স্বাস্থ্য
অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরীক্ষা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণকারীদের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেছেন, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কোনো প্রমাণ পেলে ওই সব টিকা দেওয়া হবে না।
আজ বুধবার ঢাকার সিরডাপ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান শেষে এ কথা বলেন ডা. সামন্ত লাল সেন। বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ওই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়ে তিনি শুনেছেন, কিন্তু বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো রিপোর্ট পাওয়া যায়নি।
সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আমাদের এখানে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কোনো রিপোর্ট আমরা পাইনি। আমি ডিজি হেলথকে নির্দেশ দিয়েছি। তারা এ নিয়ে সার্ভে করছে। যাদেরকে এই টিকা দেওয়া হয়েছে, তাদের ওপর সার্ভে করে আমাকে রিপোর্ট দেবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা প্রমাণ না পাব, ততক্ষণ আমি এ নিয়ে কিছু বলতে পারব না।’
করোনাভাইরাস মহামারির সময় ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে যৌথভাবে টিকা উৎপাদন করেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। কোভিশিল্ড নামে তাদের এই টিকা বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে গেছে। বাজারে এখন উদ্বৃত্ত টিকা আছে উল্লেখ করে করোনার টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। তবে এই টিকা ঘিরে তাদের বিরুদ্ধে বর্তমানে মামলা চলছে। তাতে অভিযোগ, কোভিশিল্ডের ডোজ নিয়ে একাধিক মৃত্যু ও গুরুতর অসুস্থতার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে আদালতের কাছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে, এই টিকা ব্যবহারের কারণে বিরল ক্ষেত্রে থ্রম্বসিস বা থ্রম্বসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আজকের অনুষ্ঠানে ডেঙ্গুর প্রসঙ্গ আসে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে বলেন, ডেঙ্গু চিকিৎসায় যাতে কোনো সরঞ্জামের সংকট তৈরি না হয় এবং দাম না বাড়ে, সে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। তবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশা নিধন সবচেয়ে জরুরি।
সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আমাদের দুটি মন্ত্রণালয়কে কাজ করতে হবে। যদি ডেঙ্গুর উৎস না কমাই, তাহলে যতই হাসপাতাল বানাই কাজ হবে না।’
সভায় ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, টিকাদান কার্যক্রমে অসাধারণ সফলতা অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভ্যাকসিন হিরো উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ডা. মো. আবদুল আজিজ। সভায় সংসদ সদস্য ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, নাদিয়া বিনতে আমিন, ফরিদা ইয়াসমিন, অণিমা মুক্তি গোমেজ, কানন আরা বেগম, জ্বরতি তঞ্চঙ্গ্যা, ইউনিসেফ বাংলাদেশের চিফ অব হেলথ মায়া ভানডেনেট, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি বার্ধান জাং রানা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১৫৫ জন
মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৫৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে এ সময়ে রোগটিতে কারো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
রবিবার (১৪ জুলাই) দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির এমন তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টারের তথ্য মতে, গত একদিনে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ঢাকায় ৪৭ জন ও ঢাকার বাইরে ১০৮ জন।
এর মধ্যে সবোর্চ্চ ৬৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগে।
এ নিয়ে চলতি বছরে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৫৬৬ জনে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৪৮ জন। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু হয় গত বছর ২০২৩ সালে।
ওই বছরে একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ১৭ হাজার ৮১৩ জন ও মৃত্যু হয়েছিল ৯৩ জনের।
অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৮৮ জন ও মৃত্যু হয়েছে দুজনের। আগের সপ্তাহে আক্রান্ত ৩২৭, মৃত্যু হয় দুজনের।
বর্তমানে দেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন আছেন ৩৮৩ জন।
ঢাকায় ১৯৬ ও ঢাকার বাইরে ১৮৭ জন। ঢাকার বাইরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, বরগুনা ও নরসিংদী জেলায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু প্রতিরোধে যেসব সচেতনতা প্রয়োজন
এবারও ডেঙ্গু চোখ রাঙাচ্ছে। গতবারের তুলনায় এ বছর আরও ভয়াবহ হতে পারে পরিস্থিতি। ডেঙ্গুর সংকট মোকাবিলায় প্রশাসনের পাশাপাশি জনগণের সতর্কতাও জরুরি।
যেসব সচেতনতা প্রয়োজন
» মশা বংশবিস্তার করে আবদ্ধ পানিতে। তাই ঘরের ভেতরে, বারান্দায়, ছাদে, এমনকি ভবনের আশপাশের কোনো জায়গায় পানি জমে থাকতে দেবেন না। ডেঙ্গুজ্বরের যেকোনো উপসর্গ দেখা দিলেই বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। কোনো লক্ষণ পেলে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষাও করাতে হবে সময়মতো। চিকিত্সা ও সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তিও থাকতে হতে পারে।
» দিনে বা রাতে যখনই শোবেন, মশারি ব্যবহার করুন। মশারি ভালোভাবে গুঁজে দিতেও ভুলবেন না। মশারিতে কোনো বড় ছিদ্র আছে কি-না, খেয়াল রাখুন।
» পোশাকে মশানিরোধী পদার্থ (মসকিউটো রিপেলান্ট) ব্যবহার করতে পারেন। তবে তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য রিপেলান্ট না।
» ঘরের জানালা, বাথরুমের জানালা ও বারান্দার দরজায় ছোট ছিদ্রের নেট লাগিয়ে নিতে পারেন। মশা তাড়াতে ধূপ ব্যবহার করুন, কীটনাশক বা কয়েল ব্যবহার না করে।
» মশা জন্মায় এমন টব বা পাত্র যাতে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। এমনকি বাড়িতে প্লাস্টিক কোনো কাপ বা ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকে পানি জমে থাকলে বিপদ হতে পারে। নির্মাণাধীন ভবনে পানি জমা থাকছে কি-না, খেয়াল রাখুন। প্রয়োজনে এলাকার সবাই মিলে ভবন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান বা জমির মালিক ও নির্মাণশ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলুন।
» বাড়িতে জলজ উদ্ভিদ থাকলেও প্রতি ৭২ ঘণ্টায় পাত্রের পানি বদলে ফেলুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
কমিউনিটি ক্লিনিক এখন সারাবিশ্বে সমাদৃত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত প্রিয় জিনিস কমিউনিটি ক্লিনিক। বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক এখন সারাবিশ্বের মানুষের কাছে সমাদৃত বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
আজ শনিবার সকালে নীলফামারীর সংগলশীতে সঞ্জিব-মালতী কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা সিজারিয়ান কমানোর জন্য চেষ্টা করছি, গর্ভবতী নারীদের কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে চেকআপ শেষে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কিংবা হাসপাতালে ডেলিভারি করা হলে তাহলে আর সিজারিয়ান করা লাগবে না। ক্লিনিকগুলোকে আরও সচল করার জন্য সরকার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
নীলফামারী-৪ ( সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ফারুক আল মাসুদ, পুলিশ সুপার মোকবুল হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সংগলশী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান টিকেন্দ্রজীৎ রায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সংগলশী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান টিকেন্দ্রজীৎ রায় স্বগীয় পিতা-মাতার নামে ক্লিনিকের নামকরণ করা হয়েছে। এর আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছালে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ফের করোনা আতঙ্ক, সপ্তাহে মৃত্যু হচ্ছে ১৭০০ জনের
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের মহামারির দিন শেষ হয়েছে। মানুষের জীবনযাত্রায় এসেছে স্বস্তি। তবে এরই মধ্যে আবারও করোনা আতঙ্ক ফিরে এসেছে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১ সপ্তাহে বিশ্বে প্রায় ১৭০০ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে।
শুক্রবার (১২ জুলাই) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বরাত দিয়ে এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) ডব্লিউএইচও এক প্রতিবেদনে জানায়, প্রতি সপ্তাহে সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ১৭০০ জন মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্রহণের হার হ্রাসের বিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘স্বাস্থ্যকর্মী এবং ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের কভারেজ হ্রাস পেয়েছে। তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছেন।’
তিনি জানান, ‘করোনা ভাইরাসে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর শেষ ডোজ নেয়ার ১২ মাসের মধ্যে আবার ভ্যাকসিন নেয়ার পরামর্শ দিয়েছে ডব্লিউএইচও।’
একইসঙ্গে ভাইরাস নজরদারি এবং সিকোয়েন্সিং বজায় রাখতে ও সাশ্রয়ী মূল্যে এবং নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা, চিকিৎসা এবং সবার জন্য ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার জন্য বিশ্বের সরকারগুলোর প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে ডব্লিউএইচও।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
সাপের দংশনে ছয় মাসে নিহত ৩৮
চলতি বছরে সাপের দংশনে এখন পর্যন্ত সারাদেশে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি দেশব্যাপী আতঙ্ক ছড়ানো রাসেলস ভাইপার নিয়ে বুধবার (১০ জুলাই) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) আসা তথ্য অনুসারে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে ৬১০টি সর্পদংশনের তথ্য লিপিবদ্ধ হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী পাওয়া গেছে রাজশাহীতে।
তিনি বলেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সর্পদংশনে মোট ৪১৬ জন রোগী ভর্তি হন। এর মধ্যে চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপারে কাটার ঘটনা ১৮টি এবং অন্য বিষধর সাপে কাটার ঘটনা ৭৩টি। সাপের সংশনে আক্রান্তদের মধ্যে মোট ১১ জন রোগী মারা যান, যার মধ্যে রাসেলস ভাইপারের দংশনের কারণে মারা যান ৫ জন।
এমআই