বিনোদন
বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ও বিএলসিপিএস’র যৌথ আয়োজনে মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম

বাংলাদেশে সংগীত প্রণেতাগণের মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ, মেধাস্বত্বের বিপরীতে রয়েলিটি আদায় ও বিতরণ বিষয়ে সরকার অনুমোদিত দেশের একমাত্র সিএমও হিসেবে ২০১৩ সাল থেকে কাজ করছে বাংলাদেশ লিরিসিস্ট, কম্পোজার্স অ্যান্ড পারফরমারস সোসাইটি বা বিএলসিপিএস। ব্যাবহারিক কাজে আন্তর্জাতিক মানের সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে দেশের ও দেশের বাইরের নানা সংস্থা ও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বিএলসিপিএস। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ও বিএলসিপিএস যৌথভাবে ঢাকার সিক্স সিজনস হোটেলে দিনব্যাপী মেন্টরশিপ প্রোগ্রামের আয়োজন করে। আয়োজনে সহযোগিতায় ছিল ডব্লিওআইপিও এবং জাপান কপিরাইট অফিস।
‘কপিরাইট ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সংস্থাসমূহের পরিচালনার নিমিত্তে ওয়াইপো মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ শীর্ষক এই আয়োজনে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ডব্লিওআইপিও), বিশ্বব্যাপী সিএমওগুলোর আন্তর্জাতিক কনফেডারেশন (সিআইএসএসি) এবং ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটি (আইপিআরএস)–এর প্রতিনিধিগণ উপস্থিত থেকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করেন।
সকল ১০টায় আয়োজনের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিএলপিএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ, ডব্লিওআইপিওর কপিরাইট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রোগ্রাম অফিসার মিইউকি মোনরোয়িং এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাফরিজা শ্যামা। স্বাগত বক্তব্য শেষে আয়োজনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন বাংলাদেশ কপিরাইট অফিসের কপিরাইট রেজিস্ট্রার মো. দাউদ মিয়া।
দিনব্যাপী আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ ৫টি সেশন অনুষ্ঠিত হয়। এগুলো হলো স্থানীয় সিএমও’র প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে কালেকটিভ ম্যানেজমেন্ট ও নতুন প্রকল্প গ্রহণে ডব্লিউআইপিও’র কার্যক্রম, বিশ্বজুড়ে সংগীত প্রণেতাদের নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রতিনিধিত্ব করা এবং কার্যকরভাবে তাদের কাছে রয়েলিটি প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য সিআইএসএসির ভূমিকা ও উদ্যোগ, সংগীত প্রণেতা ও সংগীত শ্রোতা/ভোক্তাদের জন্য সৃজনশীল ইকোসিস্টেম তৈরিতে স্থানীয় সিএমওর ভূমিকা, বাংলাদেশে কপিরাইট ও রিলেটেড রাইটসের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যত এবং সর্বশেষ সেশনে বিএলসিপিএসের বর্তমান কার্যক্রম, ভবিষ্যত পরিকল্পনা ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন হামিন আহমেদ। প্রতিটি সেশন শেষে ছিল প্রশ্নোত্তর পর্ব।
দিনের শেষ সেশনে বিএলসিপিএসর বর্তমান কার্যক্রমের অবস্থা এবং ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন এর সিইও হামিন আহমেদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশের গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পীদের সিএমও হিসেবে বিএলসিপিএস (বাংলাদেশ লিরিসিস্ট, কমপোজার অ্যান্ড পারফরমার্স সোসাইটি) সরকারি অনুমোদন পায় ২০১৪ সালে। দেশের গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পীদের কপিরাইটসহ অন্যান্য স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য কাজ করছে। পশ্চিমাদেশগুলোতে এ ধরনের উদ্যোগ অনেক সফলতা পেয়েছে। আর এর বিকল্প আর নেই। বাংলাদেশ স্বাধীনতা পাবার ৫৩ বছর কেটে যাবার পরও মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং রয়্যালটি আদায়ের বিষয়টি ছিল হজবরল। এই কারণে বাংলাদেশের গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পীদের জন্য সিএমও হিসেবে কাজ করছে । আর বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিতে এই ধরনের সুবিধা নেবার সিস্টেম দ্বিতীয়টি নেই।
অনুষ্ঠানে নকীব খান, শহীদ মাহমুদ জঙ্গি, শেখ মনিরুল ইসলাম টিপু (ওয়ারফেজ), মাকসুদুল হক , শওকত আলী ইমন, অর্ণব, বালাম, আলিফ আলাউদ্দিন, জয় শাহরিয়ার, রাহুল আনন্দ (জলের গান), প্রীতম হাসান, গীতিকার সুরকার প্রিন্স মাহমুদ, অ্যাসেজ ব্যান্ডের জুনায়েদ ইভানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বিনোদন
ছায়ানট সভাপতি সন্জীদা খাতুন আর নেই

বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব, সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সন্জীদা খাতুন আর নেই। আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টা ১০ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। এক সপ্তাহ ধরে তিনি এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন। সন্জীদা খাতুনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা।
দীর্ঘদিন ধরে সন্জীদা খাতুন ডায়াবেটিস, নিউমোনিয়া এবং কিডনির রোগে ভুগছিলেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এর আগেও একই অসুস্থতায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন বলে জানান লাইসা আহমদ লিসা।
ছায়ানট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রয়াত সন্জীদা খাতুনের প্রতি সর্বজনের শ্রদ্ধা নিবদেন আগামীকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডির ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে অনুষ্ঠিত হবে।
সন্জীদা খাতুনের বিপুল কর্মময় বর্ণাঢ্য জীবন সামগ্রিকভাবে বাঙালির মানস ও সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে।
সন্জীদা খাতুনের জন্ম ১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল। তাঁর বাবা কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। সন্জীদা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৪ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক, ১৯৫৫ সালে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৭৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতা দিয়েই তাঁর কর্মজীবন শুরু। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে দীর্ঘকাল অধ্যাপনা করেছেন তিনি।
সন্জীদা খাতুন জীবনের শুরু থেকেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছিলেন প্রতিবাদী ভূমিকায়। দেশের যে কোনো সংকটে সোচ্চার ছিলেন এই বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। যখন তিনি কলেজের শিক্ষার্থী, তখন থেকেই পড়াশোনা, আবৃত্তি ও অভিনয়ের পাশাপাশি গানের চর্চা করেছেন। পাশাপাশি কিছু সাংগঠনিক কাজেও যুক্ত হয়েছেন।
শিল্পী কামরুল হাসানের নেতৃত্বে সন্জীদা খাতুন ব্রতচারী আন্দোলনে যোগ দেন। তাঁর প্রথম গানের গুরু ছিলেন সোহরাব হোসেন। তাঁর কাছে তিনি শিখেছিলেন নজরুলসংগীত, আধুনিক বাংলা গান ও পল্লিগীতি। পরে রবীন্দ্রসংগীত শিখেছেন হুসনে বানু খানমের কাছে। পরে আরও অনেকের কাছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শৈলজারঞ্জন মজুমদার, আবদুল আহাদ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেনসহ কয়েকজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকেই সন্জীদা খাতুন সক্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
ছেলের বীরের জন্মদিনে যে দোয়া করলেন শাকিব খান

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী শবনম বুবলীর ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিন আজ (২১ মার্চ)। চার পেরিয়ে পাঁচ বছরে পা রেখেছে সে। ছেলের জন্মদিনে ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তার সঙ্গে ছবি পোস্ট করেছেন বাবা শাকিব খান। পাশাপাশি তার ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করেছেন।
শুক্রবার (২১ মার্চ) দুপুরে ফেসবুকে বীরের পুরনো একটি ছবি পোস্ট করে শুভেচ্ছা জানান শাকিব খান। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন আমার ছোট্ট রাজকুমার। বড় হয়ে একজন সত্যিকারের ভালো মানুষ হও। মহান আল্লাহর কাছে সবসময় প্রার্থনা করি, পৃথিবীর সব সুখ আর সফলতাকে যেন তুমি স্পর্শ করতে পারো তোমার জীবনে। মনে রেখো, যখনই তোমার আমাকে প্রয়োজন হবে, আমি সবসময় তোমার পাশে আছি, ভালোবাসি!’
শাকিব খানের হাত ধরে ২০১৬ সালে ঢাকাই সিনেমায় পা রাখেন অভিনেত্রী শবনম বুবলী। পরে শাকিবের জুটি হয়ে কাজ করেছেন ‘শুট্যার’, ‘রংবাজ’, ‘অহংকার’, ‘চিটাগাইঙ্গা পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’, ‘সুপার হিরো’, ‘ক্যাপ্টেন খান’, ‘পাসওয়ার্ড’সহ টানা ১২টি সিনেমায়।
২০১৯ সালে ‘বীর’ সিনেমার শুটিং শুরু করেন শাকিব খান-বুবলী। ওই সময়ই ছড়িয়ে পড়ে বুবলী অন্তঃসত্ত্বা। তার গর্ভে শাকিব খানের সন্তান। যদিও কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে শেষ হয় ‘বীর’ছবির শুটিং। এরপরই আড়ালে চলে যান বুবলী।
সন্তান জন্মেরও বেশ কিছুদিন পর ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জানানো হয়, গোপনে বিয়ে করেছিলেন বুবলী ও শাকিব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
হাসপাতালে ভর্তি এ আর রহমান

অস্কারজয়ী সংগীতশিল্পী এ আর রহমানকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। বুকে ব্যথা দেখা দিলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ (১৬ মার্চ) ভোরে তাকে চেন্নাইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করানো হয়েছে।
জানা গেছে, এ আর রহমানকে চেন্নাইয়ের গ্রিমস রোডের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। এ দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তাকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন চিকিৎসকদের একটি দল। সংগীত পরিচালকের অ্যাঞ্জিয়োগ্রাফিও করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে রহমানকে।
একটি সূত্রে দাবি করা হয়েছে, ঘাড়ে ব্যথার সমস্যা নিয়ে বিদেশ থেকে ফিরেছিলেন রহমান। তারপরই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হাসপাতালে যান তিনি।
গত বছর হঠাৎ প্রকাশ্যে এসেছিল রহমান ও তার স্ত্রী সায়রা বানুর বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা। টানা ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টানার এই ঘটনা অনুরাগীরাই মেনে নিতে পারেননি সহজে। দম্পতির আইনজীবীও জানিয়েছিলেন, তারা বুকে পাথর রেখেই বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
যখন কাউকে প্রয়োজন হবে, তখনই আপনি একা: পরীমণি

ব্যক্তিজীবন নিয়ে বারবার আলোচনা-সমালোচনায় এসেছেন ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরীমণি। নায়ক শরীফুল রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুই সন্তানকে নিয়ে সিংগেল মাদারের দায়িত্ব পালন করছেন নায়িকা। মাতৃত্ব যে এখন তার গুরুদায়িত্ব, তা বলার বাকি রাখে না।
এরই মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে নিজের একাকীত্ব ও দায়িত্ব নিয়ে আবেগঘন কথা ভাগ করে নিলেন পরীমণি। ফেসবুকে দেওয়া সেই পোস্টে পাওয়া গেল পরীমণির অসুস্থতারও ইঙ্গিত! বোঝাতে চাইলেন, এমন মুহূর্তে অন্তত কাউকে পাশে রাখার প্রয়োজন পড়ে!
পরী সেই পোস্টে লেখেন,‘এই একজীবন যে কত অভিজ্ঞতার! একা একজন হয়ে ১০০ জনের কাজ বা দায়িত্ব সামলানো কি যে নিদারুণ সুন্দর! আপনি ভাববেন, এই তো কত মানুষ আছে আপনার কাছে, আপনি যেমন থাকেন সবার হয়ে। কিন্তু বিশ্বাস করেন, শুধু একবার অসুস্থ বা কোনো কারণে কাউকে ভিষণ প্রয়োজন হয়ে উঠুক আপনার, ঠিক তখনই দেখবেন আপনি একা, একদম ই একা।’
পরীমণি লেখেন, ‘প্রত্যেকটা মানুষের এই জীবনে এই সময়টা আসা দরকার। যত তাড়াতাড়ি আসবে আর আপনার এমন উপলব্ধি যত তাড়াতাড়ি হবে ততই ভালো। আপনার ভালো সময় উদযাপন বা উপভোগের লোকের যেমন অভাব পরে না, ঠিক তেমনি আপনার নিজের দরকারে আপনি আপনার একাই সব- এটা বুঝে যাওয়া জীবনের সবচেয়ে দারুণ ব্যাপার।’
পরীমণি আরও লেখেন, ‘এখানে একটা বার আপনি উতরে গেলেন, তো কে ঠেকায় আপনাকে আর?’
অভিনয়ের পাশাপাশি এখন নিজের ব্যাবসাতেও মন দিয়েছেন পরীমণি। মূলত মা ও বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় সব পণ্য নিয়ে অনলাইনে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করেছেন। সঙ্গে ফেসবুকে চালাচ্ছেন নিয়মিত প্রচারণাও।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা গেছেন

তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শাহবাজের মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে নিশ্চিত করেছেন অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব।
তিনি লিখেন, অভিনেতা শাহবাজ সানী আর আমাদের মাঝে নেই। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন। সবাই সানীর জন্য দোয়া করবেন।
জানা গেছে, ঢাকা স্পেশালাইজড হাসপাতালে রাত সাড়ে তিনটার দিকে মারা যান তিনি।
তরুণ এই অভিনেতার মৃত্যুতে শোবিজ অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নির্মাতা ইমরাউল রাফাতের ‘কাছে আশার পর’ নাটক দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু করেছিলেন শাহবাজ সানী।
অল্প সময়েই অভিনয় গুণে দর্শকের প্রিয় হয়ে উঠেছেন এবং সেইসাথে অর্জন করেছেন নির্মাতাদের আস্থাও। চরিত্রাভিনেতা হিসেবে কাজ করলেও এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। ২০১৮ সালে ‘আব্দুল্লাহ’ নাটকে তাকে প্রথমবার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। এটি পরিচালনা করেন গোলাম কিবরিয়া ফারুকী।