ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
একাদশে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
![একাদশে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/12/Ministry-of-Education-শিক্ষা-মন্ত্রণালয়.jpg)
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কলেজে ভর্তি করার জন্য নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বুধবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে এ নীতিমালা জারি করা হয়।
ভর্তির যোগ্যতা ও গ্রুপ নির্বাচন
পূর্ববর্তী তিন বছরে দেশের যে কোনো শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নীতিমালার অন্যান্য বিধানাবলি সাপেক্ষে কোন কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে। এছাড়া উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণসহ অন্যান্য বছরের শিক্ষার্থীরাও ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে।
বিদেশি কোনো বোর্ড বা অনুরূপ কোন প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড তার সনদের মান নির্ধারণের পর ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে। বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ এর যে কোনটি; মানবিক গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ এর যে কোনটি এবং ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক গ্রুপ এর যে কোনটিতে আবেদন করতে পাবরে।
আর যে কোনো গ্রুপ (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ইসলামী শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ও সংগীত গ্রুপ এর যে কোনটি; মাদরাস শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান গ্রুপে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ এর যে কোনটি এবং সাধারণ ও মুজাব্বিদ মাহির গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান গ্রুপ ব্যাতীত যে কোনোটিতে আবেদন করতে পারবে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের যেকোন গ্রুপে ভর্তির আবেদন করতে পারবে।
সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে ৫ হাজার টাকা, মেট্রোপলিটন (ঢাকা ছাড়া) বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে ৩ হাজার টাকা, জেলায় ২ হাজার টাকা এবং উপজেলা ও মফস্বলে দেড় হাজার টাকা।
নন-এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বাংলা ভার্সনে সাড়ে ৭ হাজার টাকা, ইংরেজি ভার্সনে সাড়ে ৮ হাজার টাকা, মেট্রোপলিটন (ঢাকা ছাড়া) বাংলা ভার্সনে ৫ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনে ৬ হাজার টাকা, জেলায় বাংলা ভার্সনে ৩ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনে আড়াই হাজার টাকা এবং উপজেলা ও মফস্বলে বাংলা ভার্সনে আড়াই হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনে ৩ হাজার টাকা।
শিক্ষা বোর্ড শিক্ষার্থীর নিকট থেকে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন করার সময় রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ১৪২ টাকা, ক্রীড়া ফি বাবদ ৫০ টাকা, রোভার/রেঞ্জার ফি বাবদ ১৫ টাকা, রেড ক্রিসেন্ট ফি ১৬ টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফি ৭ টাকা, বিএনসিসি ফি ৫ টাকা, শিক্ষক কল্যাণ ফি ও অবসর সুবিধা ভাতা ফি ১০০ টাকাসহ মোট ৩৩৫ টাকা নিতে পারবে।
প্রার্থী নির্বাচনে অনুসরণীয় পদ্ধতি
ভর্তির জন্য কোন বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না। কেবল শিক্ষার্থীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ৯৩ শতাংশ আসন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে যা মেধার ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ এবং অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে ১ শতাংশসহ মোট ২ শতাংশ কোটা মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য নূন্যতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয় সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে।
মোট আসনের ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। উপর্যুক্ত কোটায় যদি প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে এ আসন কার্যকরী থাকবে না। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের শনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র দাখিল করতে হবে।
যেসব শিক্ষার্থী বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন হিসেবে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে কেবল তারাই সংশ্লিষ্ট বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রবাসীদের সন্তান/বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী/খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় বা জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে।
সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্ষেত্রে গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে। তাছাড়া বিভিন্ন সালের গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে।
বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান মোট নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত/জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে। যদি প্রার্থী বাছাইকল্পে উদ্ভুত জটিলতা নিরসন না হয়, তবে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়নে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ এর ক্ষেত্রে সমান মোট নম্বর বিষয়টি নিষ্পত্তির লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে। এক গ্রুপের প্রার্থী অন্য গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে জিপিএ একই হলে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাইকল্পে উদ্ভুত জটিলতা নিরসন না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।
এ নীতিমালায় যা কিছুই থাকুক না কেন স্কুল অ্যান্ড কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে স্ব স্ব গ্রুপে (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে।
কোনো কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ ন্যূনতম যোগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে। কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানকে তাদের ভর্তি সংক্রান্ত সব তথ্য ওয়েবসাইট এবং নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করতে হবে। সব কলেজ/উচ্চমাধ্যমিক/সমমানের প্রতিষ্ঠান স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে মন্ত্রণালয় তথা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা ও সময় অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করবে। কোন প্রতিষ্ঠান মন্ত্রণালয় ও বোর্ড নির্ধারিত তারিখের বাইরে নিজ ইচ্ছামাফিক ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না।
অনলাইনে ভর্তি
শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদনের জন্য এই ওয়েবসাইটের (www.xiclassadmission.gov.bd) ঠিকানা।
শিক্ষার্থীরা শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন করতে পারবে। অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে ১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা সাপেক্ষে সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের জন্য পছন্দক্রমের ভিত্তিতে আবেদন করতে পারবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে তার মধ্য থেকে শিক্ষার্থীর মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি মাত্র কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তি, ভর্তি ও ফি
কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠান বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত আসন সংখ্যা (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ, শিফট্, পুরুষ/মহিলা/সহশিক্ষা, ভার্সন) এবং বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ভর্তি ফিসহ অনুমোদিত অন্যান্য সকল ফি, ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা ইত্যাদি তথ্য ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড এবং ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে।
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ কোনক্রমেই উন্নয়ন ফি গ্রহণ করতে পারবে না। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি সময়ে সময়ে পরিবর্তন করতে পারবেন।
নন এমপিও/আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ফি, সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি নীতিমালা অনুযায়ী গ্রহণ করতে হবে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে উন্নয়ন ফি, সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি সময়ে সময়ে পরিবর্তন করতে পারবেন।
সরকারি কলেজগুলো সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ফি সংগ্রহ করবে। দরিদ্র, মেধাবী ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ উল্লিখিত ফি যতদূর সম্ভব মওকুফের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার আগেই বেসরকারি কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি ফিসহ মাসিক বেতন এবং অন্যান্য যাবতীয় খরচ এর লিস্ট স্ব স্ব কলেজের নোটিশ বোর্ডে এবং ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর নিকট হতে অনুমোদিত ফি-এর অতিরিক্ত কোনো অর্থ গ্রহণ করা যাবে না এবং অনুমোদিত সকল ফি যথাযথ রশিদ প্রদানের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে।
শিক্ষা বোর্ড শিক্ষার্থীর নিকট হতে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন করার সময় শিক্ষার্থী প্রতি নীতিমালা অনুযায়ী ফি গ্রহণ করবে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে এই ফি সময়ে সময়ে পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বার্ষিক ক্রীড়া মঞ্জুরি ফি বাবদ ৩০০ টাকা বোর্ডে প্রেরণ করতে হবে।
ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি ও ক্লাস শুরু
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/বোর্ড প্রতিবছর নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়/বিভাগ বরাবর ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি ও ক্লাস শুরু সংক্রান্ত সিডিউলের বিষয়ে প্রস্তাব প্রেরণ পূর্বক অনুমোদন গ্রহণ করবেন এবং তা প্রতিবছর বিজ্ঞপ্তি আকারে জারি করবেন।
কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন
সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের পূর্বানুমতি ছাড়া একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত কোন ছাত্র/ছাত্রীর ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। কিংবা বোর্ডের পূর্বানুমতি ব্যতীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত ছাড়পত্রের বরাতে ভর্তি করা যাবে না। ছাড়পত্রের (টিসি) মাধ্যমে ভর্তির ক্ষেত্রে কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে এ ধরনের ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির ১৫ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন ফিসহ প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ
![ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/brac.jpg)
ব্র্যাক ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রিমিয়াম ব্যাংকিং (ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক ডিভিশন) বিভাগ সেন্টার ম্যানেজার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ০৩ জুলাই থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি
পদের নাম: সেন্টার ম্যানেজার
বিভাগ: প্রিমিয়াম ব্যাংকিং, ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক ডিভিশন
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: প্রিমিয়াম ব্যাংকিং ফ্রন্টলাইন দলকে তাদের নিজ নিজ নির্ধারিত গ্রাহকদের ডিজিটাল অ্যাক্টিভেশন এবং মনিটরিংয়ে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৬ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ জুলাই ২০২৪
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সরকারের বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী
![সরকারের বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/Primary-School-Teacher-1.jpg)
সারা দেশে ১০ হাজার ২৪৬ জন শিক্ষার্থী-শিক্ষক, ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হাতে বিশেষ অনুদানের টাকা পৌঁছে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুদান পাওয়াদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার ২৪৬ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ২৪০টি স্কুল-কলেজ। এর মধ্যে ৪০০ শিক্ষক-কর্মচারী, ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থী ও ২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এ অনুদান দেয়ার জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার বিশেষ অনুদানের জন্য নির্বাচিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, মোট ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থীকে এ টাকা দেওয়া হবে। এদের মধ্যে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির ৬ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৯ হাজার টাকা করে এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৮০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককে ১০ হাজার করে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া ২৪০টি স্কুল-কলেজের প্রত্যেকটিকে ১ লাখ টাকা করে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এ খাত থেকে। আর ৪০০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ২০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী
![বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/prathomik-students-education-1.jpg)
সারা দেশে ১০ হাজার ২৪৬ জন শিক্ষার্থী-শিক্ষক, ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হাতে বিশেষ অনুদানের টাকা পৌঁছে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুদান পাওয়াদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার ২৪৬ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ২৪০টি স্কুল-কলেজ। এর মধ্যে ৪০০ শিক্ষক-কর্মচারী, ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থী ও ২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এ অনুদান দেয়ার জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার বিশেষ অনুদানের জন্য নির্বাচিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, মোট ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থীকে এ টাকা দেওয়া হবে। এদের মধ্যে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির ৬ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৯ হাজার টাকা করে এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৮০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককে ১০ হাজার করে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া ২৪০টি স্কুল-কলেজের প্রত্যেকটিকে ১ লাখ টাকা করে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এ খাত থেকে। আর ৪০০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ২০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদ-এর মাধ্যমে এ টাকা পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
একাদশে প্রথম ধাপের মাইগ্রেশন-দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
![একাদশে প্রথম ধাপের মাইগ্রেশন-দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/ssc-exam.jpg)
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে প্রথম ধাপের মাইগ্রেশন ও দ্বিতীয় ধাপের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার পর এ ফল প্রকাশ করা হয়। এতে যারা প্রথম ধাপে কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হননি বা আবেদন করেননি তারাই দ্বিতীয় ধাপে আবেদন করেন। প্রথম ধাপে যারা কাঙ্ক্ষিত কলেজ পাননি তারা মাইগ্রেশনের জন্য আবেদন করেন। উভয়ের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
একাদশে ভর্তির জন্য তৈরি করা কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়েছে। যারা দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য কলেজ পেয়েছে এবং যাদের মাইগ্রেশনে কলেজ পরিবর্তন হয়েছে তাদের আবেদনে দেওয়া মোবাইলে এসএমএস করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডে জানিয়েছে, ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির লক্ষ্যে পছন্দক্রম অনুযায়ী ১ম মাইগ্রেশনের ফল, এবং ২য় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশিত হয়েছে। ২য় পর্যায়ের আবেদনের ভিত্তিতে যারা নির্বাচিত হয়েছেন, নির্বাচন নিশ্চায়নের জন্য নিজ পোর্টালে লগ ইন করে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়নের ফি প্রদান করে নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে হবে। নির্বাচন ও নিশ্চায়ন সংক্রান্ত নির্দেশিকা এই লিঙ্কে এবং পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করতে অসুবিধা হলে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করে নিশ্চায়ন করতে পারবেন এই লিঙ্কের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবে।
শিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে যারা কলেজ পাবেন তাদের ৫-৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত নিশ্চায়ন করতে হবে। এরপর ১২ জুলাই দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর ৯ ও ১০ জুলাই তৃতীয় ধাপে আবেদন নেওয়া হবে, যার ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জুলাই রাত ৮টায়। তিন ধাপে আবেদনের পর ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও মাইগ্রেশন শেষে ১৫ জুলাই থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে। চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। ভর্তি কার্যক্রম শেষে আগামী ৩০ জুলাই সারা দেশে একযোগে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
গত ২৬ মে শুরু হয়ে ১৩ জুন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়। ২৩ জুন প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ পায়নি। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ফল জিপিএ-৫ পেয়েও প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য কলেজ মনোনয়ন পায়নি সাড়ে ৮ হাজার শিক্ষার্থী। আর একজনও শিক্ষার্থী পায়নি ২২০টি কলেজ।
চলতি বছর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায় ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিযোগ্য আসন আছে ২৫ লাখের মতো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৮ আগস্ট
![৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৮ আগস্ট ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/BCS-PSC-EXAM-1.jpg)
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২৮ আগস্ট থেকে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে। চলবে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যায় পিএসসি থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে আরও বলা হয়, নির্ধারিত দিনগুলোতে সকাল ১০টা থেকে প্রার্থীদের আবশ্যিক ও পদ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর এই লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শুধু মানসিক দক্ষতা বিষয়ে পরীক্ষা শুরু হবে বেলা সাড়ে ১২টায়। বিভাগভিত্তিক ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহে একযোগে এই পরীক্ষা চলবে।
পরীক্ষার হল ও আসন বিন্যাসসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো পিএসসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
এর আগে, গত ২৬ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৮ জন। উত্তীর্ণরা লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন।
এমআই