Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

বেনজীরের সুরক্ষাকারীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান টিআইবির

Published

on

পাইওনিয়ার

ক্ষমতার অপব্যবহার করে জবরদখল ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিশাল বিত্ত-বৈভব অর্জনের দায়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের পাশাপাশি তার সুরক্ষাদানকারীদেরও আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেনজীর আহমেদের অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদ অর্জনে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সোমবার (৩ জুন) দেওয়া এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি। একইসঙ্গে বেনজীরের জোরপূর্বক জমি দখলে ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ প্রদানের জন্যও আহ্বান জানানো হয়েছে বিবৃতিতে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাষ্ট্রীয় উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের ক্ষমতার লাগামহীন অপব্যবহারই বেনজীর আহমদের মতো ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন তৈরি করছে, যা রাষ্ট্রীয় জবাবদিহি কাঠামোকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে বলে মনে করে টিআইবি।

আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর শীর্ষ পদে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহারের এমন দৃষ্টান্তকে ন্যক্কারজনক আখ্যা দিয়ে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সাবেক পুলিশ প্রধান ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে ভয় দেখিয়ে, জোর প্রয়োগ করে জমি কিনে নেওয়া এবং তা করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী ও সরকারের অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সদস্যদের যোগসাজশের যেসব অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে তা সত্যিই ভয়ঙ্কর। তার এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের বিচারপ্রাপ্তির সুযোগও বলপূর্বক প্রতিরুদ্ধ করা হয়েছে। এমন অবস্থায় মূল অপরাধী ও যোগসাজশকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিতের পাশাপাশি ভয়ে বা জিম্মি হয়ে জমি বিক্রয়ে বাধ্য হওয়া ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করার কোনো বিকল্প নেই।’

সাবেক পুলিশ প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদ অর্জনের অভিযোগ যখন তদন্তাধীন রয়েছে এবং প্রতিনিয়ত নামে-বেনামে নতুন নতুন সম্পদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে, তখন সাবেক পুলিশ প্রধানের পরিবারসহ দেশত্যাগ কীভাবে সম্ভব, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ড. ইফতেখারুজ্জামান।

তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ প্রধান দেশ ছেড়েছেন এবং দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে বিশাল অঙ্কের অর্থও তুলে নিয়েছেন। এমন বাস্তবতায় তার মতো আলোচিত ব্যক্তির সবার অজান্তে দেশ ছেড়ে যাওয়া সত্যিই অবাক হওয়ার মতো। তার এই বিদেশে চলে যাওয়ার ঘটনা কারও যোগসাজশের মাধ্যমে হয়েছে কি না, ব্যাংক থেকে অর্থ উত্তোলন ও তা বিদেশে পাচারে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ ছিল কি না কিংবা তার বিরুদ্ধে তদন্ত বাস্তবে শুধুই লোক দেখানো কি না এমন প্রশ্ন ওঠা মোটেও অমূলক নয়। এজন্য সাবেক পুলিশ প্রধানকেই শুধু দুর্নীতির দায়ে আইনের আওতায় আনলেই হবে না, তাকে সুরক্ষা বা সহযোগিতা প্রদান করা সবাইকেই যথাযথ বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, সাবেক পুলিশ প্রধান হিসেবে আইনের ভক্ষকের উৎকট দৃষ্টান্ত স্থাপন করে, এত দিন ধরে দুর্নীতি করে বিশাল সম্পদের মালিক হয়েছেন বেনজীর, অথচ বিষয়টি সরকারের নজরে আসেনি- এমন দাবি মানার সুযোগ নেই। সেক্ষেত্রে, এমন প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, এমন অপরাধ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদের একাংশ শুধু তাকে সুরক্ষা দেয়নি, সহযোগিতাও করেছে, ক্ষেত্রবিশেষে উৎসাহও দিয়েছে, যা প্রশাসনযন্ত্রে রাজনৈতিক অঙ্গনের ভেতরে ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন তৈরিতে অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখছে।

তিনি আরও বলেন, সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের দাবি অনুযায়ী, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের সবার তথ্য সরকারের কাছে আছে। বিরল হলেও বাস্তবতার এমন স্বীকৃতির যথার্থতার স্বার্থে সরকারকে জবাব দিতে হবে- তাহলে একজন শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তার দুর্নীতির এমন নজির সৃষ্টি কীভাবে সম্ভব হলো? একইভাবে সেক্ষেত্রে সেই তালিকা প্রকাশ করে সংশ্লিষ্ট সবাইকে জবাবদিহিতার আওতায় এনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের শূন্য সহনশীলতার অঙ্গীকারের যথার্থতার প্রমাণ দিতে হবে, অন্যথায় এমন অঙ্গীকার প্রহসনে পরিণত হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

ছয় দফা দাবিতে কারিগরি শিক্ষার্থীদের সাতরাস্তা অবরোধ

Published

on

পাইওনিয়ার

কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের ও প্রকৌশল কর্মক্ষেত্র কুক্ষিগত করার অভিযোগ তুলে ছয় দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন কারিগরি শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানীর তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড়ে তারা এ কর্মসূচি শুরু করেন। অবরোধের ফলে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সারা দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে ‘বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি’ পালন করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপস্থিত শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কারিগরি শিক্ষাকে অবহেলা করা হচ্ছে ও প্রকৌশল কর্মক্ষেত্রে কারিগরি শিক্ষার্থীদের প্রাপ্য অধিকার হরণ করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদেই তারা রাস্তায় নেমেছেন।

শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবির মধ্যে রয়েছে হাইকোর্ট কর্তৃক বাতিল হওয়া ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি ও নিয়োগ সম্পূর্ণ বাতিল করা; ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বয়সসীমাহীন ভর্তির সুযোগ বন্ধ করে উন্নতমানের চার বছর মেয়াদি কারিকুলাম চালু করা এবং ধাপে ধাপে ইংরেজি মাধ্যমে একাডেমিক কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নেওয়া।

এ ছাড়া ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের বাদ দিয়ে নিম্নপদে নিয়োগ বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ, কারিগরি শিক্ষাবহির্ভূত জনবলকে কারিগরি সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ নিষিদ্ধ করা এবং শূন্য পদে দক্ষ শিক্ষক ও ল্যাব সহকারী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দাবি জানানো হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা আরও দাবি তুলেছেন- স্বতন্ত্র ‘কারিগরি ও উচ্চশিক্ষা মন্ত্রণালয়’ প্রতিষ্ঠা ও ‘কারিগরি শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠন করতে হবে। একইসঙ্গে উন্নতমানের টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং নড়াইল, নাটোর, খাগড়াছড়ি ও ঠাকুরগাঁওয়ে নির্মাণাধীন প্রকৌশল কলেজগুলোতে অস্থায়ী ক্যাম্পাস চালুর মাধ্যমে ভর্তির সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

এদিকে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে সাতরাস্তা মোড় ও আশপাশে যানবাহন চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ কারণে অনেক যাত্রীকে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

১৭ বিয়ে করা সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত

Published

on

পাইওনিয়ার

নানা প্রলোভনে ১৭টি বিয়ে করে দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কবির হোসেন পাটোয়ারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্তে তার ১৭ বিয়ের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে নিজেই গণমাধ্যমকে বরখাস্ত হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন কবির হোসেন। তবে কবে বরখাস্তের চিঠি পেয়েছেন সে বিষয়ে তিনি কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে চলতি বছরের ৯ এপ্রিল খুলনার সোনাডাঙা এলাকার বাসিন্দা খাদিজা আক্তার বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, বিয়ের নামে প্রতারণা, যৌতুক দাবি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিনি। এর আগেও ২০১৯ সালে বাগেরহাটের মোংলার নাসরিন আক্তার দোলন একই অভিযোগে আদালতে মামলা করেছিলেন, যা এখনো বিচারাধীন।

সবশেষ গত ৯ এপ্রিল নতুন অভিযোগের পর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। ১১ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সাইদুর রহমান বরিশালে সরেজমিন তদন্ত করে অভিযোগকারীদের বক্তব্য গ্রহণ করেন। ওইদিন কাশিপুরে বন বিভাগের কোস্টাল সার্কেল অফিসে বসে দুই স্ত্রীসহ স্বজনদের লিখিত জবানবন্দি নেওয়া হয়। পরে ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

তদন্তে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় কবির হোসেনকে বিভাগীয় শাস্তির অংশ হিসেবে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

উল্লেখ্য, চাঁদপুরের তুষপুর গ্রামের মোশাররফ হোসেন পাটোয়ারীর ছেলে কবির হোসেন এর আগে ঢাকা, খুলনা, সিরাজগঞ্জ ও বাগেরহাটসহ বিভিন্ন জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন। বন বিভাগের পদ ব্যবহার করে নারীদের ফাঁদে ফেলার অভিযোগে তিনি এর আগেও দুবার সাময়িক বরখাস্ত হয়েছিলেন। তবে সাবেক মন্ত্রী দীপু মনির সুপারিশে তিনি চাকরিতে পুনর্বহাল হন।

এ দিকে বরখাস্ত হওয়ার পাশাপাশি মঙ্গলবার বরিশাল মহানগর আদালতে কবির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হাফিজ আহমেদ বাবলু। আদালত মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

কারাবন্দিদের মধ্যে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম শুরু

Published

on

পাইওনিয়ার

মাদকবিরোধী জাতীয় সচেতনতা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে কারা অধিদপ্তর চলতি ‘সেপ্টেম্বর ২০২৫’ মাসকে মাদকবিরোধী কার্যক্রমের মাস হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ লক্ষ্যে মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে ব্যাপক মাদকবিরোধী অভিযান শুরু করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (প্রশাসন) আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মাদক সমস্যার ভয়াবহতা ক্রমে প্রকট রূপ ধারণ করছে।

বাংলাদেশেও মাদক প্রবণতা উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের কারাগারসমূহও এই ক্ষতিকর প্রভাবের বাইরে নয়। এহেন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ কারা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন এবং মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে মাদক নির্মূলে বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।

তাতে আরো বলা হয়, কারাগারে আগত দর্শনার্থী, বন্দি এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিশেষ তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

একই সঙ্গে মাদকবিরোধী সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিয়মিত কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। কারা অধিদপ্তর নিজস্ব ডোপ টেস্টের মাধ্যমে সন্দেহভাজন কারাবন্দি বা কর্মচারীদের ডোপ টেস্টের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সম্ভাব্য মাদকসেবীদের চিহ্নিত করে তাদের অধিকতর নজরদারি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় আনার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাখিব নিরাপদ দেখাব আলোর পথ’ মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে কারাগারসমূহে আগত সমাজের বিপথগামী লোকদের নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে সংশোধন করা এবং বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সঠিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে সমাজে পুনর্বাসন করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জেল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সরকার সময়মতো ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

পাইওনিয়ার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সময়মতো ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে পবিত্র রমজানের পূর্বেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভার সঙ্গে ভিডিও কলে কথোপকথনের সময় তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, নির্বাচনের পর আমি আমার পূর্ববর্তী কাজে ফিরে যাবো।

কথোপকথনে প্রধান উপদেষ্টা, ব্যাংকিং খাতে পুনর্গঠন প্রচেষ্টা এবং রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধির উদ্যোগসহ তার সরকারের গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলো তুলে ধরেন। এ সময় আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ড. ইউনূসের নেওয়া পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।

অর্থনীতির সংকটকালীন পরিস্থিতি স্মরণ করে আইএমএফ প্রধান বলেন, আপনার (ড. ইউনূসের) অর্জন আমাকে মুগ্ধ করেছে। অল্প সময়ে আপনি অনেক কিছু করেছেন। যখন অবনতির ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি ছিল, তখন আপনি দেশের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনি সঠিক সময়ে সঠিক ব্যক্তি।

ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বিশেষভাবে বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের স্থিতিশীলতা এবং রিজার্ভ পুনরুদ্ধারের জন্য সরকারের সাহসী পদক্ষেপ, বাজারভিত্তিক বিনিময় হার প্রবর্তনের প্রশংসা করেন।

অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের এক সংকটময় সময়ে আইএমএফ প্রধানের অবিচল সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘চমৎকার সহায়তার জন্য ধন্যবাদ।’ তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, গত বছর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তাদের প্রথম সাক্ষাৎ বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথ সুগম করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

এ ছাড়া আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়। এর মধ্যে ছিল নেপালে চলমান যুব আন্দোলন এবং আসিয়ানভুক্তির জন্য বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা। অধ্যাপক ইউনূস আঞ্চলিক কানেক্টিভিটি জোরদারের লক্ষ্যে ঢাকার বৃহৎ অবকাঠামো উদ্যোগ—যেমন নতুন বন্দর ও টার্মিনাল প্রকল্প-সম্পর্কেও অবহিত করেন।

আলোচনাকালে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এবং অর্থ সচিব খায়রুজ্জামান মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

এখন শান্ত মনে জাতিসংঘের দিকে রওনা হতে পারবো: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

পাইওনিয়ার

‘এবার মনটা শান্ত হলো যে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো। আপনারা সাক্ষ্য দেবেন যে আমি হাজির ছিলাম। এখন শান্ত মনে আমি জাতিসংঘের দিকে রওনা হতে পারবো। সবাই দোয়া করবেন, আশীর্বাদ করবেন, নমস্কার।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনকালে এ কথাগুলো বলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলতি মাসের শেষ দিকে যখন শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু হবে তখন প্রধান উপদেষ্টা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সম্মেলনে থাকবেন। এ কারণে তিনি আগাম শুভেচ্ছা জানাতে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে হাজির হন।

এ সময় দেওয়া বক্তব্যে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, নিজেরা বিভক্ত হয়ে গেলে, ঐক্যবদ্ধ হতে না পারলে আমরা জাতি হিসেবে ব্যর্থ হয়ে যাব। আমরা জাতি হিসেবে ব্যর্থ হতে চাই না। আমাদের তরুণরা জেগেছে। আমাদের মানুষ জেগেছে। আমরা নতুন বাংলাদেশের কথা বলছি, সেটা নিশ্চিত করতে চাই। তা না হলে এত রক্তপাত, এত আত্মত্যাগের কী ফল পেলাম?

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা ২০২৪-এর জুলাইয়ে যে অসাধ্য সাধন করেছে, তাদের মূল লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার। এখানে সব নাগরিক সমান সুযোগ পাবে। আমাদের ছেলেমেয়েরা সে যে ঘরেই জন্মগ্রহণ করুক না কেন, সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক, সবাই নাগরিকের সমান সুবিধা পাবে। পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেওয়ার শক্তি তাদের আছে। তারা কেউ বন্দী থাকার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। কারও ভয়ে পালিয়ে থাকার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। আমরা তাদের সে সুযোগ দিতে চাই। তারা নিজের মতো করে গড়ে উঠবে। দেশকে গড়ে তুলবে। পৃথিবীতে গড়ে তুলবে।

আমরা এমন রাষ্ট্র গঠন করতে চাই, পৃথিবী আমাদের অনুসরণ করবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে আমরা বৈষম্য-দুর্নীতিমুক্ত একটি সমৃদ্ধ‌ দেশ গড়ার যে অগ্রযাত্রা শুরু করেছি তার সফল বাস্তবায়ন করতে হলে ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ ভুলে সকলকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সব অশুভ, অন্যায়, অন্ধকারকে পরাজিত করে ঐক্য ও সম্প্রীতির জয় হবে। কল্যাণ ও সম্প্রীতির পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, যোগ করেন অধ্যাপক ইউনূস।

সারা জাতিকে একটি পরিবার হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পরিবারের মধ্যে নানা রকম মতভেদ থাকবে, ব্যবহারের পার্থক্য থাকবে কিন্তু পরিবার একটি অটুট জিনিস। এটাকে কেউ ভাঙতে পারে না। আমাদের লক্ষ্য হলো আমরা যেন জাতি হিসেবে, অটুট একটি পরিবার হিসেবে দাঁড়াতে পারি। যত ধর্মীয় পার্থক্য থাকুক, মতের পার্থক্য থাকুক, যত রকমের পার্থক্যই থাকুক, রাষ্ট্র আমাদের প্রতি কোনো পার্থক্য করতে পারবে না। সে যে-ই হোক, সমান মর্যাদা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্র দায়িত্ববদ্ধ। সে যে ধর্মেই বিশ্বাস করুক, যে মতবাদেই বিশ্বাস করুক, অসীম ধনের অধিকারী হোক অথবা নিঃস্ব হোক, রাষ্ট্রের কাছে সে একজন নাগরিক। নাগরিকের সব অধিকার সংবিধানে লিপিবদ্ধ করা আছে। তাকে ক্ষুদ্র পরিমাণেও বঞ্চিত করার কোনো অধিকার সরকারের নেই। নাগরিক হিসেবে আমার প্রতি কোনো বৈষম্য করা যাবে না- এ বিষয়ে সব সময় সোচ্চার হতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা মাঝে-মাঝে পারিবারিক বা অন্যান্য বিষয়ে সোচ্চার হয়ে যাই, হতে হয়। কিন্তু এ ব্যাপারে যেন তারচেয়ে বেশি সোচ্চার হই। আমার প্রতি কোনো রকমের বৈষম্য করা যাবে না। কারণ রাষ্ট্র আমাকে একেবারে তালিকা করে আমার প্রাপ্য কী সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাজেই যত কথা বলি সবচাইতে বড় কথাটি বলবেন- আমি নাগরিক, আমাকে এ তালিকাভুক্ত সব জিনিসের অধিকার দিতে হবে। এটাতে যদি না দাঁড়ান, বাকিগুলোতে সুবিধা হয় না। নানা কথার মারপ্যাঁচে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু এটাতে এদিক-ওদিক করার কোনো সুযোগ নেই।

অধ্যাপক ইউনূস যোগ করেন, আপনারা যত কথাই বলুন, তার মধ্যে বারবার বলুন যে আমি এ দেশের নাগরিক। আমার জন্য সংবিধানে দেওয়া সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এসব অধিকার থেকে এখন আমি বঞ্চিত, এগুলো আমাকে দিতে হবে। তখন আপনি সঙ্গী-সাথী সবাইকে পাবেন। সারা দেশের মানুষ একসঙ্গে থাকবে, কারণ সবারই একই সমস্যা, তার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। আমরা বারবার লাঞ্ছিত হই, অপমানিত হই, নানা রকমের বৈষম্যের শিকার হই। যেহেতু ওই অধিকারের প্রতি আমাদের নজর নেই বা হতাশ হয়ে গেছি। অধিকারের কথা মুখে আসে না, এখন আসতে হবে। আমরা যেই নতুন বাংলাদেশের কথা বলছি, তার মধ্যে এটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সবাইকে সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা, সেটা যেন আমরা করতে পারি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিরাপত্তা বাহিনীর বেষ্টনীর মধ্যে আমাদের ধর্ম পালন করতে চাই না। আমরা নাগরিক হিসেবে মুক্তভাবে যার যার ধর্ম পালন করতে চাই। এ অধিকার আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নিরাপত্তা বাহিনীকে তাদের ভূমিকা পালন করার জন্য সবার প্রতি ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আমরা এমন একটি দেশ বানাতে চাই যেখানে এ রকম নিরাপত্তা বাহিনী বেষ্টিত হয়ে ধর্ম পালন করা একটি হাস্যকর জিনিস হবে। এটা কী কথা হলো! এটা কোন ধরনের দেশ বানালাম আমরা! এ রকম দেশ বানানোর জন্যই এত রক্তপাত, এত কিছু হলো? আমরা সেটা চাই না। আমরা সম্পূর্ণ নিরাপত্তার মধ্যে, সম্পূর্ণ বিশ্বাসের মধ্যে যার যার মতো, যার যার ধর্ম পালন করতে চাই, এ নিশ্চয়তা আমরা চাই।

অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, আমরা ঐক্যের কথা বলি, সেই ঐক্য দুর্গাপূজার কাঠামোর মধ্যেই আছে। সনাতনী ধর্মবিশ্বাস মতে দুর্গাপূজার কাঠামোতে দেশ ও জাতির সব ধরনের ঐক্য-সম্প্রীতির প্রতীক আছে। লক্ষ্মীর ধনসম্পদ, সরস্বতীর জ্ঞান, কার্তিকের বীরত্ব, গণেশের সাফল্য, দশভোজা দুর্গার অসীম শক্তি সম্মিলিতভাবে সব অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে। এর মধ্যেই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চিত্র আছে। জ্ঞান নিয়ে, সম্পদ নিয়ে, শক্তি নিয়ে, সবাই যার যার শক্তি নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হলে আমরা সব অশুভ শক্তিকে পরাজিত করতে পারব। কারও সাধ্য নেই এ থেকে আমাদের বঞ্চিত করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার32 minutes ago

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের এক পরিচালক পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া, দুই ঘণ্টায় লেনদেন ৩৪৫ কোটি টাকা

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দুই...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার1 hour ago

ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রি করবে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেক্সটাইল খাতের প্রতিষ্ঠান শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৭ কোটি টাকায় জমি বিক্রি...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেডের প্রয়াত উদ্যোক্তা রোকিয়া আফজাল রহমানের নামে থাকা ৪ হাজার ৪৩৪টি শেয়ার তার নমিনির কাছে...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার17 hours ago

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ডিএসই ও ডিসিসিআই’র যৌথ আলোচনা

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন, এসএমই কোম্পানি তালিকাভুক্তকরণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি, নতুন আর্থিক পণ্য উদ্ভাবন এবং স্টার্টআপ ও ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পে অর্থায়ন বিষয়ে...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার19 hours ago

মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সে চেয়ারম্যান নির্বাচিত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়েছে।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

পাইওনিয়ার পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার19 hours ago

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের এক পরিচালক পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন।  AdLink দ্বারা...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
পাইওনিয়ার
আইন-আদালত4 minutes ago

আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

পাইওনিয়ার
জাতীয়20 minutes ago

ছয় দফা দাবিতে কারিগরি শিক্ষার্থীদের সাতরাস্তা অবরোধ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার32 minutes ago

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া, দুই ঘণ্টায় লেনদেন ৩৪৫ কোটি টাকা

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার1 hour ago

ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রি করবে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

পাইওনিয়ার
অর্থনীতি2 hours ago

প্রথম চালানে ভারতে গেলো সাড়ে ৩৭ টন ইলিশ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
জাতীয়2 hours ago

১৭ বিয়ে করা সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত

পাইওনিয়ার
সারাদেশ3 hours ago

চট্টগ্রামে সিলিন্ডারের গুদামে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১০

পাইওনিয়ার
জাতীয়3 hours ago

কারাবন্দিদের মধ্যে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম শুরু

পাইওনিয়ার
আইন-আদালত4 minutes ago

আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

পাইওনিয়ার
জাতীয়20 minutes ago

ছয় দফা দাবিতে কারিগরি শিক্ষার্থীদের সাতরাস্তা অবরোধ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার32 minutes ago

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া, দুই ঘণ্টায় লেনদেন ৩৪৫ কোটি টাকা

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার1 hour ago

ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রি করবে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

পাইওনিয়ার
অর্থনীতি2 hours ago

প্রথম চালানে ভারতে গেলো সাড়ে ৩৭ টন ইলিশ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
জাতীয়2 hours ago

১৭ বিয়ে করা সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত

পাইওনিয়ার
সারাদেশ3 hours ago

চট্টগ্রামে সিলিন্ডারের গুদামে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১০

পাইওনিয়ার
জাতীয়3 hours ago

কারাবন্দিদের মধ্যে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম শুরু

পাইওনিয়ার
আইন-আদালত4 minutes ago

আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

পাইওনিয়ার
জাতীয়20 minutes ago

ছয় দফা দাবিতে কারিগরি শিক্ষার্থীদের সাতরাস্তা অবরোধ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার32 minutes ago

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া, দুই ঘণ্টায় লেনদেন ৩৪৫ কোটি টাকা

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার1 hour ago

ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রি করবে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

পাইওনিয়ার
অর্থনীতি2 hours ago

প্রথম চালানে ভারতে গেলো সাড়ে ৩৭ টন ইলিশ

পাইওনিয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পাইওনিয়ার
জাতীয়2 hours ago

১৭ বিয়ে করা সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত

পাইওনিয়ার
সারাদেশ3 hours ago

চট্টগ্রামে সিলিন্ডারের গুদামে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১০

পাইওনিয়ার
জাতীয়3 hours ago

কারাবন্দিদের মধ্যে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম শুরু