কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের ঋণে ‘পে-লেটার’ সেবা চালু

জরুরি প্রয়োজনে কেনাকাটাকে আরো সহজ করে দিতে প্রথমবারের মত ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণের আওতায় ‘পে-লেটার’ নামে বিশেষ জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা যৌথভাবে চালু করল সিটি ব্যাংক ও বিকাশ। ফলে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকলেও এখন প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে বিকাশ অ্যাপ থেকেই সিটি ব্যাংকের এই বিশেষ ঋণ নিয়ে সরাসরি মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। সাত দিনের মধ্যে এই অর্থ পরিশোধ করলে গ্রাহককে কোন ইন্টারেস্ট দিতে হবে না।
আজ (সোমবার) সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিশেষ ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ ‘পে-লেটার’ এর সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর।
আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জরুরি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কেনার ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে এই পে-লেটার সেবা চালু করা হয়েছে। সারাদেশে ৬ লাখের বেশি মার্চেন্ট পয়েন্ট থেকে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে কেনাকাটা করে পে-লেটার সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবেন গ্রাহক। প্রাপ্তির যোগ্যতা সাপেক্ষে গ্রাহককে ৫০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত একটি সমন্বিত ঋণ সীমা দেয়া হবে, যার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে পে-লেটার এবং ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ উভয়ই ব্যবহার করতে পারবেন।
এই ঋণের জন্য বিবেচ্য গ্রাহক তাঁর প্রয়োজনীয় পণ্য বা সেবা নিয়ে মার্চেন্টের কিউআর কোড স্ক্যান করার পর অথবা সরাসরি মার্চেন্ট নম্বর বসিয়ে, টাকার পরিমাণ বসাবেন এবং পে-লেটার নির্বাচন করবেন। পরবর্তী স্ক্রিনে তাঁকে সাত দিনে ইন্টারেস্টবিহীন পরিশোধ অথবা ৩-৬ মাসে পরিশোধের যে কোন একটি পদ্ধতি নির্বাচন করতে হবে। সাত দিনে ইন্টারেস্টবিহীন পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহক যদি সপ্তম দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ পরিশোধ না করতে পারেন, তাহলে পে-লেটারটি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯ শতাংশ হারে ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
ছয় মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯ শতাংশ ইন্টারেস্টে প্রযোজ্য হবে। উভয়ক্ষেত্রেই ০.৫৭৫ শতাংশ ভ্যাটসহ প্রসেসিং ফি যুক্ত থাকবে।
সিটি ব্যাংক ও বিকাশের হাত ধরেই প্রথম ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ২০২১ সালে চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৮ লক্ষ বার ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ নিয়েছেন আড়াই লাখের অধিক গ্রাহক, টাকার অংকে যার পরিমাণ প্রায় ৭৫০ কোটি।
গ্রাহকের বিকাশ লেনদেন এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট পলিসির উপর ভিত্তি করে ঋণ পাওয়ার উপযুক্ততা এবং ঋণের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। এই সেবার আওতাভুক্ত হতে গ্রাহককে অবশ্যই ই-কেওয়াইসি এর মাধ্যমে নিবন্ধিত হতে হবে। গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ থেকেই তথ্য হালনাগাদের মাধ্যমে ই-কেওয়াইসি গ্রাহক হিসেবে নিবন্ধন হালনাগাদ করে নিতে পারবেন।
একজন ঋণগ্রহীতা মেয়াদ পূর্তির আগেও ঋণ পরিশোধ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে তাকে শুধুমাত্র সেই কদিনের জন্যই ইন্টারেস্ট বহন করতে হবে। অগ্রীম নিষ্পত্তির জন্যও কোনো বাড়তি খরচ হবে না। ঋণগ্রহীতাদের নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ স্মরণ করিয়ে দেয়া হবে।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণের সবচেয়ে ভালো বৈশিষ্ট্য এই যে গতানুগতিক পদ্ধতিতে ঋণ দিয়ে যে সংখ্যক গ্রাহককে ঋণ প্রদান সম্ভব তার চেয়ে কয়েক গুণ গ্রাহককে এই সুবিধার আওতায় আনা সম্ভব হয়। যে সকল জায়গায় আমাদের শাখা বা এজেন্ট পয়েন্ট নেই সে সকল গ্রামীণ এলাকার প্রান্তিক গ্রাহকদের কাছেও আমরা আমাদের ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করতে পারছি।’
এ প্রসঙ্গে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা মানুষের জন্য ব্যাংকের ঋণ সহজলভ্য করেছে বিকাশ। এই জনগোষ্ঠীর নানান রকম জরুরি কেনাকাটার প্রয়োজনকে বিবেচনায় রেখে এই যৌথ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, যা ক্যাশবিহীন লেনদেনের ইকোসিস্টেম তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। যেমন-একজন কৃষক আজ সার কিনতে এসে অর্থাভাবে জরুরী কাঁচামালের জন্য তার কৃষি কাজ বন্ধ রাখবেন না। এই সেবার ফলে তিনি কাঁচামাল হাতে পাবেন, যা তার উৎপাদনশীলতা অটুট রাখবে। পে-লেটার সেবা গ্রাহক এবং মার্চেন্টকে ডিজিটাল পেমেন্টে আরো উদ্বুদ্ধ করবে এবং অভ্যস্ততা বাড়াবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ ও হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. অরূপ হায়দার এবং বিকাশের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা আলী আহম্মেদ, প্রধান পণ্য ও প্রযুক্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আজমল হুদা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মীর নওবত আলীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অর্থসংবাদ/এমআই

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি