ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়লো
চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় আগামী ২০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ নিয়ে টানা দুই দফায় ফরম পূরণের সময় বাড়ানো হয়। রোববার (১২ মে) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের চলমান কার্যক্রমের সময় আগামী ২০ মে পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। ‘সোনালী সেবার’ মাধ্যমে ‘ফি’ পরিশোধের সর্বশেষ তারিখ ২১ মে পর্যন্ত পুনঃনির্ধারণ করা হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উল্লিখিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের কাজ সম্পন্ন করবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধান বিষয়টি নিশ্চিত করবেন।
এর আগে, গত ১৬ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হয়। এ কার্যক্রম ছিল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করার সুযোগ ছিল ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। এরপর ফরম পূরণের সময় ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় ছিল ৭ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত। এবার আবারও ফরম পূরণের সময় বাড়ানো হলো।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চর দখলের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখল হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
চর দখলের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখল হচ্ছে, এ জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
তিনি বলেন, বাকি সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একইসঙ্গে উপাচার্য নিয়োগ দেয়া হবে, পুরোনো পাঠ্যপুস্তকে শিক্ষাক্রম চলবে, এতে পরীক্ষাপদ্ধতি থাকবে। শিগগিরই এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করা হবে।
শনিবার (৩১ আগস্ট) নিজ বাসভবনে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে দলীয়করণ, অবকাঠামো তৈরিতে দুর্নীতি, পাঠ্যপুস্তক ছাপানোসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়েও তিনি কথা বলেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, দেশে ৫০টির বেশি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৪০টির বেশি এখন অভিভাবকহীন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শুধু উপাচার্যের পদ খালি আছে, তা নয়। উপ–উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ অনেক প্রশাসনিক পদ খালি পড়ে আছে। আগে এই পদগুলো এতটাই দলীয়করণ করা হয়েছে, শূন্যপদগুলো পূরণের জন্য কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না। উচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আছে, প্রশাসনিক দক্ষতা আছে, বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে যোগ্য— এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এর মানে এই এই নয় যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চমানের গবেষক-শিক্ষক নেই। দলীয় সংস্কৃতির কারণে যোগ্য অনেকে নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন; কিন্তু তারা আবার বৃহত্তর শিক্ষক সমাজের সঙ্গে যোগাযোগ নেই, এটাও একটা সমস্যা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অবকাঠামো তৈরির ক্ষেত্রে দুর্নীতির চক্র তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ঠিকাদারদের একটা দুর্ধর্ষ শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যারা রীতিমতো ভীতিকর। এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একটা পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক যোগ্য শিক্ষককে ট্রেজারার নিয়োগের প্রস্তাব দেওয়ার পর তাঁরা দায়িত্ব নিতে ভয় পাচ্ছেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, আমার কাছে শত শত সুপারিশ আসছে নানা দিক থেকে। আমি আমার মতো যোগ্য, যাদের পদায়ন করা যায়, বিভিন্নভাবে খোঁজার চেষ্টা করছি। আশা করি যে অচিরেই আমরা অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ দিতে পারব। আবার ইউজিসির চেয়ারম্যানের পদও শূন্য হয়ে আছে। সেটার জন্য বেসরকারি খাতের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিচালনার ক্ষেত্রে একটা অভিভাবকশূন্যতা দেখা দিয়েছে। এখানে আমরা অতি দ্রুত সবার কাছে গ্রহণযোগ্য দু–একজন মানুষকে নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাব করছি।
দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দখলদারি চলছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করছি, স্কুল–কলেজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে চর দখলের মতো দখলদারি প্রতিষ্ঠার একটা অরাজকপূর্ণ বা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। শিক্ষকেরা অপমানিত ও লাঞ্ছিত হচ্ছেন। তাঁদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। জোর করে তাঁদের পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকেরা ব্যক্তিগত স্বার্থে ছাত্রদের ব্যবহার করছেন, সেটা খুবই দুঃখজনক।
তিনি বলেন, আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি, যেন এ ধরনের পরিস্থিতির জন্য যথাযথ প্রতিকার এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রিয়াজুল হাসান এনসিটিবির নতুন চেয়ারম্যান
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
শনিবার (৩১ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীনের সই করা প্রজ্ঞাপনে তাকে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন।
অধ্যাপক রিয়াজুল হাসান ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক। তিনি বিভাগটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেছেন। তাছাড়া এনসিটিবির সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) পদেও দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সবশেষ তাকে এনসিটিবি থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।
গত ২৮ জুলাই দ্বিতীয় মেয়াদে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নিয়োগ পান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম। সরকার পতনের পর তার নিয়োগের ২২ দিনের মাথায় গত ১৯ আগস্ট স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন তিনি।
অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম পদত্যাগ করার পর এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক রবিউল কবির চৌধুরীকে একই দিনে চেয়ারম্যান পদে রুটিন দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এদিকে, নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাতিল, আগের শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়া বা নতুন পদ্ধতি প্রণয়ন এবং পাঠ্যবই সংস্কারের মতো বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে এনসিটিবি। এমন সময়ে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় অধ্যাপক রিয়াজুল হাসানকে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নতুন প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ। বুধবার (২৮ আগস্ট) ঢাবির নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান এই নিয়োগ দেন।
ঢাবি রেজিস্ট্রার অফিস থেকে পাঠানো এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, উপাচার্য আপনাকে কাজে যোগদানের তারিখ থেকে প্রচলিত শর্তে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ করেছেন। এ জন্য আপনি বিধি মোতাবেক ভাতা ও সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। আপনার এ নিয়োগ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করা যাবে। এ প্রসংগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যালেন্ডার পার্ট-২ (১৯৯৭)-এর ১১ অধ্যায়ে (পৃষ্ঠা নং-৩৭-৪০) প্রক্টর-এর দায়িত্ব ও কর্ম পদ্বতি বিষয়ক বিধি বিধানের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য ড. আমানুল্লাহ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ বুধবার তাকে এই নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ এর ১১ (১) ধারা অনুসারে প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে চার বছর হবে। উপর্যুক্ত পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন।
রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
শুভেচ্ছা জানাতে ফুল কিনে খরচ না বাড়ানোর আহ্বান ঢাবি ভিসির
শুভেচ্ছা জানাতে ফুল কিনে খরচ না বাড়ানোর আহ্বান করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি মনে করেন, দেশের এ দুর্যোগের দিনে টাকা দিয়ে ফুল কিনে শুভেচ্ছা জানানো বাহুল্যতা। এটা বর্জনে উৎসাহিত করেছেন ঢাবির সদ্য নিয়োগ পাওয়া এ উপাচার্য।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এরপর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, রাজনৈতিক একটি পট-পরিবর্তনের পরপরই দেশ ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে। মানবিক বিপর্যয় দেখা গিয়েছে। আমাদের ছাত্র-ছাত্রীসহ আপামর মানুষ বন্যার্তদের সহায়তায় নিরলস কাজ করছেন। যা আমাদেরকে জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ জোগাচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশের এমন দুর্যোগের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে পয়সা খরচ করে ফুল কিনে তা দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর প্রয়োজন নেই। এটা একটা দায়িত্বমাত্র। নিঃসন্দেহে এটা (উপাচার্য পদে নিয়োগ) সম্মান ও মর্যাদাপূর্ণ। এ দুর্যোগে দয়া করে কেউ ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে আসবেন না। দুর্যোগে সবাইকে বাহুল্য বর্জন করতে হবে।
সবার সহযোগিতা ও পরামর্শ চেয়ে নতুন উপাচার্য বলেন, আমি যেটুকু বলবো- ফুল লাগবে না। আপনারা উদার মনে, খালি হাতে আসুন, আমাকে পরামর্শ দিন। সম্মিলিতভাবে দল-মত নির্বিশেষে সবার সহযোগিতা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।
এদিকে আজ জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশ, ১৯৭৩-এর আর্টিকেল ১১(২) অনুযায়ী অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
এমআই