আন্তর্জাতিক
গাজায় সহিংসতা বন্ধে সৌদি বাদশাহর আহ্বান
ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে দেওয়া এক ভাষণে গাজা উপত্যকায় সহিংসতা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। সেই সঙ্গে উপত্যকার দুর্ভিক্ষপীড়িত ফিলিস্তিনিদের ত্রাণ সরবরাহের জন্য নিরাপদ করিডোর খুলতে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যে ন্যায্য দাবি দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনিরা জানিয়ে আসছেন, তা মেনে নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বানও জানিয়েছেন সৌদির শাসনতান্ত্রিক প্রধান।
গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের অতর্কিত হামলার জবাবে সেই দিন থেকেই উপত্যকায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত প্রায় ৭ মাসের অভিযানে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩৩ হাজারেরও বেশি মানুষ, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭৫ হাজার জন। এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনীর বোমায় বাড়িঘর হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখ লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।
এর আগে ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্তে হামলা চালিয়ে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা। তাতে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক। পাশাপাশি ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরেও নিয়ে গিয়েছিল হামাস।
সেই জিম্মিদের মধ্যে থেকে এ পর্যন্ত ১৩২ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বাকি ১০৮ জন এখনও জিম্মি রয়েছেন হামাসের কব্জায়। তাদের মুক্তির জন্য গাজায় ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি আহ্বানে আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবারের ভাষণে সব উমরাহ যাত্রী এবং কাবা ও মসজিদ নববি রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত সব কর্মকর্তা-কর্মীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাদশাহ সালমান। সেই সঙ্গে সৌদি ও বিশ্বের সব মুসলিম যেন আনন্দ ও শান্তির সঙ্গে ঈদুল ফিতর পালন করতে পারে— আল্লাহর কাছে সেই প্রার্থনাও জানিয়েছেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ গবেষক
চলতি বছর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন ড্যারন অ্যাসেমোগ্লু, সাইমন জনসন ও জেমস এ. রবিনসন। আজ সোমবার বিকেলে দ্য রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব ইকোনমিক সায়েন্স তাদের নাম ঘোষণা করে।
ড্যারন আসেমোগলু তুরস্কের বংশোদ্ভূত । তিনি যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যুক্ত রয়েছেন। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্রিটিশ নাগরিক সাইমন জনসনও। আর আর মার্কিন গবেষক জেমস এ রবিনসন যুক্ত রয়েছেন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাদের গবেষণার বিষয় ছিল কোনো প্রতিষ্ঠান কীভাবে গঠিত হয় ও তার উন্নতি সাধন করে।
নোবেল কমিটি জানায়, কোনো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দীর্ঘমেয়াদে কীভাবে প্রভাব রাখে তা নিয়ে উদ্ভাবনী গবেষণা করেছেন এই গবেষকরা। গণতন্ত্রের সহায়ক উন্নয়ন হিসেবে কীভাবে প্রতিষ্ঠান প্রভাব রাখে এবং প্রতিষ্ঠান ইনক্লুসিভ হয়ে ওঠে তা বুঝিয়েছেন গবেষকরা। এটি অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও মানবতার কল্যাণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯০১ সাল থেকে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়। প্রথমে নোবেল পুরস্কারের জন্য অর্থনীতির নাম উল্লেখ ছিল না। ১৯৬৯ সালে প্রথম অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত টিকে থাকা বিশ্বের প্রাচীনতম ব্যাংক ‘সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক’-এর ৩০০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১৯৬৮ সালে আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতি স্মরণে এ পুরস্কার চালু করা হয়। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পুরস্কারের তহবিল জোগান দেয় এবং নোবেল ফাউন্ডেশন এ পুরস্কার পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে থাকে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
অর্থনীতি চাঙ্গা করতে বড় প্রণোদনা কর্মসূচি চীনের
বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের পর সবচেয়ে বড় প্রণোদনা কর্মসূচিতে হাত দিচ্ছে চীন৷ স্থবির অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে সরকারি ঋণ প্রদানকে উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
চীন তার দেশের স্থানীয় সরকার, নিম্ন আয়ের নাগরিক, আবাসন খাত ও রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের মূলধনকে সহযোগিতা করতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সরকারি ঋণ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। ২০০৭-২০০৮ বৈশ্বিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার পর এই প্রথম এত বড় প্রণোদনা কর্মসূচি দিল দেশটি।
চীনের অর্থমন্ত্রী ল্যান ফোয়ান শনিবার বলেছেন, দেশটির অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে আগামী তিন মাসে ২.৩ ট্রিলিয়ন ইউয়ানের (২৯ হাজার ৭০০ কোটি ইউরো) বিশেষ বন্ড ইস্যু করা হবে৷ আগামী তিন মাসে, বিশেষ বন্ড তহবিলের মোট ২.৩ ট্রিলিয়ন ইউয়ান বিভিন্ন খাতে ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থা করা হতে পারে, বেইজিংয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন ল্যান।
তিনি আরো বলেন, স্থানীয় সরকারগুলোর ক্ষেত্রে ঋণের পরিধি কমানো হবে৷ তাদের জন্য অবকাঠামো ও কর্মসংস্থান সুরক্ষায় তহবিল বাড়ানো হবে। এখন আমরা অতিরিক্ত ট্রেজারি বন্ডের ব্যবহার বাড়াচ্ছি এবং অতি-দীর্ঘমেয়াদী বিশেষ ট্রেজারি বন্ডেরও ব্যবহারের সুযোগ তৈরি করা হচ্ছে, ল্যান বলেছেন।
কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব পলিটব্যুরোর সেপ্টেম্বরে বৈঠকের পর চীনে আর্থিক প্রণোদনার বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনার শুরু হয়৷ আবাসন খাতে তীব্র মন্দা এবং ভোক্তাদের আস্থাহীনতার কারণে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এতে এমন এক সময়ে রপ্তানির উপর অত্যধিক নির্ভরতা বাড়ছে যখন বৈশ্বিক বাণিজ্যে উত্তেজনা বাড়ছে৷ অর্থনৈতিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, চীন সরকারের এ বছর প্রায় ৫% প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
এশিয়ার যেসব দেশ দখলে নিতে চায় ইসরায়েল
সাম্প্রতিক এক ডকুমেন্টারিতে ইহুদি রাষ্ট্রের সীমানাবৃদ্ধির একটি পরিকল্পনার রূপরেখা তুলে ধরেছেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ। সেখানে তিনি ইসরায়েলি সীমান্ত ভবিষ্যতে জর্ডান নদী পর্যন্ত বিস্তৃত হবে বলে মন্তব্য করেন। তার এই মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।
স্মোট্রিচের মতে, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডকে ঘিরে রেখেছে যেসব অঞ্চল তা বৃহত্তর ইসরায়েলের অন্তর্ভুক্ত হবে। সে হিসেবে ইসরায়েল রাষ্ট্র সম্পূর্ণ ফিলিস্তিন, লেবানন, জর্ডান এবং মিসর, সৌদি আরব, ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে।
ফ্রান্স-জার্মান ভিত্তিক নিউজ ম্যাগাজিন আর্টে রিপোর্টেজ থেকে নির্মিত ‘ইন ইসরায়েল : মিনিস্টারস অব কেয়াস’ নামের ডকুমেন্টারিটি এই মাসে মুক্তি পেয়েছে। সেখানে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির এবং অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ ইহুদি রাষ্ট্রের বিস্তৃতি নিয়ে কথা বলেন।
ডকুমেন্টারিতে স্মোট্রিচ একটি ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য তার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন এই বলে, ‘এটি লেখা আছে যে জেরুজালেমের ভবিষ্যৎ দামেস্কে প্রসারিত হবে।’ ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ মতবাদ নিয়ে ধর্মীয় ব্যাখ্যাও দাঁড় করিয়েছেন চরম ডানপন্থি এই মন্ত্রী।
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ জায়নিস্ট ইহুদিদের একটি মতবাদ যেখানে তারা দাবি করে, তাদের পবিত্রভূমি ইসরায়েলের বিস্তার মিসরের নীলনদ থেকে ইরাকের ফোরাত নদী পর্যন্ত। এই এলাকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সম্পূর্ণ ফিলিস্তিন, লেবানন, জর্ডনা এবং মিসর, সৌদি আরব, ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ। জায়নিস্ট ইহুদিদের দাবি, পবিত্র বাইবেলে এই অঞ্চল ইহুদিদের ভূমি হিসেবে বর্ণিত আছে।
এই প্রসঙ্গে, ইসরায়েলি সাংবাদিক ওদেদ ইয়েনন বলেছেন, পশ্চিম এশীয় অঞ্চলের জন্য তেলআবিবের পরিকল্পনা ইহুদিবাদের প্রতিষ্ঠাতা থিওডোর হার্জলের দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে যেটি ইসরায়েল লেবানন, সিরিয়া, জর্ডান, ইরাক, মিসর এবং সৌদি আরবের বিশাল অংশকে সংযুক্ত করে গঠন করা হবে।
ডকুমেন্টারিতে ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী দাবি করেন, অনেকের কাছে এই দৃষ্টিভঙ্গি চরমপন্থি বলে মনে হতে পারে। তবে এটি ইতোমধ্যেই ইসরায়েলের জনসাধারণের বক্তৃতার অংশ হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বিশ্ববাজারে ফের বাড়লো সোনার দাম
