কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করার সুযোগ

সোনা কেনাকাটার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’ গ্রাহকরা এখন বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের হলমার্ক ও সার্টিফাইড ২২ ক্যারেট গোল্ড কেনা, সঞ্চয়, বিক্রি ও উপহার দিতে পারছেন।
বার ও কয়েন হিসাবে উত্তোলনও করতে পারছেন গ্রাহকরা। দেশের যেকোনো স্থানে নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকে এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকায় ঘরে বসেই উত্তোলন করতে পারবেন গ্রাহকরা।
এছাড়া, ৩১ মে পর্যন্ত চলা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইনের আওতায় গ্রাহকরা অ্যাপ থেকে সোনা কিনে বিকাশে পেমেন্ট করলেই সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিকাশ।
এ জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ‘গোল্ড কিনেন’ ও বিকাশ।
চুক্তি স্বাক্ষরের সময় বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ ও চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর, ‘গোল্ড কিনেন’ এর প্রতিষ্ঠাতা কামরান সঞ্জয় রহমান, রাফাতুল বারি লাবিব ও আতেফ হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ‘প্রথম’ সোনা কেনাবেচার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’। সোনা কেনা যেন আরও সহজ, সাশ্রয়ী ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক হয় সেই লক্ষ্যেই যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যায়।
এমআই

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
লক্ষ্মীপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালা

লক্ষ্মীপুরের তৃণমূল পর্যায়ের নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে যৌথভাবে একটি দিনব্যাপী উদ্যোক্তা সচেতনতা ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালার আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
গত ২৪ জুলাই লক্ষ্মীপুরের একটি স্থানীয় কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্পের বহু নারী উদ্যোক্তা। এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল কাঠামোবদ্ধ প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মশালার মাধ্যমে আর্থিক সাক্ষরতার প্রসার, এসএমই অর্থায়ন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন করা।
সেশন পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও জেলার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের পরিচালক মো. আরিফুজ্জামান।
আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাক ব্যাংক ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের রিজিওনাল হেড মাসুদ আলম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব এসএমই বিজনেস সাপোর্ট মোহসিনুর রহমানসহ অংশগ্রহণকারী অন্যান্য ব্যাংকের কর্মকর্তারা কর্মশালায় স্থানীয় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের মধ্যে বিসিক, লক্ষ্মীপুর বণিক সমিতি ও লক্ষ্মীপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতৃবৃন্দরাও উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা স্থানীয় উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।
নারীদের আর্থিক ক্ষমতায়নের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক নির্বাচিত নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে এসএমই স্পট লোন বিতরণ করে। এ ঋণের লক্ষ্য হলো নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও টেকসইতা নিশ্চিতকরণে তাঁদের সহায়তা করা।
কর্মশালায় সিএমএসএমই অর্থায়ন নিয়ে অংশগ্রহণমূলক আলোচনা এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসা পরিকল্পনা, আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও আর্থিক সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় নিয়ে আসার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় ব্র্যাক ব্যাংক লিড ব্যাংক হিসেবে এই কর্মশালার আয়োজন করেছে। এই উদ্যোগটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং এবং দেশের সিএমএসএমই ও নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
কর্পোরেট সংবাদ
ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট ও ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজের মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতির উদযাপন

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির দুটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান- ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড- আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ‘ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সেলেন্স ২০২৫’ অর্জন করায় একসঙ্গে উদযাপন করেছে।
এই উপলক্ষে ইউসিবির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউসিবির চেয়ারম্যান শরীফ জহীর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের এমডি ও সিইও তানজিম আলমগীর, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেডের এমডি ও সিইও মোহাম্মদ রহমাত পাশাসহ ইউসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
বিনিয়োগ ও ব্রোকারেজ সেবায় শীর্ষস্থান অর্জন করেছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি পরপর তৃতীয়বারের মতো পেয়েছে ‘বাংলাদেশের সেরা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ২০২৫’ পুরস্কার। এই স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠানটির দক্ষতা, কৌশলগত উদ্ভাবন এবং গ্রাহককেন্দ্রিক সেবার উৎকর্ষকে তুলে ধরেছে। বড় বড় প্রকল্পে পরামর্শ দেওয়া থেকে শুরু করে টেকসই বিনিয়োগ উদ্যোগে নেতৃত্ব দেওয়া—সবক্ষেত্রেই ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
অন্যদিকে, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড পেয়েছে দুটি সম্মানজনক পুরস্কার: ‘সেরা সিকিউরিটিজ হাউস– বাংলাদেশ ২০২৫’ এবং ‘সেরা গবেষণাধর্মী ব্যাংক– বাংলাদেশ ২০২৫’।
২০২১ সাল থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষে থাকা এই প্রতিষ্ঠান গবেষণা, প্রযুক্তি ও গ্রাহকসেবায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের গবেষণা বিভাগে রয়েছে অভিজ্ঞ বিশ্লেষক দল, যার মধ্যে তিনজন সিএফএ চার্টার হোল্ডার আছেন, যারা নিয়মিত বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার বিশ্লেষণ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান দুটির প্রধান নির্বাহীরা গ্রাহক, অংশীদার ও কর্মীদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতেও উদ্ভাবন, বাজার উন্নয়ন এবং টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
ইউসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন, এই অর্জন শুধু পুরস্কার নয়, বরং আন্তর্জাতিকভাবে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট ও ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজের নেতৃত্ব, পেশাদারিত্ব ও সাফল্যের স্বীকৃতি। এই দুই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আর্থিক খাতের মান উন্নয়নে ধারাবাহিকভাবে নতুন মাইলফলক তৈরি করে চলেছে।
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের পর্ষদ সভা

এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ২০৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া।
এসময় স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন ও ব্যারিস্টার মো. শফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান এবং কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব উপস্থিত ছিলেন।
পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন এবং ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের ৩০ জুন শেষে ব্যাংকের এককভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০ দশমিক ০৭ পয়সা এবং সমন্বিতভাবে ইপিএস দাঁড়িয়েছে ০ দশমিক ০৮ পয়সায়। এককভাবে মোট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা এবং সমন্বিতভাবে এনএভি হয়েছে ১ হাজার ৩৮১ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে এককভাবে শেয়ারপ্রতি এনএভি হয়েছে ১৬ টাকা ১৬ পয়সা এবং সমন্বিত হিসাবে শেয়ার প্রতি এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৬৭ পয়সায়। এছাড়া এককভাবে শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোশ হয়েছে ১৮ টাকা ৪৭ পয়সা এবং সমন্বিতভাবে ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১৮ টাকা ৩৮ পয়সা।
কর্পোরেট সংবাদ
ছয় মাসে মেটলাইফের ১ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) ১ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে মেটলাইফ বাংলাদেশ। গ্রাহকদের বীমা সুবিধা হিসেবে পরিশোধ করা অর্থের পাশাপাশি চিকিৎসা ও মৃত্যু দাবি হিসেবে পরিশোধ করা অর্থ এর অন্তর্ভুক্ত।
এবিষয়ে মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, একজন গ্রাহকের বীমা অভিজ্ঞতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল বীমা দাবির টাকা পাওয়া। এজন্যই আমরা দাবি নিষ্পত্তি প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত, সহজ ও স্বচ্ছ করে তোলার প্রতি মনোযোগী। গ্রাহক যখন জানেন যে বীমা কোম্পানি কিভাবে বীমা দাবি নিষ্পত্তি করছে তখন বীমার প্রতি তার যেমন বিশ্বাস তৈরী হয় তেমনি মেটলাইফ এর এবং বীমা খাতের উপর আস্থা আরো দৃঢ় হয়। মেটলাইফের পরিশোধ করা মোট দাবির মধ্যে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খরচ নির্বাহে ১৪৬ কোটি টাকা, মৃত্যু দাবি বাবদ ৫৫ কোটি টাকা এবং পলিসির পূর্ণ বা আংশিক মেয়াদপূর্তিসহ আরও অন্যান্য কারণে ১ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।
বীমা দাবি নিষ্পত্তিতে সময়মত অর্থ পরিশোধের ধারাবাহিক রেকর্ড ধরে রেখেছে মেটলাইফ। ২০২৪ সালে মেটলাইফ বাংলাদেশে ২,৮৯৫ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি করে, যা জীবন বীমা খাতে সর্বোচ্চ।
গ্রাহকদের জন্য সেরা অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে মাত্র ৩ থেকে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে বীমা দাবি নিষ্পত্তি সুবিধা দিচ্ছে মেটলাইফ বাংলাদেশ। নিজ উদ্যোগে সময়মত ও দক্ষতার সাথে বীমাদাবি পরিশোধ এর মাধ্যমে মেটলাইফ গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জন এবং সেই সাথে বীমার প্রতি জনসাধারণের আগ্রহ ও আস্থা ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বর্তমানে, বাংলাদেশে ৯০০-টির বেশি প্রতিষ্ঠান এবং প্রায় ১০ লাখ গ্রাহকের সেবায় নিয়োজিত মেটলাইফ দেশের বৃহত্তম জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান।