Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও হলেন কাজী মনিরুল

Published

on

এশিয়া

শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) হিসেবে কাজী মনিরুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্ব গ্রহণের আগে তিনি আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডে ইনভেস্টমেন্ট এবং স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাজী মনিরুল ইসলাম আর্থিক এবং বিনিয়োগ খাতে তার ১৫ বছরের সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার শুরু করেন এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স লিমিটেডে একজন অ্যানালিস্ট হিসেবে। ২০১৪ সালে তিনি আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডে যোগ দেন, যেখানে তিনি পর্যায়ক্রমে গবেষণা প্রধান ও ইনভেস্টমেন্ট এবং স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মকালে তিনি প্রোপাইটারি ইনভেস্টমেন্ট, ইকুইটি রিসার্চ, মার্জিন লোন রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন এবং স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বহুমুখী ভূমিকা রেখেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কর্পোরেট সাফল্যের বাইরেও ২০২৩ সাল থেকে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) একজন অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত সিইও পুঁজিবাজারে ভবিষ্যৎ নেতাদের বিকাশের লক্ষ্যে নিবেদিত একজন শিক্ষাবিদ। তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম), বাংলাদেশ অ্যাকাডেমি ফর সিকিউরিটিজ মার্কেটস (বিএএসএম) এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে একজন প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাজী মনিরুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাইন্যান্সে বিবিএ সম্পন্ন করেছেন। তিনি ২০১৪ সালে ভারজিনিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে সিএফএ চার্টার এবং ২০২৩ সালে নিউ ইয়র্কের সিএমটি অ্যাসোসিয়েশন থেকে সিএমটি চার্টার অর্জন করেন।

তার যোগদান প্রসঙ্গে শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান বলেন, মনিরুলকে শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও হিসেবে পেয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। তার সুদূরপ্রসারী অভিজ্ঞতা, পুঁজিবাজারের গভীর জ্ঞান এবং আর্থিক শিক্ষা প্রসারের উদ্যম তাকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে বলে আমি মনে করি। আমার বিশ্বাস, তার অধীনে শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট একটি অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিনিয়োগকারীদের আস্থার শীর্ষে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

এদিকে, কাজী মনিরুল ইসলাম তার নিয়োগপ্রাপ্তি নিয়ে বলেন, শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের মতো স্বচ্ছ ও স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমি উচ্ছ্বসিত। প্রতিষ্ঠানটির তরুণ, সম্ভাবনাময় দলের সাথে একজোট হয়ে দেশের মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন এক মাত্রা যোগ করা হবে আমার প্রধান লক্ষ্য। এক্ষেত্রে আমাদের গ্রাহক কেন্দ্রিক বিজনেস স্ট্র্যাটেজি, সুশাসন, প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ এবং আর্থিক সাক্ষরতার উদ্যোগগুলো আমাদের সহায় হবে বলে আমি মনে করি।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

ব্যাংকে কোটিপতির সংখ্যায় নতুন রেকর্ড

Published

on

এশিয়া

দেশের ব্যাংক খাতে কোটি টাকার বেশি জমা থাকা হিসাবের সংখ্যায় রেকর্ড গড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের মার্চ শেষে এই ধরনের হিসাবের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ২১ হাজার ৩৬২টি। জুন শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৩৩৬টিতে। অর্থাৎ মাত্র তিন মাসে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ৫ হাজার ৯৭৪টি কোটিপতি হিসাব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কোটি টাকার হিসাব মানেই সব সময় কোনো ব্যক্তি কোটিপতি—এমনটি নয়। অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সংস্থা এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যাংকে জমা রাখে। তাছাড়া, একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান একাধিক ব্যাংক হিসাব খুলতে পারেন, ফলে একই ব্যক্তির নামে একাধিক কোটিপতি হিসাব থাকতে পারে। কোটিপতি হিসাব বৃদ্ধির এই প্রবণতা নতুন নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে, মার্চ শেষে সব হিসাব মিলিয়ে মোট আমানত ছিল ১৯ লাখ ২৩ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। জুন শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকায়। তিন মাসে আমানত বেড়েছে প্রায় ৭৩ হাজার ৭৫ কোটি টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই সময়ের মধ্যে দেশে ব্যাংক হিসাবের মোট সংখ্যা ১৬ কোটি ৫৭ লাখ ৬৮ হাজার ৮২১টি থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬ কোটি ৯০ লাখ ২ হাজার ৬৭১টি। অর্থাৎ, নতুনভাবে প্রায় ৩২ লাখ ৯৫ হাজার ব্যাংক হিসাব খোলা হয়েছে। একই সময়ে ব্যাংক খাতে আমানতের পরিমাণও বেড়েছে।

বিশেষভাবে লক্ষ্য করার বিষয় হলো, কোটি টাকার বেশি জমা থাকা হিসাবগুলোতে জমার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। মার্চ শেষে এসব হিসাবে মোট জমা ছিল ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা, যা জুন শেষে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৮০ হাজার ৭৭২ কোটি টাকায়। অর্থাৎ তিন মাসে কোটিপতি হিসাবগুলোতে জমা বেড়েছে প্রায় ৯৭ হাজার ১১৯ কোটি টাকা।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে মাত্র ৫টি কোটি টাকার হিসাব ছিল। ১৯৭৫ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৭টিতে, ১৯৮০ সালে হয় ৯৮টি। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকে।

১৯৯০ সালে ছিল ৯৪৩টি কোটি টাকার হিসাব ছিল। ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি এবং ২০০৮ সালে বেড়ে হয় ১৯ হাজার ১৬৩টি। ২০২০ সালের শেষে কোটিপতি হিসাব দাঁড়ায় ৯৩ হাজার ৮৯০টিতে। এরপর ২০২১ সালে তা বেড়ে হয় ১ লাখ ৯ হাজার ৭৬টি, ২০২২ সালে ১ লাখ ৯ হাজার ৯৪৬টি এবং ২০২৩ সালে দাঁড়ায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৮টিতে। ২০২৪ সালের শেষে হিসাবের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ২১ হাজার ৮১টি, যা ২০২৫ সালের মার্চে দাঁড়ায় ১ লাখ ২১ হাজার ৩৬২টিতে এবং জুনে এসে পৌঁছায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৩৩৬টিতে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, ব্যাংক খাতে কোটিপতি হিসাব বাড়ার বিষয়টি দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। এটি ব্যবসা-বাণিজ্যে টাকার প্রবাহ এবং জনগণের আমানত রাখার সক্ষমতা বৃদ্ধিকে নির্দেশ করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা

Published

on

এশিয়া

চলতি মাস সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৩ দিনে দেশে ১৩০ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৩ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩০ কোটি ৬০ লাখ ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের (২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের ৬ দিন) চেয়ে ১৫ কোটি ৬০ ডলার বেশি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিদায়ী বছরের একই সময়ে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ১১৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স।

চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা।

এ ছাড়া সদ্য বিদায়ী আগস্টে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ২৯ হাজার ৫৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: গভর্নর

Published

on

এশিয়া

ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে দুর্নীতি ও অর্থপাচার কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, স্বচ্ছ লেনদেন ব্যবস্থায় অপচয় কমবে, সাশ্রয় হবে সময়ের আর জনগণের ভোগান্তিও হ্রাস পাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে মোবাইল অপারেটরদের আন্তঃব্যাংকিং লেনদেন বিষয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গভর্নর বলেন, লেনদেনের নানা ডিজিটাল প্রক্রিয়া চালু হলেও ব্যাংকিং খাতে প্রতিবছর নগদ অর্থের চাহিদা ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে। এটি অর্থনীতির জন্য দীর্ঘমেয়াদে চাপ তৈরি করছে। নগদ অর্থ ব্যবস্থাপনায় সরকারের প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। তাই আমরা এমন একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফরম গড়ে তুলতে চাই, যেখানে রিকশাচালক থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী-কেউ বাদ যাবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে নগদবিহীন অর্থনীতিকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এ জন্য ব্যাংক, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ও বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বিত লেনদেন ব্যবস্থা চালুর কাজ চলছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকর, গড়ে খরচ বাড়লো ৪১ শতাংশ

Published

on

এশিয়া

চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন মাশুল নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ গেজেট প্রকাশিত হয়। নতুন এ মাশুল সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলে গেজেটে উল্লেখ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী, প্রত্যেকবার বন্দর এলাকায় প্রবেশের জন্য প্রতি গ্রজ টনের জন্য পয়েন্ট ৩০৬ ডলার, পোর্ট লিমিটের মধ্যে লাইটার ও ট্যাংকারের ভ্যাসেল ওয়ার্কিং চার্জ ধরা হয়েছে প্রতি গ্রজ টনে পয়েন্ট জিরো ১৭ ডলার। এরসঙ্গে ডেঞ্জারাজ গুডস ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে ঘোষিত চার্জের ২৫ শতাংশ, ডেড ভ্যাসেলের জন্য ৫০ শতাংশ, লাইটারেজের জন্য ৫০ শতাংশ, ডিলে/ওভার স্টে চার্জ হিসেবে ৫ শতাংশ অতিরিক্ত মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বন্দরে জাহাজ প্রবেশের জন্য জাহাজের প্রতি মুভমেন্টের জন্য সর্বনিম্ন পাইলটিং চার্জ ধরা হয়েছে ৮০০ ডলার। তাছাড়া ১০ হাজার গ্রজ টনের উপরের ভ্যাসেলের জন্য প্রতি গ্রজটনে পয়েন্ট জিরো ৮ ডলার চার্জ ধরা হয়েছে। এরসঙ্গে ব্রেকিং জার্নি হলে ঘোষিত চার্জের সঙ্গে ৫০ শতাংশ, ডেড ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ, প্রবেশ বাতিলের জন্য প্রতিবারের জন্য ২০০ ডলার, নাইট নেভিগেশন ভ্যাসেলের জন্য ২৫ শতাংশ, বার্থ শিফটিংয়ের জন্য প্রতি মুভমেন্টে ৮০ ডলার, কর্ণফুলী নদীর বাইরের অংশে পাইলটিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত মাশুল নির্ধারণ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

টাগ ব্যবহারের চার্জ হিসেবে প্রত্যেক মুভমেন্টে প্রতি ২০০টন থেকে ৫ হাজার গ্রজটনের জন্য কর্ণফুলী নদীর মধ্যে ৬১৫ ডলার, বাইরে ১২৩০ ডলার, ৫০০০ টন থেকে ১০ হাজার গ্রজটনের জন্য কর্ণফুলীর মধ্যে ১২৩০ ডলার, বাইরে ২৪৬০ ডলার, ১০হাজার থেকে ২০ হাজার গ্রজটনের জন্য ভেতরে ২০৫০ ডলার, বাইরে ৪১০০ ডলার এবং ২০ হাজার গ্রজটনের ওপরের জন্য ভেতরে ৩৪১৫ ডলার ও বাইরের জন্য ৬৮৩০ ডলার নির্ধারণ করা হয়। এরসঙ্গে ডিজেবল কিংবা ডেব ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে মূল চার্জের বাইরে ১০০ শতাংশ. বাতিলের জন্য ৫০ শতাংশ, শিফটিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ, কর্ণফুলী নদীর মধ্যে ৪ ঘণ্টার বেশি সার্ভিসের জন্য ২৫ শতাংশ, কর্ণফুলী নদীর বাইরে ৬ ঘণ্টার বেশি সার্ভিসের জন্য ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত চার্জ ধরা হয়েছে।

জাহাজ বন্দরের জেটিতে বার্থিংয়ের জন্য প্রতি গ্রজটনে প্রতি ঘণ্টায় পয়েন্ট জিরো জিরো ৪ ডলার, প্রতিবারে বার্থিং আনবার্থিংয়ের জন্য ৯৪ পয়েন্ট ৩২ ডলার, সমুদ্রগামী জাহাজের ক্ষেত্রে প্রতি জাহাজে দৈনিক ২২৪ দশমিক ৮৫ ডলার এবং সমুদ্রগামী নন এমন জাহাজের ক্ষেত্রে জাহাজপ্রতি দৈনিক ২২ দশমিক ৪৯ ডলার মাশুল নির্ধারণ করা হয়। এরসঙ্গে নোটিশ করার পর বার্থ ত্যাগ না করলে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ১০০ শতাংশ ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ৩০০ শতাংশ, ৩৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ৪০০ শতাংশ, ৩৬ ঘণ্টার বেশি ডিলে করলে ৯০০ শতাংশ অতিরিক্ত চার্জ নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে শিফটিংয়ের জন্য প্রতিবারে ৪৭ দশমিক ১৬ ডলার মাশুল ধরা হয়।