বিশ্ববাজারে সোনার দামে সম্প্রতি কিছুটা দরপতন দেখা গেলেও ফের বাড়ছে মূল্যবান ধাতুটির দাম। গত দুদিনে প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়েছে ৫০ ডলার।
জানা যায়, চলতি বছরের জুন মাস থেকে সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা শুরু হয়। গত ৭ জুন প্রতি আউন্স সোনার দাম ছিল ২ হাজার ২৯৩ ডলার। এরপর দফায় দফায় দাম বেড়ে ১৬ জুলাই প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৪৬৮ ডলারে ওঠে।
অবশ্য এখানেই সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা থামেনি। এরপরও সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা চলতে থাকে। গত ২০ সেপ্টেম্বর ইতিহাসে প্রথমবার প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬০০ ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। এ রেকর্ড গড়ার পরও সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬৮২ ডলার পর্যন্ত ওঠে। এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম।
এই রেকর্ড দাম হওয়ার পর সোনার দাম কমার প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফায় দাম কমে ১ অক্টোবর প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬৩১ ডলারে নেমে আসে। এরপর কয়েক দফায় সোনার দামে উত্থান-পতন হলেও দাম কমার পাল্লা ভারী হয়। এতে ১০ অক্টোবার লেনদেনের এক পর্যায়ে প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬০৬ ডলারে নেমে যায়।
এই মূল্য সংশোধনের পর ১০ অক্টোবর লেনদেনের শেষদিকে আবার সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা শুরু হয়। যা অব্যাহত থাকে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস অর্থাৎ ১১ অক্টোবরও। এতে গত সপ্তাহের লেনদেন শেষে প্রতি আউন্স সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৫৭ ডলারে। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষদিন প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৮৫ ডলার বা শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ।
বিশ্ববাজারে সোনার দাম কমার মধ্যে গত ২৯ সেপ্টেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমানো হয়। সে সময় সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২৫৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২০১ টাকা কমিয়ে এক লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০ কোম্পানি কোনগুলো
বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোম্পানি কোনগুলো, তা নিয়ে বিনিয়োগকারী, বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে কৌতূহল কাজ করে। ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর নাগাদ বাজার মূলধনের (মার্কেট ক্যাপিটাল) ভিত্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০টি কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করেছে ফোর্বস ইন্ডিয়া।
তালিকা অনুযায়ী কোম্পানিগুলো হলো-
১. অ্যাপল অ্যাপল প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি। বাজার মূলধন ৩ দশমিক ৪৪১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২. মাইক্রোসফট প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি মাইক্রোসফট। বাজার মূলধন ৩ দশমিক ২২১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৩. এনভিডিয়া এনভিডিয়া সেমিকন্ডাক্টর খাতের কোম্পানি। বাজার মূলধন ৩ দশমিক শূন্য ২৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৪. অ্যামাজন ই-কমার্স খাতের কোম্পানি অ্যামাজন। বাজার মূলধন ২ দশমিক শূন্য ২০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৫. অ্যালফাবেট অ্যালফাবেট প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি। বাজার মূলধন ১ দশমিক ৯৮৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৬. সৌদি আরামকো তেল-গ্যাস খাতের কোম্পানি সৌদি আরামকো। বাজার মূলধন ১ দশমিক ৭৮৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৭. মেটা মেটা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খাতের কোম্পানি। বাজার মূলধন ১ দশমিক ৪৩৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৮. বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে। বাজার মূলধন ৯৭৫ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৯. টিএসএমসি টিএসএমসি সেমিকন্ডাক্টর খাতের কোম্পানি। বাজার মূলধন ৯৪৫ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১০. এলি লিলি ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের কোম্পানি এলি লিলি। বাজার মূলধন ৮৩২ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
কাফি