রাজনীতি
বাংলাদেশকে পিছিয়ে নিতে অনেকেই চেষ্টা করছেন: সালমান এফ রহমান
এ দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ, এ দেশ বাঙালিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশ। এ দেশকে পিছিয়ে নিতে অনেকেই চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র কোনো দিনও বাস্তবে পূরণ হবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সালমান এফ রহমান বলেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যার পর দেশবিরোধীরা ভেবেছিল বাংলাদেশ নামক দেশের মৃত্যু হবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরেও রাজাকাররা দেশের কিছুই করতে পারেনি। কারণ দেশের হাল ধরেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা। তারই নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন। এককথায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার প্রতিচ্ছবি হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমি যখন নির্বাচনে আসি দোহার-নবাবগঞ্জবাসীকে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আজ সব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের পথে। আগামী ৫ বছরে এই দুই উপজেলায় যেসব উন্নয়ন হবে, আশা করি আগামীতে এখানে উন্নয়নের আর কোনো চাহিদা থাকবে না। এই দুই উপজেলা হবে বাংলাদেশের স্মার্ট উপজেলা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চায় জামায়াতে ইসলামী
জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ চায় বলে জানিয়েছেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক আব্দুল হালিম।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হওয়া আলোচনা সভায় তিনি এ কথা জানান।
আব্দুল হালিম বলেন, পতিত আওয়ামী লীগ একেক দিন একের রুপে ষড়যন্ত্র করছে। তাদের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বিগত ১৫ বছরে জামায়াতের ১১ জন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে, ৩০ জন ক্রসফায়ারের শিকার হয়েছেন, ১ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সব দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের এই নেতা বলেন, সম্মিলিত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে দলটির পতন হয়েছে। এখন জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নির্বাচন জরুরি বলে দাবি করেছেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল।
আব্দুল হালিম বলেন, যত দ্রুত সম্ভব মৌলিক সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন দেবে বলে প্রত্যাশা জামায়াতের।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত রয়েছেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই: আমীর খসরু
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সময় এসেছে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করার। সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এলডিপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও জাতীয় কাউন্সিল উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, জেলে যাওয়ার আশঙ্কা সবসময় থাকতো। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনের নজরদারিতে থাকতাম। এখন একটু রাতে ঘুমাতে পারছি।
বর্তমান সরকারের সংস্কার প্রসঙ্গে বলেন, যারা সংস্কারের নতুন নতুন কথা বলছেন, বিএনপির কাছে এসব কিছু নতুন না। সংস্কারের ৩১ দফা অনেক আগেই বিএনপি ঘোষণা করেছে। যা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সংস্কার সম্ভব।
এ সময় উপস্থিত সবাইকে আহ্বান জানান, যে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হয়েছে, তা ধরে রাখার।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক আব্দুল হালিম, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ অনেকে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে চব্বিশের গণবিপ্লব: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে চব্বিশের গণবিপ্লব। এই গণবিপ্লবের চেতনাকে পাশ কাটিয়ে আমাদের দল এবং কোনো দল যেন ভিন্ন পথে হাঁটার চিন্তা না করে। যারাই হাঁটবেন তাদেরই স্বৈরাচারের রাস্তা ধরতে হবে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে গাজীপুরের চৌরাস্তা এলাকায় একটি কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা জামায়াতের উদ্যোগে রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নিজের দল এবং সকল রাজনৈতিক দলকে সতর্ক করে জামায়াত আমির বলেন, জনগণের চেতনার বিপক্ষে আমরা যেন না দাঁড়াই। রাজনীতিতে বলা হয়- ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়।’ কিন্তু বাংলাদেশের ৫৩ বছর ইতিহাসে রাজনীতিবিদরা এই স্লোগান প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। বর্তমান প্রজন্ম আর এই ব্যর্থতা দেখতে প্রস্তুত নয়। তারা চায়, রাজনীতিবিদদের সফল হতেই হবে। জাতির সঙ্গে দেওয়া সব কমিটমেন্ট অবশ্যই তাদের রক্ষা করতে হবে। এ জন্য আমাদের বার্তা পরিষ্কার। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে ২৪ এর গণবিপ্লব।
জাতি-ধর্ম-দল-মত নির্বিশেষে বাংলাদেশ সবার উল্লেখ করে জামায়াতের আমির বলেন, প্রিয় দেশ শান্তিতে থাকবে, সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত থাকবে, মানুষের মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত হবে, প্রতিটি নাগরিক মর্যাদাবান নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে স্বস্থিবোধ করবেন। আমরা চাই দেশে-প্রবাসে যারাই আছেন, তারা একজন গর্বিত বাংলাদেশি হিসেবে যেন নিজের পরিচয় সানন্দে প্রকাশ করতে পারেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমাদেরকে অবশ্যই জনগণের পক্ষে শক্তভাবে দাঁড়াতে হবে। যদি জনগণের মধ্য থেকে কোনো একটি বিশেষ মহল জাতিকে প্রতারণা ও ধোকা দিতে আসলে তাদেরকে প্রতিহত করা হবে।
জাতীয় সংকটে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, দেশের মৌলিক স্বার্থে দলগুলোর মধ্যে কোনো ধরনের বিভাজন জাতি কামনা করে না। সংকট এসেছে, সংকট আছে, সংকট থাকবে। সব জাতীয় সংকট ঐক্যবদ্ধভাবে এ জাতি মোকাবিলা করবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
নির্বাচনের জন্য জনগণ অনন্তকাল অপেক্ষা করবে না: গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, নতুন নতুন সংস্কারের প্রয়োজন নেই। কারণ জনগণ নির্বাচনের জন্য অনন্তকাল অপেক্ষা করবে না। শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর নয়াপল্টনে এক পরিচিতি সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, মূল ইস্যু থেকে সরে এসে অন্যান্য ইস্যু নিয়ে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। সবকিছু নিয়ে কাজ করতে চাইলে কোনোটাই সফল হবে না।
তিনি বলেন, বিএনপির ৩১ দফায় সংস্কারের রূপরেখা রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার হতে হবে। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনীতিবিদদেরই সমাধান করা দরকার। এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কারও কারও কথায় শঙ্কা তৈরি হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপি নেতা বলেন, ওয়ান ইলেভেনের বিরাজনীতিকরণের চক্রান্ত এখনো চলমান রয়েছে। কাউকে বিতাড়িত করে নয়, রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করতে হয়।
রাজনীতিকে আদালতে টেনে নিয়ে যাওয়ার কালচার চলছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, শুধুমাত্র ছাত্ররা আপনাদের ক্ষমতায় আনেনি। এই সরকার সবার আন্দোলনের ফসল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
শুধু ছাত্রলীগ নয়, আ.লীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে: মামুনুল হক
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, অন্তবর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানাই, সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে তারা প্রমাণ করেছে, আওয়ামী লীগ এবং তার রাজনীতি ছিল সন্ত্রাসনির্ভর রাজনীতি। আমরা বলতে চাই- শুধু ছাত্রলীগ নয়, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগকেও বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে লক্ষ্মীপুর শহরের উত্তর তেমুহনীর লিল্লাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে খেলাফত মজলিস জেলা শাখা আয়োজিত এক গণসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, যারা আমার মায়ের বুক খালি করেছে, যারা দেশের প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনকে মৃত্যুপুরী করেছে, সারা বাংলার ৫৫ হাজার বর্গ মাইলকে এ দেশের সন্তানদের রক্ত দ্বারা লাল করেছে, সে আওয়ামী লীগের বাংলাদেশ রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই।
মামুনুল হক বলেন, ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে হেফাজত ইসলামের নবীপ্রেমী তৌহিদী জনতার ওপর পরিচালিত গণহত্যায় এখন পর্যন্ত মামলা দায়ের হয়নি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। স্বল্প সময়ের মধ্যেই এই গণহত্যার জন্য ২০২১ সালের মোদীবিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের জন্য শেখ হাসিনা এবং খুনির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হতে হবে। সে মামলায় বিচার করতে হবে। বাংলার মানুষ ইতিহাসের জঘন্যতম খুনির বিচার দেখতে চায়।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, যে দেশে ফ্যাসিবাদ উৎখাতের জন্য স্বৈরাচার পতনের জন্য হাজার হাজার মানুষ জীবন দিয়েছে, শুধু ১ জুলাই থেকে আগস্টের সর্বশেষ রিপোর্ট পর্যন্ত এক হাজার ৬৩২ জন মানুষকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। আরও কত অসংখ্য মানুষ গুমের শিকার হয়েছে, তাদের লাশের হদিস পরিবারের কাছে নেই। এভাবে বিগত ১৫ বছরে কত হাজার মানুষকে হত্যা করে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মসনদকে আঁকড়ে ধরে রাখতে চেয়েছিল।
শেখ হাসিনা বিগত ৫০ বছর ধরে প্রতিশোধের রাজনীতি করেছেন বলে সমালোচনা করেন মামুনুল হক বলেন, শেখ হাসিনা প্রতিশোধের রাজনীতি করেছিল। সে প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিল বাংলাদেশের কাছ থেকে, বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে। এমনকি নিজের দল আওয়ামী লীগের কাছ থেকে। তার ধারণা ছিল ১৯৭৫ সালে তার বাবাকে খুন করেছে এদেশের মানুষ আর আওয়ামী লীগ। এজন্য সে ঘোষণা দিয়েছিল- যারা তার বাবার হত্যাকাণ্ডে উল্লাস প্রকাশ করেছে, সে এ জাতির কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করবে। এরপর বিগত ৫০ বছর ধরে শেখ হাসিনা প্রতিশোধের রাজনীতি করে গেছে। এভাবে সে প্রতিশোধ ও বিভাজনের রাজনীতি করে দেশকে ধ্বংস করার যত আয়োজন সবগুলো সে করেছে। সে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চায়নি, চেয়েছে মুখ্যমন্ত্রী হতে।
মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি হয়েছে জানিয়ে খেলাফত মজলিসের এ নেতা বলেন, বাংলাদেশ যাতে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে দেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়িতে পরিণত করেছে তারা। মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করেছে। বাংলাদেশের অস্তিত্বকে বিপন্ন করাই ছিল শেখ হাসিনার রাজনীতি। অন্য আরেকটি দেশের সেবাদাসী হিসেবে বাংলাদেশের ক্ষমতার মসনদকে কুক্ষিগত করে এদেশের মানুষের ইচ্ছা এবং অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে সে রাজনীতি করে গেছে।
মামুনুল হক আরও বলেন, ১৫ বছর পর্যন্ত ভারত শুধু শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। আর এ সম্পর্ক রাখতে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে তার দুপায়ের নিচে ফেলেছে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে সারা পৃথিবী, আন্তর্জাতিক বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করেছে। মানুষকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অধিকারহারা করেছে। আর তারা (ভারত) তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখেছিল।
কাফি