জাহাজে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে মেইন সাপ্লাই লাইন থেকে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ২ দশমিক ৯২ ডলার, বন্দরের লরি দিয়ে (৫ কিলোমিটারের নীচে) প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ৬ পয়েন্ট ২৩ ডলার, ৫ কিলোমিটারের উপরে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ৮ দশমিক ২৩ ডলার, বন্দরের ওয়াটার বোট ব্যবহার করে কর্ণফুলী নদীর মধ্যে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ১২ দশমিক ৪৬ ডলার এবং পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৭ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে ১০০০ লিটারের জন্য ১৮ দশমিক ৬৯ ডলার, পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৭ নটিক্যাল মাইলের বাইরে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ২৪ দশমিক ৯৬ ডলার এবং বন্দরের বাইরের কোন পক্ষ থেকে পানি সরবরাহ নিলে প্রতি ১০০০ লিটারে ওয়াসার দরের ২০ শতাংশ বেশি হারে ওভারহেড চার্জ ধরা হয়েছে।

ওয়েস্ট হ্যান্ডলিং চার্জের ক্ষেত্রে কর্ণফুলী নদীর মধ্যে স্বল্পদূরত্বে প্রতিবারের সেবায় ২৪৫৬ দশমিক ৯৯ ডলার, কর্ণফুলী নদীর বাইরে প্রতিট্রিপের সেবায় ৪০৬৩ দশমিক ১৫ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বন্দরের ক্রেন ব্যবহারের জন্য (কী গ্যান্ট্রি, মোবাইল হার্বার, একই ধরণের অন্য যন্ত্র) প্রতি মুভমেন্টে পণ্যভর্তি কন্টেইনার প্রতি ২১ ফুটের নীচে ২০ দশমিক ৮০ ডলার, ২১ থেকে ৪০ ফুটের জন্য ৩১ দশমিক ২০ ডলার এবং ৪০ ফুটের উপরের জন্য ৩৫ দশমিক ১০ ডলার, খালি কন্টেইনারের ক্ষেত্রে প্রতি ২১ ফুটের নীচে ১০ দশমিক ৪০ ডলার, ২১ থেকে ৪০ ফুটের জন্য ১৫ দশমিক ৬০ ডলার এবং ৪০ ফুটের উপরের জন্য ১৭ দশমিক ৫৫ ডলার, জেটি ক্রেন ব্যবহারের জন্য ক্রেনপ্রতি প্রতি ৮ ঘণ্টার জন্য ১০ টনের নীচে ৫৮ দশমিক ২৪ ডলার, ১০ থেকে ৪০ টনের জন্য ১৭৪ দশমিক ৭২ ডলার এবং ৪০ টনের উপরে ২৯১ দশমিক ২০ ডলার এবং হ্যাজ কভারের জন্য প্রতিবারে প্রতি প্যানটনে ৩৫ দশমিক ১০ ডলার চার্জ নির্ধারণ করা হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

Published

on

এশিয়া

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে ৩০ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রোববার দিনশেষে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করলে এই অঙ্ক দাঁড়ায় ২৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গত সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) কাছে ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধ করায় রিজার্ভ নেমে যায় ৩০ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে। তখন বিপিএম-৬ হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেকটি নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের হিসাব রয়েছে, যা কেবল আইএমএফকে দেওয়া হয় কিন্তু প্রকাশ করা হয় না।

বিশ্ব মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমপরিমাণ রিজার্ভ থাকা প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ এখন প্রায় সীমান্তরেখা অতিক্রম করে কিছুটা ভালো অবস্থায় আছে। প্রবাসী আয়, রপ্তানি আয়, বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগ থেকে আসা ডলারই মূলত রিজার্ভ গড়ে তোলে। অন্যদিকে আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ, বিদেশি কর্মীদের পারিশ্রমিক, শিক্ষা ও ভ্রমণ খরচসহ নানা খাতে ডলার ব্যয় হওয়ায় রিজার্ভ হ্রাস পায়।

সম্প্রতি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো বাড়ায় বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্বস্তি ফিরেছে। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হয়নি, বরং উল্টো বাজার থেকে ডলার কিনেছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর পাঁচটি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং ২ সেপ্টেম্বর আটটি ব্যাংক থেকে ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স (প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা)। আগস্টে এসেছে ২৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ২৯ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা। এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল ওই অর্থবছরের রেকর্ড। পুরো ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার— যা আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই অঙ্ক ছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল- জুলাই: ১৯১.৩৭ কোটি ডলার, আগস্ট: ২২২.১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বর: ২৪০.৪১ কোটি ডলার, অক্টোবর: ২৩৯.৫০ কোটি ডলার, নভেম্বর: ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বর: ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারি: ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারি: ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চ: ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিল: ২৭৫ কোটি ডলার, মে: ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুন: ২৮২ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০১৩ সালের জুন শেষে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর পর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলারে। এরপর ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায় এবং একই বছরের অক্টোবরে অতিক্রম করে ৪০ বিলিয়ন ডলার। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যেও রিজার্ভ রেকর্ড গড়ে ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারে ওঠে। তবে পরে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার2 hours ago

এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার19 hours ago

অনলাইন শপ চালু করবে গোল্ডেন হার্ভেস্ট

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের প্রতিষ্ঠান গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড একটি নতুন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার20 hours ago

ব্লকে ৪৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৭৮ লাখ ৮৮ হাজার...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার20 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই আলহাজ্ব টেক্সটাইলের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আলহাজ্ব টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানিটি।...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার20 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ঢাকা ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।  AdLink দ্বারা...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার21 hours ago

সাবমেরিন ক্যাবলসের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর, বিকাল ৪টায়...

এশিয়া এশিয়া
পুঁজিবাজার21 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির উদ্যোক্তা পরিচালক সৈয়দ মুনসিফ আলী পর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
এশিয়া
জাতীয়1 hour ago

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

এশিয়া
পুঁজিবাজার2 hours ago

এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ বিতরণ

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

হিজাব নন-হিজাব বা আধুনিক পোশাক, সবার সমান অধিকার: সাদিক কায়েম

এশিয়া
অর্থনীতি3 hours ago

ব্যাংকে কোটিপতির সংখ্যায় নতুন রেকর্ড

এশিয়া
রাজনীতি4 hours ago

বায়ুদূষণের শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার অবস্থান কত?

এশিয়া
জাতীয়4 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

এশিয়া
ব্যাংক4 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক খোলার আবেদনের সময় বাড়ল

এশিয়া
জাতীয়13 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও ১ মাস বাড়ল

এশিয়া
কর্পোরেট সংবাদ14 hours ago

এসবিএসি ব্যাংকের ২০০তম পর্ষদ সভা

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

তা’মীরুল মিল্লাত মাদ্রাসায় আলিম নবীন শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান

এশিয়া
জাতীয়1 hour ago

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

এশিয়া
পুঁজিবাজার2 hours ago

এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ বিতরণ

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

হিজাব নন-হিজাব বা আধুনিক পোশাক, সবার সমান অধিকার: সাদিক কায়েম

এশিয়া
অর্থনীতি3 hours ago

ব্যাংকে কোটিপতির সংখ্যায় নতুন রেকর্ড

এশিয়া
রাজনীতি4 hours ago

বায়ুদূষণের শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার অবস্থান কত?

এশিয়া
জাতীয়4 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

এশিয়া
ব্যাংক4 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক খোলার আবেদনের সময় বাড়ল

এশিয়া
জাতীয়13 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও ১ মাস বাড়ল

এশিয়া
কর্পোরেট সংবাদ14 hours ago

এসবিএসি ব্যাংকের ২০০তম পর্ষদ সভা

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

তা’মীরুল মিল্লাত মাদ্রাসায় আলিম নবীন শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান

এশিয়া
জাতীয়1 hour ago

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

এশিয়া
পুঁজিবাজার2 hours ago

এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ বিতরণ

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

হিজাব নন-হিজাব বা আধুনিক পোশাক, সবার সমান অধিকার: সাদিক কায়েম

এশিয়া
অর্থনীতি3 hours ago

ব্যাংকে কোটিপতির সংখ্যায় নতুন রেকর্ড

এশিয়া
রাজনীতি4 hours ago

বায়ুদূষণের শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার অবস্থান কত?

এশিয়া
জাতীয়4 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

এশিয়া
ব্যাংক4 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক খোলার আবেদনের সময় বাড়ল

এশিয়া
জাতীয়13 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও ১ মাস বাড়ল

এশিয়া
কর্পোরেট সংবাদ14 hours ago

এসবিএসি ব্যাংকের ২০০তম পর্ষদ সভা

এশিয়া
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

তা’মীরুল মিল্লাত মাদ্রাসায় আলিম নবীন শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান