জাতীয়
নির্বাচনে ভোট কম পড়ার পেছনে বড় কারণ বিএনপি: ইসি
![নির্বাচনে ভোট কম পড়ার পেছনে বড় কারণ বিএনপি: ইসি পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/ec-alomgir.jpg)
ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। তবে এটিই একমাত্র ফ্যাক্টর নয়। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকে আসতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।
আজ রবিবার (১৯ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি আলমগীর বলেন, আমরা আশা করি, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যেসব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য আমরা প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছি। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।
আলমগীর বলেন, পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি। ভোটাররা যাতে ভোট দিতে পারেন, তবে কত ভোট পড়বে তা বলা কঠিন। সেটা বলা যাবে না। যেহেতু সব দল অংশ নিচ্ছে না, তাই ভোটের হার নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।
নির্বাচনী সহিংসতার জেরে গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কি শিক্ষা নিচ্ছে কমিশন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভোটের কয়দিন পর এ ঘটনা ঘটেছে। তবে সেটা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এ দেশে সহিংসতা হয় না, বিষয়টি তো এমন নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কি না সেটা দেখতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ধান কাটার কারণে ভোট কম পড়েছে, বিষয়টা এমন নয়। আপনারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন। তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটাও একটা ছিল। তার বাইরে বড় একটি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়নি, এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তারা নির্বাচনে ভোট দিতে ভোটারদের নিষেধ করেছে এটা তারা বলতে পারেন। তবে জোর করে কাউকে ভোট দিতে যেতে বাধা দিতে পারবেন না। ভোট বর্জনের কথা তারা বলতেই পারবেন।
ইসি আলমগীর বলেন, ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। তবে একমাত্র ফ্যাক্টর নয়। বিশেষ করে আরেক বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চান না। এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চান না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়েনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
নীলক্ষেতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ
![নীলক্ষেতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/hamla-boma1.jpg)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মলচত্বর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর হল থেকে বেরিয়ে গেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তাঁরা এখন নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। জবাবে শিক্ষার্থীরা ইট–পাটকেল নিক্ষেপ করছেন। আজ বুধবার বিকেল ৪টার পর ক্যাম্পাসে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের এই সংঘর্ষ শুরু হয়।
পুলিশের বাধায় দুপুরে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের সামনে গায়েবানা জানাজা পড়তে ব্যর্থ হন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গায়েবানা জানাজা পড়েন। জানাজা শেষে ক্যাম্পাসে কফিন নিয়ে মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ওই মিছিলে একের পর এক সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁরা আবার সূর্য সেন হলের সামনে এসে জড়ো হন।
এরপর প্রায় ঘণ্টাখানেক পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ চলে। পুলিশ সদস্যরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। অপর দিকে শিক্ষার্থীরা মাস্টারদা সূর্য সেন হলের সামনে অবস্থান নেন। পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের জবাবে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন তাঁরা।
পুলিশের সঙ্গে টিকতে না পেরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ওই এলাকার হলগুলোর ভেতরে চলে যান শিক্ষার্থীরা। এক পর্যায়ে সূর্যসেন হলের সামনে এসে অবস্থান নেয় পুলিশ। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক সাইফুল আলম চৌধুরী সেখানে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ বন্ধ করে পুলিশ। তখন হলগুলো থেকে বেরিয়ে শিক্ষার্থীরা নীলক্ষেত মোড়ের দিকে চলে যান। সেখানে তাঁরা অবস্থান নিলে পুলিশ আবারও তাঁদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করছে।
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় প্রাণহানির প্রেক্ষাপটে আজ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভা বসে। ওই সভায় বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি আজ সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে সব আবাসিক শিক্ষার্থীকে হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলা চালানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী গণমাধ্যমকে বলেন, ভিসির বাসভবন ও আশপাশের নিরাপত্তার স্বার্থে ভিসির অনুমতিক্রমে মিছিল ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কোটা আন্দোলনের কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে বিএনপি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
![কোটা আন্দোলনের কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে বিএনপি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/03/hasan-mahmud.jpg)
কোটা আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত প্রবেশ করে কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা না বুঝেই কোটাবিরোধী আন্দোলন করছে।
বুধবার (১৭ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীরা না বুঝেই কোটাবিরোধী আন্দোলন করছে। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী কোটা নেই। এটি জানার পরও তারা আন্দোলন করছে। সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ভুল বুঝিয়ে সেখানে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এরপর সেখানে বিএনপি-জামায়াত ঢুকেছে। কোটা আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত প্রবেশ করে কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে।
তিনি বলেন, ওয়ান ইলেভেনের কুশীলবরা এখনো সক্রিয়। মানে যারা ষড়যন্ত্রকারী। এটি মানুষ বোঝে। তারা নির্বাচনের আগে সক্রিয় ছিল। বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে দেশের নির্বাচন পণ্ড করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল।
হাছান মাহমুদ বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সরকার বাতিল করেছে। সরকার এটি বাতিল করেছে তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে। গত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষা কোটাবিহীন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোটার ভিত্তিতে নয়, সরকারি চাকরিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সম্পূর্ণ কোটাবিহীনভাবে।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই কোটা ছিল। স্বাধীনতার আগেও কোটা ছিল। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, নারী ও জেলা কোটা ছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল না। যেটি আমাদের সরকার পুনর্বহাল করেছে। বিভিন্ন পর্যায়ের কোটা দেশ স্বাধীনের পর থেকে ছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা কোথাও ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান
![আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা কোথাও ভাঙচুর করেনি: ডিবিপ্রধান পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/harun.jpg)
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনরত কোমলমতি শিক্ষার্থীরা কোথাও আগুন কিংবা ভাঙচুর করেনি। এই আন্দোলনকে একটি অশুভচক্র ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করছে।
বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে এসে টিএসসিতে তিনি এ কথা জানান।
হারুন অর রশীদ বলেন, শুধু ষড়যন্ত্র নয় গাড়িতে আগুন, রেলের স্লিপার তুলে ফেলা, মেট্রোরেল বন্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা ও বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিসংযোগ করেছে।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, গতকাল রাতে বিএনপির অফিসে অভিযান পরিচালনা করে তাজা ককটেল, লাঠিসোঁটা ও অনেক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করি।
তিনি বলেন, কোমলমতি ছাত্রদের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছে। এই গ্রুপটি অর্থ, আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠিসোঁটা ও পানি সাপ্লাই দিয়ে ভিন্ন দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করছে। যারা এগুলো করেছে তাদের প্রত্যেকের নাম আমরা পেয়েছি। শিগগির তাদের গ্রেফতার করা হবে।
তিনি আরও বলেন, গতকালও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতিসহ সাতজনকে গ্রেফতার করেছি। জিজ্ঞাসাবাদে তারাও অনেকের নাম বলেছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
এইচএসবিসির নতুন সিইওর নাম ঘোষণা
![এইচএসবিসির নতুন সিইওর নাম ঘোষণা পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/12/HSBC-1.jpg)
এইচএসবিসি হোল্ডিংসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে জর্জেস এলহেদারি নিয়োগ পেয়েছেন। আগামী ২ সেপ্টেম্বর তিনি দায়িত্ব নেবেন বলে জানা গেছে। গত আট বছরেরও কম সময়ে বিশ্বের অন্যতম বড় এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তিনি তৃতীয় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেলেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, এলহেদারি বর্তমানে এইচএসবিসির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা। তিনি নোয়েল কুইনের স্থলাভিষিক্ত হবেন। ২০২০ সাল থেকে এলহেদারি এইচএসবিসির গ্লোবাল ব্যাংকিং অ্যান্ড মার্কেটস ব্যবসা বিভাগে যৌথ নেতৃত্ব দিয়েছেন।
এলহেদারির জন্ম লেবাননে। ২০০৫ সালে তিনি এইচএসবিসিতে যোগ দেন। ২০২২ সালে অনেকটা হঠাৎ করে তাঁকে প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি বেশ লম্বা সময়ের জন্য ছুটিতে ছিলেন। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে তিনি এইচএসবিসির মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আমেরিকা ও তুর্কিয়ে অঞ্চলের প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
নোয়েল কুইন পাঁচ বছর ধরে এইচএসবিসির নেতৃত্ব দিয়েছেন। চাকরি ছাড়ায় তাঁর নোটিশ পিরিয়ড শেষ হবে ২০২৫ সালের এপ্রিলে।
কুইনের সময় ব্যাংকের অনেক সম্পদ বিক্রি হয়েছে, এটি একটি বৈশ্বিক মহামারি পার হয়েছে এবং ১৬০ বছরের ব্যাংকটি ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে তাঁর সময়েই ব্যাংকটি মুনাফা অর্জনে রেকর্ড করেছে। সম্পদের বিবেচনায় এইচএসবিসি ইউরোপের সবচেয়ে বড় ব্যাংক। ব্যালান্স শিটে সম্পদের পরিমাণ ৩ লাখ কোটি ডলার।
এশিয়ার সঙ্গে এইচএসবিসির ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক ব্যবহার করে ব্যাংকটি তার মুনাফা আরও বাড়াতে চায়। ২০০৮ সালের আর্থিক সংকটের পর এইচএসবিসি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অফিস গুটিয়ে নিয়েছে। ফলে দেশে দেশে ব্যাংকটির উপস্থিতি এক-চতুর্থাংশ কমেছে। বিপরীতে তারা এশিয়ায় পুঁজি ও সম্পদ বাড়িয়েছে।
গ্রুপের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা হিসেবে এলহেদারির স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, সে ব্যাপারে যথাসময়ে ঘোষণা দেওয়া হবে বলে এইচএসবিসি জানিয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পুলিশের গ্রেনেড বিস্ফোরনে ৫ সাংবাদিক আহত
![পুলিশের গ্রেনেড বিস্ফোরনে ৫ সাংবাদিক আহত পুঁজিবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/grenade-attack1.jpg)
কোটা আন্দোলনকারীদের প্রতি সমর্থন ও হত্যার প্রতিবাদ জানাতে টিএসসিতে অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক আক্তার হোসেন ও তার তিন সহযোগী। পুলিশ তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা সরতে না চাইলে চার রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ছোঁড়া হয়। পরে আক্তার ও তার সহযোগীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
তবে পুলিশের ছোড়া সাউন্ড গ্রেনেডে এতে ৫ সংবাদকর্মী আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে ডাস চত্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত সাংবাদিকেরা হলেন- যমুনা টিভির রিপোর্টার ভাস্কর ভাদুড়ী, কালবেলার আকরাম হোসাইন ও জনি রায়হান, আজকের পত্রিকার মোজো রিপোর্টার শাবিব, চ্যানেল এস-এর সাংবাদিক সুলাইমান কবির।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই এলাকায় ডাকসুর সাবেক নেতা আখতার হোসেনসহ পাঁচজন অবস্থান নিলে সাংবাদিকরা তাদের সাক্ষাৎকার নিতে যান। এ সময় দাঁড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের মাঝে চার থেকে পাঁচটি সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ।
সেখান থেকে সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে আখতার হোসেনকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। আটকের সময় তাকে মারধরও করা হয়।
পরে কাভার্ডভ্যানের ভেতর থেকে আখতার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের শিক্ষার্থীদের ওপর যেভাবে হামলা হয়েছে, এর দায় সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে।’
এমআই