Connect with us

লাইফস্টাইল

ফেস সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি

Published

on

বৈঠকে

ত্বক ভালো রাখতে, উজ্জ্বলতা বাড়াতে কে না চায়। আর এই সৌন্দর্যের মূল বিষয় লুকিয়ে আছে সুস্থতা এবং নিয়মমাফিক জীবনযাপনে। ত্বক ভালো রাখতে নিয়মমাফিক চর্চার বিকল্প কিছু নেই। প্রতিদিনের কর্মব্যস্ততা শেষে নিয়ম করে ত্বকের একটু যত্ন নিলেই ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল, মসৃণ। আর এই ত্বকের যত্নে নারীদের প্রসাধনীর তালিকার প্রথম পছন্দে রয়েছে ফেস সিরাম। আর তাই তো বিউটি ওয়ার্লডেও এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। কিন্তু অনেকে এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে না জেনেই মুখে মাখান, যা হিতে বিপরীতও হতে পারে। তাই তো এখন প্রশ্ন হলো, ঠিকঠাক উপকার পেতে সপ্তাহে কতদিন কিভাবে ফেস সিরাম মাখানো প্রয়োজন। সেই সঙ্গে ফেস সিরামের সঠিক ব্যবহার এবং উপকারিতার কথাও জেনে নেওয়া উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফেস সিরাম:
এটি একটি টপিকাল স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট। অর্থাৎ এটি ত্বকের ওপরে ব্যবহার করতে হয়। আর তাতেই সঠিক উপকার পাওয়া যায়। লাইট ওয়েট অয়েল বেসড এই প্রোডাক্টে নানারকম সক্রিয় উপকরণ থাকে, যেগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বেশ কার্যকর। যেমন ধরুন ভিটামিন সি, হায়ালুরনিক অ্যাসিড এবং গ্লাইসোলিক অ্যাসিড তো ফেস সিরামে পাওয়া যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফেস সিরামের উপকারিতা কী কী:
এক একটি ফেস সিরামে এক এক ধরনের উপকরণ থাকে, যা ত্বকের নানা সমস্যাকে সমাধান করতে পারে। যেমন কোনও ফেস সিরাম ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে তো অন্যটি আবার ত্বকের বলিরেখা উধাও করে। এছাড়া ত্বকের কালচে ছোপ কমানো, অ্যাকনের সমস্যার সমাধান এবং কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিতেও কোনও কোনও সিরামের জুড়ি মেলা ভার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফেস সিরামের খুঁটিনাটি-
অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, গ্রীষ্মকালে ফেস সিরাম দিনের বেলায় না ব্যবহার করাই উচিত। তাতে নাকি ত্বকের হিতে বিপরীত হতে পারে। যদিও অনেক বিশেষজ্ঞ এই মতের বিপক্ষে। তাই তারা দিনে দুবার ফেস সিরাম ব্যবহারের পরামর্শ দেন। তবে এই কথাও ঠিক যে, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কোনও প্রোডাক্ট মেখে রোদে না বেরনোই ভালো। তাতে কিন্তু ত্বকের ক্ষতি হলেও হতে পারে।

সঠিকভাবে ব্যবহারের নিয়ম-

  • প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
  • এরপরে কটন প্যাডে পরিমাণ মতো টোনার নিয়ে ত্বকে লাগান।
  • কয়েক ফোঁটা সিরাম ড্রপারের সাহায্যে মুখে লাগান।
  • তারপরে হাতের সাহায্যে ড্যাব করুন।
  • শেষে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

ফেস সিরাম ব্যবহার করে সঠিক উপকার পাওয়ার জন্যে নিয়মিত তা মুখে লাগানো জরুরি। প্রতিদিন দিনে একবার বা দুবার করে ফেস সিরাম লাগাতেই হবে আপনাকে। তাই সঠিক উপকার পেতে সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন (যদি প্রতিদিন না ব্যবহার করতে পারেন) এই ফেস সিরাম মুখে লাগাতেই হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

বৈঠকে

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

বৈঠকে

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

বৈঠকে

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ভাত খেলেও বাড়বে না ওজন

Published

on

বৈঠকে

ভাত বাঙালির প্রিয় খাবার। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ভাত খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেন। পুষ্টিবিদের মতে, সঠিক পদ্ধতিতে ভাত খেলে ওজনও বাড়বে না পাশাপাশি স্বাস্থ্যও থাকবে ভালো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রান্নার পদ্ধতি
ভাত রান্নার সময় যদি শুধুমাত্র চাল ধুয়ে চুলায় বসানো হয়, তবে স্টার্চ বের হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু যদি চাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে, সেই পানি ফেলে নতুন পানিতে ভাত রান্না করা হয়, তাহলে প্রথমেই কিছু পরিমাণ স্টার্চ বের হয়ে যায়। এর ফলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমে যায়। প্রেশার কুকারে রান্না করা ভাত কম স্বাস্থ্যকর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

