কর্পোরেট সংবাদ
মুক্তিযুদ্ধের কবিতা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফের সাহিত্য আড্ডা
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কবিতা নিয়ে আলোচনা করতে ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফের সদস্যদের সাথে এবার সাহিত্য আড্ডায় যোগ দিয়েছিল স্বনামধন্য প্রকাশনা ও আবৃত্তি সংগঠন ‘আজব প্রকাশ’।
সৈয়দ মাজহারুল পারভেজের সম্পাদিত ‘নির্বাচিত মুক্তিযুদ্ধের কবিতা’ সংকলনটি নিয়ে হয়েছিল এবারের আলোচনা। যেখানে কেবল কবিতার শিল্পগুণ নিয়েই নয়, বরং আলোচনা হয়েছিল কবিতার বিষয়বস্তু ও বিভিন্ন সময়ে লেখা এসব কবিতার এই সংকলনে স্থান পাওয়া নিয়েও।
গত ২৭ মার্চ সাহিত্যসভায় রিডিং ক্যাফে এবং আজব প্রকাশের সদস্যরা বইটির বেশ কয়েকটি কবিতা আবৃত্তি করেন। আলোচকরা কবিতার বিভিন্ন দিক নিয়ে নিজেদের সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গিও ব্যক্ত করতে ভুল করেননি। সম্পাদকের কবিতা নির্বাচন নিয়ে অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন যে, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আরও অনেক উল্লেখযোগ্য কবিতা রয়েছে, যেগুলো এই সংকলনে যুক্ত হতে পারতো।
সাহিত্য আড্ডার গুরুত্ব নিয়ে নিজের মতামত ব্যক্ত করে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, সাহিত্য, বিশেষ করে কবিতা, আমাদের মাঝে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর চেতনা জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফের মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য হলো, প্রতিষ্ঠানে পড়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা, যা আমাদের জ্ঞান এবং বিনোদন দানের পাশাপাশি ক্ষমতায়ন করতেও ভূমিকা রাখবে। এই ধরনের সাহিত্য আলোচনা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বহুমুখী বর্ণনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়, যা আমাদের ঐতিহ্যের গভীরতাকে পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম করে তোলে।
এপ্রিল মাসের আলোচনার জন্য ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে নির্বাচন করেছে প্রখ্যাত উর্দু লেখক সাদাত হাসান মান্টোর ছোটগল্পের সংকলন। পরবর্তী আলোচনাও উপভোগ্য হতে চলেছে বলে বিশ্বাস এই পাঠচক্রের সদস্যদের। আজব প্রকাশকে সাথে নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফের এই উদ্যোগটি ইতিহাসের জটিলতা এবং মানবিক অবস্থাকে অনুধাবন করতে সাহিত্যের প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে। পড়ার যে একটা শক্তি আছে, এই উদ্যোগটি আমাদের সমষ্টিগত এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাগুলোকে সংজ্ঞায়িত করার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত তার-ই প্রমাণ রেখে যাচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আইসিএসবি অ্যাওয়ার্ড পেল এডিএন টেলিকম
কর্পোরেট সুশাসনের জন্য একাদশ ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি) ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এডিএন টেলিকম। শনিবার (৫ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আইসিএসবির সিলভার অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করে কোম্পানিটি।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেনরি হিলটন ও কোম্পানির সেক্রেটারি মো. মনির হোসেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ, বাণিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্য সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান, অর্থসচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার প্রমুখ।
ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনলজি ক্যাটাগরিতে এডিএন টেলিকম লিমিটেড সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ড পেল বিকাশ
বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডসের দ্বিতীয় সংস্করণের ২টি ক্যাটেগরিতে ৩টি পুরস্কার জিতে নিয়েছে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ। ডিজিটাল যুগে রিটেইল খাতের আধুনিকায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোগগুলোকে স্বীকৃতি দিতেই বাংলাদেশ রিটেইল ফোরাম ও বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম এই সম্মাননা দেয়ার আয়োজন করেছে।
এই অ্যাওয়ার্ডের ‘বেস্ট ইনোভেশন ইন রিটেইল পেমেন্ট সল্যুশন’ ক্যাটাগরিতে ‘বিকাশ পেমেন্ট থ্রু ভিসা’ সেবা এবং ‘বেস্ট অ্যাকুইজিশন স্ট্র্যাটেজি ফর রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে ‘বিকাশ মেক পেমেন্ট’ সেবা সেরা নির্বাচিত হয়েছে। এছাড়া, ‘বেস্ট ইনোভেশন ইন রিটেইল পেমেন্ট সল্যুশন’ ক্যাটাগরিতে ‘বিকাশ পে লেটার’ সেবা ‘অনারেবল মেনশন’ পেয়েছে। বিকাশের পক্ষ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সম্মাননাগুলো গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডসের এই আয়োজনে ৩৩টি বিজয়ী ও ১৭টি অনারেবল মেনশন পাওয়া উদ্যোগকে সম্মাননা দেয়া হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের এজিএম অনুষ্ঠিত
ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর বারিধারা কূটনৈতিক জোনের একটি হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রতিষ্ঠানটির গত অর্থবছরের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা এবং আগামী বছরের কৌশলগত পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আইএইচএফের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক মো. আদনান হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় সংস্থার চেয়ারম্যান বশিরা হারুন স্বাগত বক্তব্যে বলেন, “গত ১৪ বছরে এই প্রতিষ্ঠানটির যে অগ্রগতি আমি প্রত্যক্ষ করেছি তা সত্যিই চমৎকার। আমাদের সব সহযোগী, উপদেষ্টা এবং শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা সবসময় পাশে থেকেছেন।”
এছাড়াও, উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান মি. রেজওয়ান রহমান এবং নির্বাহী বোর্ড সদস্য মি. আহমেদ আতিফুর রহমান তাদের মূল্যবান অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি প্রকাশ করেন এবং আইএইচএফের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
সভায় বার্ষিক ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়, যেখানে গত এক বছরে আইএইচএফের উল্লেখযোগ্য প্রকল্প এবং অর্জনগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
পাশাপাশি, নতুন উদ্যোগ “আমার ব্যাগ” চালু করা হয়েছে, যা দেশের সবচেয়ে দুর্গম অঞ্চলের নারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাম্পেইন। এই ব্যাগে নারীদের মৌলিক স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং কিটস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা করবে।
বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আইএইচএফের পাশে থাকার জন্য বিভিন্ন সহযোগী সংস্থার হাতে প্রশংসা সনদ তুলে দেওয়া হয়। একই সাথে, গত অর্থবছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা এবং আগামী বছরের কৌশলগত পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
স্টার্টআপ খাতে ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে এনকেভিসি
২০২৫ সালের মধ্যে নকে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের (এনকেভিসি) ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে, যা দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে এবং নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বড় সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে জানিয়েছে এনকেভিসির প্রেসিডেন্ট জন শাখাওয়াত চৌধুরী।
গতকাল শনবিার ( ৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকায় এনকে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের (এনকেভিসি) প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত নেক্সাস মিটআপে তিনি এ তথ্য জানান। এনকেভিসির প্রেসিডেন্ট জন শাখাওয়াত চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মিটআপে বাংলাদেশে স্টার্টআপ খাতে বড় ধরনের বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে ছিলেন চালডালের প্রধান অপারেশন অফিসার, বিএসআরএম গ্রুপের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান, ইডকলের সাবেক প্রধান নির্বাহী, বাংলাদেশ হাই টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংক প্রকল্পের প্রধান পরামর্শক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ও কমার্স ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, পেন্টা গ্লোবাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান, এইচটুও গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, স্টিডফাস্ট কুরিয়ারের প্রধান নির্বাহী, গোয়ারা লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এবং লিভিংটেক্স, যান্ত্রিক, পেইন্টিং মার্কেটপ্লেস আকিবুকি ও লুমসর সহ-প্রতিষ্ঠাতারা। নতুন উদ্যোক্তারাও এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের ব্যবসায়িক ধারণা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করেন।
এছাড়া, এনকেভিসি ও এনকেসফটের কর্মকর্তা এবং বিশিষ্ট সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন। নেটওয়ার্কিং ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের এই প্ল্যাটফর্মটি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করার পাশাপাশি স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে স্টার্টআপ খাতের বিভিন্ন নীতিমালা নিয়েও আলোচনা করা হয়, যা বাংলাদেশে উদ্যোক্তা পরিবেশকে আরও কার্যকর ও সহায়ক করে তুলতে সহায়ক হবে। নেক্সাস মিটআপের সার্বিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এনকেভিসি এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মীর হাসিব মাহমুদ।
