পুঁজিবাজার
লোকসান কাটেনি গোল্ডেন সনের
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গোল্ডেন সন লিমিটেড।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০১ টাকা পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৮ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল। অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৩-মার্চ ২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৩ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৫৬ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৫৭ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সম্পদ নিলামের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলো এসএস স্টিল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসএস স্টিল লিমিটেডের ১৬৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার বকেয়া ঋণ আদায়ের লক্ষ্যে এর সম্পদ নিলামে তুলছে ব্যাংক এশিয়া। সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত এমন সংবাদ সম্পর্কে ব্যাখ্যা চেয়ে কোম্পানিকে চিঠি পাঠায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এতে কোম্পানিটি ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে আর্থিক বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে ডিএসইর চিঠির জবাব দিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাংক এশিয়া ১৬৮ কোটি টাকার ঋণ আদায়ের জন্য এসএস স্টিলের সম্পদ নিলাম করবে এমন সংবাদ প্রকাশের পর গত ১৪ জানুয়ারি কোম্পানিটিকে চিঠি পাঠিয়ে এর ব্যাখ্যা চেয়েছে। এতে কোম্পানিটি জানিয়েছে, প্রকাশিত সংবাদটি কোম্পানি এবং ব্যাংক এশিয়ার মধ্যে চলমান আর্থিক বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত সেটি আমরা নিশ্চিত করছি। আমাদের আইন বিভাগ কোম্পানির সম্পদ এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য সক্রিয়ভাবে এই সমস্যাটি সমাধান করছে।
কোম্পানিটি আরও জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং চলমান জ্বালানি সংকটসহ অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে তা কোম্পানি স্বীকার করে। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও, আমরা স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করেছি এবং আমাদের অংশীদারদের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি। ২০২৪ অর্থবছর আমরা ২ হাজার ৪০৭ কোটি টাকার একীভূত রাজস্ব অর্জন করেছি, যা আগের আর্থিক বছরের তুলনায় ৬২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি। তবে এস. এস. স্টিল শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক এবং অন্যান্য অংশীদারদের স্বার্থ রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
রিপোর্ট অনুসারে, ব্যাংক এশিয়ার কাছে আনুমানিক ঋণের পরিমাণ ১৬৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। তবে, আমরা নিশ্চিত যে চলমান আলোচনা এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, এই বিষয়টির সমাধান কোম্পানির পরিচালনা ক্ষমতা বা আর্থিক প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষমতাকে বস্তুগতভাবে প্রভাবিত করবে না।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ১৮২ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা সি পার্লের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে খান ব্রাদার্স।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, মুন্নু ফেব্রিক্স এবং এইচআর টেক্সটাইল লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির তালিকায় ‘বি’ ক্যাটাগরির আধিপত্য
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ১৪৫টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে টপটেপ গেইনার বা সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধি পাওয়া ১০ কোম্পানির তালিকায় ৮টিই শেয়ারবাজারে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করা কোম্পানি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে ফু ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের। এদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফু-ওয়াং ফুডের শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ। আর ৬ দশমিক ৬১ শতাংশ শেয়ারদর কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকস।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার বা দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, টেকনো ড্রাগস, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, সিলভা ফার্মা, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কাট্টালি টেক্সটাইল লিমিটেড।
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব কোম্পানির মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ১৪৫টির, কমেছে ১৮২টির। বাকি ৬৯টি কোম্পানির শেয়ারদর আজ অপরিবর্তিত ছিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে মুন্নু ফেব্রিক্স
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এরমধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ জানুয়ারি) মুন্নু ফেব্রিক্সের ১৪ কোটি ৮১ লাখ ৮২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খান ব্রাদার্সের আজ ১৪ কোটি ৯৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১৩ কোটি ৫৬ লাখ ০১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
এদিন লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- ওরিয়ন ইনফিউশন, বিএসসি, আফতাব অটো, ফু ওয়াং সিরামিক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, লাভেলো আইসক্রিম এবং ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও নিম্নমুখী সূচক
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন টাকার অংকের লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৮ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৪২ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১ দশমিক ০২ পয়েন্ট কমে ১১৫৭ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৬ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে ১৮৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৪০৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৩৫১ কোটি ১১ লাখ টাকা।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৮২ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৬৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম