অর্থনীতি
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। এ সময়ে বন্দরটিতে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাবন্ধা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের যুগ্ম আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম।
সোমবার (৮ এপ্রিল) সকালে তিনি বলেন, ঈদুল ফিতর, শবে কদর ও বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটিসহ আজ ৮ এপ্রিল থেকে আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৮ দিন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে ইমিগ্রেশনের চেকপোস্টে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি আব্দুল লতিফ তারিন ও সাধারণ সম্পাদক কুদরত ই খুদা মিলন বলেন, দেশের একমাত্র চারদেশীয় স্থলবন্দর (বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান, নেপাল) আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন তথা বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপ ও ভারতের ফুলবাড়ি এক্সপোর্টার ইম্পোর্টার অ্যান্ড অয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তাই ৮ এপ্রিল থেকে আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। আগামী ১৬ এপ্রিল সকাল থেকে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলমান থাকবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশনের কর্মকর্তারা বলেন, ঈদ উদযাপন উপলক্ষে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দর সংশ্লিষ্ট সব সেবা প্রদান অব্যাহত থাকবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কিনতে চুক্তি
নেপালের কাছ থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কিনতে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এ বিদ্যুৎ আনতে সঞ্চালন লাইন নির্মাণে ভারতের সঙ্গেও একটা চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের উপস্থিতি এ চুক্তি সই হয়।
তিন দেশের বিদ্যুৎ কোম্পানি- বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), নেপাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি (এনইএ) এবং ভারতের বিদ্যুৎ ভেপার নিগাম (এনভিভিএন)
ত্রিপক্ষীয় এ চুক্তি সই করে। এর আওতায় জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদ সচিব নজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।
রিজওয়ানা হাসান এ সময় বলেন, এ চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।
এর আগে পরিবেশ উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
হাসিনাকে বেয়াইন ডেকে অর্থপাচার করতেন বিএবি’র সাবেক সভাপতি
আওয়ামী সরকারের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যাংক খাতে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে নাসা গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৪টি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছেন ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদার। এসব ঋণ থেকে শত শত কোটি টাকা দুবাই, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করেছেন তিনি।
ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে পৃথক অনুসন্ধানে নেমেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সূত্র বলছে, নজরুল ইসলাম মূলত ২০১৭ সালের পর দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে নিজেকে একক ক্ষমতাধর বলে জানান দেন। এ সময় তার বড় ছেলে ওয়ালিদ ইবনে ইসলামের সঙ্গে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের ভায়রার মেয়ের বিয়ে হয়। এই সম্পর্কের সূত্র ধরে শেখ হাসিনাকে তিনি বোন (বেয়াইন) ডাকা শুরু করেন। সম্পর্কের নতুন মোড়ে নিজের আধিপত্য বিস্তার করেন নজরুল ইসলাম।
জানা যায়, বেসরকারি এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদে দেশের ব্যাংক খাতের অন্যতম মাফিয়া বনে যান। এ সুবাদে তিনি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বিএবির চেয়ারম্যান পদ পেয়ে যান। আর্থিক খাতের নানা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজির টাকায় দেশ-বিদেশে গড়ে তোলেন অঢেল সম্পদ। বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের একাধিক দেশে রয়েছে তার বিপুল অঙ্কের বিনিয়োগ। তবে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে নজরুল ইসলাম মজুমদারকে গ্রেফতারের সংবাদ দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
সূত্র জানায়, লন্ডন এবং হংকং ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে মজুমদারের বিপুল অঙ্কের বিনিয়োগ রয়েছে। সেখানে রিয়েল এস্টেট খাতে একাধিক কোম্পানি খুলে তিনি ব্যবসা করছেন। এছাড়া ২০১৫ সালের দিকে তিনি সৌদি আরবের কৃষি খাতে বিনিয়োগ করেন। সৌদির একাধিক খেজুর বাগানে বিনিয়োগ রয়েছে তার। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং কাতারের রাজধানী দোহায় তার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে।
নজরুল ইসলাম মজুমদার পোশাক খাতের প্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নজরুল ইসলাম মজুমদারের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে তাঁর স্ত্রী নাছরিন ইসলাম ও তাঁদের ছেলে-মেয়েদের ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও টাঙ্গাইল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ( ৩ অক্টোবর) বিএফআইইউর সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে।
হিসাব জব্দ করা ব্যক্তি ও তাদের ব্যক্তি মালিকানা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের সব লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামী ৩০ দিন এসব হিসাবে কোন ধরনের লেনদেন করতে পারবে না। প্রয়োজনে লেনদেন স্থগিত করার এ সময় বাড়ানো হবে।
লেনদেন স্থগিত করার এ নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে, মো. আব্দুর রাজ্জাক, তার স্ত্রী শিরিন আক্তার বানু, ছেলে রেজওয়ান শাহনেওয়াজ সুজিত, রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত ও মেয়ে ফারজানা আক্তার তন্দ্রার নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের তথ্য দেওয়া হয়েছে।
বিএফআইইউর নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, যেসব হিসাব স্থগিত করা হয়েছে তাদের হিসাব সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী যাবতীয় তথ্য চিঠি দেওয়ার তারিখ থেকে ২ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে
২০২৪-২০২৫ করবর্ষের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজীকরণের লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেম করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করেছে।
www.etaxnbr.gov.bd ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা সহজে নিজের রিটার্ন তৈরি করে অনলাইনে দাখিল করতে পারছেন। ইতোমধ্যে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ৫০ হাজার অতিক্রম করেছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করে এনবিআরের পরিচালক (জনসংযোগ) সৈয়দ এ মু’মেন বলেন, ইতোমধ্যে ই-রিটার্ন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি অধিকতর করদাতাবান্ধব করা হয়েছে। ই-রিটার্নে সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে করদাতার নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে নিবন্ধিত বায়োমেট্রিক সিম প্রয়োজন হয়। করদাতার ব্যবহৃত নম্বরটি নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে তা যাচাই করার জন্য *16001# নম্বরে ডায়াল করে যাচাই করতে পারবেন।
এনবিআর সূত্র বলছে, ই-রিটার্ন সিস্টেমের সহায়তার জন্য সার্ভিস সেন্টারের উদ্বোধন করে এনবিআর। গত ২৩ সেপ্টেম্বর আগারগাঁওয়ে এনবিআরে ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, করদাতারা যাতে দ্রুত ও মানসম্মতভাবে সেবা পেতে পারেন, সে উদ্দেশ্যে এনবিআরের সব লেনদেন ডিজিটাল ফর্মে রূপান্তরিত করা হবে। এজন্য আমাদের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এনবিআর আগামী মাসগুলোতে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের লক্ষ্যে কাজ করে যাবে, যার একটি অংশ এই ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টারটি।
সার্ভিস সেন্টারটি সব কর্মদিবসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ০৯ ৬৪৩ ৭১ ৭১ ৭১ নম্বরে ফোন করে করদাতারা ই-রিটার্ন সংক্রান্ত প্রশ্নের তাৎক্ষণিক টেলিফোনিক সমাধান পাবেন। এছাড়া www.etaxnbr.gov.bd এর eTax Service অপশন থেকে করদাতারা ই-রিটার্ন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা লিখিতভাবে জানাতে পারবেন ও সমাধান পাবেন বলে জানিয়েছে এনবিআর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দুই মাসে এডিপি বাস্তবায়নের হার ২.৫৭ শতাংশ
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই ও আগস্টে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ২.৫৭ শতাংশে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ হার ছিল ৩.৮৪ শতাংশ।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) বলছে, গত কয়েক বছরের মধ্যে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এত কম এডিপি বাস্তবায়ন হয়নি। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছিল ৩.৮৫ শতাংশ, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩.৮২ শতাংশ, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩.৮৯ শতাংশ।
বুধবার (২ অক্টোবর) প্রকাশিত পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, এখনো এডিপির ১ শতাংশ বরাদ্দও খরচ করতে পারেনি ২৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এর মধ্যে পাঁচটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অগ্রগতি শূন্য শতাংশ।
আইএমইডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের এডিপিতে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এর মধ্যে জুলাই ও আগস্ট মাসে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো ব্যয় করতে পেরেছে মাত্র সাত হাজার ১৪৩ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ১০ হাজার ৫৪২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছিল। আগের অর্থবছরগুলোতেও ব্যয় ছিল আট হাজার কোটি টাকার বেশি।