আন্তর্জাতিক
অ্যামাজনের শতাধিক কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ থেকে শত শত কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে টেক জায়ান্ট অ্যামাজন। এ সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়বে সংশ্লিষ্ট অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসের (এডব্লিউএস) বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত নেটওয়ার্কে। খবর বিসিসি। এডব্লিউএসের বিক্রয়, বিপণন ও বৈশ্বিক পরিষেবা এবং ফিজিক্যাল স্টোর টেকনোলজি টিমের কয়েকশ কর্মী এ ছাঁটাইয়ের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়া সব স্টোর থেকে ‘জাস্ট ওয়াক আউট’ নামের কোম্পানির নিজস্ব চেকআউট সিস্টেমটি সরিয়ে ফেলা হবে বলেও জানিয়েছে অ্যামাজন।
এডব্লিউএসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া খুব কঠিন ছিল। তবে গ্রাহকদের জন্য নতুন নতুন উদ্ভাবন ও বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ, নিয়োগ এবং কর্মশক্তিতে কার্যকর রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়ার প্রয়োজনীয়তাও কম ছিল না।’
চাকরি থেকে কর্মী ছাঁটাইয়ের কার্যক্রম বৈশ্বিকভাবে চালু থাকবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তবে অ্যামাজনে বিশেষ করে তাদের ব্যবসার মূল ক্ষেত্রগুলোয় কর্মী নিয়োগ এবং এর সম্প্রসারণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে বলেও জানিয়েছেন এডব্লিউএসের মুখপাত্র।
তিনি আরো জানান, এ কোম্পানিতে হাজার হাজার পদ খালি। আর কর্মচারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ বাড়ানোর কাজ করছে অ্যামাজন।
টেক জায়ান্টটি জানিয়েছে, ছাঁটাইয়ের পর যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক কর্মীরা কমপক্ষে ৬০ দিনের বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন। এ সময়ের মধ্যে তাদের অন্য কোনো চাকরিতে যুক্ত হওয়ার সুযোগ ও স্বাস্থ্যসেবা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ঠিকাদার ও অস্থায়ী কর্মী বাদ দিলে গত বছরের শেষ পর্যন্ত অ্যামাজনের ১৫ লাখেরও বেশি ফুল-টাইম ও পার্ট-টাইম কর্মী ছিল। এরপর জানুয়ারিতে অ্যামাজন তার সহযোগী প্রতিষ্ঠান টুইচ, প্রাইম ভিডিও ও এমজিএম স্টুডিও থেকে শত শত কর্মী ছাঁটাই করেছে।
এমআই

আন্তর্জাতিক
দক্ষিণ আমেরিকায় ভয়াবহ ভূমিকম্প

দক্ষিণ আমেরিকা ও অ্যান্টার্কটিকার মাঝামাঝি ড্রেক প্রণালীতে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৫। তবে এ ঘটনায় কোনো সুনামি সতর্কতা নেই বলে জানিয়েছে প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টার।
শুক্রবার (২১ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা প্রথমে ৮ ধরা হলেও পরে তা সংশোধন করে ৭.৫ করা হয়। ভূমিকম্পটির উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ১১ কিলোমিটার গভীরে।
ইউএসজিএস আরও জানায়, ভূমিকম্পের কেন্দ্র আর্জেন্টিনার উশুয়া শহর থেকে প্রায় ৭০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। শহরটিতে প্রায় ৫৭ হাজার মানুষের বসবাস।
চিলির নৌবাহিনীর হাইড্রোগ্রাফিক ও ওশানোগ্রাফিক সার্ভিস এক বুলেটিনে জানিয়েছে, ভূমিকম্পের পর তাদের অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলের জন্য সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। কেন্দ্রটি ছিল ওই অঞ্চলের ফ্রেই বেস থেকে প্রায় ২৫৮ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে।
আন্তর্জাতিক
জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ

চলতি বছরের জুলাই মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় জাপানে চালের দাম প্রায় ৯১ শতাংশ বেড়েছে। শুক্রবার (২২ আগস্ট) প্রকাশিত সরকারি তথ্য থেকে এ তথ্য জানা গেছে। তবে আগের মাসগুলোর তুলনায় এই বৃদ্ধির হার কিছুটা কম, যা প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার জন্য স্বস্তির কিছু ইঙ্গিত দিতে পারে।
তবে ইশিবার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। চলতি বছর হওয়া নির্বাচনে তার জোট উভয় কক্ষেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। মূলত মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে জন-অসন্তোষের কারণে বহু ভোটার তার দীর্ঘদিনের দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (এলডিপি) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
চালের দাম হঠাৎ করে বাড়ার কারণ হিসেবে উঠে এসেছে ২০২৩ সালের অতি গরম গ্রীষ্মকাল, সরবরাহ সমস্যাসহ একটি মেগা ভূমিকম্পের সতর্কতা ঘিরে তৈরি হওয়া ভোক্তা আতঙ্ক ও অতিরিক্ত মজুত করার প্রবণতা।
জাপানের মূল মুদ্রাস্ফীতির হার জুলাইয়ে নেমে এসেছে ৩.১ শতাংশে, যা জুনে ছিল ৩.৩ শতাংশ। যদিও কিছুটা কমেছে, তবে এটি এখনো জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত ২ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার ওপরে রয়ে গেছে।
তাজা খাবার বাদ দিয়ে মূল্যবৃদ্ধির এই হার বাজারের প্রত্যাশিত ৩.০ শতাংশের চেয়েও একটু বেশি। জ্বালানিও বাদ দিলে ভোক্তা মূল্যবৃদ্ধির হার দাঁড়ায় ৩.৪ শতাংশ, যা জুনের মতোই।
জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানুয়ারিতে শেষবার সুদের হার বাড়িয়েছিল, কিন্তু এরপর থেকে আর নতুনভাবে কড়াকড়ি আরোপ করেনি, কারণ তারা মনে করে বর্তমান মূল্যবৃদ্ধি অস্থায়ী, যেমন চালের দাম বৃদ্ধির মতো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত।
ক্যাপিটাল ইকোনমিকসের বিশ্লেষক অভিজিৎ সূর্য বলেন, যদিও আগামী কয়েক মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা শীতল হতে পারে, তবে তা ব্যাংক অব জাপানের অক্টোবরে আবার সুদের হার বাড়ানো থামাবে না।
আন্তর্জাতিক
দুই লাখ পর্যটককে বিনামূল্যে বিমান টিকিট দেবে থাইল্যান্ড

বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে নতুন উদ্যোগ নেওয়ার কথা ভাবছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ড। সম্ভাব্য এই পদক্ষেপের আওতায় থাইল্যান্ডে ভ্রমণকারী দুই লাখ আন্তর্জাতিক পর্যটকদের বিনামূল্যে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের টিকিট দেওয়া হবে।
থাই সংবাদমাধ্যম দ্য নেশন থাইল্যান্ডের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির পর্যটন ও ক্রীড়ামন্ত্রী সরাওয়ং থিয়েনথং এই পরিকল্পনার জন্য ৭০০ মিলিয়ন বাথ বাজেট প্রস্তাব করেছেন, যাতে বিদেশি ভ্রমণকারীরা শুধু বড় শহরেই সীমাবদ্ধ না থেকে দেশের অন্যান্য গন্তব্যও ঘুরে দেখতে পারেন।
দ্য নেশন থাইল্যান্ড জানিয়েছে, এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ছয়টি এয়ারলাইন্সের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করা হবে— থাই এয়ারএশিয়া, ব্যাংকক এয়ারওয়েজ, নক এয়ার, থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল, থাই লায়ন এয়ার ও থাই ভিয়েতজেট। সরকারের পক্ষ থেকে একমুখী টিকিটে ১৭৫০ বাথ ও রিটার্ন টিকিটে ৩৫০০ বাথ পর্যন্ত ভর্তুকি দেওয়া হবে।
বুধবার (২০ আগস্ট) সরাওয়ং জানান, আগামী সপ্তাহে প্রস্তাবটি মন্ত্রিসভায় তোলা হবে। অনুমোদন মিললে থাইল্যান্ড ট্যুরিজম অথরিটি (টিএটি) উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে ‘বাই ইন্টারন্যাশনাল, ফ্রি থাইল্যান্ড ডোমেস্টিক ফ্লাইটস’ কর্মসূচির আওতায়। এটি চলবে চলতি বছরের আগস্ট থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত, আর ভ্রমণ কার্যক্রম হবে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে।
সরাওয়ং আরও বলেন, ‘এই উদ্যোগে অন্তত ২ লাখ বিদেশি পর্যটককে আকৃষ্ট করার লক্ষ্য রয়েছে। তারা সারা দেশের বিভিন্ন গন্তব্য ভ্রমণ করতে পারবেন— বিশেষ করে ইউনেস্কো স্বীকৃত শহর, জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র ও প্রধান আকর্ষণীয় স্থানগুলোতে।’
আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীরা যখন এয়ারলাইন্স ওয়েবসাইট, মাল্টি-সিটি অপশন বা অনলাইন ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে থাইল্যান্ডের টিকিট বুক করবেন, তখন তারা বিনামূল্যে দুটি দেশীয় ফ্লাইট টিকিট (অথবা একটি একমুখী টিকিট) এবং ২০ কেজি লাগেজ সুবিধা পাবেন।
পর্যটন মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, এ উদ্যোগ থেকে সরাসরি আয় হবে অন্তত ৮.৮১ বিলিয়ন বাথ এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রভাব দাঁড়াবে প্রায় ২১ দশমিক ৮০ বিলিয়ন বাথ। এটি সরকারের ঘোষিত ২০২৫ সালের ‘অ্যামেজিং থাইল্যান্ড গ্র্যান্ড ট্যুরিজম অ্যান্ড স্পোর্টস ইয়ার’ কর্মসূচির অংশ হিসেবেও কাজ করবে।
মূলত জাপানকে অনুসরণ করে এই উদ্যোগটি নিয়েছে থাইল্যান্ড। জাপানেও দেশীয় ফ্লাইটে প্রণোদনা দিয়ে বড় শহর থেকে পর্যটকদের আঞ্চলিক এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক
জামিন পেলেন ইমরান খান

সামরিক বাহিনীর অবকাঠামোতে হামলার মামলায় জামিন পেয়েছেন কারারুদ্ধ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ২০২৩ সালের মে মাসে দেশটির সেনাবাহিনীর সদরদপ্তরসহ বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালান ইমরানের বিক্ষুব্ধ সমর্থকরা। এরপর তার বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) এসব মামলায় তাকে জামিন দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি ইয়াহিয়া আফ্রিদির নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ তার জামিন মঞ্জুর করেন। লাহোর হাইকোর্ট জামিন না দেওয়ার পর হাইকোর্টের দারস্থ হন ইমরান। এরপর সুপ্রিম কোর্ট থেকে আজ এ সিদ্ধান্ত এলো।
সুপ্রিম কোর্ট আদেশ দিয়েছেন, যদি অন্য আর কোনো মামলা বা আটকাদেশ না থাকে তাহলে তাকে যেন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু যেহেতু ইমরান দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত তাই এখনই তিনি বাইরে বের হতে পারবেন না।
২০২২ সালে অনাস্থা ভোটে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারান ৭২ বছর বয়সী ইমরান খান। এরপর ক্ষমতায় বসেন শেহবাজ শরীফ। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা করে শেহবাজ সরকার।
ইমরান খান ছাড়াও তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) অনেক নেতাকে এমন মামলায় জর্জরিত করা হয়েছে।
২০২৩ সালের মে মাসে ইমরান খানকে স্বল্পসময়ের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তখন ক্ষোভে ফুঁসে উঠেন তার সমর্থকরা। সেনাবাহিনী এ গ্রেপ্তারের সঙ্গে জড়িত এমন অভিযোগ তুলে তারা রাওয়ালপিন্ডিতে সেনাবাহিনীর সদরদপ্তর ছাড়াও আরও কিছু অবকাঠামোতে হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর চালান।
আন্তর্জাতিক
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। এ কারণেই এমন পদক্ষেপ নিল ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপে স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।
গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গত বছর নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
এরপর বেশ কয়েকটি দেশ আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে। তবে ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র আইসিজের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার নিন্দা জানিয়েছে এবং আদালতের বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ওমরাহ পালনে ইচ্ছুকদের জন্য বিশেষ সেবা চালু মূলত, সংস্থাটির ওপর বিধিনিষেধ আরও বাড়ানো হয়েছে যাতে ইসরায়েলি নেতাদের বিচার না হয়। গত বুধবার (২০ আগস্ট) এই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও নতুন নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন। তিনি জানান, নতুন করে আইসিসির আরও দুই বিচারক ও দুই আইনজীবীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের অনুমোদনে। রুবিও এর কারণ হিসেবে এক বিবৃতিতে বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত একটি জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি। এটি যুক্তরাষ্ট্র এবং আমাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই ঘোষণায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বর্ধিত নিষেধাজ্ঞাগুলো একটি নিরপেক্ষ বিচারিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা এবং বিশ্বজুড়ে যুদ্ধাপরাধের শিকার মানুষের বিরুদ্ধে স্পষ্ট আক্রমণ। আইসিসি কোনো নিষেধাজ্ঞা, চাপ বা হুমকির তোয়াক্কা না করে কাজ চালিয়ে যাবে।