জাতীয়
জাপানে আইটি খাতে বাংলাদেশিদের জন্য বড় সুযোগ

২০৩০ সালের মধ্যে জাপানে আইটি খাতে অনেক লোকের প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে এটি বাংলাদেশিদের জন্য অনেক বড় সুযোগ বলে জানিয়েছেন গ্লোবিজ বিডি লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিরুয়াসু হিরায়ামা।
রবিবার (৫ মে) রাজধানীর বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে এসকট রেসিডেন্সে এশিয়া ফাউন্ডেশন, জাপান এবং গ্লোবিজ বিডি-এর যৌথ উদ্যোগে জাপানি ভাষার লেভেল টেস্ট টপ-জে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হিরুয়াসু হিরায়ামা বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে জাপানে অনেক লোকের প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশ থেকে দক্ষ লোকজন সেসব পদ দখল করবে। এটি বাংলাদেশিদের জন্যও অনেক বড় সুযোগ।
তিনি বলেন, আইসিটি খাত ছাড়াও নার্সিং কেয়ার, ইঞ্জিনিয়ারিং, শিপ বিল্ডিংসহ নানা খাতে এসব লোক নেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে জাপানি ভাষা শেখার কোনো বিকল্প নেই।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এশিয়া ফাউন্ডেশন ফর ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপের নির্বাহী পরিচালক হিসাকো কাওয়াগুচি।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাকালীন ভিসি প্রফেসর ড. আবুল হাসান সাদেক এবং গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি (ট্র্যাফিক) মো. আলমগীর হোসাইন প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

প্রথমবারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দৃষ্টিনন্দন ‘ড্রোন শো’র আয়োজন করা হয়েছে। এতে ১৯৭১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়কালকে তুলে ধরা হয় বিভিন্ন প্রতিকৃতির মাধ্যমে।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই ড্রোন শো শুরু হয়। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দাঁড়িয়ে এই প্রদর্শনী উপভোগ করেন হাজারো দর্শক।
অন্ধকারের মাঝে আলো ছড়িয়ে প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলা এই ড্রোন শো’র শুরুতেই হাতে ধরে থাকা খাঁচাবন্দি একটি পাখির ছবি ভেসে ওঠে। কিছুক্ষণ পর সেই খাঁচা খুলে গিয়ে পাখিটি বের হতে দেখা যায়। তখনই আকাশে ‘রিবার্থ ৩৬ জুলাই’ লেখা ভেসে ওঠে। তারপর ভেসে ওঠে জুলাই আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদের সেই হাত ছড়ানো ছবি। আবু সাঈদের পর ভেসে ওঠে জুলাই আন্দোলনে শহীদ মুগ্ধর সেই পানি নিয়ে যাওয়ার ছবি। পাশে লেখা ‘পানি লাগবে পানি’।
এরপর প্রতিবাদী এক নারীর অবয়ব ভেসে ওঠে। তারপর আকাশে দেখা যায় আন্দোলনের সময় স্যালুট জানানো সেই রিকশাচালকের ছবি। তারপর ভেসে ওঠে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলার ছবি।
এরপরই আকাশে ভেসে ওঠে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে ‘১৯৭১’ লেখা। এরপর সেটার নিচে ভেসে ওঠে জুলাই বিপ্লবের স্মারক ‘২০২৪’ লেখা। তারপর ধীরে ধীরে ১৯৭১ লেখা মুছে গিয়ে ২০২৪ এর ওপর পতাকা হাতে এক ব্যক্তির অবয়ব দেখা যায়।
ড্রোন শোতে ইসরায়েলি আগ্রাসণের শিকার ফিলিস্তিনের প্রতিও সমর্থন জানানো হয়। ড্রোন দিয়ে তৈরি করা হয় ফিলিস্তিনের পতাকা ও শান্তির প্রতীক পয়ারার ছবি। সঙ্গে লেখা দেখা যায়, ‘প্রেয়ার্স ফর প্যালেস্টাইন’। তারপর ভেসে ওঠে এঞ্জেলের ছবি।
ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের কারিগরি সহায়তায় এবং বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় এই ‘ড্রোন শো’র আয়োজন করা হয়েছে। যা চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হবে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন। তাই ড্রোন দিয়ে তৈরি করা হয় বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্বের নিদর্শন। সেখানে লেখা দেখা যায় ‘লং লিভ চায়না-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ’।
শেষে দর্শকদের ড্রোন শো’র মাধ্যমে ‘শুভ নববর্ষ’ লিখে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পহেলা বৈশাখ আমাদের সংস্কৃতির প্রতীক: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

