জাতীয়
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান বিরোধী নয়: হাইকোর্ট

রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট সরাসরি খারিজের রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছেন, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকেও আঘাত করেনি। প্রায় ৩৭ বছর আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছিলো।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিচারপতি নাইমা হায়দারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বৃহত্তর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দিয়েছেন। অন্য দুই বিচারপতি হলেন বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল। রিট খারিজের সিদ্ধান্তের সঙ্গে তিন বিচারপতি একমত পোষণ করেছেন। তবে বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল রায়ে পৃথক পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন।
রায় ঘোষণার আট বছর এবং রিট আবেদনের তিন যুগ (৩৬ বছর) পর হাইকোর্টের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চ্যালেঞ্জ করে ১৯৮৮ সালে অর্থাৎ ২৮ বছর আগে করা রিট আবেদন ২০১৬ সালে সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেলেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, এই রিটে আবেদনকারীর আবেদনের এখতিয়ার (লোকাস স্ট্যান্ডি) নেই।
২০১৬ সালের ২৮ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি নাঈমা হায়দার, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ বেঞ্চ এই রায় দেন।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী ও জগলুল হায়দার আফ্রিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা।
১৯৮৮ সালে অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে সংযুক্ত করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সংবিধানে ২ (ক) অনুচ্ছেদ যুক্ত করে বলা হয়, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম হবে ইসলাম, তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে পালন করা যাবে। তখন স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষে ওই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন ১৫ জন নাগরিক। তাদের মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন।
তারা হলেন- সাবেক প্রধান বিচারপতি কামালউদ্দিন হোসেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, বিচারপতি কে এম সোবহান, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, শিল্পী কলিম শরাফী, অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন ও সাংবাদিক ফয়েজ আহমদ,অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সেক্টর কমান্ডার সি আর দত্ত, লেখক বদরুদ্দীন উমর, অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর ও অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
রিট আবেদনের ২৩ বছর পর ২০১১ সালের ৮ জুন বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল দেন।
ওই রুল জারির প্রায় পাঁচ বছর পর ২০১৬ সালের ৮ মার্চ এই রুল শুনানির জন্য আদালতে ওঠে। ওই দিন আদালত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগের আদেশটি প্রত্যাহার করেন। পরে ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ রিটটি সরাসরি খারিজ করে দেন আদালত। সেই রায় বৃহস্পতিবার প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
এমআই

জাতীয়
বিআরটিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আবু মমতাজ

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ’র নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (৪ জুন) যুগ্ম সচিব আবুল হায়াত মো. রফিক স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে জনানো হয়, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদকে বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।
জাতীয়
দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

দক্ষিণ কোরিয়ার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ংকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (৪ জুন) রাতে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, প্রেসিডেন্ট জে-মিয়ংকে পাঠানো এক বার্তায় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের পক্ষ থেকে এবং ব্যক্তিগতভাবে আমি আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
তিনি বলেন, আপনার এই বিজয় প্রমাণ করে, কোরিয়ার জনগণ আপনার নেতৃত্ব ও জাতীয় উন্নয়নের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গির ওপর যে আস্থা ও বিশ্বাস রাখে তা গভীর। আমরা আশা করি আপনি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সাফল্য অর্জন করবেন। দেশকে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের, যা পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বন্ধুত্ব এবং অভিন্ন মূল্যবোধের ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে কোরিয়া বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী এবং অন্যতম বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী। আমি আশাবাদী, আপনার যোগ্য নেতৃত্বে আমাদের দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে, যা আমাদের উভয় জনগণের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।
অধ্যাপক ইউনূস স্মরণ করেন, তিনি ও প্রেসিডেন্ট লি উভয়ে মাইক্রোক্রেডিট কর্মসূচির মাধ্যমে মানুষের জীবনমান উন্নয়নের অভিন্ন লক্ষ্য ও দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করেন।
তিনি বলেন, বিশেষ করে আমি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি, আপনি কোরিয়ায় নিম্নআয়ের মানুষের জন্য ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের উদ্দেশ্যে জুবিলি ব্যাংক প্রতিষ্ঠার যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তা আপনার দেশের লাখ লাখ মানুষের জীবন পরিবর্তন করে দিয়েছে।
‘আমি আগামীতেও আপনাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অপেক্ষায় আছি- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এবং একজন মাইক্রোফাইন্যান্স ও সামাজিক ব্যবসার প্রবক্তা হিসেবে’, যোগ করেন অধ্যাপক ইউনূস।
বার্তার শেষে অধ্যাপক ইউনূস নবনির্বাচিত কোরীয় প্রেসিডেন্টের সুস্বাস্থ্য, সুখ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার ডেমোক্রেটিক পার্টির লি জে-মিয়ং বুধবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন।
জাতীয়
বিশ্ব পরিবেশ দিবস আজ

আজ ৫ জুন, বিশ্ব পরিবেশ দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য—‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’। পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু সচেতনতায় বিশ্বজুড়ে এই দিনটি পালন করা হয়।
জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (ইউএনইপি) ১৯৭৩ সাল থেকে প্রতিবছর ৫ জুন দিবসটি পালন করে আসছে। ১৯৭২ সালের মানবিক পরিবেশবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি পালন করা হয়।
তবে চলতি বছর ৫ জুন সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে দিবসটি উদযাপন করা হবে ২৫ জুন। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। ওইদিন ঢাকার শেরেবাংলা নগরের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মূল অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান, মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা ও পরিবেশ মেলার উদ্বোধন করবেন। এছাড়া পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে অবদানের জন্য জাতীয় পদক প্রদান করবেন।
সরকারি আয়োজনে বিলম্ব থাকলেও দেশের বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আজ থেকেই বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে নানান কর্মসূচি পালন করছে। ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) এবং ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, র্যালি, মতবিনিময় সভা ও সমাবেশ আয়োজন করেছে।
একই সঙ্গে মিশন গ্রিন বাংলাদেশ ৬৪ পরিবেশবাদী সংগঠনের সমন্বয়ে দেশের সব জেলায় একযোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছে। সব জেলায় কমপক্ষে ১০০টি করে গাছ লাগানো হবে। বিদ্যালয়, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়িতে এসব গাছ রোপণ ছাড়াও দরিদ্র পরিবারগুলোকে উপহার হিসেবে গাছ দেওয়া হবে। জনসচেতনতা বাড়াতে জেলা শহরগুলোতে মানববন্ধন ও প্রচার চালানো হবে।
জাতীয়
প্রতারকচক্র থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

প্রতারকচক্র থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। বুধবার (৪ জুন) পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস) ইনামুল হক সাগর গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি এ বিষয়টি জানিয়েছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, সম্প্রতি প্রতারকচক্র দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিনব কৌশলে মাইক্রোবাসে যাত্রী তুলে প্রতারণা করছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। প্রতারকচক্র যাত্রীদের নির্জন স্থানে নিয়ে জিম্মি করে তাদের টাকা পয়সা ছিনিয়ে নিচ্ছে।
আবার যাত্রীদের অস্ত্রের মুখে পরিবারের সদস্যদের কাছে ফোনকল করিয়ে বিকাশে অর্থ দাবি করছে। এ ধরনের অপরাধী থেকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে যাত্রী সাধারণকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। এ ধরনের প্রতারণার কবল থেকে রক্ষা পেতে যাত্রীদের পথিমধ্যে থেকে মাইক্রোবাস বা এ জাতীয় যানবাহনে না উঠার জন্য পুলিশ অনুরোধ জানাচ্ছে।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, যাত্রাপথে অপরিচিত কোন ব্যক্তির কাছ থেকে কোনো খাবার গ্রহণ না করা এবং অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টিসহ প্রতারকচক্রের ব্যাপারে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।
একাকী ভ্রমণের সময় সাবধান থাকার আহ্বান জানিয়েছে পুলিশ। নিজের অবস্থান এবং গন্তব্য সম্পর্কে পরিবারের সদস্য বা নিকটজনকে অবহিত রাখার পরামর্শ দিয়েছে।
কাউকে সন্দেহ হলে বা সন্দেহজনক কোনো গাড়ি বা পরিস্থিতি লক্ষ্য করলে তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ পুলিশকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করতে বলা হয়েছে।
কাফি
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। আজ বুধবার (৪ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার কুক সম্মানজনক কিং চার্লস হারমনি পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য অধ্যাপক ইউনূসকে অভিনন্দন জানান।
পুরস্কারের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটি একটি মহান সম্মানের বিষয়।’
অধ্যাপক ইউনূস ৯ জুন ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১৩ জুন ফিরে আসবেন। সফরকালে প্রধান উপদেষ্টা ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ হাইকমিশনারের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়, যেমন বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বিমান চলাচল সংক্রান্ত সহযোগিতা, অভিবাসন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পদ পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা হয়।
এছাড়াও অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত সংস্কারমূলক উদ্যোগ ও বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে জানান, জাতীয় ঐকমত্য গঠনে গঠিত কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় দফার আলোচনা এ সপ্তাহে শুরু হয়েছে এবং শিগগির তা শেষ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের সামুদ্রিক গবেষণা কার্যক্রম আরও উন্নত করতে যুক্তরাজ্যের কারিগরি সহায়তা এবং ব্রিটিশ গবেষকদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সাক্ষাতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ এবং ব্রিটিশ উপহাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।