পুঁজিবাজার
গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন
পুঁজিবাজারে গ্রামীণফোনের ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নীতিমালা মেনে ও শেয়ার হোল্ডারদের নির্বিঘ্ন ও অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে বৃহস্পতিবার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়; যা কোম্পানির সামগ্রিক অগ্রগতি ও সাফল্যের জন্য অপরিহার্য।
এজিএমে গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল; গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমানসহ অন্যান্য বোর্ড সদস্য এবং কোম্পানিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল বলেন, ২০২৩ সালে গ্রামীণফোন গ্রাহক-কেন্দ্রিক ডিজিটালাইজেশন এবং মানুষের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল জীবনের চাহিদা পূরণকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করেছে। ভবিষ্যতের উপযোগী একটি টেলকো-টেক কোম্পানিতে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে আমাদের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশের চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৩ সালে ইবিআইটিডিএ ও রাজস্ব উভয় ক্ষেত্রে ভালো প্রবৃদ্ধি এবং ইতিবাচক টপ-লাইন প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে কোম্পানিটি। প্রতিনিয়ত আধুনিকীকরণে এবং ভবিষ্যতের উপযোগী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে বিনিয়োগের ফলে তা সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি গ্রাহকদের সেরা অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্যে ডিজিটাল সক্ষমতা বাড়ানো, প্রোডাক্ট পোর্টফোলিওর সহজীকরণ এবং অন্যান্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে গ্রামীণফোন।
তিনি বলেন, গ্রামীণফোন একটি টেলকো-টেক কোম্পানি হয়ে ওঠার জন্য প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল সক্ষমতা বাড়াতে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে; যা ডিজিটালভাবে সংযুক্ত একটি সমাজ গড়ে তুলতে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। কানেক্টিভিটি ও ডিজিটাল অ্যাক্সেসের মাধ্যমে সমাজের ক্ষমতায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ গ্রামীণফোন। উদ্ভাবন, স্থায়িত্ব ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মূল্যবোধকে ধারণ করে বাংলাদেশে সবার জন্য একটি অগ্রসরমান, ভবিষ্যতের জন্য উপযোগী এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সংকল্পবদ্ধ কোম্পানিটি।
গ্রামীণফোন-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, গ্রামীণফোনের জন্য ২০২৩ সাল ছিল রূপান্তরের বছর, এ বছর বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে যা কোম্পানিটিকে ডিজিটাল ক্ষেত্রে আরো অগ্রসর করেছে। গ্রাহকরা সবসময়ের মতো আমাদের অগ্রাধিকারের শীর্ষে রয়েছে। গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদাগুলো পূরণ এবং সেরা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, আধুনিকীকরণ এবং ক্রমাগত বিনিয়োগ করেছে গ্রামীণফোন। সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক সংঘাত সত্ত্বেও সকল কর্মী, নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে কোম্পানিটি।
একটি স্মার্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে গ্রামীণফোন গ্রাহক ও খুচরা বিক্রেতা উভয়ের জন্য ডিজিটালাইজড সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি অত্যাধুনিক পণ্য এবং আইওটি সল্যুশন চালু করেছে। আমাদের প্রতিশ্রুতি শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়নে সীমাবদ্ধ নয়। তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি, কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণের পরিমাণ কমানো, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি বাড়ানো, জেন্ডার বৈষম্য কমানো এবং দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে কাজ করছি আমরা।
টেকসই উন্নয়নের প্রতি গ্রামীণফোনের অঙ্গীকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে ব্লুমবার্গ। পাশাপাশি স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য একটি স্মার্ট ভবিষ্যৎ তৈরিতে আমাদের ভূমিকাও উঠে এসেছে। বর্তমানে যখন আমরা স্মার্ট ডিভাইস, কানেক্টিভিটি ও এআই কে সাদরে গ্রহণ করছি; একটি নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও সুখী জীবনধারার দিকে এগিয়ে যাওয়ার এখনই সময় ।”
এজিএম-এ গ্রামীণফোন লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ২০২৩ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১২৫ শতাংশ হারে (অর্থাৎ প্রতি ১০ টাকার শেয়ারে ১২ টাকা ৫০ পয়সা) চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে, যা ২০২৩ সালের কর পরবর্তী মুনাফার ৫১ দশমিক ০৩ শতাংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ দেবে না সিএপিএম আইবিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড
সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি ইউনিট হোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) অনুষ্ঠিত ট্রাস্টি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) অনুষ্ঠিত ট্রাস্টি কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়। ফান্ড ম্যানেজার সিএপিএম অ্যাডভাইজরি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে সিএপিএম আইবিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। এ সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর ইউনিট প্রতি ৫৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে ক্রয় মূল্যে ফান্ডটির প্রতি ইউনিটের সম্পদ মূল্য ছিল ১০ টাকা ৮৫ পয়সা। ওইদিন বাজার মূল্যে ফান্ডের প্রতি ইউনিটের মূল্য ছিল ৮ টাকা ৬৭ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফারইস্ট ইসলামী লাইফের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন হয়েছে।
গত ২৫ আগস্ট রাজধানীর তোপখানা রোডের ফারইস্ট ইসলামী লাইফের নিজস্ব টাওয়ারে নতুন পরিচালনা পর্ষদের ২৫তম জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. ফখরুল ইসলাম এবং ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ডা. মো. মোকাদ্দেস হোসেন।
সভায় নতুন পর্ষদের সদস্য নাজনীন হোসেন, মোহাম্মদ শামছুল হক, মো. হেলাল মিয়া, আয়েশা হুসনে জাহান ও মুসলিমা শিরিন।
স্বতন্ত্র পরিচালক শেখ মোহাম্মদ শোয়েব নাজির, ডা. শাহিন সুলতানা জলি ও মো. মোশাররফ হোসেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় বীমা কোম্পানীটি অচিরেই গ্রাহক এবং জনগনের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের মাধ্যমে তার গৌরব ফিরে পাবে বলে আশা করেন ফারইস্ট ইসলামী লাইফের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. ফখরুল ইসলাম।
এসময় ভাইস চেয়ারম্যান ডা. মো. মোকাদ্দেস হোসেন বলেন, বাংলাদেশে ইসলামী অর্থনীতি যে উদ্দেশ্য নিয়ে ফারইস্ট ইসলামী লাইফের যাত্রা শুরু হয়েছিল, গ্রাহক এবং আপামর জনসাধারণের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন ১০ কোম্পানির
বিদায়ী সপ্তাহে (২৫ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর ব্লকে এই ১০ কোম্পানির মোট ৩৭২ কোটি ৪১ লাখ ১০ হাজার টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি), রেনেটা, প্রাইম ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, যমুনা অয়েল, ড্যাফোডিল কম্পিউটার, বিচ হ্যাচারি, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লকে সবচেয়ে বেশি বিএটিবিসির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লকে কোম্পানিটির ১৬৮ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৪১৯ টাকা ৭০ পয়সা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেনেটার ৬৩ কোটি ৯৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৭৬১ টাকা ১০ পয়সা।
তৃতীয় সর্বোচ্চ প্রাইম ব্যাংকের ৩০ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ২৩ টাকা ৯০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- যমুনা ব্যাংকের ২৮ কোটি ৪৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, যমুনা অয়েলের ২২ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ড্যাফোডিল কম্পিউটারের ১৫ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকা, বিচ হ্যাচারির ১৩ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা, প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০ কোটি ৩৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ কোটি ৩৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৭ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে তিন খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (২৫ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে তিন খাতে। ফলে সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে রয়েছেন এই তিন খাতের বিনিয়োগকারীরা। একই সময়ে দর বেড়েছে ১৭ খাতে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে পেপার ও প্রিন্টিং খাতের। এই খাতে দর কমেছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ব্যাংক খাতে দর ০ দশমিক ৬০ শতাংশ কমে দ্বিতীয় স্থানে এবং ভ্রমণ অবকাশ খাতে দর ০ দশমিক ৩০ শতাংশ কমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
এছাড়া, আলোচ্য সপ্তাহে যে ১৭ খাতে দর বেড়েছে এদের মধ্যে বস্ত্র খাতে দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৫ দশমিক ২০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, তথ্য প্রযুক্তি খাত ও পাট খাতে সমান ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, চামড়া খাতে ২ দশমিক ১০ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১ শতাংশ, বিবিধ খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতে ০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১৭ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (২৫ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ১৭ খাতে। ফলে এই ১৭ খাতের বিনিয়োগকারীরা আলোচ্য সপ্তাহে মুনাফায় রয়েছে। একই সময়ে দর কমেছে ৩ খাতে।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জীবন বিমা খাতের শেয়ারে। বিদায়ী সপ্তাহে এখাতে দর বেড়েছে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে দর বেড়ে ৯ দশমিক ২০ শতাংশ। একই সময়ে ৫ দশমিক ৯০ শতাংশ দর বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে সাধারণ বিমা খাত।
সাপ্তাহিক রিটার্নে অন্য ১৪ খাতের মধ্যে বস্ত্র খাতে দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৫ দশমিক ২০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, তথ্য প্রযুক্তি খাত ও পাট খাতে সমান ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, চামড়া খাতে ২ দশমিক ১০ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১ শতাংশ, বিবিধ খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতে ০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এসএম