পুঁজিবাজার
সোনালী লাইফের বিদায়ী চেয়ারম্যান গোলাম কুদ্দুসসহ তিনজনের ব্যাংক হিসাব জব্দ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির তিনজনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। ব্যাংক হিসাব জব্দ হওয়া ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও সদ্যবিদায়ী চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস, তাঁর আগের চেয়ারম্যান নূর ই হাফজা এবং বরখাস্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মীর রাশেদ বিন আমান।
বিএফআইইউ সম্প্রতি দেশের সব ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়ে আলোচ্য তিন ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে বলেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২০১২ এর (২৩)( ১) (গ) ধারার ক্ষমতাবলে এ চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, কোম্পানিটির এ তিন ব্যক্তির নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেসব হিসাবের লেনদেন ১৫ দিন অবরুদ্ধ থাকবে। ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত তাঁদের ব্যাংক হিসাবের বিবরণী বিএফআইইউর কাছে দাখিল করতে বলা হয়েছে ব্যাংকগুলোকে।
মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস গত ১৮ জানুয়ারি সোনালী লাইফের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়ান। এরপর নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে আসেন স্বতন্ত্র পরিচালক কাজী মনিরুজ্জামান। মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের আগে চেয়ারম্যান ছিলেন নূর ই হাফজা।
এদিকে আইন লঙ্ঘন করে আর্থিক অনিয়মের মাধ্যমে গ্রাহকের স্বার্থহানি এবং কোম্পানির অর্থ আত্মসাৎ সংক্রান্ত ১৪টি অভিযোগ তদন্তের জন্য বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বিমা কোম্পানিটিতে গত ৩১ ডিসেম্বর নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান হুদা ভাসী চৌধুরী অ্যান্ড কোম্পানিকে নিয়োগ দেয়।
হুদা ভাসী চৌধুরী অ্যান্ড কোম্পানি গত ২৩ জানুয়ারি আইডিআরএর কাছে এক আবেদনে জানায়, কার্যপরিধি অনুযায়ী তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য–উপাত্ত সরবরাহ করা হচ্ছে না এবং কোম্পানির কম্পিউটার বেজ অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমে প্রবেশাধিকার দেওয়া হচ্ছে না। সরবরাহকৃত ফটোকপির যথার্থতা যাচাইয়ের জন্য মূল দলিলপত্রও দেওয়া হচ্ছে না এবং তদন্তকার্য পরিচালনায় পর্ষদ আশানুরূপ সহযোগিতা করছে না।
আইডিআরএ গত জানুয়ারিতে এক চিঠিতে সোনালী লাইফকে জানিয়েছে, তাদের কাছে তথ্য রয়েছে যে কোম্পানির স্থায়ী হিসাবের (এফডিআর) বিপরীতে সাউথ বাংলা ব্যাংকে হিসাব খোলা এবং ওই হিসাব থেকে ৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ও একই ব্যাংকে আরেক সঞ্চয়ী হিসাব থেকে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা তুলে নিয়ে ৪ জন পরিচালকের শেয়ার কেনার মূল্য পরিশোধ করা হয়েছে।
সংস্থাটির কাছে আরও তথ্য রয়েছে, ২০২২ সালে কোম্পানির পর্ষদে পারিবারিক কর্তৃত্ব বজায় রাখার লক্ষ্যে একই পরিবারের ৪ জন সদস্যের নামে বিপুলসংখ্যক শেয়ার বিনা মূল্যে হস্তান্তর করা হয়। ২০২৩ সালে চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ড্রাগন সোয়েটারের জন্য প্রতি মাসে ৩ কোটি টাকা কোম্পানির হিসাব থেকে জনতা ব্যাংকে পরিশোধ করেন।
এ ছাড়া মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের মালিকানাধীন ইম্পিরিয়াল ভবন সোনালী লাইফের জন্য কেনার নাম করে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ১৫২ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পাশাপাশি এর বিপরীতে ৩ বছরে প্রায় ১৫ কোটি টাকার বেশি সুদও নেওয়া হয়।
আইডিআরএর চিঠিতে আরও বলা হয়, মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের মালিকানাধীন ইম্পিরিয়াল ভবন কেনার জন্য ৩৫০ কোটি টাকায় সমঝোতা চুক্তি হয়। আইডিআরএর অনুমতি ছাড়াই দুই বছরে ইম্পিরিয়াল ভবনের মূল্য বাবদ মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ৫৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা নেন। একই সময়ে কোম্পানির তহবিল থেকে মোট ৬১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা সরিয়ে নেওয়া হয় মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে।
কোম্পানির পরিচালকেরা অবৈধভাবে মাসিক বেতন–ভাতা বাবদ নিয়েছেন ৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আইডিআরএর নির্দেশনা অমান্য করে মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের জন্য ১ কোটি ৭০ লাখ টাকায় কেনা হয় বিলাসবহুল অডি গাড়ি। পরিচালকেরা কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশের অতিরিক্ত লভ্যাংশ গ্রহণ করেন। গোলাম কুদ্দুসের বিদেশে চিকিৎসার যাবতীয় খরচ এবং নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ভ্রমণ ও শপিং খরচ, বিদেশে পড়ালেখার খরচ অবৈধভাবে কোম্পানির তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়।
কোম্পানির পরিচালক শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল ব্যক্তিগত অফিস পরিচালনা করেন সোনালী লাইফের ভেতরে। তিনি গ্রুপ বিমা পলিসি থেকে বড় অঙ্কের কমিশন নেন। তিনি ঋণখেলাপি হওয়ার কারণে ২০২০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর সোনালী লাইফের পরিচালক পদ থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু এরপর পরিচালক না হয়েও পর্ষদ সভায় অংশ নেন এবং সম্মানী-বোনাসসহ সব সুবিধা ভোগ করেন।
সোনালী লাইফ ২০১৩ সালে নিবন্ধন পাওয়া একটি নতুন প্রজন্মের জীবনবিমা কোম্পানি, যার ২০৫টি শাখা আছে। এর ৭ লাখের বেশি বিমা গ্রাহক রয়েছে। এজেন্ট আছে ৩০ হাজারের মতো। কোম্পানিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী সংখ্যা প্রায় ৮০০।
এদিকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কোম্পানির করা এক মামলায় ১৩ মার্চ থেকে কারাগারে রয়েছেন মীর রাশেদ বিন আমান। মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও মীর রাশেদ বিন আমান সম্পর্কে শ্বশুর-জামাতা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
প্রাইম ব্যাংকের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রাইম ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং বাকীটা ২ দশমিক ৫০ শতাংশ বোনাস।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যাংক সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর ৪ টাকা ২৫ পয়সা ছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪ টাকা ৭ পয়সা।
আগামী ৫ মে সকাল ১১ টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে ব্যাংকটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ এপ্রিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লিন্ডে বাংলাদেশের চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪০০ শতাংশ নগদচূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গতবছরের ৪ সেপ্টেম্বর লিন্ডে বিডির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪১০০ শতাংশ অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল, যা ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। চূড়ান্ত লভ্যাংশ নিয়ে কোম্পানিটি মোট ৪৫০০ শতাংশ লভ্যাংশ দিচ্ছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি এক্সট্রা-অর্ডানারি আয়সহ শেয়ার প্রতি আয় (EPS) করেছে ৪২১ টাকা ৯৪ পয়সা। এ সময়ে মূল ব্যবসা থেকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৪ টাকা ৯২ পয়সা, যা আগের বছর ১৫ টাকা ২ পয়সা ছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২৯ টাকা ৩৪ পয়সা
আগামী ২৯ মে সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে ব্যাংকটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ এপ্রিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২৪টি কোম্পানির ১৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) কোম্পানিগুলোর মোট ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৭৭ টি শেয়ার ৬১ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৯ কোটি ৫৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে সিঙ্গার বিডির ৩ কোটি ৬২ লাখ টাকার , দ্বিতীয় স্থানে ট্রাস্ট ব্যাংকের ৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে লাভেলোর ৩ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ফান্ডটির ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ০৬ শতাংশ কমেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্সের শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ কমেছে। আর এ তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ইসলামিক ফাইন্যান্সের দর কমেছে ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে- উত্তরা ফাইন্যান্সের ৩.৩৩ শতাংশ, পি এইচ পি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৩.২৩ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ৩.০৯ শতাংশ, লিন্ডে বাংলাদেশের ৩.০১ শতাংশ, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্কের ৩.০০ শতাংশ, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ২.৯৭ শতাংশ এবং প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ২.৯৪ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে এস আলম কোল্ড

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলসের ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ, এস্কয়ার নিটের ৬ দশমিক ০৬ শতাংশ, ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ ও ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ দশমিক ৪১ শতাংশ দর বেড়েছে।
কাফি