জাতীয়
স্বাধীনতা দিবসে নৌবাহিনীতে অনারারি সাব লেফটেন্যান্ট কমিশন প্রদান

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৭ জন মাস্টার চিফ পেটি অফিসার (এমসিপিও) পদমর্যাদার জুনিয়র কমিশন্ড অফিসারকে তাদের কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ মাস্টার চিফ পেটি অফিসার (এমসিপিও) থেকে অনারারি সাব লেফটেন্যান্ট পদে কমিশন প্রদান করা হয়েছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৭ জন মাস্টার চিফ পেটি অফিসার (এমসিপিও) থেকে অনারারি সাব লেফটেন্যান্ট পদে পদোন্নতি প্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মোহাম্মদ এয়ার উল্লাহ, মোহাম্মদ রেজাউল করিম, আব্দুল্লা আল মুজাম্মেল, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন এবং মোহাম্মদ ছলিম উল্যাহ মজুমদার।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এ অনারারি কমিশন ২৬ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।
কাফি

জাতীয়
রিজার্ভ চুরির ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত: সিআইডি

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি (আরসিবিসি) ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আদালতের মাধ্যমে সিআইডি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করেছে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের হিসাবে রাখা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ১০১ মিলিয়ন ডলার জাল সুইফট বার্তার মাধ্যমে চুরি হয়। এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় পাঠানো প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার সন্দেহজনক মনে হওয়ায় ফেরত আসে। তবে বাকি ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) মাকাতি সিটির জুপিটার শাখার কয়েকটি ভুয়া হিসাবে জমা হয়।
পরে এই অর্থ বিভিন্ন ক্যাসিনোর মাধ্যমে পাচার হয়ে যায়। ঘটনাটি ইতিহাসের অন্যতম বড় সাইবার ডাকাতি হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ঘটনায় মামলা দায়ের করে এবং ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশে তদন্ত শুরু হয়। ফিলিপাইনের আদালতে আরসিবিসি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক মায়া ডিগুইটো মানি লন্ডারিংয়ের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন।
জাতীয়
সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত

সিলেট নগরীসহ আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। হঠাৎ ভবন দুলে ওঠায় মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪ দশমিক।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টা ১৯ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। নগরীর বিভিন্নস্থানে কয়েক সেকেন্ডের জন্য দুলুনি টের পেয়ে অনেকে তড়িঘড়ি করে ঘরবাড়ি ও অফিস থেকে বের হয়ে আসেন।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানায়, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলা। তবে এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজীব হোসাইন।
ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞদের মতে, রিখটার স্কেলে ৪ মাত্রার ভূমিকম্পকে তুলনামূলকভাবে হালকা ধরনের বলা হয়। এতে সাধারণত বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি থাকে না, তবে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবন বা দুর্বল কাঠামোয় সামান্য ক্ষতি হতে পারে।
জাতীয়
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিদেশে সম্পদ অর্জনের ২৩ বস্তা আলামত জব্দ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের সঙ্গে সম্পর্কিত ২৩ বস্তা আলামত উদ্ধার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার ( ২১ সেপ্টেম্বর) ভোরে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানাধীন শিকলবাহা এলাকার সিকদার বাড়ি থেকে এসব নথি জব্দ করা হয়।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ঋণের নামে অর্থ আত্মসাতের একটি মামলায় রিমান্ডে থাকা দুই আসামি উৎপল পাল ও আব্দুল আজিজের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়। উদ্ধারকৃত বস্তাগুলোতে জাবেদের বিদেশে সম্পদ অর্জনের নথি, বিল পরিশোধের তথ্য এবং ভাড়া আদায়ের বিভিন্ন ডকুমেন্ট রয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক।
এর আগে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর দুদক সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী উৎপল পাল ও আব্দুল আজিজকে গ্রেফতার করে। পরদিন তাদের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবিএল) থেকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মশিউর রহমান জানান, জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা জানান যে, অনেক নথিপত্র গায়েব করা হয়েছে এবং সেগুলো জাবেদের স্ত্রী রুকমিলা জামানের গাড়িচালক ইলিয়াসের বাসায় রাখা ছিল। গত শুক্রবার সেখানে অভিযান চালানো হলেও, দুদক দল পৌঁছানোর আধা ঘণ্টা আগে আলামতগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। পরে একটি ছোট বাসা থেকে ২৩ বস্তা আলামত জব্দ করা সম্ভব হয়।
মশিউর রহমান আরও বলেন, জব্দ করা বস্তাগুলোর মধ্যে কিছু খুলে দেখা গেছে, সেগুলোতে বিদেশে সম্পদ ক্রয় সংক্রান্ত পেমেন্ট, বাড়ি ভাড়া আদায়ের তথ্য, বিভিন্ন বিল পরিশোধ ও কোর্টের আদেশ সম্পর্কিত ডকুমেন্টস রয়েছে। তিনি জানান, এখনও সব বস্তার নথি পর্যালোচনা করা সম্ভব হয়নি, তবে কাজ চলছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতার উৎপল আরামিট গ্রুপের এজিএম হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে জাবেদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে বিদেশে সম্পদ ক্রয় ও দেখাশোনার দায়িত্বে ছিলেন। দেশ থেকে দুবাই হয়ে যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার প্রক্রিয়ার মূল হোতা হিসেবে কাজ করতেন তিনি। অন্যদিকে, আব্দুল আজিজ আরামিট থাই অ্যালুমিনিয়ামের এজিএম হিসেবে জাবেদের সম্পত্তি কেনাবেচা, ভাড়া ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
এর আগে, গত ২৪ জুলাই দুদকের উপ-পরিচালক মশিউর রহমান বাদী হয়ে সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদ ও তার স্ত্রী রুকমিলা জামানসহ ৩১ জনকে আসামি করে মামলাটি করেছিলেন। মামলায় ইউসিবিএল ব্যাংকের পরিচালক আসিফুজ্জামান চৌধুরী (৪৬), জাবেদের বোন রোকসানা জামান চৌধুরী (৫৬) এবং ইউসিবিএল ব্যাংকের সাবেক পরিচালক বশির আহমেদকে (৫৫) আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদের মালিকানাধীন আরামিট গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে খুলে দেওয়া হয় পাঁচটি নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান-ভিশন ট্রেডিং, আলফা ট্রেডার্স, ক্ল্যাসিক ট্রেডিং, মডেল ট্রেডিং ও ইম্পেরিয়াল ট্রেডিং। এরপর ইউসিবিএল ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাখায় এসব প্রতিষ্ঠানের নামে হিসাব খুলে গম, ছোলা, হলুদ ও মটর আমদানির নামে ২৫ কোটি টাকার টাইম লোন (নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য নেওয়া ঋণ যা কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়) অনুমোদন করানো হয়। ব্যাংকের নিজস্ব ‘ক্রেডিট কমিটি’র ১৭টি নেতিবাচক পর্যবেক্ষণ উপেক্ষা করে ২০২০ সালের ৮ মার্চ পরিচালনা পর্ষদ ওই ঋণ অনুমোদন দেয়। এরপর সেই টাকা ভাগ করে একই ব্যাংকে খোলা চারটি হিসাব নম্বরে স্থানান্তর করে পাচার করা হয়।
জাতীয়
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
সফরসূচি অনুযায়ী, তিনি ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে পৌঁছাবেন এবং ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। এরপর ২ অক্টোবর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে থাকছেন চারজন রাজনৈতিক নেতা- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।
এর আগে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা বিগত এক বছরে দেশে সংঘটিত সংস্কার এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরবেন।
এ ছাড়া আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতির সভাপতিত্বে ‘হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য সিচুয়েশন অব রোহিঙ্গা মুসলিমস অ্যান্ড আদার মাইনোরিটিজ ইন মিয়ানমার’ শীর্ষক এক উচ্চপর্যায়ের সভায়ও অংশ নেবেন।
জাতীয়
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানিই বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথ দেখাবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশকে এখনই পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের দিকে অগ্রসর হতে হবে, যাতে দেশ টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন পথে এগিয়ে যেতে পারে।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বার্তায় তা জানানো হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে তিনি অ্যানথ্রোপোসিন ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান কার্ল পেজ ও সহকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল আলোচনায় বলেন, বাংলাদেশ দীর্ঘদিন জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল থাকার সামর্থ্য রাখে না। তাই পরিচ্ছন্ন জ্বালানির বিকল্প, যেমন সৌরবিদ্যুৎ ও বার্জ-ভিত্তিক পারমাণবিক চুল্লি, গ্রহণ করা এখন সময়ের দাবি।
কার্ল পেজ বলেন, পারমাণবিক শক্তি এখন বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কাছে নিষিদ্ধ নয়। ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশ ইতোমধ্যেই এ প্রযুক্তি গ্রহণ করে তাদের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে। তিনি বাংলাদেশকে উদীয়মান প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রতি একটি নতুন জাতীয় বিদ্যুৎ নীতি প্রণয়ন করেছে, যেখানে সৌর জ্বালানির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, পারমাণবিক বিকল্প গ্রহণের আগে কঠোর গবেষণা ও সম্ভাব্যতা যাচাই অপরিহার্য।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, বিশ্বের ঘনবসতিপূর্ণ ও জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি হিসেবে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল থাকার সামর্থ্য রাখে না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের এখনই বড় আকারে সৌরবিদ্যুৎসহ পরিচ্ছন্ন জ্বালানির বিকল্পগুলোকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার সময় এসেছে।
এসময় গুগলের সহ–প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজের ভাই কার্ল পেজ পরবর্তী প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি ও হাইব্রিড সিস্টেমের সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এসব প্রযুক্তি নির্ভরযোগ্য ও শূন্য–কার্বন বিদ্যুৎ সরবরাহে সক্ষম।
সভায় উপস্থিত ছিলেন— বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং সরকারের সিনিয়র সচিব ও এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ।