কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে ইউসিবির ব্যাঙ্কাসুরেন্স চুক্তি

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) গ্রাহকদের কাছে বিভিন্ন বীমা পণ্য ও সেবা বিক্রি করার লক্ষ্যে জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে একটি ব্যাঙ্কাসুরেন্স চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
সম্প্রতি ইউসিবির কর্পোরেট হেড অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) পক্ষ থেকে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিসি) সৈয়দ ফরিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সেক্রেটারি এটিএম তাহমিদুজ্জামান, করপোরেট ব্যাংকিং বিভাগের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হেড আলমগীর কবির, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস.এম. মইনুল কবির, বিডিসিইউর হেড ও এসইভিপি মো. সেকান্দার-ই-আজম, প্রধান ব্যাঙ্কাসুরেন্স অফিসার এটিএম তাজমিলুর রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইকবাল রশিদী এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. আহসান হাবীব।
এদেশে ব্যাঙ্কাসুরেন্স একটি নতুন ধারণা। এটি ব্যাংক ও ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মধ্যে এক ধরনের অংশীদারত্বের সুযোগ তৈরি করে, যার মাধ্যমে একটি ব্যাংক গ্রাহকদের কাছে বিমা কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য ও সেবা বিক্রি করতে পারে। বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এই ধরনের সুবিধা জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। ইউসিবির গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত সুবিধা এবং আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাথে একযোগে এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ ধরনের অংশীদারিত্ব দেশের জনগণকে সমন্বিত আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আসতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এই চুক্তির ফলে উভয় প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকরা উপকৃত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই চুক্তির অধীনে, ইউসিবির গ্রাহকদের কাছে জনতা ইন্স্যুরেন্সের নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স পণ্য ও সেবা বিক্রি করতে পারবে; অন্যদিকে, এই উদ্যোগ জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।
কাফি

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম

হজ্জ ও ওমরাহ পালনে আগ্রহী ব্যক্তিদের দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিতে রয়েছে মুদারাবা হজ্জ সেভিংস অ্যাকাউন্ট (এমএইচএসএ) ও মুদারাবা উমরাহ সেভিংস স্কিম। এ দুটি স্কিম গ্রাহকদের ধাপে ধাপে অর্থ সঞ্চয় করতে সহায়তা করে এবং আর্থিক ও মানসিক প্রস্তুতির মাধ্যমে পবিত্র হজ্জ ও ওমরাহ পালন সহজতর করে।
এ সঞ্চয় হিসাবের মাধ্যমে গ্রাহকগণ হজ্জ বা ওমরাহ পালনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয়- যেমন, ভিসা, বিমান ভাড়া, থাকা-খাওয়া এবং অন্যান্য খরচের- অগ্রিম প্রস্তুতির মাধ্যমে নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে পারেন।
হজ্জ পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তি তার সামর্থ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী এক থেকে পঁচিশ বছর মেয়াদে মুদারাবা হজ্জ সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। মুদারাবা পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ মুনাফা প্রদান করা হয় এ অ্যাকাউন্টে। গ্রাহক তার পরিকল্পনা ও আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী হিসাবের মেয়াদের ভিত্তিতে কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত করতে পারেন বিধায় হজ্জের জন্য টাকা জমানো অধিকতর সহজ হয়। গ্রাহক হিসাবের পূর্বনির্ধারিত মেয়াদের পূর্বেই হজ্জ সম্পাদনে আগ্রহী হন তাহলে তিনি তাঁর মুদারাবা হজ্জ সঞ্চয় হিসাবে জমাকৃত অর্থের সাথে ঐ বছর নির্ধারিত হজ্জের টাকার অবশিষ্টাংশ জমা করে হজ্জ পালন করতে পারবেন।
একইভাবে ওমরাহ পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তি তার সামর্থ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী ১-১২ বছর মেয়াদে মাসিক কিস্তিতে উমরাহর টাকা জমা করতে পারেন। ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব ব্যক্তি নিজ নামে এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে তার নামে পিতামাতা অথবা আইনগত অভিভাবক এই হিসাব খুলতে পারবেন। মুদারাবা পদ্ধতিতে মুনাফা প্রদান করা হয় এ অ্যাকাউন্টে। ইসলামী ব্যাংকের যেকোন শাখা, উপশাখা কিংবা এজেন্ট আউটলেটে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। হিসাব খোলার জন্য হিসাবধারী ও নমিনির এক কপি করে মোট দুই কপি সত্যায়িত ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা পাসপোর্টের কপি দিয়ে এ হিসাব খোলা যায়। সেলফিন অ্যাপ ব্যবহার করেও গ্রাহক নিজে নিজে এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
মাসিক কিস্তির টাকা পরিশোধে কোন ঝামেলা নেই। শাখায় সঞ্চয় হিসাব থেকে হজ্জ ও ওমরাহ অ্যাকাউন্টে মাসিক কিস্তির টাকা স্থানান্তরের জন্য “বিশেষ নির্দেশনা” প্রদানের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিস্তির টাকা পরিশোধ করা যায়। এছাড়া সেলফিন অ্যাপ ও আই-ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নিজেই কিস্তির টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানবসম্পদ ও ব্যবসায় উন্নয়ন সভা

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র চট্টগ্রাম অঞ্চলের শাখা ও উপশাখা সমূহের ‘মানবসম্পদ ও ব্যবসায় উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামের শাহীন গল্ফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
সভায় উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, ইনভেস্টমেন্ট মনিটরিং অ্যান্ড রিকভারি ডিভিশন প্রধান মিজানুর রহমান, এফএসআইবি ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমির ইভিপি মোহাম্মদ রোকন উদ্দিন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ অঞ্চল প্রধান আহমেদ আশিক রাজী ও প্রধান কার্যালয়ের পিএবিসিডি প্রধান মো. খায়রুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের চট্টগ্রাম উত্তর অঞ্চল প্রধান মোহাম্মদ মুস্তাফা। দিনব্যাপী এ সভায় চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৩৬জন শাখা ব্যাবস্থাপক, ৩৬জন ম্যানেজার অপারেশনস, ৩০জন উপশাখা ইনচার্জসহ মোট ১৩৮জন নির্বাহী ও কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
সভায় চট্টগ্রাম অঞ্চলের শাখা ও উপশাখাসমূহের ব্যবসায়িক পারফরমেন্স পর্যালোচনা করা হয়। এ সময় শাখা ও উপশাখাসমূহকে গ্রাহকসেবার মান উন্নয়ন, নতুন আমানত সংগ্রহ, খেলাপী বিনিয়োগ আদায়, বৈদেশিক বাণিজ্য বৃদ্ধি, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ এবং মানবসম্পদের দক্ষতা ও মানোন্নয়নের বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। একই সাথে গত ১০ মাসে সাড়ে ১০ লক্ষাধিক নতুন হিসাব খোলা, ৩ হাজার ৮ শত কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ, ৩ হাজার কোটি টাকার খেলাপী বিনিয়োগ আদায় এবং সার্বিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনার জন্য ব্যাংকের সকল স্তরের নির্বাহী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানানো হয়।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এখন বিদ্যুৎ বিল দেওয়া যাচ্ছে বিকাশ মার্চেন্ট পয়েন্ট থেকেও

এখন বিকাশ অ্যাপ ও এজেন্ট পয়েন্টের পাশাপাশি দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিকাশের আড়াই লাখেরও বেশি মার্চেন্ট পয়েন্ট থেকে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারছেন গ্রাহকরা। ফলে, বিকাশের মাধ্যমে সবচেয়ে সহজে, ঝামেলাহীনভাবে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের সুযোগ আরও বিস্তৃত হলো।
বর্তমানে, বিকাশ অ্যাপের ‘পে বিল’ আইকন থেকে প্রায় সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ইউটিলিটি বিল দেয়া যাচ্ছে। পাশাপাশি, দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিকাশের সাড়ে ৩ লাখ এজেন্ট পয়েন্ট থেকেও বিদ্যুৎ বিল সহ বিভিন্ন সেবার বিল দিতে পারছেন গ্রাহকরা। এখন তার সাথে যুক্ত হওয়া আড়াই লাখ মার্চেন্ট পয়েন্ট থেকে বিদ্যুৎ বিল দেয়ার এই সুযোগ বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য এনে দিচ্ছে গ্রাহকদের। অন্যদিকে, মার্চেন্টরাও বিকাশে পণ্য ও সেবার মূল্য গ্রহণের পাশাপাশি ক্রেতাদের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের সেবা দিয়ে ক্যাশলেস লেনদেনকে আরও উৎসাহিত করার সুযোগ পেলেন।
উল্লেখ্য, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, টেলিফোন, ভুমি সেবা, পাসপোর্টসহ বিভিন্ন সেবার সরকারি ফি এবং ইন্টারনেট, টিভি ইত্যাদি সহ প্রায় সব ধরনের ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম বিকাশ। প্রতিনিয়ত আরও নতুন প্রতিষ্ঠান যুক্ত হচ্ছে বিলার-এর তালিকায়। গ্রাহক চাইলে বিল প্রদানের পর পরিবেশ-বান্ধব ডিজিটাল রশিদ/রিসিটও ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করতে পারেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ডেবিট কার্ডে লেনদেনে সেরা ১০ গ্রাহককে পুরস্কৃত করল আইএফআইসি ব্যাংক

আধুনিক প্রযুক্তি ভিত্তিক ব্যাংকিং এখন প্রাত্যহিক জীবনের অংশ। এরই ধারাবাহিকতায় অনলাইনে বিল পরিশোধ থেকে শুরু করে দেশ-বিদেশে কেনাকাটা সবখানেই এখন ডেবিট কার্ড এক অনন্য সহযোগী। জীবনকে সহজ করা এই প্রযুক্তিনির্ভর অভ্যাসটিকে উদ্যাপন করতেই, সম্প্রতি আইএফআইসি ব্যাংক আয়োজন করেছিলো “আইএফআইসি সিজন অফ ফেস্টিভালস” শীর্ষক ক্যাম্পেইন। মাসব্যাপী পরিচালিত এই বিশেষ ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে, দেশে ও বিদেশে সর্বোচ্চ ডেবিট কার্ডে লেনদেনের ভিত্তিতে আইএফআইসি ব্যাংকের ১০ জন গ্রাহক পেয়েছেন আকর্ষণীয় ট্রাভেল ও শপিং গিফট কার্ড।
ক্যাম্পেইন চলাকালীন, আইএফআইসি ব্যাংকের ভিসা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে গ্রাহকেরা বিভিন্ন পিওএস (পয়েন্ট অফ সেল) এবং ই-কমার্স প্লাটফর্মে লেনদেন করেছেন। প্রতিটি লেনদেনের মাধ্যমে অর্জিত পয়েন্টের ভিত্তিতে সেরা ১০ জন গ্রাহককে বাছাই করা হয় এবং নিকটস্থ আইএফআইসি ব্যাংকের শাখা থেকে পুরষ্কার হস্তান্তর করা হয়।
এই ক্যাম্পেইনের আকর্ষনীয় অংশ ছিল বিজয়ীদের জন্য ঘোষিত পুরস্কারের মূল্যমান। সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জনকারী ১ম বিজয়ী পেয়েছেন ৫০ হাজার টাকার একটি ট্রাভেল গিফট কাড ও ২য় বিজয়ী পেয়েছেন ২০ হাজার টাকার ট্রাভেল গিফট কাড, যা তারা দেশে বা বিদেশে ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়া, ৩য় থেকে ১০ম স্থান অধিকারকারী বাকি আটজন বিজয়ীরা পেয়েছেন বিভিন্ন মূল্যমানের শপিং গিফট কার্ড, যার মাধ্যমে তাঁরা করতে পারবেন লাইফস্টাইল বিষয়ক ফ্যাশন, গ্যাজেট কিংবা অন্যান্য প্রয়োজনীয় কেনাকাটা।
ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গ্রাহকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে তাদের আগ্রহই এই আয়োজনকে সফল করে তুলেছে। এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিলো গ্রাহকদের দৈনন্দিন লেনদেনে ব্যাংক কার্ড ব্যবহারে উৎসাহিত করা। বছরব্যাপী আইএফআইসি ব্যাংক গ্রাহক বান্ধব বিভিন্ন ধরনের ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে থাকে।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
খুলনায় তাসলিমার পাশে দাড়াঁল ‘স্বপ্ন’

নাম তাসলিমা খাতুন। বয়স প্রায় ৫০ বছর। গত ২ জুলাই তাসলিমাকে খুলনার সোনাডাঙ্গা ‘স্বপ্ন’ আউটলেটের সামনে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। ওই আউটলেটের স্বপ্নযোদ্ধারা (দায়িত্বরত কর্মীরা) দেখতে পান তিনি অনেক অসুস্থ এবং মাথায় আঘাত পেয়েছেন। এরপর স্বপ্নকর্মীরা তাঁকে জুস এবং খাবার দেন। এরপর দেখা যায়, তাঁর মাথার ক্ষত জায়গাটা শুকানোর পর পোকার মতো হয়ে যাচ্ছে এবং শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে।
স্বপ্ন’র ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট, রিকোভারি এবং কমপ্লাইন্সের হেড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি আমার দৃষ্টিতে আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি আমাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির স্যারের সাথে আলাপ করি। এরপর তাঁর নির্দেশ মোতাবেক ওই বয়োজ্যেষ্ঠ মহিলার দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করি। সেই সাথে ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্যারের নির্দেশনায় স্বপ্ন’র কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান ড. সোহেল মঈনউদ্দিন শৈবাল সেখানে উপস্থিত হন। তাসলিমাকে হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে সহযোগিতা করার জন্য পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের যে সমস্ত কর্মকর্তা সহযোগিতা করেছেন তাঁদের প্রতি স্বপ্ন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে। আমরা অসহায় মানুষের পাশে আছি, থাকবো, এই আমাদের প্রত্যয়।’
স্বপ্নর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির হাসান নাসির বলেন, আমরা স্বপ্নযোদ্ধারা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী যে কোন দুঃস্বপ্নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাই। একজন মা পরিবারের, সমাজের কেন্দ্র। আমি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের পাশে থেকে এই দুস্থ মা-এর পাশে দাঁড়ানোর জন্য। খুঁজে দেখা প্রয়োজন কে তাঁর মাথায় আঘাত করল। আশা করি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।
উল্লেখ্য, ৪ জুলাই থেকে খুলনায় চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন তাসলিমা খাতুন।
কাফি