পুঁজিবাজার
১৯ কার্যদিবসে সাড়ে ১৫ হাজার বিও একাউন্ট থেকে সম্পূর্ণ শেয়ার বিক্রি
![১৯ কার্যদিবসে সাড়ে ১৫ হাজার বিও একাউন্ট থেকে সম্পূর্ণ শেয়ার বিক্রি খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/dse-stock-1.jpg)
গত মে মাসজুড়ে মাত্র ১৯ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার বিনিয়োগকারী তাদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করেছেন।এসময় পুরো মাসে নতুন করে বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব খুলে বাজারে যুক্ত হয়েছেন ৮ হাজার বিনিয়োগকারী।
পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার ধারণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ এপ্রিল শেয়ারবাজারে শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫টি। আর মাসের শেষ কার্যদিবসে অর্থাৎ গত বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৯২৮টিতে। অর্থাৎ মে মাসজুড়ে ১৫ হাজার ৪৯৩ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।
শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কমেছে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা। মে মাসের শেষ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে সক্রিয় তথা শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৩০ হাজার ৩২৯টিতে। অথচ এপ্রিলের শেষ দিনে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩৯টি। শেয়ারবাজারে যেসব বিও হিসাবে শেয়ার থাকে, সেগুলোকেই মূলত সক্রিয় বিও হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে মোট ১৯ কার্যদিবসের মধ্যে ১৪ দিনই বাজারে দরপতন হয়েছে। এ দরপতনে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারেরই দাম কমেছে। এমনকি লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর একটি বড় অংশের শেয়ারের ক্রেতাসংকট ছিল। শেয়ারবাজারে দরপতন ঠেকাতে গত এপ্রিলে এক দিনে শেয়ারের দাম কমার সর্বোচ্চ সীমা ৩ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে দিনের শুরুতে পতন হলেই বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশ ৩ শতাংশ কম দামে শেয়ার বিক্রি করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাতে লেনদেনের শুরুতেই কোম্পানিগুলোর বড় একটি অংশের দাম ৩ শতাংশ কমে যাচ্ছে। এতে ওই সব শেয়ারের আর ক্রেতা মিলছে না।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শেয়ারবাজারে টানা দরপতন চলতে থাকায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একদিকে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা লোকসান কমাতে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। অন্যদিকে ঋণদাতা ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ঋণ সমন্বয় করতে জোরপূর্বক বিক্রি বা ফোর্সড সেল করছেন। ফলে শেয়ারশূন্য হয়ে পড়া বিও হিসাবের সংখ্যা যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে।
শেয়ারবাজারে শেয়ারের দাম যত কমতে থাকে, ফোর্সড সেলও তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে। নিয়ম অনুযায়ী, শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নেমে গেলে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবে থাকা শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে ঋণ সমন্বয় করতে পারে। এটিই শেয়ারবাজারে ফোর্সড সেল নামে পরিচিত।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে সব মিলিয়ে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৩৩৩ পয়েন্ট বা সাড়ে ৬ শতাংশ কমেছে। মে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্স সূচকটি ছিল ৫ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টের অবস্থানে। গত বৃহস্পতিবার সর্বশেষ কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ২৫২ পয়েন্টে। এ কারণেই বেড়েছে শেয়ার বিক্রি করে শূন্য বিও একাউন্টের সংখ্যা। সিডিবিএলের হিসাবে, গত এপ্রিলেও প্রায় ১৬ হাজার বিনিয়োগকারী সব শেয়ার বিক্রি করেছেন।। সেই হিসাবে গত দুই মাসে প্রায় সাড়ে ৩১ হাজার বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
পুঁজিবাজার
খান ব্রাদার্সের সর্বোচ্চ দরপতন
![খান ব্রাদার্সের সর্বোচ্চ দরপতন খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Khan-Brothers.jpg)
বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ জুন-২৭ জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৬৪টির শেয়ারদর কমেছে। এর মধ্যে টপটেন লুজার বা সর্বোচ্চ দরপতনের তালিকায় উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ১৫ টাকা ৭৯ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা মিথুন নিটিংয়ের শেয়ারদর কমেছে ১২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান নিয়েছে সিলভা ফার্মা।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে শামপুর সুগার মিলসের ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ, এসকে ট্রিমসের ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ওয়ালটনের শেয়ারদর বেড়েছে ৪৬ শতাংশ
![ওয়ালটনের শেয়ারদর বেড়েছে ৪৬ শতাংশ খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Walton.jpg)
বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ জুন-২৭ জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৩০০টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে ওয়ালটনের শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৪৬ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৫২ টাকা ৫০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ক্যাাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের শেয়ারদর বেড়েছে ৩৯ দশমিক ২০ শতাংশ। আর ৩৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে লিনডে বিডি।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পেপার প্রসেসিংয়ের ৩৩ দশমিক ৮২ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৩৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ, ওয়াটা কেমিক্যালের ৩১ দশমিক ১৯ শতাংশ, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ৩০ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজিউমারের ২৭ দশমিক ০৩ শতাংশ, পিপুলস ইন্স্যুরেন্সের ২৪ দশমিক ২১ শতাংশ এবং রেনাটা লিমিটেডের ২৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইউনিলিভারের ৪৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
![ইউনিলিভারের ৪৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Unilever.jpg)
বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ জুন-২৭ জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ার লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৪৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ ইউনিলিভার।
লেনদেন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা রেনাটা লিমিটেডের সপ্তাহজুড়ে গড়ে ২৮ কোটি ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে আসা রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বিদায়ী সপ্তাহে গড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৮ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকার।
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে গড়ে ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের ১৭ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সী পার্ল হোটেলের ১৫ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা, ব্রিটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকোর ১৩ কোটি ৭৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা, বিচ হ্যাচারির ১২ কোটি ২৬ লাখ ১০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১২ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ১১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বাজার মূলধনের সঙ্গে গড় লেনদেন বেড়েছে ৪৯ শতাংশ
![বাজার মূলধনের সঙ্গে গড় লেনদেন বেড়েছে ৪৯ শতাংশ খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/dse-11.jpg)
বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ জুন-২৭ জুন) ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতায় ছিলো দেশের শেয়ারবাজার। আলোচ্য সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ ও মূল্য সূচক। বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন প্রায় ৪৯ শতাংশ বেড়েছে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রে মতে, বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে টাকার অংকে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮০২ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ৮৮২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে মোট লেনদেন বেড়েছে ৯১৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩৭৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে গড়ে লেনদেন বেড়েছে ৪৯ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৫৫ পয়েন্ট। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৫ হাজার ২৪৪ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ১১১ পয়েন্ট।
প্রধান সূচকের সঙ্গে আলোচ্য সপ্তাহে ডিএস৩০ সূচক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯২৩ পয়েন্ট। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ৮৭৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ডিএসইএস বিদায়ী সপ্তাহে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৮৪ পয়েন্ট। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ১৪৬ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ৩৭ পয়েন্ট।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৩০০টির, অপরিবর্তিত ছিল ৩২টির এবং ৬৪টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে।
ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার। কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ওয়ালটন হাইটেক। এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৪৬ দশমিক ২০ শতাংশ। আর সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বন্ড ছেড়ে ৫০০ কোটি টাকা তুলবে আল-আরাফা ব্যাংক
![বন্ড ছেড়ে ৫০০ কোটি টাকা তুলবে আল-আরাফা ব্যাংক খান](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Al-Arafah-Islami-Bank-PLC.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক পিএলসি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি বাজার থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। মূলধনভিত্তি শক্তিশালী করতে এই অর্থ ব্যবহার করবে ব্যাংকটি।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) আনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত বন্ডটি হবে ব্যাংকের ৫ষ্ঠ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। তবে এর মেয়াদ, কুপন হারসহ অন্যান্য ফিচার জানা সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ১৯৯৮ সালে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়। ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১৫১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। ব্যাংকটির মোট শেয়ারের ৪৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ উদ্যোক্তা-শেয়ারহোল্ডার ও পরিচালকদের হাতে; প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে ২৩ দশমিক ৩২ শতাংশ শেয়ার। অন্যদিকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ২৮ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার।
এসএম