কর্পোরেট সংবাদ
রমজানজুড়ে ব্র্যাক ব্যাংক দিচ্ছে ১ হাজারের বেশি আউটলেটে ডিসকাউন্ট
এই রমজানে ব্র্যাক ব্যাংক দিচ্ছে দেশজুড়ে ১০০০টিরও বেশি আউটলেটে আকর্ষণীয় ছাড়। ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডহোল্ডাররা দেশের স্বনামধন্য পাঁচ তারকা হোটেলগুলোতে ইফতার ও সেহরিতে উপভোগ করবেন ‘বাই ওয়ান গেট ফোর’ পর্যন্ত অফার। এছাড়াও কার্ডহোল্ডাররা ডাইনিং, লাইফস্টাইল, জুয়েলারি, এয়ারলাইন টিকিট ও হোটেল বুকিং, ইলেকট্রনিক্স ও ফার্নিচার, ই-কমার্স কেনাকাটাসহ আরও অসংখ্য জিনিসের ওপর উপভোগ করতে পারবেন বিশেষ ছাড়। পাশাপাশি গ্রাহকরা বিভিন্ন ধরনের কেনাকাটায় পাবেন বিভিন্ন পরিমাণে ক্যাশব্যাক সুবিধা।
পুরো রমজান মাসজুড়ে ঈদের দিন পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকরা ৬০০০-এরও বেশি মার্চেন্ট পার্টনারদের ১০০০টিরও বেশি আউটলেটে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় অফার উপভোগ করতে পারবেন।
সকল ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডার রমজানের প্রথম ১০ দিন সিক্স সিজন্স হোটেলে ইফতার-ডিনার ও সেহরিতে উপভোগ করবেন ‘বাই ওয়ান গেট ফোর’ অফার এবং রমজানের বাকি দিনগুলোতে উপভোগ করবেন ‘বাই ওয়ান গেট থ্রি অফার’। পুরো রমজানজুড়ে লেকশোর হাইটে থাকছে ‘বাই ওয়ান গেট ফোর’, বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস মায়ায় থাকছে ‘বাই ওয়ান গেট থ্রি’ এবং আমারি ঢাকা, ক্রাউন প্লাজা গুলশান, রেনেসাঁ গুলশান, হোটেল সারিনা, হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরি, গোল্ডেন টিউলিপ এবং ইনোটেল হোটেলে থাকছে ‘বাই ওয়ান গেট টু’ উপভোগ করার সুযোগ।
এছাড়াও ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান’ অফার উপভোগের সুযোগ থাকছে শেরাটন ঢাকা, দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা, লো মেরিডিয়েন ঢাকা, ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, রেডিসন ব্লু ঢাকা ও চট্টগ্রাম, রামাদা কক্সবাজার, আমারি ঢাকা, হলিডে ইন, লেকশোর গ্র্যান্ড, হোটেল সারিনা, অ্যাস্কট দ্য রেসিডেন্স, স্প্যারোস, দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম, হোটেল আগ্রাবাদ, গ্র্যান্ড সিলেট হোটেল এবং রোজ ভিউ হোটেলসহ ৫৫টি হোটেলে।
ব্রিউজ অ্যান্ড বাইটস, সিক্রেট রেসিপি, দ্য মাস্টার শেফ বারবিকিউ, রিগালো, এল তোরো, বার-বি-কিউ টুনাইট, ব্যাম্বু শুট, মাস্টার শেফ বারবিকিউ, দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন ঢাকা, আমারি ঢাকা, ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, হলিডে ইন ঢাকা, দ্য কফি লাউঞ্জসহ দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোর ১১৩টি হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় গ্রাহকরা ৩০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন। ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডাররা ১৭৭টি লাইফস্টাইল পার্টনার শপে ৬০ শতাং শ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট উপভোগ করতে পারবেন।
প্রধান প্রধান লাইফস্টাইল পার্টনারদের মধ্যে রয়েছে জারা ফ্যাশন মল, আর্টিসান, অ্যাস্টোরিয়ন, বিশ্বরং, কে ক্রাফ্ট, রং বাংলাদেশ, টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির, সেইলর, ওমেনস ওয়ার্ল্ড ইত্যাদি। এছাড়াও গ্রাহকরা নামকরা ২২টি জুয়েলারি শপে ৬০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকরা লং বিচ হোটেল, ওশেন প্যারাডাইস, মোমো ইন, নাজিমগড় রিসোর্টস, ব্র্যাক সিডিএম, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার, গোজায়ান, শেয়ারট্রিপসহ ৭৭টি ট্রাভেল এবং এয়ারলাইন পার্টনারদের কাছ থেকে ৭০শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলের ক্ষেত্রে ব্র্যাক ব্যাংক কার্ড ব্যবহারকারী গ্রাহকরা নভোএয়ার, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার টিকিটের বেইজ প্রাইসে পাবেন ১০% ছাড়। ৩১ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে গোজায়ান থেকে আন্তর্জাতিক রুটের টিকিট কেনার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের জন্য থাকছে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করার সুযোগ। এয়ার টিকিট এবং হোটেল বুকিংয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা ৭৭টি ট্রাভেল এবং এয়ারলাইন্স পার্টনারদের সাথে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
আসবাবপত্র কেনাকাটায় ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা ব্রাদার্স ফার্নিচার, রিগাল, হাতিল, অটোবি, নাদিয়া ফার্নিচার এবং নাভানা ফার্নিচারসহ নামকরা সব ব্র্যান্ডে পাবেন ১২ মাস পর্যন্ত ০% পেফ্লেক্স সুবিধা উপভোগের সুযোগ।
ট্রান্সকম, বাটারফ্লাই মার্কেটিং, সিঙ্গার, এস্কয়ার ইলেকট্রনিক্স, র্যাংগস ইলেকট্রনিক্স, র্যাংগস ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ফেয়ার ইলেকট্রনিক্সসহ নামীদামি ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ডগুলোর পণ্য কেনাকাটায় ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা ২৪ মাস পর্যন্ত ০% পেফ্লেক্স সুবিধা উপভোগ করার পাশাপাশি পাবেন ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ। ই-কমার্স কেনাকাটায় ব্র্যাক ব্যাংকের কার্ডহোল্ডাররা ব্যাংকের ৩৬টি মার্চেন্ট পার্টনারের কাছে পাবেন ২০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগের সুযোগ।
রমজান মাসজুড়ে গ্রাহকদের আকর্ষণীয় ক্যাশব্যাক অফার দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক। ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা আস্থা অ্যাপের মাধ্যমে কিউআর ট্রানজ্যাকশনে ১০% ক্যাশব্যাক সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। কার্ডহোল্ডাররা অনলাইন শপিং এবং খাবার ডেলিভারির ক্ষেত্রেও ১০% ক্যাশব্যাক সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও ব্যাংকের ‘তারা’ কার্ডহোল্ডাররা রমজানজুড়ে নির্দিষ্ট পার্লার এবং সেলুনে ৫% ক্যাশব্যাক সুবিধা পাবেন। তাছাড়া ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডারদের জন্য থাকছে দেশব্যাপী নামকরা শপিংমলে ঈদের কেনাকাটায় ২,০০০ রিওয়ার্ড পয়েন্টস অর্জনের সুযোগ।
এই আকর্ষণীয় অফারগুলো সম্পর্কে ব্র্যাক ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম বলেন, বিশেষ উপলক্ষ্যগুলোকে আরও বেশি রাঙিয়ে তুলতে ব্র্যাক ব্যাংক সবসময় গ্রাহকদের জন্য সেরা অফারগুলো নিয়ে আসে। সব ক্যাটাগরির সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আমাদের রমজান এবং ঈদকেন্দ্রিক এই অফারগুলো আমাদের গ্রাহকদের পরিবার ও পরিজনদের নিয়ে এই বিশেষ উৎসব উদ্যাপনের সাথে যোগ করবে আনন্দের নতুন মাত্রা। আমাদের ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড ১,০০০-এরও বেশি পার্টনারদের কাছে আমাদের গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে এসেছে। আমরা আশা করি, এই অফারগুলো রমজানজুড়ে আমাদের গ্রাহকদের আকর্ষণীয় ও আনন্দময় সুযোগ-সুবিধা দেবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বরগুনায় প্রান্তিক মানুষের মাঝে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ
বরগুনা জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার নিম্ন আয়ের প্রান্তিক মানুষদের মাঝে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুন:অর্থায়ন তহবিল কর্মসূচির আওতায় প্রান্তিক মানুষের আর্থিক অন্তর্ভূক্তি নিয়ে মতবিনিময় সভা ও ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে ১০ টাকার হিসাবধারী ৬৯ জন গ্রাহকের নিকট এই ঋণের চেক হস্তান্তর করা হয়। এই অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বরগুনার আরডিএফ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্টের অতিরিক্ত পরিচালক সোহেলী আফরীন। এতে সভাপতিত্ব করেন এনআরবিসি ব্যাংকের ইসলামিক ব্যাংকিং ডিভিশন ও বরিশাল-খুলনা জোনের প্রধান এসইভিপি একেএম রবিউল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক দেবাশীষ রায়, মাইক্রো ফাইন্যান্স ডিভিশনের প্রধান মো. রমজান আলী ভূইয়াঁ, সোনালী ব্যাংকের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. সেলিম হায়দার, এনআরবিসি ব্যাংকের বরিশাল শাখার ম্যানেজার কৃষিবিদ মো. আব্দুল হালিম, বরগুনা শাখার ম্যানেজার ও এরিয়া ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেন, বরিশাল-পিরোজপুর এরিয়া ইনচার্জ সৈয়দ জাহিদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় ও ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে ১৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের মাঝে প্রকাশ্যে বিনাজামানতের এ ঋণ বিতরণ করে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি এনআরবিসি ব্যাংকের ২৩ জন গ্রাহককের ঋণের চেক তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংকের ৭ জন, অগ্রণী, বাংলাদেশ কৃষি ও ইসলামী ব্যাংকের ৫ জন করে, ইউসিবি, উত্তরা, রূপালী, জনতা, আল আরাফাহ, পূবালী ও ব্র্যাক ব্যাংকের ২ জন করে গ্রাহকের হাতে চেক হস্তান্তর করা হয়। গ্রাহকদের সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ লাখ ঋণ বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক সোহেলী আফরীন বলেন, দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদেরকে অল্প টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়ে ব্যাংকিং সেবা গ্রহণের সুযোগ অবারিত করেছে। খুব সাধারণ তথ্য দিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ঋণ সুবিধা পাচ্ছেন। জামানত লাগছে না, অতিরিক্ত কাগজপত্র লাগছে না। এর সুফল অর্থনীতি পাচ্ছে, দেশ পাচ্ছে। আমরা চাই আজকের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা একসময় বড় উদ্যোক্তা হয়ে গড়ে উঠবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক দেবাশীষ রায় বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য গ্রাহকের সমস্যা সমাধান করা। গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে আমরা চায় অর্থের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা। দেশের একটি মানুষও ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকবে না- সেই লক্ষেই আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এনআরবিসি ব্যাংকের একেএম রবিউল ইসলাম বলেন, দেশের গণমানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। প্রত্যন্ত গ্রামের প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক, জেলে, কামার, কুমার, অতি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের মাত্র ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়ে তাদের মাঝে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। এই প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে তহবিল গঠন করেছে সেই তহবিল থেকে এ পর্যন্ত এনআরবিসি ব্যাংক ৯৩ কোটি টাকা যা ৩ হাজার উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ও সহযোগিতায় এনআরবিসি ব্যাংক প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে যাবে।
এনআরবিসি ব্যাংকের মো. রমজান আলী ভূইয়াঁ বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যে সুযোগ দিয়েছে সেই সুযোগ ব্যবহার করে মানুষকে কিভাবে সহায়তা করা যায় সেই কাজ করছে ব্যাংক। আমাদের লক্ষ্য দেশের অর্থনীতিকে জাগরিত করা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে কনকর্ড আর্কিটেকচারের চুক্তি
বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সাথে চুক্তি সই করেছে কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোর লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী, প্রাইম ব্যাংকের কার্ডধারীরা কনকর্ড আর্কিটেক্টস অ্যান্ড ইন্টেরিয়র ডেকর লিমিটেড থেকে ডিজাইন কনসালটেন্সি সেবা এবং এক্সিকিউশনে চমৎকার অফার উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও পরিবারসহ ফ্যান্টাসি কিংডম এবং ফয়েজ লেক রিসোর্টে থাকার জন্য পাবেন বিশেষ ছাড়।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. নাজিম এ চৌধুরী এবং কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোর লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার অনুপ কুমার সরকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- প্রাইম ব্যাংক পিএলসির হেড অব লায়াবিলিটি মামুর আহমেদ; হেড অফ কাস্টমার প্রোপসিশন হোসাইন মোহাম্মদ জাকারিয়া এবং কনকর্ড আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইনটেরিয়র ডেকোরের ম্যানেজার- সেলস ও মার্কেটিং মো.নাজমুল ইসলাম (তানিম); সিনিয়র এক্সিকিউটিভ- ব্র্যান্ড মার্কেটিং মো.মাজাহার আলী হিমুসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করলো সাউথইস্ট ব্যাংক
কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি। তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র- “কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি” “কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়” এবং “কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ”-এর জন্য এ সহায়তা প্রদান করা হয়।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে “মৌসুমি” এনজিওর মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকদের হাতে এই আর্থিক সহায়তা তুলে দেন। বিশেষ তহবিলের মাধ্যমে প্রদত্ত এই সহায়তা প্রান্তিক কৃষকদের উন্নয়নে ব্যাংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
সাউথইস্ট ব্যাংক “মৌসুমি” এনজিওর সাথে সমন্বয় করে এই সহায়তা প্রেরণ করেছে। সহায়তাপ্রাপ্ত কৃষকদের পাশাপাশি “মৌসুমি” এনজিওর চিফ এক্সিকিউটিভ মোহাম্মদ হোসেন শাহিদ ইকবাল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাছুম উদ্দিন খান ও আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এভারকেয়ার হাসপাতালে ১১০০ হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
বন্দরনগরীর সর্ববৃহৎ হাসপাতাল এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রাম ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি বা স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। এই সাফল্য চট্টগ্রামসহ আশপাশের অঞ্চলের মানুষের জন্য বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে এভারকেয়ার হাসপাতালের প্রচেষ্টার প্রমাণস্বরূপ। সাফল্য উদযাপনে হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে একটি প্রেস ইভেন্ট আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডাঃ শেখ মোহাম্মদ হাছান মামুন; হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ জহির উদ্দিন মাহমুদ ইলিয়াছ; হৃদরোগ বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ তারিক বিন আব্দুর রশিদ ও এভারকেয়ার হাসপাতালের চিফ অপারেটিং অফিসার সামির সিং।
অনুষ্ঠানে এনজিওপ্লাস্টি/স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং হৃদরোগের চিকিৎসায় এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের সক্ষমতা সম্পর্কে চিকিৎসাবৃন্দ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত হৃদরোগীরা এভারকেয়ার হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা সেবা পাওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন ।
এ সময় এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামের চিফ অপারেটিং অফিসার সামির সিং বলেন, “আমরা ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি/ স্টেন্টিং (পিটিসিএ) চিকিৎসা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরে গর্বিত। এই মাইলফলকটি বিশ্বমানের কার্ডিয়াক যত্ন প্রদানের জন্য আমাদের অটল প্রতিশ্রুতি এবং আমাদের অত্যন্ত দক্ষ চিকিৎসা দলের উৎসর্গকে প্রতিফলিত করে। এভারকেয়ারে রোগীর নিরাপত্তা এবং ক্লিনিকাল শ্রেষ্ঠত্ব আমরা যা কিছু করি তার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে এবং আমরা স্বাস্থ্যসেবার সর্বোচ্চ মান সহ সেবা চালিয়ে যাবো।
প্রফেসর ডাঃ শেখ মোহাম্মদ হাছান মামুন বলেন, “এই অর্জন আমাদের দক্ষতা ও ডেডিকেশনের প্রমাণস্বরূপ। ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর জীবন পরিবর্তন করতে পেরে আমরা গর্বিত।”
ডাঃ জহির উদ্দিন মাহমুদ ইলিয়াছ বলেন, “আমাদের পেশেন্ট-ফার্স্ট কর্মপ্রক্রিয়া এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসায়ও আমরা অসাধারণ সাফল্য নিশ্চিতে সক্ষম হয়েছি। এই অর্জন আমাদের প্রতি রোগীদের আস্থার প্রতিফলন বলে আমি মনে করি।”
ডাঃ মোঃ তারিক বিন আব্দুর রশিদ বলেন, “এই অর্জন আমাদের সহকর্মীদের ভবিষ্যতে আরও ভালো করার মনোবল জোগাবে বলে আমার বিশ্বাস। আমরা আমাদের দক্ষতা আরও বাড়াতে এবং স্বাস্থ্য চাহিদা পূরণে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছি।”
সম্প্রতি সংযুক্ত আধুনিক প্রযুক্তির আইভিইউএস ও এফইআর মেশিনের সাহায্যে ও দক্ষ মেডিকেল টিম নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রাম ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিতে ধারাবাহিকভাবে অগ্রগতি সাধন করছে এবং চট্টগ্রামের হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে।
উল্লেখ্য, এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম বন্দরনগরীর সর্বপ্রথম ৪৭০ শয্যাবিশিষ্ট মাল্টি-ডিসিপ্লিনারী সুপার-স্পেশিয়ালিটি টারশিয়ারি কেয়ার হসপিটাল। এখানে আছে ২৪/৭ জরুরী বিভাগ, সর্বাধুনিক আইসিইউ সেবা এবং ২৭টি বিশেষ ও উপ-বিশেষ বিভাগ, যা গোটা অঞ্চলের ধারণক্ষমতার শূন্যস্থান পূরণে সক্ষম। প্রায় ৪ লক্ষ ৯২ হাজার বর্গফুট আয়তনের উপর নির্মিত এই হসপিটালের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ মেডিকেল সেবা ও পাঁচ শতাধিকেরও বেশি মেডিকেল প্রোফেশনাল চট্টগ্রামের সকল স্তরের রোগীদের সর্বোচ্চ মানের সেবা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
জাতীয়তাবাদী ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি
বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে কর্মরত জাতীয়তাবাদী আদর্শের কর্মকর্তাদের নিয়ে ৫ সদস্যের জাতীয়তাবাদী ‘ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে জনতা ব্যাংকের মো. ইকবাল হোসেনকে আহ্বায়ক ও সোনালী ব্যাংকের মো. মোস্তাফিজুর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় জাতীয়তাবাদী আদর্শের কর্মকর্তাদের নিয়ে এই আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্যান্যরা হলেন- যুগ্ম আহবায়ক মো. রফিকুল ইসলাম (রূপালী ব্যাংক), যুগ্ম আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া (সোনালী ব্যাংক) ও যুগ্ম আহবায়ক রাশেদুল হাসান (অগ্রণী ব্যাংক)।
এমআই