খাওয়ার পদ্ধতি
ভাতকে ডাল, ভাজি, তরকারি, সালাদ ইত্যাদির সঙ্গে মেশালে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) কমে যায়।

কারণ এসব খাবারে প্রচুর ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। শুধু লবণ দিয়ে ফ্যান-ভাত খেলে জিআই কমবে না।

খাওয়ার সময়
ভাত খাওয়ার সেরা সময় দুপুর। রাতে ভাত কম খাওয়াই ভালো।

কারণ রাতে শরীরের নড়াচড়া কম থাকে এবং কার্বোহাইড্রেটের বিপাক কম হয়। তবে সবচেয়ে ভালো সময় হলো জিম বা শরীরচর্চার পর ভাত খাওয়া। কারণ তখন শরীর আরো বেশি ক্যালোরি বার্ন করে।

কত পরিমাণ খেতে হবে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে দিনে ৩০ গ্রাম চালের ভাত রান্না করা উচিত, যা এক কাপের সমান। এতে প্রায় ১৫০-১৭০ কিলোক্যালোরি থাকে।

ভাতের উপকারিতা
ভাত ভিটামিন বি, ফলিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস। এটি অন্ত্র ও ত্বকের জন্য উপকারী। বাজারে বিভিন্ন ধরনের চাল পাওয়া যায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর কালো চাল। বাদামি চাল যা ফাইবারে সমৃদ্ধ এবং লাল চাল যার প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এসব চাল ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। ভাত খেতে হবে কিন্তু সঠিক পদ্ধতিতে, তবেই তা শরীরের জন্য উপকারী।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

Published

on

বৈঠকে

কাঁচা আম গ্রীষ্মকালের একটি অতি জনপ্রিয় ফল। আমাদের শৈশবের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় যখন আমরা এই টাটকা, রসালো ফলটিকে মরিচ ও লবণ দিয়ে খাই। কাঁচা আমের নাম শুনলেই মুখে পানি চলে আসে। কাঁচা আম যে শুধু মজার তাই নয়, বেশ পুষ্টি সমৃদ্ধও।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজারে এখন কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। দামও নাগালেই। তাই আজকে আমরা কাঁচা আমের উপকারিতা জেনে নিব।
শরীর শীতল রাখতে সহায়ক

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গ্রীষ্মে গরমের তীব্রতা কমাতে এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখতে কাঁচা আমের রস দারুণ কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এটি শরীরের প্রয়োজনীয় মিনারেল এবং সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে, যা ঘাম ঝরানোর ফলে হারিয়ে যায়। তাই এটি শরীরকে শীতল রাখতে সহায়ক।

হজম সমস্যা নিরাময়
কাঁচা আম হজম সমস্যা সমাধানে কার্যকরী। এটি হজম রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, অজীর্ণতা, অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক এবং বমি বমি ভাবের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক
কাঁচা আমে থাকা বিটা-ক্যারোটিন এবং ফাইবার হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোলেস্টেরল কমাতে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

যকৃৎ (লিভার) স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
কাঁচা আম যকৃৎ পরিষ্কার করতে সহায়ক এবং এটি তেল শোষণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি গোপন বাইল অ্যাসিডের স্রাব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে যা টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

মুখের স্বাস্থ্য
কাঁচা আম মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কার্যকর।

এটি দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া কমাতে এবং দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক। পাশাপাশি খাওয়া থেকে দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কাঁচা আমে প্রচুর ভিটামিন সি ও এ থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। এটি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে এবং শরীরকে নানা ধরণের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

অতিরিক্ত খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পরিমিত পরিমাণে কাঁচা আম বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে কাঁচা আম খেলে বদহজম, পেটে ব্যথা, আমাশয় এবং গলা জ্বালা হতে পারে। মনে রাখবেন, কাঁচা আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি পান করবেন না কারণ এটি জ্বালা বাড়ায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার11 hours ago

হঠাৎ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে তর্কে জড়ালেন রাশেদ মাকসুদ

বিএসইসি চেয়ারম্যান হঠাৎ কেন এবং কি কারণে বৈঠক ডেকেছেন এতে অংশগ্রহণ করা অনেকই জানেন না। হঠাৎ সকাল বেলা মুঠোফোনের মাধ্যমে...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার15 hours ago

মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয় ৩৯৬ কোম্পানির ৭৯টির শেয়ারে দর কমেছে। দরপতনে শীর্ষে উঠে এসেছে...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার15 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে শাইনপুকুর সিরামিকস

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ২৭৭ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দরবৃদ্ধির শীর্ষে...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার18 hours ago

৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেশের পুঁজিবাজারে

দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশের পুঁজিবাজারে শনিবার লেনদেন হয়েছে। পতনের বৃত্তে আটকে থাকা পুঁজিবাজারে এমন ঐতিহাসিক দিনেও লেনদেন ঠেকেছে তলানিতে।...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার18 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

দীর্ঘ ২০ বছর পর শনিবার লেনদেনে দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে।...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার20 hours ago

রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

আগামীকাল রোববার (১৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।...

বৈঠকে বৈঠকে
পুঁজিবাজার21 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে সিটি ইন্স্যুরেন্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ এপ্রিল-১৫ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন করা ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৫০টির শেয়ারদর বেড়েছে।...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
বৈঠকে
অর্থনীতি5 minutes ago

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় বৈঠক আজ

বৈঠকে
পুঁজিবাজার11 hours ago

হঠাৎ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে তর্কে জড়ালেন রাশেদ মাকসুদ

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

দেশের বাজারে বাড়ল সোনার দাম

বৈঠকে
ব্যাংক12 hours ago

কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে অনীহা অনেকের: অর্থ উপদেষ্টা

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

এনবিআরে কলম বিরতি চলবে কালও, রাজস্ব প্রশাসনে অচলাবস্থা

বৈঠকে
জাতীয়12 hours ago

সেনানিবাস ঘিরে ‘নাশকতার পরিকল্পনা’, বরখাস্ত সৈনিকসহ ৩ গ্রেপ্তার

বৈঠকে
রাজধানী12 hours ago

কচুক্ষেত-বিজয় সরণি এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

বৈঠকে
অন্যান্য13 hours ago

ডিবিএ’র চাপে দিশেহারা ‘শীর্ষ-২০’ ব্রোকারেজ

বৈঠকে
জাতীয়13 hours ago

এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে বড় পরিবর্তন

বৈঠকে
অর্থনীতি13 hours ago

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

বৈঠকে
অর্থনীতি5 minutes ago

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় বৈঠক আজ

বৈঠকে
পুঁজিবাজার11 hours ago

হঠাৎ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে তর্কে জড়ালেন রাশেদ মাকসুদ

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

দেশের বাজারে বাড়ল সোনার দাম

বৈঠকে
ব্যাংক12 hours ago

কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে অনীহা অনেকের: অর্থ উপদেষ্টা

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

এনবিআরে কলম বিরতি চলবে কালও, রাজস্ব প্রশাসনে অচলাবস্থা

বৈঠকে
জাতীয়12 hours ago

সেনানিবাস ঘিরে ‘নাশকতার পরিকল্পনা’, বরখাস্ত সৈনিকসহ ৩ গ্রেপ্তার

বৈঠকে
রাজধানী12 hours ago

কচুক্ষেত-বিজয় সরণি এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

বৈঠকে
অন্যান্য13 hours ago

ডিবিএ’র চাপে দিশেহারা ‘শীর্ষ-২০’ ব্রোকারেজ

বৈঠকে
জাতীয়13 hours ago

এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে বড় পরিবর্তন

বৈঠকে
অর্থনীতি13 hours ago

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

বৈঠকে
অর্থনীতি5 minutes ago

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় বৈঠক আজ

বৈঠকে
পুঁজিবাজার11 hours ago

হঠাৎ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে তর্কে জড়ালেন রাশেদ মাকসুদ

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

দেশের বাজারে বাড়ল সোনার দাম

বৈঠকে
ব্যাংক12 hours ago

কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে অনীহা অনেকের: অর্থ উপদেষ্টা

বৈঠকে
অর্থনীতি12 hours ago

এনবিআরে কলম বিরতি চলবে কালও, রাজস্ব প্রশাসনে অচলাবস্থা

বৈঠকে
জাতীয়12 hours ago

সেনানিবাস ঘিরে ‘নাশকতার পরিকল্পনা’, বরখাস্ত সৈনিকসহ ৩ গ্রেপ্তার

বৈঠকে
রাজধানী12 hours ago

কচুক্ষেত-বিজয় সরণি এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

বৈঠকে
অন্যান্য13 hours ago

ডিবিএ’র চাপে দিশেহারা ‘শীর্ষ-২০’ ব্রোকারেজ

বৈঠকে
জাতীয়13 hours ago

এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে বড় পরিবর্তন

বৈঠকে
অর্থনীতি13 hours ago

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট