আইন-আদালত
গরমে ড্রেসকোড পরিবর্তন চেয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন

বাংলাদেশের তাপমাত্রা ক্রমে বেড়ে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে কালো কোটের কারণে আইনজীবীদের অসহনীয় গরম সহ্য করতে হয়। তাই উচ্চ তাপমাত্রার প্রেক্ষাপটে আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ড্রেসকোড নির্ধারণের জন্য প্রধান বিচারপতি বরাবর আবেদন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ই-মেইলের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব, অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, অ্যাডভোকেট নাঈম সর্দার, ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার এবং ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের পক্ষে এ আবেদন করা হয়।
আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ মূলত একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশ। বছরের প্রায় আট মাস উচ্চ তাপমাত্রা বিরাজমান থাকে। আদালতে আইনজীবীদের পরিধানের জন্য সিভিল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ রুলস ১৯৭৩ এবং আপিল বিভাগের রুলস ১৯৮৮-তে শীত ও গ্রীষ্মকালে একই ধরনের পোশাক পরিধানের কথা বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বর্তমানে প্রচলিত আইনজীবীদের পোশাকটি মূলত ব্রিটিশ ভাবধারা এবং আবহাওয়া বিবেচনায় নির্ধারণ করা হয়েছিল। সময়ের পরিবর্তনে এ অঞ্চলের আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন হওয়ায় বর্তমানে বাংলাদেশ একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশ হিসেবে পরিগণিত। কিন্তু আইনজীবীদের কল্যাণ এবং পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিবেচনায় পোশাকের কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।
আবেদনে আরও বলা হয়, এর ফলে সারাদেশের হাজার হাজার আইনজীবী প্রতি বছর মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত উচ্চমাত্রার গরমে অসহনীয়, অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন। একই সঙ্গে নিম্ন এবং উচ্চ আদালতের বিচারকরা একই ধরনের পোশাক পরায় অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে যাচ্ছেন।
সেখানে বলা হয়, করোনা মহামারির সময় প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুসারে ড্রেসকোড পরিবর্তন করা হয়েছিল এবং তাতে আদালতের বিচারকার্য বা আইনজীবীদের পেশাগত কোনো অসুবিধা হয়নি। বিষয়টি সুবিবেচনায় নিয়ে আইনজীবী এবং বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ড্রেসকোড নির্ধারণের আবেদন জানানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আইন-আদালত
লোডশেডিংয়ের শিডিউল নিয়ে হাইকোর্টের রুল

লোডশেডিংয়ের সিডিউল ২৪ঘণ্টা আগে কেন প্রকাশ করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ বা রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। সেই সাথে গ্রাম ও শহরে কেন সমানভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে না, সে ব্যাপারেও কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
সোমবার (১৭ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ ৪ সপ্তাহের জন্য এ কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেন।
জনস্বার্থে মুরাদ ভূঁইয়া নামের এক ব্যক্তির করা রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে এ নোটিশ জারি করা হয়। এতে বিবাদী করা হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিবকে।
রিটকারী আদালতকে বলেন, গরমের সময় শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে বেশি পরিমাণে লোডশেডিং হয়। এর ফলে এসব এলাকায় থাকা পোল্ট্রি খামারসহ নানা উৎপাদনমুখী শিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছিলেন, আমরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে গ্রাম ও শহরের মধ্যে কোনো বৈষম্য রাখবো না।
এজন্য দেশের সবাইকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে বলে জানান তিনি। এছাড়া সেচ উৎপাদন যাতে ব্যাহত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখার কথাও বলেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
স্ত্রীসহ বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান

ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রী মিসেস আরজুদা করিমের বিদেশ গমনে অনুমতি দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় এক মাস আগে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানা যায়, চিকিৎসা ও ওমরা হজ্ব পালনের জন্য বিদেশ গমনে অনুমতি চেয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদন করেন ওবায়দুল করিম, তার স্ত্রী আরজুদা করিম ও তার মেয়ে জেরীন করিম। শুনানি শেষে আদালত ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রীর বিদেশ গমনে অনুমতির আদেশ দেন।
এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওবায়দুল করিমসহ পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন আদালত।
আবেদনে বলা হয়, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ‘মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত’ অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গোপন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ফ্যাসিজম যত শক্তিশালী হোক মনুষ্যত্ববোধ জেগে উঠবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

রাষ্ট্র ক্ষমতায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হলেও একপর্যায়ে মানুষ যে জেগে ওঠে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় হাই কোর্টের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, মাও জেদংয়ের মতে, কোনো কোনো মৃত্যু হয়- পাহাড়ের মত ভারী, আর কোনো কোনো মৃত্যু পাখির পালকের মত হালকা। আবরারের মৃত্যু আমাদের কাছে পাহাড়ের মতো ভারী হয়ে আছে।
গোটা জাতির মূল্যবোধের শিকড়ে নাড়া দিয়েছে। আবরার ফাহাদের মৃত্যু এক্সপোজ করেছে যে- রাজনৈতিক ফ্যাসিজম কীভাবে দিনে দিনে বাড়তে পারে। একই সাথে আবরারের মৃত্যু আমাদেরকে প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে গেছে যে- ফ্যাসিজম যত শক্তিশালী হোক, মানুষের মনুষ্যত্ববোধ কখনো কখনো জেগে উঠবে।
সাড়ে পাঁচ বছর আগে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার মামলায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনের যাবজ্জীবনের রায় বহাল রেখেছে হাই কোর্ট। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি নিয়ে রোববার এ রায় দেয় বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের আপিল বেঞ্চ।
রায় ঘোষণার পর অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান বলেন, আমার পাশে আবরারের বাবা আছেন, উনি ন্যায়বিচার পেয়েছেন, গোটা জাতি ন্যায়বিচার পেয়েছে। এ রায়ের মধ্য দিয়ে সমাজে ডিসিপ্লিন আনার জন্য, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিচার বিভাগের যে ধারণা, সে ধারণাটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ রায়ের মধ্য দিয়ে সমাজে বার্তা গেল যে- আপনি যত শক্তিশালী হোন না কেন, আপনার পেছনে যত শক্তি থাকুক না কেন- সত্য এবং ন্যায়বিচার একদিন প্রতিষ্ঠিত হবে।
আদালতের রায়ের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে তিনি বলেন, “নিম্ন আদালত যে ফাইন্ডিংস দিয়েছে, এখানে ইন্টারফেয়ারের মত কিছু নেই।”
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর সন্ধ্যার পর আবরারকে শেরেবাংলা হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। কয়েক ঘণ্টা ধরে নির্যাতনের পর দোতলা ও নিচতলার সিঁড়ির মাঝামাঝি জায়গায় তাকে অচেতন অবস্থায় ফেলে যায় কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী। ভোরে চিকিৎসক এসে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবরার ফেইসবুকে তার শেষ পোস্টে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের করা কয়েকটি চুক্তির সমালোচনা করেছিলেন। বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাই যে ফেইসবুক পোস্টের সূত্র ধরে ‘শিবির সন্দেহে’ আবরারকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, তা সংগঠনটির তদন্তে উঠে এলে ১২ জনকে বহিষ্কার করা হয়।
আবরার হত্যার পর ক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে বুয়েট। ওই শিক্ষায়তনে নিষিদ্ধ হয় ছাত্র রাজনীতি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
রায়ে সন্তুষ্ট, দণ্ড দ্রুত কার্যকর চান আবরারের বাবা

হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আবরার ফাহাদের বাবা মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ বলেছেন, আমরা এ রায়ে আপাতত সন্তুষ্ট। রায়ের পরে পরবর্তী যে প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো দ্রুত সম্পন্ন করে রায় কার্যকর করা যেন হয় সেটি আমাদের প্রত্যাশা। রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে, বুয়েটের ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল রেখে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রোববার এ রায় দেন।
মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন), জেল আপিল ও আপিলের ওপর শুনানি নিয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। আজ রায় ঘোষণা করলেন হাইকোর্ট। এর পর তার বাবা এসব কথা বলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বুয়েট ছাত্র আবরার হত্যা: ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

বহুল আলোচিত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এছাড়াও ৫ আসামির যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে বি রুমি, জহিরুল ইসলাম সুমন, নূর মোহাম্মদ আজমী, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার সুমাইয়া আজিজ উপস্থিত ছিলেন।
রবিবার বেলা ১১টায় বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে রায় পড়া শুরু হয়।
এর আগে, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হল থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। এতে বলা হয়, ‘আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ করে ছাত্রশিবিরের কর্মী সন্দেহে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেন।’ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
ওই মামলায় ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের (ডেথ রেফারেন্স) জন্য বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পৌঁছায়, যেটি ডেথ রেফারেন্স হিসাবে নথিভুক্ত হয়।