জাতীয়
হজযাত্রীদের সেবা দিতে ১৮৯ সদস্যের চিকিৎসক দল গঠন
চলতি বছর বাংলাদেশের হজ যাত্রীদের চিকিৎসা সেবা দিতে চিকিৎসক, নার্স, ল্যাব টেকনিশিয়ান, ওটি এ্যাসিসটেন্ট নিয়ে ১৮৯ সদস্যের সমন্বিত হজ চিকিৎসক দল গঠন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) চিকিৎসক দল গঠন করে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে। সমন্বিত হজ চিকিৎসক টিমে ৮৫ জন চিকিৎসক, ৫৫ জন নার্স, ২৪ জন ফার্মাসিস্ট ও ২৫ জন ওটি বা ল্যাব এ্যাসিসটেন্ট (স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ) রয়েছেন।
আদেশে বলা হয়, সমন্বিত হজ চিকিৎসক টিমের সদস্যদের দায়িত্ব হবে হজ যাত্রীদের সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা। সৌদি সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে টিমের সদস্যদের হজ করার সুযোগ নেই।
কোন সদস্য তার দায়িত্ব পালনকালে কোনোভাবেই স্বামী/স্ত্রী/সন্তান/আত্মীয়কে সঙ্গে নিতে ও রাখতে পারবেন না। দায়িত্বে অবহেলা শৃঙ্খলাভঙ্গসহ অসদাচরণের কারণে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’ অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিভাগের কাছে সুপারিশ করা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৪ সনের হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। আগামী ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
দেশের কৃষি খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এ সময় তিনি দেশ দুইটির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন ও বাণিজ্য-বিনিয়োগ বৃদ্ধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মামাদৌ টাঙ্গারা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, গাম্বিয়া বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এ দেশের মানুষের মনে গাম্বিয়ার জনগণের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক এ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে গাম্বিয়ার ট্রেড ভলিউম ছোট। উভয় দেশই তাদের রপ্তানি বাড়াতে পারে। বাণিজ্যিক সম্পর্কোন্নয়ন দুই দেশের মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
এসময় বাণিজ্য উপদেষ্টা বাংলাদেশে কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান।
গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মামাদৌ টাঙ্গারা বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে পেরে গাম্বিয়ার জনগণ গর্বিত। বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়ানোর মধ্য দিয়ে দুই দেশের মানুষের সংযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে।
এ সময় তিনি বাংলাদেশ থেকে সামুদ্রিক হিমায়িত মাছ আমদানি ও সেদেশের চিনাবাদাম বাংলাদেশে রপ্তানির আশা প্রকাশ করেন।
সাক্ষাৎকালে আরও উপস্থিত ছিলেন- বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান, অতিরিক্ত সচিব (ডব্লিউটিও) ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) আয়েশা আক্তার, অতিরিক্ত সচিব (মহাপরিচালক বাণিজ্য সংগঠন) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বাংলাদেশে নিযুক্ত গাম্বিয়ার অনাবাসিক হাইকমিশনার মুস্তাফা জাওয়ারা প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, ধর্ষকের বাড়িতে জনতার আগুন

মাগুরায় ধর্ষণের ঘটনায় নিহত শিশু আছিয়া খাতুনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এশার নামাজের পর জানাজা শেষে আছিয়ার আদি নিবাস শ্রীপুরের সোনাইকুন্ডীতে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে তার মরদেহ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে মাগুরায় পৌঁছায়।
এদিকে শিশু আছিয়াকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড়িটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় ওই শিশুটি। পরদিন তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ওইদিন দুপুরেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে রাতেই পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এরপর শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সংকটাপন্ন শিশুটিকে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরদিন রোববার শিশুটিকে সিএমএইচে পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ দুপুর ১টায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ধর্ষকদের ফাঁসি চান সেই শিশুটির মা

মাগুরায় যৌন নির্যাতনের শিকার মারা যাওয়া শিশুটির মা বলেছেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।’
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) সামনে শিশুটির মা গণমাধ্যমকে এ দাবি জানান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, সিএমএইচ থেকে মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি মাগুরা নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে মেয়েকে দাফন করা হবে। আর আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।
সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার আগামী সাত দিনের মধ্যে শুরু হবে।
শিশুটির মামলার তদন্ত দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে শিশুটি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আইএসপিআর জানায়, সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছিল, দুবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি। গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচে ভর্তি করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে এবং যে কোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকেলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
প্রায় সাত বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশে এটি তার দ্বিতীয় সফর। জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরে আলোচনায় অগ্রাধিকার পাবে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট। এ ছাড়া মানবাধিকার ইস্যুও গুরুত্ব পাবে বলে বার্তা দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সূচি অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালে মহাসচিবের সঙ্গে (হোটেলে) প্রথমে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি-সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এরপর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে তার দপ্তরে বৈঠক করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
বৈঠক শেষে তারা বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে একসঙ্গে কক্সবাজার যাবেন। সেখান থেকে তারা রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শনে যাবেন। রোহিঙ্গা শিবিরে জাতিসংঘের হয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থা নিজ নিজ কার্যক্রম সম্পর্কে জাতিসংঘ মহাসচিবকে ব্রিফ করবেন। শরণার্থী শিবির পরিদর্শনের পর রোহিঙ্গা ও পবিত্র রমজানের প্রতি সংহতি জানিয়ে সবার সঙ্গে ইফতার করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব। অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতার করবেন তিনি। রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন জাতিসংঘ মহাসচিব ও প্রধান উপদেষ্টা।
আগামী শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয়ে যাবেন মহাসচিব। সেখানে জাতিসংঘের কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এরপর দুপুরে হোটেলে ফিরে গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দেবেন গুতেরেস। সেখানে বাংলাদেশের যুবসমাজ ও নাগরিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন মহাসচিব।
এদিন সন্ধ্যায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও নৈশভোজের আয়োজন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। ১৬ মার্চ সকালে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে জাতিসংঘ মহাসচিবের।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মাগুরার শিশুর মৃত্যু: আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে।
গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় ওই শিশুটি। পরদিন তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ওইদিন দুপুরেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে রাতেই পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এরপর শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সংকটাপন্ন শিশুটিকে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরদিন রোববার শিশুটিকে সিএমএইচে পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ ১৩ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।