অর্থনীতি
১৯ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৪ হাজার কোটি টাকা

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনে বৈধপথে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
রবিবার (২১ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
তথ্যমতে, এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনে বৈধপথে ১২৮ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১১ কোটি ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১০৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
এর আগে মার্চ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে এসেছে ২১০ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার। যা সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিট্যান্স।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
টাকা ছাপিয়েও ব্যাংক রক্ষা কঠিন হয়ে যাচ্ছে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

টাকা ছাপিয়েও ব্যাংক রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
সোমবার (২৪ মার্চ) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিজেএফবির সভাপতি হামিদ-উজ-জামানের সভাপতিত্বে মাহফিল সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু হেনা মুহিব।
এসময় পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ব্যাংকগুলোকে রক্ষা করতে অনেক টাকা ছাপানো হচ্ছে। বর্তমানে ব্যাংক রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। সরকার ব্যাংকগুলো রক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদান কমেছে, তাই প্রবাসী আয় বেড়েছে। টাকা পাচার কমেছে, সেটা তেমন দৃশ্যমান হচ্ছে না, কারণ ভবিষ্যতের জন্য রোডম্যাপ করতে হবে। এক বছরের পরিকল্পনায় হবে না।
বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশি বিনিয়োগ আসতে চাইবে না। তবে এতকিছুর মধ্যেও রপ্তানি আয় বেড়েছে। জিনিসপত্রের দামও কমেছে বলে জানান তিনি।
উপদেষ্টা আরও বলেন, পরিকল্পনা কমিশনের অনিয়ম যতটুকু প্রকাশ করা হবে তত স্বচ্ছতা বাড়বে। আগের সরকার যেসব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড করছিল তাতে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো। এতে সরকারও টিকে থাকতে পারতো না। টাকা ছাপানো, টাকা পাচারের ফলে রিজার্ভ থাকতো না। বৈদেশিক লেনদেন ঠিক থাকতো না। ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাচ্ছিলো। শেষের দিকে ব্যাংকগুলো খালি হয়ে বন্ধ হয়ে যেতো।
বিটিভিতে সরকারের সমালোচনা করে টক শো হোক- সেই দাবিও করেন ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন।
সোমবার (২৪ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ (ডিএফআইএম) এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, ২০২২ সালের ২৯ মে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ, স্টাডি ট্যুর, এক্সপোজার ভিজিট, সভা ও সেমিনারে অংশ নিতে বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছিল। তবে এখন থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাপ্তরিক প্রয়োজনে অত্যাবশ্যকীয় বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের বিদেশ ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের পৃথক যে নির্দেশনা রয়েছে তা পরিপালন করতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ২০২৩ এর ৪১(২) (ঘ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ঈদের ছুটিতে ৯ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান

ঈদের ছুটিতে টানা ৯ দিন (২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল) ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে শিল্পঘন এলাকায় ২৮ ও ২৯ মার্চ কিছু ব্যাংকের শাখা খোলা থাকবে। মূলত পোশাক খাতে কর্মরতদের বেতন-ভাতা দেওয়ার সুবিধার্থে পোশাকশিল্প এলাকার কিছু ব্যাংক শাখা ওই দুদিন খোলা থাকবে।
সোমবার (২৪ মার্চ) পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৩ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করায় তফসিলি ব্যাংকের সব শাখা ও উপ-শাখা বন্ধ থাকবে। পাশাপাশি বন্ধ থাকবে ফাইন্যান্স (আর্থিক প্রতিষ্ঠান) কোম্পানিও। ঈদুল ফিতরের আগে তৈরি পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক রপ্তানি বিল বিক্রির জন্য এবং ওই শিল্পে কর্মরতদের বেতন-বোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে শিল্পঘন এলাকায় ২৮ ও ২৯ মার্চ ব্যাংক শাখা খোলা রাখতে হবে।
যেসব এলাকায় ব্যাংকের শাখা খোলা থাকবে তার মধ্যে রয়েছে- ঢাকা মহানগরী, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার, ভালুকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাকশিল্প এলাকা।
এসব এলাকায় ২৮ মার্চ (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকের শাখা খোলা রাখতে হবে। লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত, বাকি সময় লেনদেন পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা হবে। শনিবার ব্যাংক শাখা খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত, এর মধ্যে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ব্যাংকের যেসব শাখা খোলা থাকবে, সেই শাখাগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ছুটির দিনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিধি মোতাবেক ভাতা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে নির্দেশনায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্য প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সমুদ্র, স্থল, বিমানবন্দর এলাকায় (পোর্ট ও কাস্টমস এলাকা) অবস্থিত ব্যাংকের শাখা, উপ-শাখা ও বুথ সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখা হবে।
২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত (ঈদের দিন ছাড়া) সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটির দিনে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত কার্যক্রম সীমিত পরিসরে চালু রাখার স্বার্থে স্থানীয় প্রশাসনসহ বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়ায় নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১৫ লাখ ই-রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য: এনবিআর চেয়ারম্যান

চলতি করবর্ষে অনলাইন রিটার্নের মধ্যে ৬৬ শতাংশই শূন্য রিটার্ন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
সোমবার (২৪ মার্চ) সকালে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনায় তিনি বলেন, ১৫ লাখ অনলাইন রিটার্নের ১০ লাখই সাড়ে ৩ লাখ টাকার নিচে। তার মানে আমরা সঠিক করদাতাদের ধরতে পারছি না।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়। অর্থাৎ ১০ লাখ করদাতা তাদের আয়কর বিবরণীতে যে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন তার বিপরীতে কোনো কর দিতে হয়নি।
আলোচনা সভায় ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মালা মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সম্পর্ক রেখে ব্যক্তি করদাতাদের কর ছাড়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করেন।
জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের সাড়ে তিন লাখ থেকে ৪ লাখ বা ৫ লাখ টাকায় নিয়ে আসা যৌক্তিক কথা। সমস্যা হলো- যেমন ধরেন এখন ডিজিটালি রিটার্ন সাবমিশন হওয়ায় সব তথ্যগুলো আমার হাতে চলে আসছে। আজকে দেখলাম ১৫ লাখ ১৫ হাজার হয়েছে। প্রতিদিন কিন্তু ২-৩ হাজার করে রিটার্ন পাচ্ছি এখন। আমাদের অনলাইন রিটার্ন এখনও চালু আছে। অনলাইন রিটার্ন বন্ধ নেই। আবার অনেকেই রিভাইজড রিটার্ন দিতে পারছেন অনলাইনে, এটা একটা বড় সুবিধা হয়েছে।
শূন্য আয়কর বিবরণী প্রসঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ১৫ লাখ রিটার্নের মধ্যে ১০ লাখ রিটার্নই জমা পড়েছে সাড়ে তিন লাখ টাকার নিচে। এরা এক টাকাও ট্যাক্স দেয়নি। টু থার্ড। পেপার রিটার্নের ক্ষেত্রেও একই চিত্র। মফস্বলে যান, চিত্র কিন্তু একই। এটি বাড়িয়ে চার লাখ করলে শূন্য রিটার্নের সংখ্যা আরও এক লাখ বেড়ে যাবে।
করদাতারা কর দিতে চায় না জানিয়ে তিনি বলেন, কোয়ালিটি ট্যাক্সপেয়ারের সংখ্যা খুবই কম। এখন যদি আমরা এই সিলিংটাকে একটু বাড়িয়ে দেই, আমরা আলোচনা করব, দেবো না এটা বলছি না। শুধু এতটুকু বলছি, আরও বড় একটা গ্রুপ যারা মিনিমাম কর দিতো, তারাও ওই যে জিরো ট্যাক্সে চলে যাবে। এইটা হলো অসুবিধা।
ইআরএফের দেওয়া প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে- বাজেটে মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র শ্রেণীর ওপর করের বোঝা কমাতে বাড়তি দেওয়া কর এমএফএসের মাধ্যমে ফেরতের ব্যবস্থা করা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ওপর করহার ৫ শতাংশে সীমিত রাখা, বেসরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ডকে করমুক্ত করা, ব্যক্তিশ্রেণির করহার ৩০-৩৫ শতাংশ করা, ভ্যাটের হার ৭ শতাংশ করা, প্রত্যক্ষ করের দিকে জোর দেওয়া, বাজার মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে কর আদায় ইত্যাদি।
ব্যাংকে আমানতের ওপর আবগারি শুল্ক থাকায় অনেকে ব্যাংক টাকা রাখতে চাইছেন না উল্লেখ করে ইআরএফ সভাপতি বলেন, এরকম অবস্থায় ৫/১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জমার ওপর আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার এবং মুনাফার ওপর কর কমানো যেতে পারে।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করের হার বাড়বে না এটা যেমন সত্য, আবার হার বাড়বেও। যারা এতদিন রিডিউসড রেটে ট্যাক্স দিতো, তারা মোর অর লেস রেগুলার রেটে চলে যাবে। এটা আমাদের একটা সুপারিশ থাকবে। এটা হলে সবার জন্য ভালো হয়।বৈষম্যমুক্ত করতে চাইলে এটা আমাদের করতে হবে। কর্মকর্তাদের বলেছি, আরও সময় লাগুক। যেখানে কাজ করব, ছোট এরিয়া সবার কাছ থেকে নেব। পাশের কোনো দোকানদার বলবে না একজন দিচ্ছে, আরেকজন দিচ্ছে না। এ রকম যেন না হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ভারত থেকে এলো আরও সাড়ে ১১ হাজার টন চাল

প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে আমদানি করা আরও ১১ হাজার ৫০০ টন চাল বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। আজ সোমবার (২৪ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
এতে বলা হয়, উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-২) ভারত থেকে ১১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে এমভি ডিডিএস মেরিনা জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে ৯টি প্যাকেজে মোট ৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে ২ লাখ ৮৫ হাজার ৭৬৯ মেট্রিক টন চাল ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছেছে।
কাফি