অনুষ্ঠানে এনকেভিসির পোর্টফলিও স্টার্টআপ স্যাস কর্পোরেশনের ভিআইপি ট্যাপ প্রোডাক্ট উদ্বোধন করেন এনকেভিসির প্রেসিডেন্ট জন শাখাওয়াত চৌধুরী। ভিআইপি ট্যাপ এনএফটির মাধ্যমে স্মার্ট বিজনেজ কার্ড হিসেবে কাজ করবে। অনুষ্ঠানে তিনি কেক কেটে এই নতুন প্রোডাক্টের সূচনা করেন।
নেক্সাস মিটআপ এনকেভিসির স্টার্টআপ খাতের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যেখানে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার মাধ্যমে নতুন উদ্যোগগুলিকে আরও শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
চতুর্থ বারের মতো ক্যান্টন ফেয়ারে অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন
গ্লোবাল ব্র্যান্ড ওয়ালটন চতুর্থ বারের মতো অংশ নিচ্ছে বিশ্বের অন্যতম সর্ববৃহৎ ইলেকট্রনিক্স পণ্যমেলা হিসেবে পরিচিত ‘চায়না ইমপোর্ট এ্যান্ড এক্সপোর্ট ফেয়ার’-এ যা ক্যান্টন ফেয়ার নামে সারা বিশ্বে সুপরিচিত। চীনের ঐতিহ্যবাহী এবং সারা বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ এই ট্রেড শোতে এবারও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্য প্রদর্শন করবে ওয়ালটন।
চীনের গুয়াংজুতে আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে ১৩৬তম চায়না ইমপোর্ট এ্যান্ড এক্সপোর্ট ফেয়ার। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ৬৭ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এই মেগা ইভেন্ট। মোট তিনটি ধাপে নভেম্বরের ৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে এই মেলা। অক্টোবরের মেলার প্রথম ধাপ ১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত।
যেখানে বিশ্বের নামকরা প্রযুক্তি জায়ান্টগণ ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস, লাইটিং ইক্যুইপমেন্ট, ভেহিকেলস অ্যান্ড স্পেয়ার পার্টস, মেশিনারি এবং হার্ডওয়্যার অ্যান্ড টুলস পণ্য প্রদর্শন করবে। ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস ক্যাটাগরিতে বিশ্বের অন্যতম এই বৃহৎ মেলায় চতুর্থ বার অংশ নিচ্ছে গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন।
জানা গেছে, ক্যান্টন ফেয়ারের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্থাপন করা হয়েছে ওয়ালটনের মেগা প্যাভিলিয়ন। ক্যান্টন ফেয়ারের প্রথম ধাপের ৫ দিনব্যাপী মেলায় প্রদর্শিত হবে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের আন্তর্জাতিকমানের ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যসমূহ। এর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের লেটেস্ট প্রযুক্তিতে তৈরি ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী অত্যাধুনিক ফিচারের রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, ফ্যান, ব্যাটারি, কম্পিউটার মনিটর, ল্যাপটপ, টিভি ও মোবাইলের মাদারবোর্ড বা পিসিবিএ ইত্যাদি। মেলায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট বা এআই ফিচারযুক্ত নানান পণ্য প্রদর্শন করবে ওয়ালটন।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট এবং ক্যান্টন ফেয়ারে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের প্রধান সমন্বয়ক আব্দুর রউফ জানান, অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন ইউরোপ আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রধান প্রধান পণ্যমেলায় নিয়মিত অংশ নিচ্ছে। ক্যান্টন ফেয়ার হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ট্রেড প্ল্যাটফর্ম। প্রায় প্রতিটি দেশ থেকেই ছোট-বড় মিলিয়ে কয়েক লাখ ব্যবসায়ী ও ক্রেতা আসেন এখানে। চলতি বছরসহ মোট চারবার বিশ্বের অন্যতম সর্ববৃহৎ এই পণ্যমেলায় ওয়ালটন অংশ নিচ্ছে। প্রতিবারই উচ্চমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পণ্য দিয়ে বৈশ্বিক ক্রেতাদের ব্যাপক প্রশংসা কুঁড়িয়েছে ওয়ালটন। তার প্রত্যাশা, পূর্বের মতো এবারও ক্যান্টন ফেয়ারে শতভাগ সাফল্য অর্জন করবে ওয়ালটন।
জানা গেছে, ক্যান্টন ফেয়ারে আগত ক্রেতা-দর্শনার্থীদের নজর কাড়তে চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, ভারত, নেপাল, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশে চালানো হচ্ছে ব্যাপক প্রচারণা। ওইসব অঞ্চলে নিয়োজিত ওয়ালটনের পরিবেশক এবং প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশের যেসব ক্রেতা ক্যান্টন ফেয়ারে যাবেন তাদেরকে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সব মিলিয়ে এবারও ক্যান্টন ফেয়ারে ওয়ালটন দারুণ সাড়া ফেলবে বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।