পুঁজিবাজার
২৪ টাকায় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন টেকনোর শেয়ার, নিলাম শেষ দুই সেকেন্ডে

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমতি পাওয়া ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানি টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের শেয়ারের মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ৩৪ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে টেকনো ড্রাগস কাট অফ প্রাইসের ৩০ শতাংশ ডিসকাউন্টে সাধারণ শেয়ার ইস্যু করা হয়েছে ২৪ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রির নিলাম (বিডিং) ২.১ সেকেন্ড শেষ হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আইপিওর মাধ্যমে টেকনো ড্রাগস ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। অর্থ উত্তোলন করে নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, বিএমআরই (নরসিংদী ফ্যাক্টরি), ভবন নির্মাণ (গাজীপুর ফ্যাক্টরি), আংশিক ঋণ পরিশোধ এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে টেকনো ড্রাগস।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে কোম্পানিটি। আইপিও প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে কোম্পানির শেয়ারের কাট-অব প্রাইস (প্রান্তসীমা মূল্য) নির্ধারণ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। কোম্পানিটির বিডিংয় (নিলাম) রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় শুরু হয়ে চলে বুধবার, ২৪ এপ্রিল বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করে নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, নরসিংদী ফ্যাক্টরির ব্যালেন্সিং মডার্নাইজেশন রেনোভেশন অ্যান্ড এক্সপেনশন (বিএমআরই), গাজীপুর ফ্যাক্টরির ভবন নির্মাণ এবং আংশিক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করবে। এতে কোম্পানিটির উৎপাদন ও বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগকারী ও স্টেকহোল্ডাররা লাভবান হবেন।
বর্তমানে কোম্পানির মোট মূলধন প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের ৬৩ শতাংশসহ পরিচালন পর্ষদের কাছে ৮৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। বর্তমানে যে দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ ও কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন, তাতে ভবিষ্যতে কোম্পানি আরও সাফল্য অর্জন করবে।
তাই, বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানিতে নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করতে পারেন। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী কোম্পানিটির ভালো লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে।
ইস্যু ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
এসএম

পুঁজিবাজার
ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.৪১ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য এসময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ৪১ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৭১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ০৪ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪১ শতাংশ।
এর আগের সপ্তাহের (৭ থেকে ১০ জুলাই) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৪১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছিল ০ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
এসএম
পুঁজিবাজার
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ফান্ডটির ইউনিট দর কমেছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সী পার্ল রিসোর্টের শেয়ার দর কমেছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৫৪ টাকা ৬০ পয়সা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪৩ টাকা ৮০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ফ্যামিলিটেক্সের ৮ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ৫ শতাংশ, আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৫ শতাংশ, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৫ শতাংশ এবং প্রিমিয়ার সিমেন্টের ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ দর কমেছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে এপেক্স স্পিনিং

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এপেক্স স্পিনিং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহে কোম্পানির দর বেড়েছে ২৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১২৮ টাকা ৬০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মনোস্পুল পেপারের শেয়ার দর বেড়েছে ২০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০৯ টাকা ৮০ পয়সা।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে রহিমা ফুডের শেয়ার দর বেড়েছে ২০ দশমিক ২৯ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১২২ টাকা ৭০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ২০ দশমিক ০৮ শতাংশ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ১৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ, আরামিটের ১৭ দশমিক ২৬ শতাংশ, ডিবিএইচ ফাস্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, কাশেম ইন্ডাষ্ট্রিজের ১৬ দশমিক ৭২ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৫ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং পিডিএলের ১৫ শতাংশ দর বেড়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৬২ লাখ টাকার। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ০৩ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ১৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
লেনদেনের তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে খান ব্রাদার্স। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির ১১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে- এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, মিডল্যান্ড ব্যাংকের ১১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ১১ কোটি ২৬ লাখ টাকা, বিচ হ্যাচারির ১১ কোটি ১৬ লাখ টাকা, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ১০ কোটি ৯১ লাখ টাকা, মাগুরা কমপ্লেক্সের ৯ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং অগ্নি সিস্টেমের ৯ কোটি ১১ লাখ টাকার।
এসএম
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৬৪ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ২৮ দশমিক ০৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১৮ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭১ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৪০৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৫৪৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৮৬৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৪৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৮১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৬৩৬ কোটি ২১ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৯০টি কোম্পানির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম