Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

সিঙ্গাপুরের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ বাড়ছে চীনে

Published

on

ব্লক

বিদেশী বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক উদ্যোগকে সমর্থন জানাতে সম্প্রতি অবকাঠামো ও নীতিগত সুবিধা বিস্তৃত করেছে চীন। শ্রমশক্তি ও ভোক্তার সংখ্যায়ও এগিয়ে রয়েছে দেশটি। এশিয়ার বৃহত্তম এ অর্থনীতি ভূরাজনৈতিক কারণে বিভিন্ন পক্ষ থেকে কোণঠাসা হয়ে পড়লেও এর বিপরীতে ব্যবসায়িক সুবিধাগুলো অনেক দেশের কাছে এখন লোভনীয়। বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে চীনকে ঘিরে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে এশিয়ার আরেক দেশ সিঙ্গাপুর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলোকে বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণে সহায়তা দেয় এন্টারপ্রাইজ সিঙ্গাপুর (এন্টারপ্রাইজএসজি)। গত দুই বছরে তিন শতাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে চীনের বাজারে সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি বাড়াতে সাহায্য করেছে সরকারি সংস্থাটি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চীনের প্রতি সিঙ্গাপুরের সাম্প্রতিক এ আগ্রহ নিয়ে এন্টারপ্রাইজএসজির নির্বাহী পরিচালক (চীন) সিম চুন সিওং বলেন, চীনে শক্তিশালী সরবরাহ চেইন অবকাঠামো ও দক্ষ কর্মী বাহিনী রয়েছে। এখানে ডিজিটাল অর্থনীতি, সবুজ অর্থনীতির পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবার মতো ক্ষেত্রে নতুন কাজের সুযোগ রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চীনের বাজারে প্রবেশের জন্য ২০২৩ সালে ২৫০টি সংস্থা এন্টারপ্রাইজএসজির মার্কেট রেডিনেস অ্যাসিস্ট্যান্স গ্র্যান্ট নামের সহায়তা পেয়েছে, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি।

সাংহাই ও চেংদুর সিঙ্গাপুর চায়নিজ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিঙ্গাপুর এন্টারপ্রাইজ সেন্টারের সঙ্গে কাজ করছে এন্টারপ্রাইজএসজি। সিম চুন সিওং জানান, চীনের বাজার সম্পর্কে সিঙ্গাপুরে আগ্রহ বেড়েছে। আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে এ ধরনের অনুসন্ধান ছিল ৫০ শতাংশ বেশি।

চীনে বাজারের নতুন উপস্থিতি ও ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সিঙ্গাপুর বিজনেস ফেডারেশনের (এসবিএফ) প্রধান নির্বাহী কোক পিং সুন। তিনি বলেন, পুরোপুরি প্রতিযোগিতামূলক বা তুলনামূলক সুবিধার ওপর ভিত্তি করে নয়, এখন ভূরাজনৈতিকভাবে যুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বিনিয়োগ বরাদ্দ ও বাণিজ্যপ্রবাহ আরো বেশি কেন্দ্রীভূত হয়ে উঠছে। এর মধ্যে চীন এখনো সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানির জন্য আসিয়ানের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ একটি বাজার।

বিদেশী কোম্পানি ও বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করার জন্য সম্প্রতি নীতিগত সুবিধা প্রবর্তন করেছে বেইজিং। এর মধ্যে বাজারে প্রবেশাধিকার সম্প্রসারণ ও উৎপাদন খাতে বিদেশী বিনিয়োগের বাধা দূরীকরণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালে স্বাক্ষরিত দ্বিপক্ষীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির মাধ্যমে পরিষেবা খাতে সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলো সুবিধা পাচ্ছে।

কোক পিং সুন জানান, নির্মাণ, খুচরা ও পাইকারি, স্থাপত্য ও নগর পরিকল্পনা এবং প্রযুক্তি পরিষেবার মতো কোম্পানি বিদেশী ইকুইটি সীমার অধীন হবে না। বরং সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগকারী ও পরিষেবাদাতারা সংশোধিত চুক্তির অধীনে আরো উদার ও স্বচ্ছ নিয়ম উপভোগ করবেন।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীন কভিড-১৯-পরবর্তী পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় নানাভাবে হোঁচট খেলেও চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। রয়টার্স জরিপে বিশ্লেষকরা ৪ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিলেও এ প্রান্তিকে অর্থনীতি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ সম্প্রসারণ হয়েছে।

সিঙ্গাপুরের লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি প্রস্তুতকারক ডুরাপাওয়ার হোল্ডিংস চীনে বিস্তৃত পরিসরে ব্যবসা করছে। গত মার্চে সুঝোতে একটি ৩২ হাজার ৫০০ বর্গমিটার আয়তনের কারখানা তৈরি করেছে, যা ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে শেষ হবে। কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেলভিন লিম বলেন, এ সম্প্রসারণ ডুরাপাওয়ারকে চীনা ও আঞ্চলিক চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সিঙ্গাপুরের ওসিবিসি ব্যাংক চীনের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোয় নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে। দেশটির ১৪টি শহরে ১৬টি শাখা ও উপশাখা চালু করেছে। ওসিবিসি চীনের প্রধান নির্বাহী আং ইং সিওং জানান, আসিয়ান সদস্যকে সুযোগ দিয়ে থাকে চীন। সে সুযোগ কাছে লাগাচ্ছে সিঙ্গাপুর।

তিনি বলেন, অঞ্চল হিসেবে আসিয়ান চীনের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। আসিয়ান বৃহত্তর চীনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগপ্রবাহ আমাদের জন্য বিশাল সুযোগ এনে দিয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগানো আমাদের করপোরেট কৌশলের মূল স্তম্ভগুলোর অন্যতম।

সিঙ্গাপুরকে কেন্দ্র করে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মতো আসিয়ান দেশে কাজ করে এমন চীনা কোম্পানিগুলোকে পরিষেবা দেয় ওসিবিসি। আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালে বলেছিল, আসিয়ান ও বৃহত্তর চীনকে লক্ষ রেখে ২০২৫ সালের মধ্যে আয় ৩০০ কোটি ডলারে উন্নীত করতে চায়।

আং ইং সিওং জানান, কর্মীর প্রাচুর্য চীনে বিনিয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। বর্তমানে দেশটির শ্রমশক্তি ৮০ কোটির বেশি। ২০২৪ সালে এখানকার প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করবেন।

তিনি বলেন, চীন গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতেও প্রস্তুত। এখানে বিনিয়োগের প্রধান দিক হলো ডিজিটাল ও সবুজ অর্থনীতি। চীনের শক্তিশালী উৎপাদনক্ষমতা ও বিস্তৃত ভোক্তা বাজার বিদেশী বিনিয়োগকারীদের যথেষ্ট প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগের সুযোগ দেয়।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

Published

on

ব্লক

মধ্যপ্রাচ্যের রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবে আবারও বেড়েছে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার। মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে দেশটিতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, যা সাম্প্রতিক সময়ে নজিরবিহীন। এছাড়া দেশটিতে চলতি বছরের সাত মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানিয়েছে, সন্ত্রাসবাদ সংশ্লিষ্ট অভিযোগে নতুন করে আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে শনিবার ও রোববার মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ১৫ জনের শাস্তি কার্যকর হয়, যাদের বেশিরভাগই বিদেশি নাগরিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্লেষকদের মতে, ২০২২ সালের মার্চের পর এই প্রথম এত কম সময়ের ব্যবধানে এতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো। ওই সময় একদিনেই ৮১ জনকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল সন্ত্রাসের অভিযোগে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছিল।

এসপিএর তথ্য অনুযায়ী, সদ্য মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৩ জন হাশিশ পাচার, একজন কোকেন পাচার এবং অন্যরা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে দণ্ডিত হন।

আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব বলছে, ২০২৫ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত সৌদি আরবে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। এর মধ্যে শুধু মাদক-সংশ্লিষ্ট অপরাধেই প্রাণ গেছে ১৬১ জনের, যাদের মধ্যে ১৩৬ জনই বিদেশি।

এই প্রবণতাকে ‘নজিরবিহীন গতি’ বলে উল্লেখ করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এনজিও রিপ্রাইভ-এর প্রধান নির্বাহী জিদ বাসিওনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী যেখানে হাশিশের মালিকানা ও ব্যবহারে শিথিলতা বাড়ছে, সেখানে সৌদির এই কড়া অবস্থান গভীর উদ্বেগের।’

তিনি আরও বলেন, ‘সৌদিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের বড় একটি অংশ বিদেশি নাগরিক—এটা স্পষ্টভাবে বৈষম্যমূলক।’

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ২০২৩ সালে শুরু হওয়া সৌদির ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’-এর ফল এখন দেখা যাচ্ছে। কারণ, সেই সময় যাদের আটক করা হয়েছিল, তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন শেষ হয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে।

একসময় মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড স্থগিত রেখেছিল সৌদি সরকার। কিন্তু ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে পুনরায় তা চালু করে। পরিসংখ্যান বলছে, ওই বছর ১৯ জন, ২০২৩ সালে ২ জন এবং ২০২৪ সালে অন্তত ১১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে কেবল মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে।

মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, সৌদি সরকার একদিকে উদার সংস্কারের কথা বললেও অন্যদিকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে ‘ভিশন-২০৩০’-এর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে।

তবে দেশটির প্রশাসনের দাবি, মৃত্যুদণ্ড জনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় এবং শুধু সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরই এই সাজা কার্যকর করা হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইয়েমেনে নৌকাডুবি, ৬৮ অভিবাসীর মৃত্যু

Published

on

ব্লক

ইয়েমেনের উপকূলে একটি নৌকাডুবির ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন শরণার্থী এবং অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবে যাওয়ার ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন আফ্রিকান শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে এবং ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) প্রধান আবদুসাত্তোর এসোয়েভ রোববার বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে জানিয়েছেন, ১৫৪ জন ইথিওপীয়কে নিয়ে নৌকাটি ইয়েমেনের আবিয়ান প্রদেশের উপকূলে ডুবে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি জানিয়েছেন, নৌকাডুবির ঘটনায় ১২ জন বেঁচে গেছেন। খানফার জেলায় ৫৪ জন শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃতদেহ ভেসে এসেছে এবং আরও ১৪ জনকে বিভিন্ন স্থানে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং তাদেরকে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এর আগে জানিয়েছিল যে, দুর্ঘটনায় ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পরবর্তীতে মৃতের সংখ্যা আরও বেড়েছে।

জাঞ্জিবারের স্বাস্থ্য অফিসের পরিচালক আব্দুল কাদের বাজামিল বলেছেনদ, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ শাকরা শহরের কাছে নিহতদের সমাহিত করার ব্যবস্থা করছে এবং কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও অনুসন্ধানের সুযোগ অব্যাহত রয়েছে।

ইয়েমেন এবং আফ্রিকার শৃঙ্গ অঞ্চলের মধ্যেকার সমুদ্রপথ উভয় দিকের ভ্রমণকারী শরণার্থী এবং অভিবাসীদের জন্যই একটি সাধারণ রুট কিন্তু এটি বেশ বিপজ্জনক পথ। ২০১৪ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই অঞ্চলে ইয়েমেনিদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

২০২২ সালের এপ্রিলে হুথি বিদ্রোহীরা এবং সরকারি বাহিনী একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছিল যার ফলে ইয়েমেনে সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে এবং চলমান মানবিক সংকট কিছুটা লাঘব হয়েছে।

তবে আফ্রিকার সংঘাত, বিশেষ করে সোমালিয়া এবং ইথিওপিয়া থেকে পালিয়ে আসা কিছু লোক ইয়েমেনে আশ্রয় নিয়েছে অথবা দেশটি ব্যবহার করে উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভ্রমণের চেষ্টা করেছে। আইওএম-এর তথ্য অনুসারে, এই পথটি বিশ্বের ‌‘সবচেয়ে ব্যস্ত এবং সবচেয়ে বিপজ্জনক’ অভিবাসন রুটের মধ্যে একটি।

ইয়েমেনে পৌঁছানোর জন্য পাচারকারীরা প্রায়ই বিপজ্জনক পথে অতিরিক্ত যাত্রীবাহী নৌকায় করে লোহিত সাগর বা এডেন উপসাগর হয়ে লোকজনকে পারাপার করে।

আইওএমের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে ৬০ হাজারের বেশি শরণার্থী এবং অভিবাসী ইয়েমেনে পৌঁছেছেন যা আগের বছরের মোট উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৭ হাজার ২০০।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

Published

on

ব্লক

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে সৌদি আরবের মদিনা নগরী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মদিনা শহরকে এই স্বীকৃতি দিয়েছে। ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্রতম নগরী মদিনা এবার ৮০ পয়েন্ট অর্জন করে এই স্বীকৃতি পেয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই স্বীকৃতির মাধ্যমে জেদ্দার পরই মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘স্বাস্থ্যকর নগরী’ হিসেবে নিজের অবস্থান আরও দৃঢ় করলো মদিনা শহর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একটি আনুষ্ঠানিক আয়োজনে স্বাস্থ্য মন্ত্রী ফাহাদ আলজালাজেলের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি সনদ গ্রহণ করেন মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রিন্স সালমান বলেন, এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে যে, নাগরিকদের জীবনের মান উন্নয়নে নেতৃত্ব কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শুধু স্থানীয়ভাবে নয়, বরং আন্তর্জাতিকভাবে একটি উন্নয়ন মডেলে পরিণত হচ্ছে মদিনা শহর। যা সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ডব্লিউএইচও-এর এই স্বীকৃতি অর্জনের জন্য একটি শহরকে ৮০টি মানদণ্ড পূরণ করতে হয়,যার মধ্যে রয়েছে— পার্ক ও খোলা জায়গা, হাঁটার উপযোগী এলাকা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও স্কুলের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।

ডব্লিউএইচও মদিনা ছাড়াও সৌদি আরবের আরও ১৪টি শহরকে ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শহরগুলো হলো, তায়েফ, তাবুক, আদ-দিরিয়াহ, উনায়জা, জালাজেল, আল-মানদাক, আল-জুমুম, রিয়াদ আল-খুবরা, শারুরাহ।

এখন মদিনা বিশ্বব্যাপী এমন এক উদাহরণ, যেখানে আধুনিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসচেতনতা একত্রে কাজ করছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিমান থেকে গাজায় ত্রাণসামগ্রী ফেলবে ইতালি

Published

on

ব্লক

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বিমান থেকে ত্রাণসামগ্রী ফেলা শুরু করবে ইতালি। চলমান সংঘাতে বিপর্যস্ত গাজার বেসামরিক জনগণের জন্য জরুরি সহায়তা পৌঁছাতে এই পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটি। ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী শুক্রবার (১ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোম থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গাজার বেসামরিক নাগরিকদের কাছে মৌলিক প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিতে ইতালির সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে একটি বিমান ত্রাণ মিশনের অনুমোদন দিয়েছি।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও জানান, ইতালির বিমান বাহিনী জর্ডানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে। এ লক্ষ্যে বিশেষ কন্টেইনারে ত্রাণসামগ্রী ভরে তা আকাশপথে গাজায় ফেলা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাজানি জানান, আগামী ৯ আগস্ট থেকে বিমান ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করা হবে।

এদিকে শুক্রবার স্পেন জানিয়েছে, তারা গাজায় ব্রিটেন ও ফ্রান্সের সঙ্গে সমন্বয় করে এরইমধ্যে ১২ টন খাদ্যসামগ্রী বিমান থেকে ফেলেছে। ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের সঙ্গে যৌথভাবে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য এ ধরনের জরুরি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ইউরোপীয় দেশগুলো।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের শুল্ক কমায় ভারতের পোশাক বাজারের শেয়ারে দরপতন

Published

on

ব্লক

ট্রাম্প প্রশাসনের সর্বশেষ শুল্ক সিদ্ধান্তে শুক্রবার ভারতের টেক্সটাইল শেয়ারদরগুলো ৭ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আমদানি শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনে, যা ভারতের রপ্তানিকারকদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতিযোগিতা আরও তীব্র করে তুলেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (১ আগস্ট) এই ঘোষণার পর ভারতীয় পুঁজিবাজারে পোশাক-নির্ভর কোম্পানিগুলোর শেয়ারে ব্যাপক বিক্রির চাপ দেখা যায়। গোকালদাস এক্সপোর্টসের শেয়ার ৩.১ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৮২৪.৫০ রুপিতে। পার্ল গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রিজের পতন ঘটে ৭.২ শতাংশ, নামতে নামতে তা দাঁড়ায় ১,৩৮০.০৫ রুপিতে। অরবিন্দ লিমিটেড ১.৮ শতাংশ কমে ৩১০.৪০ রুপিতে নামলেও, ওয়েলস্পান লিভিং ১.৯ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১২৩.৮০ রুপিতে। কেপিআর মিলের শেয়ারও ৪.৩ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১,০৯২ রুপিতে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উল্লেখ্য, ওয়েলস্পান লিভিং, গোকালদাস এক্সপোর্টস, ইন্দো কাউন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ট্রাইডেন্টের মতো কোম্পানিগুলো তাদের মোট আয়ের ৪০ থেকে ৭০ শতাংশই মার্কিন বাজার থেকে অর্জন করে। ফলে নতুন শুল্ক নীতির কারণে তারা বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় চাপের মুখে পড়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৭০ শতাংশ রাজস্ব পাওয়া কিটেক্স গার্মেন্টসের শেয়ার ৫ শতাংশ কমে গেছে। এ ছাড়া ট্রাইডেন্ট এবং ইন্ডো কাউন্ট ইন্ডাস্ট্রিজের মতো অন্যান্য টেক্সটাইল কোম্পানির শেয়ারও ১ থেকে ২.৫ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে।

বাংলাদেশের শুল্ক বর্তমানে ভিয়েতনামের ২০ শতাংশ হারের সমান হয়েছে। অথচ ভারতীয় টেক্সটাইল পণ্যের ওপর এখনও ২৫ শতাংশ শুল্ক বহাল রয়েছে এবং অতিরিক্ত জরিমানার বিষয়ে এখনো মার্কিন কর্তৃপক্ষ পরিষ্কার কোনো দিকনির্দেশনা দেয়নি।

ফলে শুল্কনীতির এই অসমতা ভারতীয় রপ্তানিকারকদের মুনাফার হার এবং দাম নির্ধারণে ক্ষমতা—দুই ক্ষেত্রেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে যেসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনাম খরচ-সাশ্রয়ী উৎপাদনের মাধ্যমে মার্কিন বাজারে আধিপত্য বিস্তার করেছে, সেসব খাতে ভারতের প্রতিযোগিতা আরও কঠিন হবে।

গোকুলদাস এক্সপোর্টস এবং পার্ল গ্লোবাল তাদের ৫০-৭০ শতাংশ আয় মার্কিন বাজার থেকে অর্জন করে। অন্যদিকে, অরবিন্দ লিমিটেড এবং কেপিআর মিল যথাক্রমে ৩০ শতাংশ এবং ২১ শতাংশ আয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল।

চয়েস ওয়েলথ-এর অ্যাসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট অক্ষত গার্গ বলেন, ‘জেমস, টেক্সটাইল এবং অটো পার্টস খাতে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এর তাৎক্ষণিক এবং কঠোর প্রভাব পড়বে। এমনিতেই যেসব খাতের মুনাফা কম, তারা এখন প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের তুলনায় ৭-১০ শতাংশ খরচে পিছিয়ে পড়েছে।’

শুক্রবারের এই দরপতন বৃহত্তর এক ধারাবাহিক পতনের অংশ, যার সূচনা হয়েছিল বৃহস্পতিবার। সেদিন পার্ল গ্লোবাল ৭ শতাংশের বেশি এবং গোকুলদাস এক্সপোর্টস ৪.৫ শতাংশের বেশি দরপতন হয়। কেপিআর মিলের শেয়ারও ৩ শতাংশের বেশি এবং ওয়েলস্পান লিভিং প্রাথমিকভাবে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও দিন শেষে প্রায় ৪ শতাংশ কমে যায়।

যেখানে এক সময় বাংলাদেশের তুলনায় ভারত অল্প সময়ের জন্য কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে ছিল, সেখানে এখন নতুন করে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতামূলক দামের দিক থেকে অনিশ্চয়তা দেখা দিচ্ছে ভারতীয় টেক্সটাইল শিল্পের জন্য।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার14 hours ago

ব্লকে ১১ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৬ লাখ ১৬ হাজার...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার14 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে। ...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার15 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে।...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার15 hours ago

ট্রাস্ট ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি। সোমবার (০৪ আগস্ট)...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার15 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে তিতাস গ্যাস

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে ১২২টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার16 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে যমুনা ব্যাংক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে যমুনা ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ৩১ কোটি...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার16 hours ago

ডিএসইতে লেনদেনের সঙ্গে সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন প্রধান সূচক...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ব্লক
জাতীয়7 hours ago

বিদেশে বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে গেলে লজ্জা লাগে: আসিফ নজরুল

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

পুলিশের ঝুঁকিভাতা বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ

ব্লক
আন্তর্জাতিক7 hours ago

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

ব্লক
জাতীয়8 hours ago

ইসির মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে: সচিব

ব্লক
রাজনীতি8 hours ago

ক্ষমতায় গেলে বিএনপি বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করবে: তারেক রহমান

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

দেশে চলছে ষড়যন্ত্র, গণতান্ত্রিক ট্রানজিশনে বাধা দিতেই অস্থিরতা: ফখরুল

ব্লক
জাতীয়9 hours ago

বিমান বাহিনীকে নিয়ে সংবাদ ভিত্তিহীন: আইএসপিআর

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার9 hours ago

‘খুন হয়েছে আমার ভাই, খুনিদের ক্ষমা নাই’ স্লোগানে উত্তাল ইবি

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

রেমিট্যান্স গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াতে বিভিন্ন জেলায় ব্র্যাক ব্যাংকের নানা আয়োজন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

‘এসএমই মানেই ব্র্যাক ব্যাংক’ ক্যাম্পেইন শুরু

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

বিদেশে বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে গেলে লজ্জা লাগে: আসিফ নজরুল

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

পুলিশের ঝুঁকিভাতা বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ

ব্লক
আন্তর্জাতিক7 hours ago

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

ব্লক
জাতীয়8 hours ago

ইসির মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে: সচিব

ব্লক
রাজনীতি8 hours ago

ক্ষমতায় গেলে বিএনপি বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করবে: তারেক রহমান

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

দেশে চলছে ষড়যন্ত্র, গণতান্ত্রিক ট্রানজিশনে বাধা দিতেই অস্থিরতা: ফখরুল

ব্লক
জাতীয়9 hours ago

বিমান বাহিনীকে নিয়ে সংবাদ ভিত্তিহীন: আইএসপিআর

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার9 hours ago

‘খুন হয়েছে আমার ভাই, খুনিদের ক্ষমা নাই’ স্লোগানে উত্তাল ইবি

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

রেমিট্যান্স গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াতে বিভিন্ন জেলায় ব্র্যাক ব্যাংকের নানা আয়োজন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

‘এসএমই মানেই ব্র্যাক ব্যাংক’ ক্যাম্পেইন শুরু

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

বিদেশে বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে গেলে লজ্জা লাগে: আসিফ নজরুল

ব্লক
জাতীয়7 hours ago

পুলিশের ঝুঁকিভাতা বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ

ব্লক
আন্তর্জাতিক7 hours ago

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

ব্লক
জাতীয়8 hours ago

ইসির মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে: সচিব

ব্লক
রাজনীতি8 hours ago

ক্ষমতায় গেলে বিএনপি বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করবে: তারেক রহমান

ব্লক
রাজনীতি9 hours ago

দেশে চলছে ষড়যন্ত্র, গণতান্ত্রিক ট্রানজিশনে বাধা দিতেই অস্থিরতা: ফখরুল

ব্লক
জাতীয়9 hours ago

বিমান বাহিনীকে নিয়ে সংবাদ ভিত্তিহীন: আইএসপিআর

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার9 hours ago

‘খুন হয়েছে আমার ভাই, খুনিদের ক্ষমা নাই’ স্লোগানে উত্তাল ইবি

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

রেমিট্যান্স গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াতে বিভিন্ন জেলায় ব্র্যাক ব্যাংকের নানা আয়োজন

ব্লক
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

‘এসএমই মানেই ব্র্যাক ব্যাংক’ ক্যাম্পেইন শুরু