পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৩৫টি ব্যাংক। এর মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় কমেছে ৯টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ইপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ব্যাংকগুলো হচ্ছে- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৮ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৩ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৭ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৮ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছিল ৬১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
এনআরবি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৬১ পয়সা।
ব্র্যাক ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।
সিটি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৭৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪১ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৯৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৪ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
ঢাকা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৬ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩৮ পয়সা।
ইস্টার্ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনস্যুলেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৩ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ পয়সা।
সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৭ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ইউনিয়ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
এসএম

কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংকের এজিএমে লভ্যাংশ অনুমোদন

সিটি ব্যাংকের ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আজ রবিবার (২৯ জুন) ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার।
ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ, পরিচালকবৃন্দ রুবেল আজিজ, হোসেন মেহমুদ, সৈয়দা শায়রীন আজিজ, সাভেরা এইচ মাহমুদ, রেবেকা ব্রোসন্যান, স্বতন্ত্র পরিচালক মতিউল ইসলাম নওশাদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন, কোম্পানি সেক্রেটারি মো. কাফি খান, পদস্থ কর্মকর্তাগণ ও বিপুল সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার এই এজিএম-এ অংশগ্রহণ করেন।
স্বাগত বক্তব্যে ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার ২০২৫ সালের ব্যাংকের ১,০১৪ কোটি টাকার সমন্বিত কর পরবর্তী মুনাফার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, তার আগের বছরের ৬৩৮ কোটি টাকা থেকে মুনাফার এই ৫৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি সিটি ব্যাংকের শক্ত অর্থনৈতিক ভিত্তি ও সুশাসনের স্মারক।
তিনি আরও বলেন, ব্যাংকের মোট চলতি ও সঞ্চয়ী আমানত বেড়ে ২০২৪-এর ডিসেম্বরে এসে দাঁড়িয়েছে মোট আমানতের ৪৫ শতাংশে, যা ৪ বছর আগেও ছিল মাত্র ৪২ শতাংশ। চ্যালেঞ্জিং অর্থনৈতিক পরিবেশেও সিটি ব্যাংক দৃঢ়তা ও গতিশীলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। আমি আমাদের শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও কর্মীদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ অনুযায়ী ব্যাংকের নিরীক্ষিত বার্ষিক আর্থিক বিবরণী এই সভায় উপস্থাপন করা হয় এবং শেয়ারহোল্ডারগণ ব্যাংকের কার্যক্রমের ওপর আলোচনা করেন।
সভায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মাসরুর আরেফিন প্রতিষ্ঠানের সার্বিক চিত্র শেয়ারহোল্ডারদের কাছে তুলে ধরে তাদের উত্থাপিত নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। তিনি বলেন, ২০২৪ সালে আমরা টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিয়েছি। একাধিক ডিজিটাল ফার্স্ট উদ্যোগ চালু করেছি, রিটেইল ও এসএমই খাতের বৈচিত্র্য বাড়িয়েছি এবং সম্পদের গুণগতমান বজায় রেখেছি। ২০২৫ সালে আমরা সম্প্রসারণ, উদ্ভাবন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির স্পষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।
সভায় পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক সুপারিশকৃত সাড়ে ১২ ক্যাশ এবং সাড়ে ১২ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড অনুমোদনের জন্য উপস্থাপিত হলে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত ও অনুমোদিত হয়।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের এজিএম

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২১-২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৯ জুন) সকাল ১১টায় রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ’র (আইডিইবি) এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ এমবিই। অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, গোলাম মোস্তফা আহমেদ, জাকারিয়া আহাদ, কামাল মিয়া এবং মনোনীত পরিচালক আব্দুস শাকুর চৌধুরী, জহুরুল সৈয়দ বখত এফসিএমএ, মো. জামিল শরীফ ও স্বতন্ত্র পরিচালক। কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইদুল আমিন, প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন ও কোম্পানির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, কোম্পানি সচিব আব্দুল্লাহ আল-মনসুরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিপুল সংখ্যক বিনিয়োগকারী উপস্থিত ছিলেন।
বাষিক সাধারণ সভায় ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী ও কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমের ওপর আলোচনা শেষে আলোচ্য সূচিগুলো শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। সভায় ২০২০ অর্থবছরের জন্য ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ প্রদানের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
ঢাকা ব্যাংকের প্রয়াত উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ঢাকা ব্যাংক পিএলসির প্রয়াত উদ্যোক্তা পরিচালক মোহাম্মদ হানিফের কোম্পানিতে ধারণকৃত শেয়ার তার উত্তরসূরির মধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মোহাম্মদ হানিফ গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর মারা গেছেন। এই উদ্যোক্তা পরিচালকের নামে কোম্পানিটির মোট ৩ কোটি ১৮ লাখ শেয়ার ছিলো। এরমধ্যে তার মনোনীত ছেলে আসিফ হানিফের নিকট ৩ কোটি স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
এরআগে, গত ২৪ জুন উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এসএম
পুঁজিবাজার
বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে।
আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানিটি ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে সাড়ে ১৫ শতাংশ নগদ আর বাকি সাড়ে ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
এসএম
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমস এবং লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে।
আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে সাড়ে ১৭ শতাংশ নগদ আর বাকি সাড়ে ১৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
এসএম