পুঁজিবাজার
নারী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে বিআইসিএমে সেমিনার অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম) নারী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ইন্সটিটিউটের মাল্টিপারপাস হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে ‘আর্থিক ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন: বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে অংশগ্রহণে বাধা উন্মোচন’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইসিএমের সহকারী অধ্যাপক কাশফীয়া শারমিন।
ইন্সটিটিউটের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ড. মোহাম্মদ তারেকের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মাজেদা খাতুন ও ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ছায়েদুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের দেশের নারীরা আর্থসামাজিকভাবে কম সম্পদের অধিকারী হওয়ার কারণে তাদের বিনিয়োগ চিন্তা তুলনামূলক কম। তবে বর্তমানে বর্ধনশীল অর্থনীতিতে নারীদের অবদান অনেক ক্ষেত্রেই বেড়ে গেছে। অর্থনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে দেশের পুঁজিবাজারেও তাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক গৃহীত বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। আমরা বিভাগীয় শহরের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি। এতে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করছেন। এতে পুঁজিবাজারের উপর নারীদের জ্ঞান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়াও বিআইসিএম ও বিএএসএম পুঁজিবাজারের উপর বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ অব্যাহত রেখেছে। আপনারা সেখান থেকেও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ছাড়া কোন সেবাই মানুষের পৌঁছানো যাবে না। ইতিমধ্যে অনলাইনে বিও একাউন্ট খোলা যাচ্ছে। নারীরা সহজেই ঘরে বসে এর মাধ্যমে বিও হিসাব খুলতে পারছেন এবং ঘরে বসেই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারছেন। পাঠ্যপুস্তকে ও বিনিয়োগ শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দেশের পুঁজিবাজারে পুরুষ ও নারীদের জন্য সমান সুযোগ রয়েছে এমনকি অনেক ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়েও নারীদের সুযোগ বেশি রয়েছে। এসব সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে নারীরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আলোচনায় অংশ নিয়ে মাজেদা খাতুন বলেন, পুঁজিবাজারে নারীর অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও পুঁজিবাজারের বিনিয়োগের মাধ্যমে নিজেরা স্বাবলম্বী হতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে পুঁজিবাজার যেন নারীবান্ধব হয় সে ব্যাপারে তিনি গুরুত্বারোপ করেন। একই সাথে পুঁজিবাজারে নারীদের জন্য বিশেষ প্রোডাক্ট নিয়ে আসার জন্যও পরামর্শ দেন তিনি।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ছায়েদুর রহমান বলেন, আমাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারনে অনেক নারী পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আসতে চান না। তাদেরকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসতে হলে বিশেষ প্রণোদনা দেয়া দরকার।
তিনি বলেন, নারীদের পুঁজিবাজারে নিয়ে আসতে হলে তাদের দোরগোড়ায় কিভাবে সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়, কিভাবে ঝুঁকি কমানো যায় তা প্রাধান্য দেয়া দরকার। তাহলে নারীরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি
বিআইসিএম এর নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ড. মোহাম্মদ তারেক বলেন, বিআইসিএম পুঁজিবাজারের উপর বিভিন্ন প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ডিপ্লোমা ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম পরিচালনা করে আসছে। এসব প্রশিক্ষণ, ডিপ্লোমা ও মাস্টার্স প্রোগ্রামসমূহে নারী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক কম। সুতরাং নারী বিনিয়োগকারীরা বিআইসিম থেকে পুঁজিবাজারের উপর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে পুঁজিবাজার সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং পুঁজিবাজার বিনিয়োগে উৎসাহী হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ১.৫৪ শতাংশ

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ কমেছে।
এর আগের সপ্তাহের (৬ থেকে ১০ এপ্রিল) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৭৩ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে বিডি ফাইন্যান্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল-১৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৫ দশমিক ৯৭ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০ দশমিক ০০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনিয়ন ক্যাপিটালের শেয়ার দর কমেছে ১৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪ দশমিক ৯০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩২ দশমিক ৯০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ব্যাংকের ১৩ দশমিক ৪১ শতাংশ, এস আলমের ১৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ, সাইনপুকুর সিরামিকসের ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ, ফার্স্ট জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ, এস এস স্টীলের ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১১ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, গত সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩১.৬০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ২০ দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৭.৭০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে রেইনউইন যজ্ঞেশরের শেয়ারদর বেড়েছে ১৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৭৩০.৫০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে শাহজিবাজার পাওয়ারের ১৩.৯৯ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ১১.৭৬ শতাংশ, প্রিমিয়ার সিমেন্টের ৮.৭০ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৭.৭২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিকের ৭.৫৩ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ৬.৮৩ শতাংশ এবং এনআরবি ব্যাংকের ৬.৩৫ শতাংশ দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২১ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫.৩৪ শতাংশ। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির ১৭ কোটি ১২ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২.৭৭ শতাংশ।
লেনদেনে তৃতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ১১ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৫৩ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- উত্তরা ব্যাংকের ১০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, এসিআই লিমিটেডের ৯ কোটি ২৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, শাইনপুকুর সিরামিকের ৮ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ৮ কোটি ৪১ লাখ ৩০ হাজার টাকা, এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৭ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার টাকা, ম্যারিকোর ৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে পতন, কমেছে লেনদেন ও বাজার মূলধন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল তেকে ১৭ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেনের সঙ্গে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ১৬ শতাংশ।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ০৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৫২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ২৯ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৯৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৮৪০ কোটি ২১ লাখ টাকা।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইতে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক ১১ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৯৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম