Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

ধর্ম ও জীবন

রাত জেগে ইবাদত করার সহজ উপায়

Published

on

শ্যামপুর

পবিত্র কোরআনুল কারিমে রাত জেগে ইবাদত করাকে মুত্তাকী বান্দাদের বিশেষ গুণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে,
كَانُوا قَلِيلًا مِّنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অর্থ: ‘তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত’। (সূরা: যারিয়াত, আয়াত: ১৭)

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপরোক্ত আয়াতে মুমিন মুত্তাকীদের এই গুণ বর্ণনা করা হয়েছে যে, তারা মহান রাব্বুল আলামিনের ইবাদতে রাত্রি অতিবাহিত করে, কম নিদ্রা যায় এবং অধিক জাগ্রত থাকে। যারা তাদের রাতসমূহ পাপ-পঙ্কিলতা ও অশ্লীল কাজ-কর্মে ডুবে কাটায় এবং তারপরও মাগফিরাত প্রার্থনা করার চিন্তাটুকু পর্যন্ত তাদের মনে জাগে না এরা তাদের শ্রেণীভুক্ত নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অনেকেই রাত জেগে ইবাদতের চিন্তা করেন কিন্তু পারির্শ্বিক বিভিন্ন কারণে হয়ে উঠে না। এখানে রাত জেগে ইবাদতের কয়েকটি সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

রাত জেগে ইবাদত করা:
রাত জেগে ইবাদত করা আল্লাহ তাআলার বিশেষ বান্দাদের গুণ। রাত জেগে তারা আত্মার প্রশান্তি লাভ করেন। অধিক রাত জাগরণের কারণে তারা ক্লান্ত হন না, রাতে নির্বিঘ্নে ইবাদতের পরিবেশ পেতে তারা দিনের বেলা ঘুমিয়ে নেন। প্রথম যুগের বুজুর্গ আলেমদের কেউ কেউ এভাবে সারা রাত জেগে ইবাদত করতেন। তাদের কেউ কেউ এশার ওজুতে ফজর নামাজ পড়তেন।

আবু তালেব মক্কী বর্ণনা করেছেন, ৪০ জন তাবেয়ি এমন ছিলেন যারা সারা রাত জেগে ইবাদত করতেন। তাদের কয়েকজন এমন ছিলেন যে টানা ৪০ বছর এই আমল অব্যহতভাবে করে গেছেন।

অর্ধেক রাত জেগে ইবাদত:
পূর্ববর্তী যুগের বুজুর্গ আলেমদের মধ্যে এমন ইবাদতকারীর অসংখ্য ছিল। এক্ষেত্রে উত্তম হলো রাতের এক তৃতীয়াংশ ও শেষ এক ষষ্ঠাংশ ঘুমিয়ে অতিবাহিত করা। যেন ইবাদত ও জাগরণ মধ্যস্থলে হয়।

রাতের এক তৃতীয়াংশ জেগে ইবাদত করা:
এভাবে যারা ইবাদত করার ইচ্ছা করেন, তাদের জন্য রাতের প্রথমার্ধ এবং এক ষষ্ঠাংশ ঘুমিয়ে কাটানো উত্তম। রাতের শেষ ভাগে কিছুটা ঘুমিয়ে নিলে ফজর নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে সুবিধা হয়। এতে করে ফজরের সময় তন্দ্রা আসে না। এছাড়া রাতের শেষ অংশের ঘুমের কারণে চেহারায় রাত জাগার ছাপ পড়ে না।

রাতের এক ষষ্ঠাংশ বা এক পঞ্চমাংশ জেগে ইবাদত করা:
এক ষষ্ঠাংশ বা এক পঞ্চমাংশ জেগে ইবাদত করেন তাদের জন্য উত্তম হলো রাতের শেষার্ধে জাগা। এর আগে ঘুমিয়ে নেওয়া।

রাতে জেগে ইবাদতের জন্য কোনো সময় নির্ধারণ না করা:
অনেকে রাত জেগে ইবাদত করতে চান। তবে রাত জাগার জন্য তাদের নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। এমন ব্যক্তিদের জন্য প্রথম রাতে ঘুম আসা পর্যন্ত জাগ্রত থাকা এবং এরপর যখন ঘুম ভাঙবে তখন উঠে ইবাদত করা শ্রেয়। আবার প্রবল ঘুম এলে ঘুমিয়ে পড়বেন। এই অবস্থায় এক রাতে দুইবার ঘুমানো ও দুইবার জাগা হবে। এভাবে রাত জেগে ইবাদত করা উত্তম।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে ইবাদতের জন্য রাত জাগতেন। হজরত ইবনে ওমর ও অন্যান্য সাহাবিরাও এভাবে রাত জাগতেন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জাগরণ পরিমাণের দিক থেকে সবসময় একই রকম ছিল না। তিনি কখনো অর্ধেক রাত জাগতেন, কখনো রাতের এক তৃতীয়াংশ, কখনো দুই তৃতীয়াংশ এবং কখনো এক ষষ্ঠাংশ জাগতেন। সূরা মুযযাম্মিলের এক আয়াতে রাসূল (সা.) এর রাত জাগার বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। বর্ণিত হয়েছে,

اِنَّ رَبَّکَ یَعۡلَمُ اَنَّکَ تَقُوۡمُ اَدۡنٰی مِنۡ ثُلُثَیِ الَّیۡلِ وَنِصۡفَہٗ وَثُلُثَہٗ وَطَآئِفَۃٌ مِّنَ الَّذِیۡنَ مَعَکَ ؕ  وَاللّٰہُ یُقَدِّرُ الَّیۡلَ وَالنَّہَارَ

অর্থ: ‘নিশ্চয় তোমার রব জানেন যে, তুমি রাতের দুই তৃতীয়াংশের কিছু কম, অথবা অর্ধরাত অথবা রাতের এক তৃতীয়াংশ সালাতে দাঁড়িয়ে থাক এবং তোমার সঙ্গে যারা আছে তাদের মধ্য থেকে একটি দলও। আর আল্লাহ রাত ও দিন নিরূপণ করেন’। (সূরা: মুযযাম্মিল, আয়াত: ২০)

শুধু তাহাজ্জুদ পড়ার জন্য জাগা:
পুরো রাত বা রাতের অর্ধেক অংশ না জেগে শুধু ৪ রাকাত বা ২ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার পরিমাণ সময়ের জন্য রাত জাগা। এটাই রাত জাগরণের সর্বনিম্ন পরিমাণ। রাত জেগে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে কারো কাছে ওজু করা কঠিন মনে হলে তিনি অল্প কিছু সময় জিকির আজকার করে নিতে পারেন।

যাদের জন্য রাত জেগে ইবাদত কঠিন:
যদি মাঝ রাতে ওঠা কঠিন হয় তাহলে মাগরিব ও এশার মাঝের সময় এবং এশার পরবর্তী সময়কে ইবাদতের জন্য কাজে লাগানো উচিত। এ সময় নফল নামাজ, জিকির, আজকারে কাটানো উচিত। এমন ব্যক্তি রাতে ইবাদতের জন্য জাগতে পারেন না। তবে তার জন্য সুবহে সাদিকের আগে উঠা এবং ফজর নামাজ জামাতে আদায় করা জরুরি। এভাবে রাতের উভয় প্রান্তে জাগরণ ও ইবাদতের ফজিলত পাওয়া যাবে।

উসমান ইবনু আফফান রাদিয়াল্লাহু তাআলা আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি এশার নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করে তার জন্য অর্ধরাত (নফল) নামাজ আদায়ের সওয়াব রয়েছে। যে ব্যক্তি এশা ও ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করে তার জন্য সারা রাত (নফল) নামাজ আদায়ের সমপরিমাণ সওয়াব রয়েছে। (তিরমিজি, হাদিস, ২২১)

শেয়ার করুন:-

ধর্ম ও জীবন

কেয়ামতের দিন হিসাব সহজ হওয়ার দোয়া

Published

on

শ্যামপুর

কিয়ামতের দিন নেককার, বিশ্বাসী এবং আল্লাহতে অবিশ্বাসী প্রত্যেকেই তার আমলনামা, কাজকর্ম নিজের চোখে দেখতে পাবে। সেদিন অবিশ্বাসী কাফেরেরা নিজেদের বদ আমল দেখে আফসোস করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ বিষয়ে হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত, কিয়ামতের দিন ভূপৃষ্ঠ সমতল ভূমিতে রুপান্তর করা হবে। সবার হিসাব নেওয়া হবে। কেউ কারো ওপর জুলুম করলে তার কাছ থেকে এর বদলা নেওয়া হবে। পশু-পাখি জীব-জন্তুদের মধ্যে কেউ দুনিয়াতে কারো ওপর জুলুম- অত্যাচার করে থাকলে তার কাছ থেকে প্রতিশোধ নেওয়া হবে। পশু-পাখির হিসাব নেওয়া শেষ হলে তাদেরকে আল্লাহ তায়ালা বলবেন, ‘তোমরা মাটি হয়ে যাও’। তখন সব মাটি হয়ে যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ দৃশ্য দেখে তখন অবিশ্বাসী কাফেরেরা আফসোস করে বলবে, وَ یَقُوۡلُ الۡکٰفِرُ یٰلَیۡتَنِیۡ کُنۡتُ تُرٰبًا

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

‘হায়! আমরা যদি মাটি হয়ে যেতাম। এমন হলে আমরা হিসাব-নিকাশ ও জাহান্নামের আজাব থেকে বেঁচে যেতাম।’ (তাফসিরে মাআরিফুল কোরআন, ৮ম খণ্ড, পৃষ্ঠা, ৬৮১, তাফসিরে ইবনে কাসির, ১১ তম খণ্ড, পৃষ্ঠা, ৩৯৪, সূরা নাবা, (৭৮), আয়াত, ৪০, পারা, ৩০)

কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা যাদের ক্ষমা করবেন তারা হবেন সৌভাগ্যবান আর যাদের হিসাব নেবেন কঠিন করে তাদের রক্ষা পাওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না।

এ বিষয়ে হজরত আব্দুল্লাহ ইবন ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন-

আল্লাহ ঈমানদারদের কাছাকাছি হবেন। নিজের উপর একটা পর্দা রেখে দিবেন। আর তাকে বলবেন, তুমি কি সেই পাপটি সম্পর্কে জানো? সেই পাপটির কথা কি তোমার মনে আছে? সে উত্তরে বলবে, হ্যা, প্রভূ। এভাবে সে সকল পাপের কথা স্বীকার করবে। আর ধারনা করবে আমি ধ্বংস হয়ে গেছি। আল্লাহ তায়ালা তখন তাকে বলবেন, আমি দুনিয়াতে তোমার পাপগুলো গোপন রেখেছি আর আজ তা ক্ষমা করে দিলাম। এ কথা বলে তার নেক আমলের দফতর তাকে দেওয়া হবে। আর যারা কাফির বা মুনাফিক সকলের সামনে তাদের ডাকা হবে। ফিরিশতারা বলবে, এরাইতো তাদের প্রতিপালক সম্পর্কে মিথ্যা বলেছে। জালিমদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪১)

কিয়ামতের দিন হিসাব সহজ হওয়ার জন্য হাদিসে বর্ণিত এই দোয়াটি পড়া যেতে পারে— اَللّٰهُمَّ حَاسِبْنِـىْ حِسَابًا يَّسِيْــرًا

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা হাসিব-নি হিসাবাই-ইয়াসিরা

অর্থ: হে আল্লাহ! আমার হিসাব সহজ করে দাও। (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস: ৮৭২৭)

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ধর্ম ও জীবন

হজের পর যেসব ভুল করবেন না

Published

on

শ্যামপুর

হজ শেষে একজন মুসলমান নতুন করে আল্লাহ তায়ালার দিকে ফিরে আসেন। হজের বিনিময়ে আল্লাহ তাকে পরকালে পুরস্কার দেবেন, সব গুনাহ মাফ করবেন এই প্রত্যাশা রাখেন। আল্লাহ তায়ালার ক্ষমা এবং পুরস্কার লাভের জন্য একজন মুসলমানের উচিত নিজেকে সবসময় পাপমুক্ত রাখা। নিজেকে কিছু ভুল-ত্রুটি থেকে মুক্ত রাখা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হজের পর যেসব ভুল-ত্রুটি থেকে বিরত থাকবেন—

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হজ করলেই গুনাহ মাফ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হাদিসে হজের মাধ্যমে গুনাহ মাফের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তাই বলে এমন ধারণা রাখা যাবে না যে, হজের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা পূর্বের সব গুনাহ মাফ করে দিয়েছেন, এখন যত ইচ্ছা গুনাহ করা যাবে।

হাদিসে হজের মাধ্যমে গুনাহ মাফের যেই সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তা হজে মাবরুরের ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে। কোনো ব্যক্তি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন না যে তিনি হজে মাবরুর লাভ করেছেন।

তাই হজের পর যথাসম্ভব পাপ ও গুনাহ থেকে মুক্ত থাকতে হবে। হজের পর কারো ভেতর খারাপ কাজ করা বা নৈতিক অবনতি দেখা দিলে তা এই ইঙ্গিত দিতে পারে যে, হজ কবুল হয়নি— কারণ তার জীবনে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনেনি।

রমজান ও হজের মতো ইবাদতের মৌসুমগুলো আমাদের আত্মিক শক্তি জোগানোর মাধ্যম। এর মাধ্যমে আমাদের সঠিক পথে পরিচালনার শিক্ষা দেওয়া হয়।

হজ শেষে ঘরে ফেরার সময়ও ইহরাম পরা

১০ জিলহজের সব হজের কাজ শেষ করার পর হজযাত্রীদের উচিত স্বাভাবিক পোশাক পরা। কিন্তু কেউ কেউ বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত ইহরাম পরে থাকেন।

এর মাধ্যমে নিজেদের ওপর অপ্রয়োজনীয় কষ্ট চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা সুন্নাহর পরিপন্থী। বরং এতে আত্মপ্রদর্শনের শঙ্কাও থাকে— মানুষকে দেখানোর জন্য এমন কিছু করা অনুচিত।

নিজেকে ‘হাজি সাহেব’ বলে ডাকতে জোর করা

হজ শেষে কেউ যদি ‘হাজি’ নামে পরিচিত হন, এতে কোনো সমস্যা নেই। তবে কেউ যদি তাকে ‘হাজি সাহেব’ ডাকতে অন্যদের জোর করেন। তাহলে তা অহংকারের প্রকাশ হিসেবে গণ্য হবে। এটি ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয় কাজ।

হজের পরও পাপ করা ও ইবাদতের প্রতি অবহেলা

হজের পর কেউ যদি মন্দ আচরণ ও পাপ ছাড়তে না পারে এবং আগের মতোই মন্দ আচরণ ও গুনাহে লিপ্ত থাকেন। ইবাদতের প্রতি অবহেলা দেখান। তবে তা হজ কবুল না হওয়ার আলামত হতে পারে।

একজন প্রকৃত হজযাত্রীর জীবন হজের পরে আরও সুন্দর, ধার্মিক ও নৈতিকভাবে উন্নত হওয়ার কথা।

নবীজির কবরের ওপর শপথ করা

কেউ কেউ মদিনায় গিয়ে নবীজির (সা.) কবর জিয়ারত করার পর বলেন, ‘আমি সেই নবীর কসম করে বলছি, যার কবর আমি হাতে ছুঁয়েছি।’

ইসলামের দৃষ্টিতে শপথ একমাত্র আল্লাহর নামেই করা উচিত, অন্য কারো নামে নয়। আর না পারলে চুপ থাকা শ্রেয়।

হজ জীবনে এক বিশাল পরিবর্তনের সুযোগ এনে দেয়। তাই সবার খেয়াল রাখতে হবে আমাদের হজ যেন শুধুমাত্র একটি সফর হিসেবে পরিচিতি না পায়। বরং তা জীবনের আলোকবর্তিকা হিসেবে গণ্য হয়। তবেই তা হজে মাবরুরের বলে গণ্য হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ধর্ম ও জীবন

তাকবিরে তাশরিক পড়তে হবে মঙ্গলবার আসর পর্যন্ত

Published

on

শ্যামপুর

৯ জিলহজ থেকে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব। জিলহজের ৯-১৩ তারিখ পর্যন্ত ৫ দিন মোট ১৩ ওয়াক্তের ফরজ নামাজের পর এ তাকবির পড়তে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
وَاذْكُرُوا اللَّهَ فِي أَيَّامٍ مَّعْدُودَاتٍ
আল্লাহকে স্মরণ কর নির্দিষ্ট দিনসমূহে। (সুরা বাকারা: ২০৩)

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোরআনের ব্যখ্যাকারদের মতে এ আয়াতে ‘নির্দিষ্ট দিন’ বলে তাশরিকের দিনগুলো অর্থাৎ জিলহজের ৯, ১০, ১১, ১২ ও ১৩ তারিখ বোঝানো হয়েছে। এ দিনগুলোতে ফরজ নামাজসমূহের পরবর্তী তাকবির ছাড়া অন্যান্য সময়ও বেশি বেশি জিকির করা বাঞ্চনীয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশে আজ (৯ জুন) ১২ জিলহজ। আগামীকাল (১০ জুন) ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত তাকবিরে তাশরিক পড়তে হবে।

অর্থ ও উচ্চারণসহ তাকবিরে তাশরিক
اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ لَا إلَهَ إلَّا اللَّهُ وَاَللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ وَلِلَّهِ الْحَمْدُ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর; লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু; ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর; ওয়ালিল্লাহিল হামদ্।’

অর্থ : ’আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান; আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই; আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান; সব প্রশংসা মহান আল্লাহ জন্য।’

তাকবিরে তাশরিক যাদের ওপর ওয়াজিব
মুসলমান প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষ, নিজের বাড়িতে অবস্থানকারী ও মুসাফির, একা ও জামাতে নামাজ আদায়কারী সবার জন্য ফরজ নামাজের পর একবার তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব।

অনেকে মনে করে এটা মসজিদে নামাজ আদায়ের সাথে সম্পর্কিত। এ ধারণা সঠিক নয়। কোনো কারণে জামাত ছুটে গেলে ঘরে নামাজ আদায়ের পরও তাকবিরে তাশরিক পড়তে হবে। নারীরা ঘরে নামাজ আদায়ের পর তাকবিরে তাশরিক পড়বে।

তবে কোনো নারী এ সময় মাসিক অবস্থায় থাকলে তার ওপর তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব নয়। যেহেতু সে এ সময় নামাজ আদায় থেকে বিরত থাকে, নামাজ তার ওপর আবশ্যক থাকে না, তাই নামাজ পরবর্তী তাকবির পড়াও তার ওপর আবশ্যক হবে না।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ধর্ম ও জীবন

আজ যে ৪ আমল করবেন হজ পালনকারীরা

Published

on

শ্যামপুর

আজ (৬ জুন) সৌদি আরবে ১০ জিলহজ ঈদুল আজহার দিন। এ দিন হজ পালনকারীরা হজের ৪টি আমল সম্পন্ন করবেন। সুবহে সাদিকের পর মুজদালিফায় অবস্থান করবেন, তারপর সূর্য ওঠার আগে মিনায় এসে বড় জামরায় ৭টি কংকর নিক্ষেপ করবেন। তারপর কোরবানি করবেন। কোরবানি সম্পন্ন হলে মাথা মুণ্ডন করবেন, চুল ছাটবেন বা কাটবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চুল মুণ্ডন বা কাটার পর স্ত্রী সঙ্গম ছাড়া ইহরামের যাবতীয় নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মুজদালিফায় অবস্থান

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিজরি ক্যালেন্ডারে সূর্যাস্তের পর নতুন দিন শুরু হয়। ৯ জিলহজ আরাফায় অবস্থান করে সূর্যাস্তের পর ১০ জিলহজ হজ পালনকারীদের যেতে হয় মুজদালিফায়। মুজদালিফায় মাগরিব ও ইশা আদায়ের পর সুবহে সাদিক পর্যন্ত অবস্থান করা সুন্নতে মুআক্কাদা। রাতের অর্ধেকের বেশি অবস্থান করলে সুন্নত আদায় হয়ে যাবে।

১০ জিলহজ সুবহে সাদিকের পর কিছু সময় মুজদালিফায় অবস্থান করা ওয়াজিব। তাই ফজরের আগে মুজদালিফা ত্যাগ করা যাবে না। ফজরের পর সুর্য ওঠার আগেই মুজদালিফা থেকে মিনার উদ্দেশে রওয়ানা হতে হবে।

জামারায় কংকর নিক্ষেপ

১০ জিলহজ সুবহে সাদিক বা ফজরের সময় শুরু হওয়ার পর থেকে আগত রাতের সুবহবে সাদিক পর্যন্ত মোট ২৪ ঘণ্টা প্রথম দিনের কংকর নিক্ষেপ করা যায়। এর মধ্যে সুবহে সাদিক থেকে সুবহে সাদিক পর্যন্ত মাকরূহ সময়, তবে নারী, অসুস্থ ও দুর্বলদের জন্য মাকরুহ নয়। সুর্যোদয়ের পর থেকে মধ্যাহ্ন পর্যন্ত মুস্তাহাব সময়; এ সময়ই কংকর করার চেষ্টা করা উচিত। মধ্যাহ্ন থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জায়েজ সময়। সূর্যাস্তের পর থেকে সুবহে সাদিক পর্যন্ত মাকরুহ সময়। তবে কারো ‍ওজর থাকলে, প্রচণ্ড ভড়ি থাকলে বৃদ্ধ, নারী ও দুর্বল ব্যক্তিরা এ সময় কংকর নিক্ষেপ করতে পারে।

১০ জিলহজ শুধু বড় জামারায় কংকর নিক্ষেপ করতে হয়। অন্য দুটি জামারায় এ দিন কংকর নিক্ষেপ করা নিষেধ।কংকর নিক্ষেপের সময় পড়তে হয় ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ অথবা শুধু ‘আল্লাহু আকবার’। পরপর ৭ বার তাকবির দিয়ে কংকর নিক্ষেপ করতে হয়।

কংকর নিক্ষেপের জন্য পবিত্রতা অর্জনের শর্ত নেই, তবে অজু অবস্থায় কংকর নিক্ষেপ করা ভালো।

হজের কোরবানি

কেরান ও তামাত্তু হজ পালনকারীরা যেহেতু ওমরাহ ও হজ পালনের মাধ্যমে দুটি ইবাদত করেছে, এ জন্য তাদের ওপর শুকরিয়াস্বরূপ একটি কোরবানি করা ওয়াজিভ। একে দমে শোকরও বলা হয়। এই কোরবানি হারামের সীমানার ভেতরে করতে হয়।

ঈদের কোরবানি আর হজের কোরবানি এক নয়। কেউ যদি ঈদের কোরবানি মনে করে কোরবানি করে, তাহলে তার হজের কোরবানি বা দমে শোকর আদায় হবে না। দমে শোকরের নিয়তে পুনরায় কোরবানি করতে হবে।

বড় জামারায় কংকর নিক্ষেপের পর এই কোরবানি করতে হবে। এরপর চুল-নখ কাটা যাবে। কোরবানির আগে চুল-নখ কাটা যাবে না।

ইফরাদ হজ পালনকারীদের জন্য কোরবানি এই কোরবানি ওয়াজিব নয়, মুস্তাহাব। তারা কংকর নিক্ষেপের পরই চুল নখ কাটতে পারবে।

চুল কাটা

হজের কোরবানি হয়ে গেলে পুরুষরা মাথার চুল মুণ্ডন করবেন বা ছোট করবেন। পুরুষের জন্য হলক অর্থাৎ পুরো মাথা মুণ্ডন করাই উত্তম। তবে কসর অর্থাৎ পুরো মাথার চুল আঙুলের এক গিরা পরিমাণ কেটে খাটো করা করার মাধ্যমেও হালাল হওয়া যায়। কারো মাথার চুল যদি ছোট হওয়ার কারণে এক গিরা পরিমাণ কাটা সম্ভব না হয় তাহলে তার মাতা মুণ্ডানো জরুরি।

নারীরা হলক করবে না বরং কসর বা পুরো মাথার চুল এক ইঞ্চি পরিমাণ কাটবে। মাথার এক চতুর্থাংশ চুলের অগ্রভাগ এক ইঞ্চি পরিমাণ কাটলে নারীদের ওয়াজিব আদায় হয়ে যায় তবে এটা মাকরুহ, পুরো মাথার চুল কাটা উত্তম।

চুল কাটার মাধ্যমে ইহরাম শেষ হয়ে যায়। তাই ইহরাম অবস্থায় যে কাজগুলো নিষিদ্ধ ছিল, চুল কাটার পর স্ত্রী সঙ্গম ছাড়া বাকি সব কাজ বৈধ হয়ে যায়। যেমন সেলাইকৃত পোশাক রা, সুগন্ধি ব্যবহার করা ইত্যাদি। স্ত্রী-সঙ্গম তাওয়াফে জিয়ারত আদায় করা পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ধর্ম ও জীবন

আজ জামারায় পাথর মারবেন হজযাত্রীরা

Published

on

শ্যামপুর

১০ জিলহজে শুধু বড় জামরায় (শয়তান) সাতটি কঙ্কর (পাথর) নিক্ষেপ এবং ১১ ও ১২ জিলহজে ছোট, মধ্যম ও বড় এ তিন জামরাতেই (শয়তানকে) পাথর মারা ওয়াজিব। শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করা পবিত্র হজের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ৮ জিলহজ (চলতি বছর ৪ জুন)। এদিন হাজিরা মিকাত থেকে ইহরাম (পুরুষদের জন্য হজের নির্ধারিত পোশাক-দুই টুকরা সেলাইবিহীন সাদা কাপড়) বেঁধে মক্কার উদ্দেশে রওয়ানা দেন। তারপর তাওয়াফে কুদুমের মাধ্যমে শুরু হয় হজের আনুষ্ঠানিকতা। তওয়াফে কুদুম করার পর হাজিরা মিনায় অবস্থান করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দোয়া কবুলের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও সময় হচ্ছে, জামারায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে দোয়া করা। কঙ্কর নিক্ষেপের পর জামারার স্থান থেকে সামান্য সরে গিয়ে প্রাণ খুলে দোয়া করা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মিনাতেই তিনটি ‘জুমরা’ (স্তম্ভ) অবস্থিত, এগুলোকে একত্রে ‘জামারাত’ বলে। এগুলো ছোট শয়তান (জুমরায়ে উলা), মেজ শয়তান (জুমরায়ে উস্তা), বড় শয়তান (জুমরায়ে আকাবা) নামে পরিচিত। হজরত ইব্রাহিম (আ.) যখন হজরত ইসমাইলকে (আ.) কোরবানি দিতে যাচ্ছিলেন, তখন পথে এ স্থানে শয়তান বাধা সৃষ্টি করে। তখন হজরত ইব্রাহিম (আ.) পাথর ছুড়ে শয়তানকে বিতাড়িত করেন।

৮ জিলহজ মিনায় আগমনের মাধ্যমেই শুরু হয়েছে হজের আনুষ্ঠানিকতা। সৌদি সরকারের নির্দেশনায় মঙ্গলবার রাত থেকেই হজযাত্রীরা মিনায় আসতে শুরু করেন।

মিনার বিস্তীর্ণ প্রান্তরে বিত্ত-বৈভব, কামনা-বাসনাকে পরিত্যাগ করে হজযাত্রীরা আল্লাহর সান্নিধ্য ও ক্ষমাপ্রত্যাশা করেন। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় তাদের মন ব্যাকুল। তারা পাপতাপের জন্য অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।

রাত থেকেই মিনা থেকে আরাফাতের ময়দানে যেতে থাকেন হজযাত্রীরা। কারণ আরাফাতের ময়দানে ৯ জিলহজ সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়ার পর থেকে সূর্যাস্ত যাওয়ার আগে কিছু সময় অবস্থান করা ফরজ। এরপর মাগরিবের নামাজ না পড়েই মুজদালিফার উদ্দেশে রওনা হন তারা।

মুজদালিফায় খোলা আকাশের নিচে সারারাত অবস্থানের পর ১০ জিলহজ ফজরের নামাজের পর শয়তানের স্তম্ভে পাথর নিক্ষেপের জন্য যাত্রা শুরু করেছেন হজযাত্রীরা। তারা মুজদালিফা থেকেই শয়তানকে মারার জন্য পাথর সংগ্রহ করেছেন।

আজ তারা শুধু বড় জামারায় (প্রতীকী বড় শয়তান) পাথর নিক্ষেপ করতে মিনায় যাচ্ছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার55 minutes ago

শ্যামপুর সুগার মিলসের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ জুন -১৯ জুন) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষ তালিকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ জুন-১৯ জুন) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ জুন-১৯ জুন) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাভেলো আইসক্রিম। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার19 hours ago

সূচক-লেনদেনের সঙ্গে বেড়েছে বাজার মূলধন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ জুন থেকে ১৯ জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার23 hours ago

এক হাজার কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে ইউসিবি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) আরও একটি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এই বন্ডের নাম- ইউসিবি ৬ষ্ঠ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড।...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি কর্তৃক ডিসেম্বর ৩১,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ প্রদানের প্রস্তাব...

শ্যামপুর শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্র্যাক ব্যাংকের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসির ২৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ ২০২৪ সালের জন্য ২৫ শতাংশ লভ্যাংশের অনুমোদন করেছে।...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
শ্যামপুর
জাতীয়13 minutes ago

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার55 minutes ago

শ্যামপুর সুগার মিলসের সর্বোচ্চ দরপতন

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়ালো

শ্যামপুর
রাজধানী2 hours ago

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোটে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক

শ্যামপুর
রাজধানী3 hours ago

বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় আজ সপ্তম ঢাকা

শ্যামপুর
জাতীয়3 hours ago

অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

শ্যামপুর
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ দেশের ১০ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

শ্যামপুর
জাতীয়13 minutes ago

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার55 minutes ago

শ্যামপুর সুগার মিলসের সর্বোচ্চ দরপতন

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়ালো

শ্যামপুর
রাজধানী2 hours ago

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোটে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক

শ্যামপুর
রাজধানী3 hours ago

বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় আজ সপ্তম ঢাকা

শ্যামপুর
জাতীয়3 hours ago

অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

শ্যামপুর
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ দেশের ১০ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

শ্যামপুর
জাতীয়13 minutes ago

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার55 minutes ago

শ্যামপুর সুগার মিলসের সর্বোচ্চ দরপতন

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স

শ্যামপুর
পুঁজিবাজার2 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়ালো

শ্যামপুর
রাজধানী2 hours ago

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

শ্যামপুর
জাতীয়2 hours ago

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোটে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক

শ্যামপুর
রাজধানী3 hours ago

বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় আজ সপ্তম ঢাকা

শ্যামপুর
জাতীয়3 hours ago

অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

শ্যামপুর
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ দেশের ১০ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস