কর্পোরেট সংবাদ
ঈদ কেনাকাটায় বিকাশ পেমেন্টে ১৪৫০ টাকা পর্যন্ত ছাড় ও ক্যাশব্যাক
প্রতিবারের মতো এবারও গ্রাহকদের রমজান ও ঈদের কেনাকাটাকে আরো সহজ, সাশ্রয়ী ও আনন্দময় করতে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ নিয়ে এসেছে অনলাইন ও অফলাইন কেনাকাটায় আকর্ষণীয় সব ডিসকাউন্ট ও ক্যাশব্যাক অফার। সুপরিচিত ব্র্যান্ড থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনলাইন ও অফলাইন শপে পোশাক, জুতা, ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও অ্যাকসেসরিজ কেনা, পছন্দের রেস্টুরেন্টে ইফতার ও সেহরি অর্ডার, গ্রোসারি কেনা, অনলাইনে বাসের টিকেট কাটা, এমনকি সেলুন ও বিউটি পার্লারে সাজ-সজ্জায়ও বিকাশ পেমেন্টে উপভোগ করা যাবে এই ডিসকাউন্ট ও ক্যাশব্যাক অফারগুলো।
সব মিলিয়ে এই ঈদ মৌসুমে কেনাকাটায় গ্রাহকরা বিকাশ পেমেন্টে ‘E24’ কুপন ব্যবহার করে ডিসকাউন্ট, অনলাইন শপ ও ফেইসবুক পেজে ক্যাশব্যাক, অনলাইন গ্রোসারি শপ ও সুপারস্টোরে ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট কুপন, অনলাইনে বাসের টিকেট ক্রয়ে ক্যাশব্যাক সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের আওতায় পেতে পারেন সর্বোচ্চ ১,৪৫০ টাকা ডিসকাউন্ট ও ক্যাশব্যাক সুবিধা।
বিকাশ অ্যাপে কুপন কোড ‘E24’ যোগ করে পেমেন্টে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট ঈদের কেনাকাটায় নির্দিষ্ট মার্চেন্টে বিকাশ পেমেন্ট করার সময় ইংরেজিতে কুপন কোড ‘E24’ যোগ করলেই পাওয়া যাবে ১০% ডিসকাউন্ট, যা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত। এই ডিসকাউন্ট দিনে ২ বার (২০০ টাকা পর্যন্ত) এবং অফার চলাকালীন ৫ বার (৫০০ টাকা পর্যন্ত) উপভোগ করা যাবে।
যেসব মার্চেন্টে ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে-
ঈদের পোষাক — আড়ং, ইনফিনিটি, লুবনান, দেশি দশ, র নেশন, অ্যাস্টেরিয়ন, আর্টিসান, ইজি ফ্যাশন, ইয়েলো, ক্যাটস আই, প্লাস পয়েন্ট, কে ক্রাফট সহ আরো বেশকিছু পোশাকের ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউজ।
জুতা- বাটা, এ্যাপেক্স, লোটো, ভাইব্র্যান্ট, বোলিং ফুটওয়্যার, ঢাকা বুট বার্ন, বে, ওরিয়নসহ অনেকগুলো পছন্দের আউটলেট। আউটলেটে সরাসরি কেনার পাশাপাশি নির্দিষ্ট কিছু স্টোরে অনলাইনে জুতা অর্ডারেও মিলবে ডিসকাউন্ট।
রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফেতে ইফতার ও সেহরি অর্ডার-কিভা হান, সেকেন্ড কাপ কফি, পেয়ালা, নর্থ এন্ড, ইনডালজ ক্যাফে, ম্যানহাটন ফিস মার্কেট, টনি রোমাস, সিক্রেট রেসিপি, সাদিক অ্যাগ্রো, আলবাইক, চিটাগং ডাইন, ইউনি ক্যাফে, আলফ্রেডো- এর মতো ক্যাফে ও রেস্টুরেন্টে ইফতার ও সেহরি এবং খাজানা মিঠাই, মিঠাইওয়ালা, বাংলার মিষ্টি, মদীনা ডেটস এন্ড ফ্রুটস-এ সুইটমিট অর্ডারে E24 কুপন ব্যবহার করে ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে।
ইলেকট্রনিক্স ও অ্যাকসেসরিজ- মিনিস্টার, এসকোয়ার ইলেকট্রনিক্স, গ্যাজেট এন্ড গিয়ার, সিঙ্গার, এলজি বাটারফ্লাই, র্যাংগস, বেস্ট ইলেকট্রনিক্স, ট্রান্সকম ডিজিটাল সহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডের নির্দিষ্ট আউটলেট থেকে পণ্য কেনাকাটায় মিলবে ডিসকাউন্ট। পাশাপাশি, আল হারামাইন পারফিউমস, কেজেড, পারফিউম ওয়ার্ল্ড, হিজাব বুক, গীতাঞ্জলি জুয়েলার্স, জেমস গ্যালারি, কিডস এন্ড মম, কার্নেশিয়া, স্পোর্টস ওয়ার্ল্ড, টপ টেন মার্ট-এ ঈদ উৎসবের নানা অনুসঙ্গ কেনায়ও E24 কুপনটি ব্যবহার করা যাবে।
সেলুন ও বিউটি পার্লারে সাজ-সজ্জা- ঈদের সব কেনাকাটা শেষে বাকি থাকে সাজ-সজ্জা, তা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে। গালা মেকওভার স্টুডিও এন্ড সেলুন, ফারজানা শাকিলস সেলুন, হেয়ার বার, পার্সোনা, ওম্যান’স ওয়ার্ল্ড, স্টুডিও অমব্রে, জাওয়াদ হাবীব হেয়ার এন্ড বিউটি ওম্যান, রেজুভেন্যাট সহ আরো বেশকিছু সেলুন ও বিউটি পার্লারে E24 কুপন ব্যবহারে মিলবে ডিসকাউন্ট।
অনলাইন শপ ও ফেইসবুক পেজে ক্যাশব্যাক
আড়ং, পিকাবু, দারাজ, অথবা, মোনার্ক মার্ট, স্টার টেক, সেবা.এক্সওয়াইজেড, দ্বীন, সাজ.কম, তুরাগ অ্যাকটিভ, গুটিপা, প্রিস্টিন, লুনেটস সহ আরো বেশকিছু অনলাইন মার্চেন্টে থাকছে ১০% ক্যাশব্যাক, যা ক্যাম্পেইন চলাকালীন মোট ৩০০ টাকা। ঈদকে সামনে রেখে শখের পোষা প্রাণীর জন্য আমারপেট.কম, মিউ মিউ শপ, পোষাপ্রাণী.কম এবং আরবান পেট শপেও মিলবে এই ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক।
এদিকে, গ্যাজেটস বাই সাদি, গ্যাজেট ওয়্যার হাউজ বিডি, গ্রিন শপ বিডি, সুন্নাহ শপ, পিপিলিকা সহ আরো বেশকিছু ফেইসবুক পেজে থেকে বিকাশ পেমেন্টে পণ্য অর্ডারে গ্রাহক পেতে পারেন ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক।
সুপারস্টোর ও অনলাইন গ্রোসারি শপে ডিসকাউন্ট কুপন ও ক্যাশব্যাক
শীর্ষস্থানীয় সুপারস্টোর থেকে প্রয়োজনীয় কেনাকাটায় ন্যূনতম ১,৫০০ টাকা বিকাশ পেমেন্ট করে গ্রাহক পেতে পারেন ৫০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট কুপন যা দিনে ১ বার এবং অফার চলাকালীন ৩ বার (১৫০ টাকা) নিতে পারবেন। আগোরা, আলমাস সুপার শপ, বিগ বাজার, মীনা বাজার, প্রিন্স বাজার, ইউনিমার্ট, ডেইলি শপিং সহ আরো সুপারস্টোরে মিলবে এই ডিসকাউন্ট। এছাড়াও, দেশব্যাপী স্বপ্ন সুপারস্টোর থেকে দরকারি কেনাকাটায় ন্যূনতম ২,০০০ টাকা বিকাশ পেমেন্ট করলেই গ্রাহক পাবেন ১০০ টাকা ডিসকাউন্ট কুপন, যা দিনে ১ বার এবং অফার চলাকালীন ২ বার (২০০ টাকা) নিতে পারবেন।
পাশাপাশি, অনলাইন গ্রোসারি শপ- চালডাল.কম, বেঙ্গল মিট, বাজার ৩৬৫, রাজশাহী ভিত্তিক শ্রদ্ধা অনলাইন শপ, এবং ফেইসবুক ভিত্তিক নিওফার্মার্স বাংলাদেশ-এ, বিবাজার২৪.কম -এ প্রয়োজনীয় কেনাকাটায় ন্যূনতম ৩০০ টাকা বিকাশ পেমেন্ট করলেই গ্রাহক পাচ্ছেন ৫% ক্যাশব্যাক, যা অফার চলাকালীন সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।
অনলাইনে বাসের টিকেটে ক্রয়ে ক্যাশব্যাক ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার জন্য যাত্রি (Jatri) থেকে অনলাইনে বাসের টিকেট কিনে ন্যূনতম ৮০০ টাকা বিকাশ পেমেন্টে পাওয়া যাবে ১০% ক্যাশব্যাক, যা ক্যাম্পেইন চলাকালীন ১০০ টাকা পর্যন্ত।
ক্যাম্পেইনভেদে বিকাশ অ্যাপ, পেমেন্ট গেটওয়ে অথবা *247# ডায়াল করে সফলভাবে পেমেন্টের ক্ষেত্রে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহকরা। সবগুলো পেমেন্ট ক্যাম্পেইন চলবে ঈদের দিন পর্যন্ত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বরগুনায় প্রান্তিক মানুষের মাঝে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ
বরগুনা জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার নিম্ন আয়ের প্রান্তিক মানুষদের মাঝে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুন:অর্থায়ন তহবিল কর্মসূচির আওতায় প্রান্তিক মানুষের আর্থিক অন্তর্ভূক্তি নিয়ে মতবিনিময় সভা ও ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে ১০ টাকার হিসাবধারী ৬৯ জন গ্রাহকের নিকট এই ঋণের চেক হস্তান্তর করা হয়। এই অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বরগুনার আরডিএফ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্টের অতিরিক্ত পরিচালক সোহেলী আফরীন। এতে সভাপতিত্ব করেন এনআরবিসি ব্যাংকের ইসলামিক ব্যাংকিং ডিভিশন ও বরিশাল-খুলনা জোনের প্রধান এসইভিপি একেএম রবিউল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক দেবাশীষ রায়, মাইক্রো ফাইন্যান্স ডিভিশনের প্রধান মো. রমজান আলী ভূইয়াঁ, সোনালী ব্যাংকের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. সেলিম হায়দার, এনআরবিসি ব্যাংকের বরিশাল শাখার ম্যানেজার কৃষিবিদ মো. আব্দুল হালিম, বরগুনা শাখার ম্যানেজার ও এরিয়া ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেন, বরিশাল-পিরোজপুর এরিয়া ইনচার্জ সৈয়দ জাহিদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় ও ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে ১৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের মাঝে প্রকাশ্যে বিনাজামানতের এ ঋণ বিতরণ করে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি এনআরবিসি ব্যাংকের ২৩ জন গ্রাহককের ঋণের চেক তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংকের ৭ জন, অগ্রণী, বাংলাদেশ কৃষি ও ইসলামী ব্যাংকের ৫ জন করে, ইউসিবি, উত্তরা, রূপালী, জনতা, আল আরাফাহ, পূবালী ও ব্র্যাক ব্যাংকের ২ জন করে গ্রাহকের হাতে চেক হস্তান্তর করা হয়। গ্রাহকদের সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ লাখ ঋণ বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক সোহেলী আফরীন বলেন, দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদেরকে অল্প টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়ে ব্যাংকিং সেবা গ্রহণের সুযোগ অবারিত করেছে। খুব সাধারণ তথ্য দিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ঋণ সুবিধা পাচ্ছেন। জামানত লাগছে না, অতিরিক্ত কাগজপত্র লাগছে না। এর সুফল অর্থনীতি পাচ্ছে, দেশ পাচ্ছে। আমরা চাই আজকের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা একসময় বড় উদ্যোক্তা হয়ে গড়ে উঠবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক দেবাশীষ রায় বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য গ্রাহকের সমস্যা সমাধান করা। গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে আমরা চায় অর্থের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা। দেশের একটি মানুষও ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকবে না- সেই লক্ষেই আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এনআরবিসি ব্যাংকের একেএম রবিউল ইসলাম বলেন, দেশের গণমানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। প্রত্যন্ত গ্রামের প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক, জেলে, কামার, কুমার, অতি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের মাত্র ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়ে তাদের মাঝে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। এই প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে তহবিল গঠন করেছে সেই তহবিল থেকে এ পর্যন্ত এনআরবিসি ব্যাংক ৯৩ কোটি টাকা যা ৩ হাজার উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ও সহযোগিতায় এনআরবিসি ব্যাংক প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে যাবে।
এনআরবিসি ব্যাংকের মো. রমজান আলী ভূইয়াঁ বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যে সুযোগ দিয়েছে সেই সুযোগ ব্যবহার করে মানুষকে কিভাবে সহায়তা করা যায় সেই কাজ করছে ব্যাংক। আমাদের লক্ষ্য দেশের অর্থনীতিকে জাগরিত করা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে কনকর্ড আর্কিটেকচারের চুক্তি
বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সাথে চুক্তি সই করেছে কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোর লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী, প্রাইম ব্যাংকের কার্ডধারীরা কনকর্ড আর্কিটেক্টস অ্যান্ড ইন্টেরিয়র ডেকর লিমিটেড থেকে ডিজাইন কনসালটেন্সি সেবা এবং এক্সিকিউশনে চমৎকার অফার উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও পরিবারসহ ফ্যান্টাসি কিংডম এবং ফয়েজ লেক রিসোর্টে থাকার জন্য পাবেন বিশেষ ছাড়।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. নাজিম এ চৌধুরী এবং কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোর লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার অনুপ কুমার সরকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- প্রাইম ব্যাংক পিএলসির হেড অব লায়াবিলিটি মামুর আহমেদ; হেড অফ কাস্টমার প্রোপসিশন হোসাইন মোহাম্মদ জাকারিয়া এবং কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোরের ম্যানেজার- সেলস ও মার্কেটিং মো.নাজমুল ইসলাম (তানিম); সিনিয়র এক্সিকিউটিভ- ব্র্যান্ড মার্কেটিং মো.মাজাহার আলী হিমুসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করলো সাউথইস্ট ব্যাংক
কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি। তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র- “কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি” “কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়” এবং “কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ”-এর জন্য এ সহায়তা প্রদান করা হয়।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে “মৌসুমি” এনজিওর মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকদের হাতে এই আর্থিক সহায়তা তুলে দেন। বিশেষ তহবিলের মাধ্যমে প্রদত্ত এই সহায়তা প্রান্তিক কৃষকদের উন্নয়নে ব্যাংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
সাউথইস্ট ব্যাংক “মৌসুমি” এনজিওর সাথে সমন্বয় করে এই সহায়তা প্রেরণ করেছে। সহায়তাপ্রাপ্ত কৃষকদের পাশাপাশি “মৌসুমি” এনজিওর চিফ এক্সিকিউটিভ মোহাম্মদ হোসেন শাহিদ ইকবাল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাছুম উদ্দিন খান ও আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এভারকেয়ার হাসপাতালে ১১০০ হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
বন্দরনগরীর সর্ববৃহৎ হাসপাতাল এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রাম ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি বা স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। এই সাফল্য চট্টগ্রামসহ আশপাশের অঞ্চলের মানুষের জন্য বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে এভারকেয়ার হাসপাতালের প্রচেষ্টার প্রমাণস্বরূপ। সাফল্য উদযাপনে হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে একটি প্রেস ইভেন্ট আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডাঃ শেখ মোহাম্মদ হাছান মামুন; হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ জহির উদ্দিন মাহমুদ ইলিয়াছ; হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ তারিক বিন আব্দুর রশিদ ও এভারকেয়ার হাসপাতালের চিফ অপারেটিং অফিসার সামির সিং।
অনুষ্ঠানে এনজিওপ্লাস্টি/স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং হৃদরোগের চিকিৎসায় এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের সক্ষমতা সম্পর্কে চিকিৎসাবৃন্দ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত হৃদরোগীরা এভারকেয়ার হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা সেবা পাওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন ।
এ সময় এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের চিফ অপারেটিং অফিসার সামির সিং বলেন, “আমরা ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি/ স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরে গর্বিত। এই মাইলফলকটি বিশ্বমানের কার্ডিয়াক যত্ন প্রদানের জন্য আমাদের অটল প্রতিশ্রুতি এবং আমাদের অত্যন্ত দক্ষ চিকিৎসা দলের উৎসর্গকে প্রতিফলিত করে। এভারকেয়ারে রোগীর নিরাপত্তা এবং ক্লিনিকাল শ্রেষ্ঠত্ব আমরা যা কিছু করি তার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে এবং আমরা স্বাস্থ্যসেবার সর্বোচ্চ মান সহ সেবা চালিয়ে যাবো।
প্রফেসর ডাঃ শেখ মোহাম্মদ হাছান মামুন বলেন, “এই অর্জন আমাদের দক্ষতা ও ডেডিকেশনের প্রমাণস্বরূপ। ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর জীবন পরিবর্তন করতে পেরে আমরা গর্বিত।”
ডাঃ জহির উদ্দিন মাহমুদ ইলিয়াছ বলেন, “আমাদের পেশেন্ট-ফার্স্ট কর্মপ্রক্রিয়া এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসায়ও আমরা অসাধারণ সাফল্য নিশ্চিতে সক্ষম হয়েছি। এই অর্জন আমাদের প্রতি রোগীদের আস্থার প্রতিফলন বলে আমি মনে করি।”
ডাঃ মোঃ তারিক বিন আব্দুর রশিদ বলেন, “এই অর্জন আমাদের সহকর্মীদের ভবিষ্যতে আরও ভালো করার মনোবল জোগাবে বলে আমার বিশ্বাস। আমরা আমাদের দক্ষতা আরও বাড়াতে এবং স্বাস্থ্য চাহিদা পূরণে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছি।”
সম্প্রতি সংযুক্ত আধুনিক প্রযুক্তির আইভিইউএস ও এফইআর মেশিনের সাহায্যে ও দক্ষ মেডিকেল টিম নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রাম ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিতে ধারাবাহিকভাবে অগ্রগতি সাধন করছে এবং চট্টগ্রামের হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে।
উল্লেখ্য, এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম বন্দরনগরীর সর্বপ্রথম ৪৭০ শয্যাবিশিষ্ট মাল্টি-ডিসিপ্লিনারী সুপার-স্পেশিয়ালিটি টারশিয়ারি কেয়ার হসপিটাল। এখানে আছে ২৪/৭ জরুরী বিভাগ, সর্বাধুনিক আইসিইউ সেবা এবং ২৭টি বিশেষ ও উপ-বিশেষ বিভাগ, যা গোটা অঞ্চলের ধারণক্ষমতার শূন্যস্থান পূরণে সক্ষম। প্রায় ৪ লক্ষ ৯২ হাজার বর্গফুট আয়তনের উপর নির্মিত এই হসপিটালের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ মেডিকেল সেবা ও পাঁচ শতাধিকেরও বেশি মেডিকেল প্রোফেশনাল চট্টগ্রামের সকল স্তরের রোগীদের সর্বোচ্চ মানের সেবা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
জাতীয়তাবাদী ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি
বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে কর্মরত জাতীয়তাবাদী আদর্শের কর্মকর্তাদের নিয়ে ৫ সদস্যের জাতীয়তাবাদী ‘ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে জনতা ব্যাংকের মো. ইকবাল হোসেনকে আহ্বায়ক ও সোনালী ব্যাংকের মো. মোস্তাফিজুর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় জাতীয়তাবাদী আদর্শের কর্মকর্তাদের নিয়ে এই আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্যান্যরা হলেন- যুগ্ম আহবায়ক মো. রফিকুল ইসলাম (রূপালী ব্যাংক), যুগ্ম আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া (সোনালী ব্যাংক) ও যুগ্ম আহবায়ক রাশেদুল হাসান (অগ্রণী ব্যাংক)।
এমআই