মহিলা ও শিশুবিষয়ক এবং সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, পহেলা বৈশাখ শুধু একটি তারিখ নয়, এটি আমাদের সংস্কৃতি, ভালোবাসা আর আনন্দের প্রতীক।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) জাতীয় সঙ্গীত এবং এসো হে বৈশাখ দলীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে বাংলাদেশ শিশু একাডেমির বর্ষবরণ উদ্বোধনের সময় তিনি এ কথা বলেন।
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, এদিন আমরা পুরোনো দুঃখ-কষ্ট ভুলে, নতুন আশা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা করি। আজকের ছোট সোনামণিদের চোখে যে স্বপ্ন তা এদেশের ভবিষ্যতের আলো।
এ সময় তিনি শিশুদের নতুন জিনিস শেখার পাশাপাশি ভালো কিছু করার উপদেশ দেন। এ ছাড়া বাবা-মা, শিক্ষক, গুরুজনদের সম্মান করার পাশাপাশি তাদের মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করা, নৈতিকতার চর্চা করার বিষয়ে জোর দেন। উপদেষ্টা নতুন বছরের প্রথম দিনে মিলেমিশে থাকা, হিংসা-বিদ্বেষ থেকে দূরে থাকা, সামাজিক ঐক্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখাসহ দুর্নীতি, মাদক, সহিংসতা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, স্বাধীন, গণতান্ত্রিক এবং অগ্রসর রাষ্ট্রের পেছনে রয়েছে হাজারো মানুষের আত্মত্যাগ, লড়াই ও সংগ্রাম। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শিশু এবং ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এবারের বৈশাখের ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ আমাদের জাতীয় জীবনে নতুন উদ্দীপনা।
এ আয়োজনে ছড়ায় ছড়ায় বৈশাখ, নাগরদোলা, পুঁথিপাঠ, গম্ভীরা, বায়োস্কোপ, তৈলাক্ত কলাগাছে ওঠার প্রতিযোগিতা, সাংগ্রাই উৎসবের পানি খেলা, নাচ, গান কবিতার বিভিন্ন অংশে শিশুরা আনন্দের সঙ্গে অংশগ্রহণ করে।
এ সময় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক দিলারা বেগম এবং শিশু একাডেমির শিশুশিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পাহাড় থেকে সমতল, সারাদেশে আজ নববর্ষের আমেজ: শিল্প উপদেষ্টা

পাহাড় থেকে সমতল, সারাদেশে আজ নববর্ষের আমেজ। বাংলাদেশের মানুষ আজ এক হয়ে উদযাপন করছে নববর্ষ। সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা চলছে সারা দেশে। আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে ফ্যাসিবাদ উত্তর বাংলাদেশে দাঁড়িয়েছি। আমরা এই উৎসব ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই বলে জানিয়েছেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
আজ সোমবার (১৪ এপ্রিল) ঢাকায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) ও বাংলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে শুরু হয়েছে সাত দিনব্যাপী ‘বৈশাখী মেলা-১৪৩২’।
মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান, সংস্কৃতিবিষয়ক সচিব মো. মফিদুর রহমান এবং বাংলা একাডেমির সভাপতি আবুল কাসেম ফজলুল হক।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিক চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম।
শিল্প উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, হস্তশিল্প, খাদ্যজাতপণ্যের বিদেশে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। উদ্যোক্তারা এই মেলার মাধ্যমে এসব পণ্যের বিদেশে রপ্তানি যোগ্য করে তুলবে। উদ্যোক্তারা যেভাবে ৫ আগস্ট উত্তর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাতে আরেকটি শিল্প বিপ্লবের দিকে এগিয়ে যাবে দেশ। আমি আশা করি বাংলা একাডেমি আয়োজিত এই মেলা উদ্যোক্তাদের উন্নয়নের ভূমিকা রাখবে।
শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, বাংলা নববর্ষ আমাদের জীবনের অংশ হয়ে আছে। বাংলা নববর্ষ আমাদের সর্বজনীন অনুষ্ঠান। আজকের মেলার মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি ও তরুনদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
সংস্কৃতিবিষয়ক সচিব মো. মফিদুর রহমান বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতির মাধ্যমে ঢাকাসহ সারাদেশে বৈশাখী মেলার আয়োজন হয়েছে।
আলোচনা পর্ব শেষে অতিথিরা মেলা ঘুরে দেখেন, উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বর্ষবরণ আয়োজন সফল: ঢাবি ভিসি

দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, অনেক বাধা বিপত্তি ছিল, অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে এ আয়োজন সফল হয়েছে।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, মাত্র ৮ দিনের মধ্যে এমন আয়োজন সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে এ আয়োজন সফল হয়েছে। কঠিন সময়ে সাংবাদিকরা আমাদের সাথে নিরবচ্ছিন্নভাবে ছিলেন বলেও ধন্যবাদ জানান তিনি।
তিনি বলেন, বড় মাপের একটি উৎসব আমরা বাধা-বিপত্তি ছাড়া শেষ করতে পেরেছি।
উপাচার্য বলেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে জাতিসংঘ আমাদের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছিল, সেখানে তিনটি বিষয়। একটি ছিল আমাদের যত নৃগোষ্ঠী আছে এবং সংস্কৃতি আছে তা যেন তুলে ধরতে পারি। এবার কিন্তু সেটিই করা হয়েছে। এবার সব থেকে জাকজমকপূর্ণ এবং সবচেয়ে বৈচিত্রপূর্ণ শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে।
বহু মানুষের রক্তের বিনিময়ে ২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানে যে সম্ভাবনার দ্বার উম্মোচিত হয়েছে তা যেন আমরা হারাতে না দেই বলেও জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ৪ স্তরের নিরাপত্তা

রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শোতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে র্যাব। সোমবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে র্যাব-২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ মূলমন্ত্র ধারণ করে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে। র্যাব দুইদিন আগে থেকেই বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ফুট পেট্রোল, রবোস্ট পেট্রোল, সাদা পোশাকে নিরাপত্তা এবং ড্রোন ও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।
র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, সন্ধ্যায় চীন দূতাবাস ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো ড্রোন শো প্রদর্শিত হবে। এটি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ও উদ্দীপনা রয়েছে। আগ্রহ ও উদ্দীপনা নিয়ে আশা করছি ব্যাপক দর্শক সমাগম হবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে এবং আনন্দের সঙ্গে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। অতীতের যে কোনো সময়ের রেকর্ড ভেঙে দেবে।
কোনো নিরাপত্তার শঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক বলেন, আশঙ্কা থাকবে, আশঙ্কাকে আমরা আন্ডারমাইন্ড করি না। অঘটন ও দুর্ঘটনা মাথায় রেখেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সর্বোচ্চ শক্তি ও সর্বোচ্চ ডেপ্লয়মেন্টের মাধ্যমে সুন্দরভাবে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারবো।
এর আগে ১২ এপ্রিল রাতে সংসদ ভবন এলাকায় পরীক্ষামূলক ড্রোন শো হয়। সেই রাতেই সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে ড্রোন শোর কিছু ছবি শেয়ার করেন।
ফারুকী লেখেন, আজকের ড্রোন শোর কিছু ঝলক! এটি পুরো শোর কেবল এক ঝলক মাত্র। ১৪ এপ্রিল বিকেল ৩টায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ড্রোন শো আর লাইভ মিউজিকের অসাধারণ এক প্রদর্শনী দেখার আমন্ত্রণ।