জাতীয়
শান্তিচুক্তির অগ্রগতি জাতিসংঘে তুলে ধরল বাংলাদেশ
নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘ সদর দপ্তরে চলমান আদিবাসী সংক্রান্ত জাতিসংঘের স্থায়ী ফোরামের ২৩তম অধিবেশনে পার্বত্য শান্তিচুক্তির অগ্রগতি তুলে ধরেছে বাংলাদেশ।
শনিবার (২০ এপ্রিল) জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জানায়, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মশিউর রহমান ঐতিহাসিক ‘পার্বত্য শান্তিচুক্তি’ বাস্তবায়ন এবং ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ও অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও বিকাশে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন।
এ বিষয়ে বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান দেশের জনগণের মধ্যে ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদ বা জন্মস্থান নির্বিশেষে সম-অধিকার দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালে ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটেছে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনগণকে এ দেশের উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে।
চুক্তি বাস্তবায়ন সম্পর্কে মশিউর রহমান বলেন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এর ধারাগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ইতোমধ্যে ৬৫টি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনটি আংশিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। চারটি ধারা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।
এছাড়া তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য ডিজিটাল ভূমি জরিপ ও ব্যবস্থাপনা উদ্যোগসহ অত্র অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়ন সাধনে সরকারের গৃহীত নানা পদক্ষেপ সম্পর্কে ফোরামকে অবহিত করেন। তিনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলায় তিনজন প্রথাগত সার্কেল চিফ নানাবিধ প্রশাসনিক ও আইনি কর্তৃত্ব ভোগ করেন এবং প্রতিটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে নির্বাচিত হন বলেও উল্লেখ করেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সচিব।
তিনি আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সঙ্গে পরামর্শ করে সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে। জাতিসংঘের বেশ কয়েকটি সংস্থা ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী এ অঞ্চলে উন্নয়ন কার্যক্রমের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। তিনি উল্লেখ করেন স্পষ্টতই পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পর থেকে এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে অসামান্য পরিবর্তন ঘটেছে।
সরকার আইন প্রণয়ন করে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি, ভাষা ও ঐতিহ্য, রক্ষা ও প্রচারের জন্য বিশেষায়িত সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছে। পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিশুদের মধ্যে তাদের নিজ নিজ ভাষায় বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক নিয়মিতভাবে বিতরণ করা হচ্ছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির সরকারি চাকরি ও সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য পাঁচ শতাংশ হারে কোটা সংরক্ষিত আছে। বর্তমানে জাতীয় সংসদে চারজন ও মন্ত্রিসভায় একজন ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর সদস্য রয়েছেন বলেও মশিউর রহমান উল্লেখ করেন।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ১৫-২৬ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত দুই সপ্তাহব্যাপী আদিবাসী সংক্রান্ত জাতিসংঘের স্থায়ী ফোরামের ২৩তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ সভায় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মশিউর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করেছে। প্রতিনিধিদলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিলুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমাসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবে ১৮ হাজার ১৪৯ জন
চলমান ৫টি বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ২ বছরের কম সময়ের মধ্যে ১৮ হাজার ১৫০ চাকরিপ্রত্যাশীকে নিয়োগ দেওয়ার রূপরেখা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। রোববার (২৪ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এ তথ্য জানান।
ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে দুই হাজার ৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে এক হাজার ৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে দুই হাজার ৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে তিন হাজার ১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে তিন হাজার ৪৮৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
এ ছাড়া নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসে এক হাজার ৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে এক হাজার ৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে এক হাজার ১১১ জন, ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জন নিয়োগ দেবে সরকার।
৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জনের গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। ১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ যোগদানের জন্য নির্ধারিত আছে। গেজেট প্রকাশের পর এই নিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হওয়ায় ‘ক্লিন ইমেজ’–এর প্রার্থী নিয়োগের স্বার্থে গোয়েন্দা সংস্থা- এনএসআই ও ডিজিএফআই এর মাধ্যমে অধিকতর যাচাই- বাছাই চলমান আছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ কমিশনার
নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছেন। রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
শপথ নেওয়া চার কমিশনার হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমান মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তহমিদা আহমদ এবং অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
এর আগে শপথ নিতে দুপুরের দিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আসেন সিইসিসহ চার নির্বাচন কমিশনার। পরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে নতুন সিইসিকে শপথ পাঠ করানো হয়। এরপর শপথ নেন চার নির্বাচন কমিশনার।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে করা বিধান অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠন করার পর ওই কমিটির প্রস্তাবিত ১০ নামের তালিকা থেকে এই নির্বাচন কমিশন বেছে নেন রাষ্ট্রপতি।
দেশের চতুর্দশ সিইসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া নাসির উদ্দীনকে এর আগে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন সাংবাদিক আকবর
সাংবাদিক আকবর হোসেন মজুমদারকে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার (২৪ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, আকবর হোসেন মজুমদারকে অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার (প্রেস) পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো।
এই নিয়োগের অন্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
এর আগে, গত ১৯ নভেম্বর সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস উইংয়ে মিনিস্টার (প্রেস) পদে সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
রাজধানীতে ফের অটোচালকদের অবরোধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আবারও আন্দোলনে নেমেছেন রিকশা চালকরা। আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেছেন তারা।তাদের প্রধান দাবি- মূল সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর অনুমতি দিতে হবে।
এই আন্দোলনের কারণে মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, মিরপুর ও গাবতলী এলাকার সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। এছাড়া জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও সড়ক অবরোধ করেছেন চালকরা।
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধের নবীনগর-৭, ভাঙা মসজিদ এবং বেড়িবাঁধ চার রাস্তার মোড়ে বিক্ষোভ করছেন আন্দোলনকারীরা। তাদের মূল দাবি— সড়কে চলাচলের অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।
আন্দোলনকারীদের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা গেছে, যা এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দাদের কেউ কেউ দাবি করেছেন, আন্দোলনকারীদের অনেকেই আসলে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক নয়, বরং আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায়ের নেতাকর্মী।
মোহাম্মদপুরের মতোই সায়েন্সল্যাব এলাকায়ও সড়ক অবরোধের চেষ্টা চলছে। বেলা সোয়া ১১টার দিকে বাটা সিগন্যাল থেকে একটি মিছিল সায়েন্সল্যাব মোড়ের দিকে যেতে দেখা গেছে।
অটোরিকশা চালকদের এই আন্দোলনের কারণে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে এবং সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে রাষ্ট্রপক্ষ
ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন নিয়ে আপিল বিভাগে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ। রোববার (২৪ নভেম্বর) ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আবেদনের প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে রুল জারি করেছেন আদালত।
গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মো. মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, আইজিপি, ঢাকার পুলিশ কমিশনার, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী ও ব্যারিস্টার তাহসিনা তাসনিম সিদ্দিকী।
এর আগে বৃহত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশন প্যাডেল চালিত রিকশা মালিক ঐক্যজোটের সভাপতি জহুরুল ইসলাম মাসুম ও সেক্রেটারি মো. মমিন আলী হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। রিটে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধ চাওয়া হয়।
এমআই