পানিটির ৮...

শাহজালাল ইসলামী শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার3 hours ago

সপ্তাহের শেষ দিনে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ২২২ কোম্পানি শেয়ার দর...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়16 seconds ago

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, শূন্যপদ ৩০০০

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার53 minutes ago

ড. আনিসুজ্জামান কাছে ফোর্স সেল বন্ধসহ বিনিয়োগকারীদের একগুচ্ছ দাবি পেশ

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ56 minutes ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ইকবাল ইউ আহমেদ

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

ড. আনিসুজ্জামানের কাছে মাকসুদের অপসারণ চাইলো বিনিয়োগকারীরা

শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়1 hour ago

বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ শ্রমিক নেবে জাপান

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

চবিতে বিআইসিএম’র বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম ও এমওইউ স্বাক্ষর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দেশ গার্মেন্টস

শাহজালাল ইসলামী
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকার বাতাস আজ কানাডা-ফিনল্যান্ডের চেয়েও স্বাস্থ্যকর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক

শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়16 seconds ago

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, শূন্যপদ ৩০০০

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার53 minutes ago

ড. আনিসুজ্জামান কাছে ফোর্স সেল বন্ধসহ বিনিয়োগকারীদের একগুচ্ছ দাবি পেশ

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ56 minutes ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ইকবাল ইউ আহমেদ

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

ড. আনিসুজ্জামানের কাছে মাকসুদের অপসারণ চাইলো বিনিয়োগকারীরা

শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়1 hour ago

বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ শ্রমিক নেবে জাপান

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

চবিতে বিআইসিএম’র বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম ও এমওইউ স্বাক্ষর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দেশ গার্মেন্টস

শাহজালাল ইসলামী
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকার বাতাস আজ কানাডা-ফিনল্যান্ডের চেয়েও স্বাস্থ্যকর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক

শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়16 seconds ago

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, শূন্যপদ ৩০০০

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার18 minutes ago

৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার53 minutes ago

ড. আনিসুজ্জামান কাছে ফোর্স সেল বন্ধসহ বিনিয়োগকারীদের একগুচ্ছ দাবি পেশ

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ56 minutes ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ইকবাল ইউ আহমেদ

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 hour ago

ড. আনিসুজ্জামানের কাছে মাকসুদের অপসারণ চাইলো বিনিয়োগকারীরা

শাহজালাল ইসলামী
জাতীয়1 hour ago

বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ শ্রমিক নেবে জাপান

শাহজালাল ইসলামী
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

চবিতে বিআইসিএম’র বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম ও এমওইউ স্বাক্ষর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দেশ গার্মেন্টস

শাহজালাল ইসলামী
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকার বাতাস আজ কানাডা-ফিনল্যান্ডের চেয়েও স্বাস্থ্যকর

শাহজালাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক