অন্যান্য
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে যা বললেন মুশফিক
চলতি বছরের জুনে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর এবারের বিশ্বকাপ খেলা অনুষ্ঠিত হবে আমেরিকা এবং ওয়েস্ট-ইন্ডিজে। আসন্ন সেই বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আগেভাগেই নিজেদের প্রস্তুত করছে টাইগাররা। মাঠের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ দেওয়ায় থাকবে নাজমুল হোসেন শান্তর দলের প্রধান লক্ষ্য।
বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন অনেক আগে। তবে তিনি আশা করছেন বাংলাদেশ এবার বিশ্বকাপে ভালো কিছু করবে। গতকাল ঈদের দিনে নিজ শহর বগুড়ায় গণমাধ্যমে মুখোমুখি হন তিনি।
সেখানে মুশফিক বলেন, ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করছে সবাই যার যার দিক থেকে। আশা করছি, সবাই সেভাবেই প্রস্তুতি নিবে। এবং ইনশাআল্লাহ আশা করি, সামনে যে বিশ্বকাপ আছে সেখানে বাংলাদেশ দল ভালো করবে।
মুশফিক সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি গরিব অসহায়দের খোঁজ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন, ‘আশা করব, সবাই যার যার পরিবার, আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঈদ করবেন। সবাই যেন নিরাপদে ঈদ উদযাপন করেন ও গরীব-অসহায় মানুষ আছেন যারা, তাদের সবার দিকে খেয়াল রাখবেন। এবং সবার সুখ ও সমৃদ্ধি কামনা করে আমি দোয়া করি, আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
এনআরবিসি ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ০৮ পয়সা লোকসান হয়েছিলো।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ১৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ছিল ১৭ টাকা ৩৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি আরও মজবুতের লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন
সহনশীলতা, পুনরুদ্ধার ও নবজাগরণ এই ৩জকে নতুন মোটো হিসেবে নিয়ে ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তিকে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে শুরু হয়েছে ‘শক্তিশালী আগামীর পথে, এগিয়ে চলি একসাথে’ শীর্ষক ক্যাম্পেইন।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাকসুদা বেগম, পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. মোরশেদ আলম খন্দকার ও মো. আনোয়ার হোসেন, এফসিএ।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন উপ- ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হান্নান খান ও মো. নাজমুস সায়াদাতসহ, ঢাকা অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান, প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ, ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ ও ঢাকাস্থ শাখার ব্যবস্থাপকবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম বলেন, গত দেড় মাসে ১ হাজার ৭৫ কোটি টাকা রিকভারি হয়েছে এবং এই ক্যাম্পেইনকালীন সময়ে আরও ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি ডিপোজিট আহরণেরও যে লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে তা অর্জিত হলে ব্যাংকের তারল্য সংকট কেটে যাবে। ক্যাম্পেইনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পাশাপাশি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক শরী’আহ কমপ্লায়েন্স ব্যাংক হিসেবে তার অবস্থান আরো সুদৃঢ় করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ও এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মাকসুদা বেগম বলেন, ক্যাম্পেইনে একসাথে রিকভারি ও ডিপোজিট মবিলাইজেশনের উপর গুরুত্বরোপ করা হয়েছে যা খুবই ইতিবাচক।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
মিডল্যান্ড ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ২২ পয়সা।
অন্যদিকে, চলতি হিসাববছরের তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৩৯ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
ছয় দিনে সাড়ে ৩ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি
দিনাজপুর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে গত ছয়দিনে তিন হাজার ৫৮৭ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, পেঁয়াজ আসায় পণ্যটির দাম ইতোমধ্যেই কমতে শুরু করেছে।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী গতকাল শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বলেন, হিলি স্থলবন্দর পাইকারি বাজারের আড়তগুলোতে শুক্রবার বিকেলে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০-১৫ টাকা কমেছে। দেশের বাজার স্বাভাবিক রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত এ বন্দর দিয়ে ভারতীয় ১২৭টি ট্রাকে তিন হাজার ৫৮৭ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। এসব পেঁয়াজ নতুন শুল্ক ২০ শতাংশ দিয়ে আমদানি করা হচ্ছে। তবুও পেঁয়াজের দাম সেভাবে কমছে না। বিষয়টি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নজরদারি ও মনিটরিং বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
গতকাল রাতে হিলি খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মানভেদে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা কেজি দরে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে ওই পেঁয়াজ মানভেদে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আর দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আরুজুল্লাহ সরকার বলেন, অন্যান্য জায়গার তুলনায় হিলি স্থলবন্দরে কিছুটা হলেও পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। আগে যেখানে ৮ থেকে ১০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হতো, এখন প্রতিদিন ২২ থেকে ২৭ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। তবে আশা করছি, আর কয়েক দিন পর পেঁয়াজের দাম ৫০ টাকার নিচে নেমে আসবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বঙ্গভবনের সামনে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবনে সামনে। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সকাল থেকে ছাত্র-জনতার উপস্থিতি দেখা না গেলেও সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের।
বঙ্গভবনের সামনের বেষ্টনী ভেঙে যাতে কেউ ভিতরে প্রবেশ করতে না পারে, তাই নতুন করে বসানো হযেছে তার কাটার বেড়া। সকাল থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের তেমন কোন জমায়েত দেখা যায়নি।
এর আগে, রাত সাড়ে ১১টার দিকে বঙ্গভবন এলাকা ছেড়ে যায় আন্দোলনকারীরা। এসময় বৃহস্পতিবারের মধ্যে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ নিশ্চিতের আশ্বাস দেন হাসনাত-সারজিসসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী। এদিন বিকেল থেকেই রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। একপর্যায়ে ব্যারিকেড ভেঙে বঙ্গভবনে ঢোকার চেষ্টা করেন তারা। এসময় সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাদেরকে বাধা দেয়।
আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন স্লোগানে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করছিলেন। তারা বলেন, রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে বসে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি শেখ হাসিনার পদত্যাগ পত্র নাকি খুঁজে পান না। যিনি একটি পদত্যাগপত্র সংরক্ষণ করতে পারেন না তিনি দেশকে সংরক্ষণ করতে পারবেন না। তাই আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তার পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি। আমরা জানি কীভাবে দাবি আদায় করতে হয়। প্রয়োজন হলে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ১২ ঘণ্টাতে নিয়ে আসব।