জাতীয়
তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালা প্রকাশ
তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে বাঁচতে, স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালা বা গাইডলাইন চালু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ইউনিসেফ বাংলাদেশের সহায়তায় শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চ তাপজনিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দিতে এই গাইডলাইন প্রকাশ করা হয়।
রবিবার (৫ মে) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এ নীতিমালার মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশে গত কয়েকদিনে যে পরিমাণ তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছিল তাতে জনগণকে দুর্ভোগে পড়তে হয়েছিল। তাপপ্রবাহ যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে তখনই আমরা এই নীতিমালা তৈরির নির্দেশ দিয়েছি। এটি সময় উপযোগী একটি নির্দেশিকা যা সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকদের এই নীতিমালার আলোকে অনলাইনে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের ঘটনা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত মানুষের জন্য অনেক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। ২০২১ সালে চালু হওয়া ইউনিসেফের ‘সুস্থ শিশুর জন্য সুস্থ পরিবেশ’ শীর্ষক বৈশ্বিক কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ডিজিএইচএসের তৈরি এ জাতীয় নীতিমালা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে অরক্ষিত জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের ক্ষতি ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকার প্রেক্ষাপটে এই উদ্যোগ শিশুদের নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
ইউনিসেফের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তাপমাত্রা প্রতি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধিতে অপরিণত শিশু জন্মের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বাড়ে এবং তাপপ্রবাহ না থাকা সময়ের তুলনায় তাপপ্রবাহের সময়ে এই হার ১৬ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তাপপ্রবাহের সময়ে অপরিণত শিশু জন্মের ঝুঁকি অনেক বেশি। অর্থাৎ তাপপ্রবাহ যত বেশি এবং যত তীব্র হবে ঝুঁকি তত বাড়বে। বাংলাদেশে অপরিণত শিশু জন্মের হার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি (১৬.২%) এবং তাপপ্রবাহে এটি আরও বাড়ে।
ইউনিসেফের হিসেবে, ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের মোট শিশুর ৯৯ শতাংশ বা ৩ কোটি ৫৫ লাখ প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হবে। এই সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেশি। ২০২০ সালে মাত্র ২৬ লাখ শিশু, যা দেশের মোট শিশুর ৫ শতাংশ, এই ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছিল।
ইউনিসেফের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রতি তিন শিশুর একজন বা প্রায় ২ কোটি শিশু প্রতিদিন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। চলমান তাপপ্রবাহ, বন্যা, নদী ভাঙন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিবেশগত অভিঘাতের মতো বিরূপ আবহাওয়াজনিত পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে শিশুরা।
তাপপ্রবাহ স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালায় বলা হয়েছে- গরমজনিত চাপ সম্পর্কে সচেতন থাকুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন; গরম জনিত চাপের লক্ষণগুলো সহজেই শনাক্ত করুন; নিজেকে ও অন্যদের সুরক্ষার জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নিন; কারও মধ্যে গুরুতর লক্ষণ দেখা গেলে তাকে অবিলম্বে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান।
এই নির্দেশাবলীর লক্ষ্য হলো- জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা বাড়ানো এবং গরমজনিত স্বাস্থ্য উদ্যোগে মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা।
বৃহত্তর কমিউনিটি ও জনসাধারণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করতে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, গণমাধ্যম ও তৃণমূল পর্যায়ের সংগঠনের মাধ্যমে এই নীতিমালা বা গাইডলাইন সম্পর্কে ব্যাপক প্রচার চালানো হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
নেতৃত্বের পরিবর্তনেও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে জাপান
রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশের সঙ্গে জাপান কাজ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার অগ্রগতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ঢাকার জাপান দূতাবাস। এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধু। গত আগস্টে বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন আসার পর আমি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের উন্নয়নে কী প্রয়োজন এগুলো নিয়ে আলাপ হয়েছে। জাপান বাংলাদেশের প্রয়োজন জানতে পারলে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তন হলেও জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাবে। জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায়।
কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি (যুদ্ধসমাধি) থেকে জাপানি সৈনিকদের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ করেছে জাপানের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ২৪ জাপানি সৈনিককে ওয়ার সিমেট্রিতে ৮১ বছর আগে সমাহিত করা হয়। ২৪টি সমাধির মধ্যে ২৩টিতেই সৈনিকদের দেহাবশেষের বিভিন্ন অংশ পাওয়া গেছে। এগুলো ঢাকায় আনা হয়েছে। ২৩ সৈনিকের দেহাবশেষের পাওয়ার পর কিছু অংশ জাপানে ডিএনএ টেস্ট করার জন্য নিয়ে যাবে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দল। ডিএনএ টেস্টে জাপানি সৈন্য নিশ্চিত হওয়া গেলে পরবর্তীতে তাদের দেহাবশেষ জাপানে নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে ২৪ জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হয় গত ১৩ নভেম্বর। খনন কাজ ২৪ নভেম্বর শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দিন আগে এ কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ডেঙ্গুতে একদিনে বছরের সর্বোচ্চ মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আরও ১১ জন মারা গেছেন। যা চলতি বছর একদিনে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ মৃত্যু। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১০৭৯ জন।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১১ জনের মধ্যে ৯ জনই ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের বাসিন্দা। এর মধ্যে পাঁচজন উত্তর সিটির, চারজন দক্ষিণ সিটির। বাকি দুজন খুলনা বিভাগের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১০৭৯ জন। এর মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৯৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ২৭২ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১২১ জন, খুলনা বিভাগে ১৪৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৫ জন, রংপুর বিভাগে ১৭ জন এবং সিলেট বিভাগে ৯ জন ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত একদিনে সারা দেশে ১২৩০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬১২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৮৬ হাজার ৭৯১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪৫৯ জনের। গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
দিল্লির প্রেস মিনিস্টার হলেন সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদ
সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদকে ভারতের নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিস্টার পদে নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ফয়সাল আহমেদকে অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার (প্রেস) পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।
এই নিয়োগের অন্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
এর আগে, সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস উইংয়ে মিনিস্টার (প্রেস) পদে সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এ ছাড়া সাংবাদিক আকবর হোসেন মজুমদারকে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাটারিচালিত রিকশার বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একটি ভালো নির্দেশনা আসবে বলে আশা করছি। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করব।’
উচ্চ আদালত থেকে রোববারের মধ্যেই নির্দেশনা আসবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অটোরিকশা চালকদের প্রতি আহ্বান তারা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কর্মসূচি পালন করে। ভাঙাভাঙি তো কেউ চায় না। এটা করে কিন্তু তারা জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে। তারা তাদের দাবি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জানাতে পারে। তাহলে ট্রাফিক জ্যামটা তো কম হয়।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত সেনা, পুলিশ, আনসার সদস্যদের নিয়ে কমিটি করা হবে। সঠিক ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে তাদের এবং শিক্ষার্থীদের কাজে লাগানো হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমার সময় বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য এক মাস সময় বাড়ছে। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও এ সময় বাড়িয়ে আগামী ৩১ ডিসেম্বর করা হচ্ছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সিনিয়র সচিব বলেন, আমরা এ বিষয়ে সার্কুলার ইস্যু করব। গত ১৬ বছরে কেউ সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দেননি। কীভাবে এটা জমা দিতে হবে তা অনেকে বুঝতে পারছেন না। এ জন্য সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হবে।
এমআই