শিল্প-বাণিজ্য
দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে ২১৮টি

দেশের তৈরি পোশাকশিল্পের আরও একটি কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানটি রাজধানীর উত্তরা কাচকুরায় অবস্থিত কেসি জ্যাকেট ওয়্যার।
বুধবার (২৯ মে) বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ফলে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২১৮–তে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের (ইউএসজিবিসি) পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়ার ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট ১১০ নম্বরের মধ্যে কোনো কারখানা ৮০–এর বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০-৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ দেওয়া হয়।
কেসি জ্যাকেট ওয়্যার প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। কারখানাটি ইউএসজিবিসি থেকে ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ৮৪ নম্বর।
বিজিএমইএ তথ্যানুযায়ী, তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে বর্তমানে লিড সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব কারখানা বেড়ে হয়েছে ২১৮। তার মধ্যে ৮৪টি লিড প্লাটিনাম সনদধারী। এ ছাড়া ১২০টি গোল্ড, ১০টি সিলভার ও ৪টি কারখানা সার্টিফায়েড সনদ পেয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০ পরিবেশবান্ধব কারখানার ৯টি বাংলাদেশে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি লাভ করেছে গাজীপুরের কোনাবাড়ীর এসএম সোর্সিং। ১১০ নম্বরের মধ্যে কারখানাটি ১০৬ পেয়েছে। দেশের অন্য শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলো হচ্ছে ময়মনসিংহের গ্রিন টেক্সটাইল, গাজীপুরের নিট এশিয়া ও ইন্টিগ্রা ড্রেসেস, নারায়ণগঞ্জের রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস, গাজীপুরের লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মানিকগঞ্জের তারাসিমা অ্যাপারেলস।
এ ছাড়া, বিশ্বের ১০০টি পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার মধ্যে ৫৬টি অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি কারখানা বাংলাদেশে। দিন যতই যাচ্ছে দেশে গ্রিন ফ্যাক্টরি বা পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা ততই বাড়ছে।
পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তা সাজ্জাদুর রহমান মৃধার হাত ধরে ২০১২ সালে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার যাত্রা শুরু হয়।

শিল্প-বাণিজ্য
বিসিআইয়ের আয়োজনে ‘ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ফ্রেমওয়ার্ক অব বাংলাদেশ’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আয়োজনে ‘ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ফ্রেমওয়ার্ক অব বাংলাদেশ’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) বিসিআইয়ের বোর্ডরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিসিআইর সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ)। আলোচক ও ট্রেইনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (পেটেন্ট) মির্জা গোলাম সারোয়ার, উপ-পরিচালক (ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ডিজাইন) সাইদুজ্জামান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মিস তাসলিমা জাহান।
কর্মশালায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সেক্টরের ২১ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও কর্মশালায় বিসিআই পবিচালক মো. শহীদুল ইসলাম নিরু, নাজমুল আনোয়ার ও যেয়াদ রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বিসিআইয়ের সেক্রেটারি জেনারেল ড. মো. হেলাল উদ্দিন, এনডিসির পরিচালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি দেশের শিল্প খাতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের পথে রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতি মেধাভিত্তিক ও উদ্ভাবননির্ভর হবে। সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য এখনই ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস-এর ওপর গুরুত্বারোপ, জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও আইনি কাঠামো শক্তিশালী করা অত্যন্ত জরুরী।
কর্মশালার দ্বিতীয় ভাগে “ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ফ্রেমওয়ার্ক অব বাংলাদেশ” এর উপর আলোচক মিস তাসলিমা জাহান আইপিআর নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি এলডিসি থেকে উত্তরন হলে আমাদের শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে পেটেন্ট ও আইপিআর নিয়ে কি ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে তা তুলে ধরে বলেন এলডিসি থেকে উত্তরনের পূর্বেই বাংলাদেশকে পেটেন্ট ও আইপিআর নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে। জনাব সাইদুজ্জামান বাংলাদেশে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন প্রোটেকশন অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম নিয়ে এবং জনাব মির্জা গোলাম সারোয়ার ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিতে পেটেন্টদের ভূমিকা বিষয়ে আলোচনা করেন এবং অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
কর্মশালার শেষ অংশে অংশগ্রহণকারীদের মতামত/ফিডব্যাক নেয়া হয় এবং সকলের নিকট সার্টিফিকেট বিতরন করা হয়। বিসিআইয়ের সেক্রেটারি জেনারেল আলোচকবৃন্দ ও সকল অংশগ্রহণকারীকে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানান এবং সকলকে বিসিআই এর বিভিন্ন কর্মসূচীর সাথে যুক্ত থাকার অনুরোধ জানান।
কাফি
শিল্প-বাণিজ্য
বাংলাদেশের কাছে শুল্ক ছাড়ের লিখিত প্রস্তাব চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন পণ্যের ওপর আমদানি শুল্ক ছাড়ের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দপ্তর- দ্য ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টটেটিভ (ইউএসটিআর)।
গত ৭ মে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের কাছে লেখা চিঠিতে ইউএসটিআরের প্রতিনিধি জেমিসন গ্রেয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য বাংলাদেশের উদ্যোগ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কনীতি নিয়ে আলোচনা শুরুর পদক্ষেপে সাড়া দেওয়ায় প্রশংসা করেন।
গ্রেয়ার লিখেছেন, আমার টিম বাংলাদেশের কৃষি ও শিল্প শুল্ক এবং শুল্কজনিত বাধা কমানোর পাশাপাশি অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয় করে, স্থায়ী দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি মোকাবিলায় বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রস্তুত।
তিনি আরও লেখেন, মার্কিন স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগের ক্ষেত্রে আপনার চিঠিতে উল্লেখিত ইতিবাচক পদক্ষেপগুলোকে আমি স্বাগত জানাই এবং আমি বাংলাদেশ সরকারকে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন ও ডিজিটাল বাণিজ্যকে সীমাবদ্ধ করতে পারে এমন ব্যবস্থার মতো অন্যায্য বাণিজ্য চর্চার ক্ষেত্রগুলো মোকাবিলায় উৎসাহিত করছি।
ইউএসটিআরের চিঠিতে বলা হয়, আমরা আপনার সরকারের কাছ থেকে একটি লিখিত প্রস্তাব পাওয়ার অপেক্ষায় আছি, যেন আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু করতে পারি।
কাফি
শিল্প-বাণিজ্য
ভিয়েতনাম থেকে এলো আরও ২০ হাজার টন চাল

ভিয়েতনামের হাইফং বন্দর থেকে ২০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি থাই বিন ০৯ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, চলতি বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মধ্যে স্বাক্ষরিত জি-টু-জি (সরকার থেকে সরকার) চুক্তির আওতায় মোট ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় এরইমধ্যে সম্পূর্ণ চাল দেশে এসে পৌঁছেছে।
চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছানোর পর জাহাজে সংরক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রমও শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
শিল্প-বাণিজ্য
কৃষিপণ্যে বাংলাদেশ-ভুটান বাণিজ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা

বাংলাদেশ ও ভুটানের ব্যবসায়ীরা ফল, সবজি, মসলাসহ কৃষিপণ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে। অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার মাধ্যমে এটাকে কাজে লাগাতে চান দুই দেশের ব্যবসায়ীরা।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর মতিঝিলে দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং ভুটানের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা হয়। এ সময়, দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত অজ্ঞাত কিছু বাণিজ্য খাত নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ভুটানের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন রিজিওনাল অ্যাগ্রিকালচার মার্কেটিং অ্যান্ড কো-অপারেটিভ অফিস-এর রিজিওনাল ডিরেক্টর মি. দাওয়া ডাকপা। এফবিসিসিআইয়ের আন্তর্জাতিক বিষয়ক প্রধান মো. জাফর ইকবাল এনডিসি এবং ঢাকায় ভুটান দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সেলর (বাণিজ্য) মি. দাওয়া শেরিংও সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় উভয় পক্ষ আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়া সহজীকরণের আহ্বান জানান এবং সরবরাহ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো উন্নয়ন, পাশাপাশি বন্দর সক্ষমতা বৃদ্ধি করাও বিশেষভাবে আলোচিত হয়।
এছাড়া, এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক হাজী মো. এনায়েতউল্লাহ, ফেরদৌসী বেগম, বাংলাদেশ অ্যাগ্রো ফিড ইনগ্রিডিয়েন্টস ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ এম আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া এবং অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
শিল্প-বাণিজ্য
নেপালে আরো ২৭৩ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি

পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে রপ্তানি হয়েছে আরও ২৭৩ টন আলু।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বন্দরটি দিয়ে আলু রপ্তানির তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টিন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন।
তিনি বলেন, ২৭৩ টন আলু নেপালে গেছে। এ নিয়ে ৪ হাজার ৪৯৪ মেট্রিক টন আলু নেপালে রপ্তানি হলো। এর মধ্যে গত সপ্তাহে (১০ এপ্রিল) বন্দরটি দিয়ে ১৪৭ টন আলু রপ্তানি হয়েছে নেপালে।
উজ্জ্বল হোসেন বলেন, আলুগুলো রপ্তানি করছে থিংকস টু সাপ্লাই, হুসেন এন্টার প্রাইজ, স্বাধীন এন্টার প্রাইজ ও ক্রসেস অ্যাগ্রোসহ বেশ কিছু রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। আলুগুলো পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও রংপুর জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আলুগুলো সংগ্রহ করে নিয়মিত নেপালে রপ্তানি হচ্ছে। এভাবে আলু নিয়মিত রপ্তানি হতে থাকলে বাংলাদেশ সরকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবে আর আমাদের দেশের কৃষক তাদের উৎপাদিত আলুর দাম পাবেন।
বন্দরটি দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিসহ নানা ধরনের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। অপরদিকে মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, হাজমলা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক দানা, রেললাইনের স্লিপার, খইল, আদা ও চিটাগুড় আমদানি করা হয়।
গত ৮ এপ্রিল ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশের পণ্য তৃতীয় দেশে যাওয়ার সুবিধা বাতিল করে দেশটি। এতে বুধবার থেকে ভুটান, নেপাল ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্রুত ও স্বল্প খরচে বাণিজ্য করার পথ বন্ধ হয়ে গেলেও এ স্থলবন্দরটি দিয়ে নেপাল ও ভুটানের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।