Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

কাঁঠাল খাবেন যে কারণে

Published

on

ব্লক

গ্রীষ্মকালের ফলগুলোর মধ্যে কাঁঠাল অন্যতম। স্বাদের দিক থেকে আমের পরেই আসে কাঁঠালের নাম। সুগন্ধযুক্ত এই ফল পুষ্টির দিক থেকেও অনন্য। কাঁঠাল খাওয়ার রয়েছে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা। কেউ কেউ কাঁঠাল খেতে পছন্দ করেন না। তবে এর গুণ জানা থাকলে নিয়মিত খাবেন নিশ্চয়ই। ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচারের দেওয়া তথ্য অনুসারে, কাঁঠাল প্রয়োজনীয় পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউস। এটি ভিটামিন এ, সি এবং বি-কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ, যা সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাঁঠালে থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টি এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। বি৬, নিয়াসিন এবং রিবোফ্লাভিন সহ বি-কমপ্লেক্স ভিটামিনগুলো শক্তি বিপাকের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কেন কাঁঠাল খাওয়া উপকারী-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. হজমে সহায়তা করে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফাইবার হজমের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য কারণ এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং নিয়মিত অন্ত্রের চলাচল বজায় রাখে। এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরিয়ে রাখে যা স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সহায়তা করে। কাঁঠালের মধ্যে প্রিবায়োটিকও রয়েছে, যা অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার খাবার হিসেবে কাজ করে। স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম সামগ্রিক হজম স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যাধি প্রতিরোধ করতে সহায়ক।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কাঁঠালের উচ্চ ভিটামিন সি উপাদান এটিকে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য একটি চমৎকার উপায় করে তোলে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস অ্যান্ড ডাইজেস্টিভ অ্যান্ড কিডনি ডিজিজেসের গবেষণা অনুসারে, ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দূর করে সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। নিয়মিত কাঁঠাল খেলে তা শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করতে সাহায্য করে।

৩. হার্ট ভালো রাখে

কাঁঠাল পটাসিয়ামের একটি ভালো উৎস। পটাসিয়াম হলো একটি খনিজ যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিউট্রিশন জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, পটাসিয়াম শরীরে সোডিয়ামের প্রভাবের ভারসাম্য বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এভাবে উচ্চ রক্তচাপ এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। কাঁঠালে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ক্যারোটিনয়েড, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমিয়ে হার্টকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

৪. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

ইনফরমেটিক্স জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, মিষ্টি স্বাদ থাকা সত্ত্বেও কাঁঠালের কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, যার অর্থ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি করে না। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বা যারা তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন তাদের জন্যও উপকারী।

৫. ত্বক ভালো রাখে

কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিশেষ করে ভিটামিন সি, ত্বকের ক্ষতি করতে পারে এমন ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এটি অকাল বার্ধক্য রোধ করতে, বলিরেখা কমাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কাঁঠালের মধ্যে প্রচুর পানি রয়েছে, যা আপনার ত্বককে হাইড্রেটেড এবং কোমল রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক বজায় রাখার জন্য সঠিক হাইড্রেশন অপরিহার্য।

৬. হাড় ভালো রাখে

ইউএসডিএ অনুসারে, কাঁঠালের মধ্যে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ রয়েছে, যা শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর হাড় বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত কাঁঠাল খেলে তা অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়-সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। অস্টিওপোরোসিস ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় পাওয়া গেছে, কাঁঠালে পটাসিয়ামের উপস্থিতি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে, হাড়ের স্বাস্থ্যের আরও উন্নতি করে এবং হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়।

কাফি

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কর্মীদের চাপে রাখলে কি অফিস লাভবান হয়, নাকি ক্ষতিগ্রস্ত?

Published

on

ব্লক

সময়মতো অফিসে আসা, নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ এবং নিয়ম মেনে কাজ করা—এসবই একজন আদর্শ কর্মীর বৈশিষ্ট্য। কিন্তু এই ‘আদর্শ’ ধারণার আড়ালে অনেক সময় লুকিয়ে থাকে এক ধরনের অসহনীয় চাপ, যা কর্মজীবনকে করে তোলে বিষাক্ত। অতিরিক্ত চাপের কারণে কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় অবসাদ ও ভুলভ্রান্তি

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অফিসে দীর্ঘসময় অতিরিক্ত চাপে থাকতে হলে কর্মীদের মধ্যে দেখা দিতে পারে অবসাদ, ঘুমের সমস্যা, মেজাজের অবনতি এবং মানসিক ক্লান্তি। এইসব সমস্যার কারণে পরদিন কাজে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। হঠাৎ করে ছোটখাটো ভুল, সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারা, কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে মনোমালিন্য—এসবই তখন ঘন ঘন ঘটতে শুরু করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাজের চাপ যখন পেরিয়ে যায় অফিসের গণ্ডি
একজন কর্মী অফিসের বাইরেও যদি কাজের চাপ বয়ে বেড়ান, তা হলে তার ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কাজের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়। এমনকি সৃজনশীলতাও হারিয়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চাপ বেশি মানেই কাজ বেশি? গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ করেন, তাদের মধ্যে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৭ শতাংশ বেশি।

মানবদেহ কোনো যন্ত্র নয়
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে শরীর ও মস্তিষ্ক—দুটোই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জানাচ্ছে, একটানা ৯০ মিনিট কাজ করলে কাজের মান কমে যায় এবং ভুলের হার বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত চাপের কারণে আর্থিক ক্ষতিও কম নয়
মার্কিন গবেষণায় উঠে এসেছে একজন অবসন্ন কর্মীর কারণে কোম্পানিকে বছরে গড়ে ৪ হাজার থেকে ২১ হাজার ডলার পর্যন্ত ক্ষতি হয়, ১ হাজার কর্মীর জন্য বছরে লোকসান: ৫.৩ মিলিয়ন ডলার। অতিরিক্ত চাপে থাকা কর্মীদের মধ্যে ভুল করার হার: ১১ গুণ বেশি। অসুস্থতাজনিত ছুটির হার: ৮ গুণ বেশি। অফিসে থেকেও অকার্যকর হওয়ার হার: ৪ গুণ বেশি

সুস্থ কর্মী, সফল অফিস: করণীয় কী?
প্রতিষ্ঠানের উচিত এমন একটি কর্মপরিবেশ গড়ে তোলা, যেখানে কর্মীরা চাপমুক্তভাবে কাজ করতে পারেন। কাজের পর কর্মীদের যেন সময় থাকে পরিবার, বন্ধু ও নিজের যত্ন নেওয়ার।

সহজ কিছু উদ্যোগ:
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষের লক্ষ্য
অতিরিক্ত ওভারটাইম না করিয়ে কাজের বণ্টন সুষম করা
মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া
কর্মীদের সৃজনশীলতাকে মূল্যায়ন করা
চাপ নয়, যত্নই প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়

অতিরিক্ত কাজ বা চাপ যতটা না লাভ দেয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি ডেকে আনে। সুস্থ, সুখী, এবং উৎসাহী কর্মীরাই প্রতিষ্ঠানকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে পারেন। সুতরাং, কর্মীদের শ্বাস নেওয়ার সুযোগ দিন, চাপ নয়—দিন সহানুভূতি ও সহায়তা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

এয়ার কুলারের বাতাস এসির মতো ঠান্ডা হবে ৩ কৌশলে

Published

on

ব্লক

তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে এসি কিনছেন অনেকেই। যাদের বাজেট আরেকটু কম তারা প্রচণ্ড গরমে স্বস্তি পেতে অনেকেই ভরসা রাখছেন এয়ার কুলারে। এয়ার কন্ডিশনারের চেয়ে কম খরচ হওয়ায় এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে অনেকের অভিযোগ থাকে এয়ার কুলারে এসির মতো ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায় না। অনেক সময় এমন হয় যে কুলার সামনে থাকলেও ঠান্ডা বাতাস দেয় না। অনেক কারণে এমনটা হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কুলারের এই অবস্থা ঠিক করা যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
১. অনেক সময় ধুলার কারণে কুলারের কার্টেন বন্ধ হয়ে যায়। যদি কার্টেনের মধ্য দিয়ে বাতাস যাওয়ার জায়গা না থাকে, তাহলে বাতাস ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারবে না এবং সেখান থেকে শীতল বাতাসও আসবে না। যে কোনো ক্ষেত্রে শীতল বাতাস প্রবাহের জন্য কার্টেনের মধ্যে জায়গা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে মাঝে মাঝে ধুলা কার্টেনে জমে যায়। তাই কুলারের কার্টেন পুরোনো হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অন্যথায় একটি জেট ক্লিনিং পাইপ দিয়ে কার্টেন ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. আরেকটি ব্যাপার খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। তা হচ্ছে ঘরের ভেতরে কুলারটি কোথায় রাখা হয়েছে। কুলার কখনই বন্ধ জায়গায় রাখা উচিত নয়। কুলার তখনই ঠান্ডা হয় যখন এটি বাইরের বাতাস গ্রহণ করতে পারে। সেক্ষেত্রে ঘরের ভেতরে কুলার রাখলে ভেতরে বাতাস সঞ্চালিত হতে থাকবে এবং বাতাস ঠান্ডা হবে না। বরং এতে ঘরের আর্দ্রতা আরও বেড়ে যাবে।

৩. যখনই কুলার চালানো হবে, কিছুক্ষণের জন্য পাম্প চালু রাখার চেষ্টা করতে হবে। এর অর্থ হলো কুলারটি যখন সম্পূর্ণ ভিজে যাবে তখন এর ফ্যানটি চালু করা উচিত, এতে বাতাস শুষ্ক এবং গরম হবে না তবে শীতল আসতে শুরু করবে। তবে আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আবহাওয়া আর্দ্র থাকলে কুলারটি সঠিক ভাবে ঠান্ডা বাতাস দিতে পারে না।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কিডনি ড্যামেজ হওয়ার ৬ লক্ষণ

Published

on

ব্লক

কিডনির ক্ষতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। যে কারণে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD) হওয়ার আগে এর প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব লক্ষণ চোখ এড়িয়ে গেলে কিডনি ফেইলিওরের মতো ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তবে আগেভাগে সতর্কতা সংকেতগুলো চিনতে পারলে সমস্যার প্রতিকার করা সহজ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. ফেনা বা বুদবুদযুক্ত প্রস্রাব
কিডনির ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবে ক্রমাগত ফেনা বা বুদবুদ। এই পরিস্থিতির নাম প্রোটিনুরিয়া। এর অর্থ হলো কিডনির ফিল্টারিং ইউনিট গ্লোমেরুলি প্রোটিনকে, যেমন অ্যালবুমিনকে প্রস্রাবে প্রবেশ করতে দিচ্ছে। স্বাভাবিক কিডনি সাধারণত প্রচুর প্রোটিন প্রবেশ করতে দেয় না, তাই খালি চোখে দৃশ্যমান ফেনা একটি সতর্কতা সূচক যা চিকিৎসকের দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. গোড়ালি, পা বা চোখের চারপাশে ফোলাভাব
কিডনি সোডিয়াম এবং তরল ভালোভাবে ফিল্টার করতে সক্ষম না হলে অতিরিক্ত পানি এবং লবণ শরীরে জমা হয়। এটি সাধারণত দৃশ্যমান ফোলাভাব সৃষ্টি করে, বিশেষ করে গোড়ালি, পা এবং চোখের চারপাশের অংশে। বিশেষ করে সকালের সময় এসব স্থানে ফোলাভাব সাধারণত অকার্যকর কিডনি পরিস্রাবণের কারণে পানি ধরে রাখার ফলে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. প্রস্রাব বৃদ্ধি, বিশেষ করে রাতে
কিডনির কার্যকারিতা হ্রাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবের ধরণ পরিবর্তন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। একে নকটুরিয়া বলা হয়। কিডনি ভালোভাবে প্রস্রাব ঘনীভূত করতে না পারলে এমনটা ঘটে। তাই প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন দেখা দেয়।

৪. ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
সুস্থ কিডনি এরিথ্রোপয়েটিন তৈরি করে। এটি একটি হরমোন যা লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি এই হরমোন কম নিঃসরণ করে, যার ফলে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ কিডনি কার্যকারিতার কারণে রক্তে টক্সিন জমা হওয়ার ফলে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

৫. অনবরত চুলকানি
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ফলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। যার ফলে তীব্র চুলকানি হয়, যাকে প্রুরিটাসও বলা হয়। এই চুলকানি সাধারণত স্থায়ী হয়, টপিকাল লোশন বা ক্রিম প্রয়োগ করলেও উপশম হয় না। এটি রাতে আরও বেশি হতে পারে।

৬. ক্ষুধামন্দা
হঠাৎ ক্ষুধা কমে যাওয়াও হতে পারে কিডনির সমস্যার লক্ষণ। রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হলে তা হজম ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে। যার ফলে বমি বমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ, এমনকি বমিও হতে পারে, যা খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

ব্লক

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

ব্লক

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার14 hours ago

ব্লকে ৩৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ১০ লাখ...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার15 hours ago

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড। রবিবার...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার15 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে ২১৮টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার16 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে উত্তরা ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে উত্তরা ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ৪৪ কোটি...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার16 hours ago

ডিএসইতে লেনদেন ১১শ কোটি টাকা ছাড়ালো

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকে লেনদেন হাজার...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার17 hours ago

পুঁজিবাজারে সরকারি মৌলভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানি তালিকাভুক্তিতে বৈঠক

পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টা ড মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশনা অনুসরণে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানিসমূহের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার18 hours ago

এসএস স্টীলে কোম্পানি সচিব নিয়োগ

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের প্রতিষ্ঠান এসএস স্টীল লিমিটেডে কোম্পানি সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × ঢাকা স্টক...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ব্লক
জাতীয়7 hours ago

ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার প্রতিবেদন জমা, উচ্চতর তদন্তের সুপারিশ

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

জুলাই সনদ শুধুমাত্র কাগজে নয়, বাস্তবায়ন চাই: ড. হেলাল উদ্দিন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর ও বগুড়া জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ব্লক
জাতীয়10 hours ago

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৩৪৩

Sakhawat Hossain
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে: শ্রম উপদেষ্টা

ব্লক
অর্থনীতি11 hours ago

জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এলো ৩০ হাজার কোটি টাকা

ব্লক
প্রবাস11 hours ago

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

ব্লক
রাজনীতি11 hours ago

মুজিববাদী সংবিধান বাংলাদেশে আর থাকতে দিতে পারি না: সারজিস আলম

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার প্রতিবেদন জমা, উচ্চতর তদন্তের সুপারিশ

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

জুলাই সনদ শুধুমাত্র কাগজে নয়, বাস্তবায়ন চাই: ড. হেলাল উদ্দিন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর ও বগুড়া জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ব্লক
জাতীয়10 hours ago

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৩৪৩

Sakhawat Hossain
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে: শ্রম উপদেষ্টা

ব্লক
অর্থনীতি11 hours ago

জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এলো ৩০ হাজার কোটি টাকা

ব্লক
প্রবাস11 hours ago

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

ব্লক
রাজনীতি11 hours ago

মুজিববাদী সংবিধান বাংলাদেশে আর থাকতে দিতে পারি না: সারজিস আলম

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

সাজিদ হত্যার প্রতিবেদন জমা, উচ্চতর তদন্তের সুপারিশ

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

জুলাই সনদ শুধুমাত্র কাগজে নয়, বাস্তবায়ন চাই: ড. হেলাল উদ্দিন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর ও বগুড়া জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ব্লক
জাতীয়10 hours ago

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৩৪৩

Sakhawat Hossain
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে: শ্রম উপদেষ্টা

ব্লক
অর্থনীতি11 hours ago

জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এলো ৩০ হাজার কোটি টাকা

ব্লক
প্রবাস11 hours ago

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

ব্লক
রাজনীতি11 hours ago

মুজিববাদী সংবিধান বাংলাদেশে আর থাকতে দিতে পারি না: সারজিস আলম