Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

হিলিতে ফের ঊর্ধ্বমুখী আলুর দাম

Published

on

এক্সিম

দিনাজপুরের হিলিতে আবারো বেড়েছে আলুর দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি বাজারটিতে আলুর দাম বেড়েছে কেজিতে ৫-৬ টাকা। নিম্নমুখী সরবরাহকে এর পেছনে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, ভারত থেকে আলু আমদানি অব্যাহত আছে। কিন্তু স্থানীয় কৃষকরা মজুদ করে রেখে কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে। এ কারণে দাম না কমে উল্টো বাড়ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বর্তমানে কাটিনাল জাতের আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি দরে, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৪ টাকা। দেশী গুটি জাতের আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩৬ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩০-৩২ টাকা। সরকারিভাবে মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হলেও বাজারে সে দামে আলু পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ক্রেতাদের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘‌অধিকাংশ কৃষক তাদের উৎপাদিত আলু বাজারে বিক্রি না করে মজুদ করে রাখছেন। ফলে মোকামগুলোয় সরবরাহ কমে দাম বাড়ছে। এছাড়া ভারত থেকে আমদানীকৃত আলুর দাম বেশি, স্বাদও কিছুটা কম। ফলে আমদানি অব্যাহত থাকলেও দামে প্রভাব পড়ছে না।’

হিলি স্থলবন্দরের আলু আমদানিকারক সাহাবুল ইসলাম বলেন, ‘‌দেশের বাজারে আলু সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আমদানির অনুমতি দেয় সরকার। আমদানিকারকরা ৩ ফেব্রুয়ারি আমদানি শুরু করেন। ভারত থেকে বন্দর পর্যন্ত আমাদের পড়তা পড়ছে কেজিতে ২৭-২৮ টাকার মতো।

তিনি আরো জানান, ভারত থেকে আমদানির খবরে দেশী আলুর দাম কমে কেজিপ্রতি ২০ টাকায় নেমে গিয়েছিল। এতে আমদানি করে লোকসানের মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা। ফলশ্রুতিকে চারদিন পরই আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। তবে সম্প্রতি পণ্যটির দেশীয় বাজার ফের ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠায় আবারো আমদানি শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা।

হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, ‘‌এক মাস বন্ধের পর ৯ মার্চ আবারো ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত বন্দর দিয়ে তিনদিনে সাত ট্রাকে ১৫৬ টন আলু আমদানি হয়েছে।’

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

Published

on

এক্সিম

রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধির প্রভাবে দেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে (ব্যালান্স অব পেমেন্ট–বিওপি) উন্নতি দেখা দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে সামগ্রিক বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ফলে এক বছরে ঘাটতি কমেছে ১৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ২১.৩৬ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে দেশের রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা আগের বছরের জুলাইয়ে ছিল ৩৮২ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

অর্থাৎ রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৫ শতাংশ। একই সময়ে আমদানি বেড়ে দাঁড়ায় ৬২৭ কোটি ডলারে, যা আগের বছর ছিল ৫২৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার। অর্থাৎ আমদানি বেড়েছে প্রায় ১৯.৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে আরো জানা যায়, বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ সামান্য বেড়ে ১৫০ কোটি ৫০ লাখ ডলার হয়েছে, যা গত অর্থবছরের জুলাইয়ে ছিল ১৪৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার।

অন্যদিকে আর্থিক হিসাবের ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১ কোটি ৮০ লাখ ডলারে, যা আগের অর্থবছরে ছিল ২৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে নেট এফডিআই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৪ কোটি ডলারে, যা এক বছর আগে ছিল মাত্র ৩৮ কোটি ডলার। একই মাসে দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৯.৮০ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের জুলাইয়ে ছিল ২৫.৮২ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড (বিপিএম-৬) অনুযায়ী হিসাব করলে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৪.৭৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের জুলাইয়ে ছিল ২০.৩৯ বিলিয়ন ডলার।

এ সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলারে, যা আগের বছরের জুলাইয়ে ছিল ১৯১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এক বছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৯.৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ সামনের দিনগুলোতেও ধরে রাখা চ্যালেঞ্জ হবে। তা না হলে চাপ তৈরি হতে পারে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, নিয়মিত লেনদেনে উদ্বৃত্ত থাকলে ঋণ ছাড়াই চলা সম্ভব হয়।

তবে ঘাটতি থাকলে ঋণের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাই দীর্ঘমেয়াদে চলতি হিসাবের স্থিতি ইতিবাচক রাখা জরুরি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

Published

on

এক্সিম

বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ দ্রুত বাড়ছে। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন- এই তিন মাসে বিদেশি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার। পুরো ঋণ বৃদ্ধিই সরকারি খাতে হয়েছে, বিপরীতে বেসরকারি খাতে পরিশোধের পরিমাণ নতুন ঋণের চেয়ে বেশি থাকায় তাদের ঋণ সামান্য কমেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সবমিলিয়ে জুন শেষে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১১২ বিলিয়ন ডলারের বেশি, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে প্রায় ৮১ বিলিয়ন ডলার ঋণ বেড়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনকালে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আলোচ্য সময়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকা, এআইআইবি সহ বিভিন্ন দাতা সংস্থা থেকে নতুন ঋণ পেয়েছে বাংলাদেশ। যদিও বেসরকারি খাতে ঋণ কমেছে, উদ্যোক্তারা তুলনামূলক কম সুদের বিদেশি ঋণের দিকেই ঝুঁকছেন।

ডলারের সংকট মোকাবিলায় পূর্ববর্তী সরকার আমদানি নিয়ন্ত্রণ ও বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ বাড়ানোর মতো পদক্ষেপ নেয়, তবে রিজার্ভ পতন ঠেকানো যায়নি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর রিজার্ভ স্থিতিশীল হয়েছে এবং বিনিময় হারও স্বাভাবিক হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তাদের মতে, প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি ও প্রত্যাশিত বৈদেশিক ঋণ প্রবাহ এর মূল কারণ।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বৈদেশিক মুদ্রার স্থিতিশীলতায় ঋণ গ্রহণের ঝুঁকি কমলেও সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত না হলে ভবিষ্যতে পরিশোধের চাপ তৈরি হতে পারে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারি খাতের ঋণ সবচেয়ে বেশি। প্রকল্প বাস্তবায়নে এসব ঋণের প্রয়োজন আছে। তবে আগের মতো অপচয় হলে তা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। যথাযথভাবে ব্যবহার করা গেলে ঋণ পরিশোধের সক্ষমতাও তৈরি হবে।

তিনি আরও বলেন, জিডিপির অনুপাতে ঋণ এখনো সহনীয়, কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের তুলনায় সুদ-আসল পরিশোধের চাপ অনেক বেড়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি দাঁড়ায় ১১২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার, যা মার্চের তুলনায় ৭ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার বেশি। ছয় মাস আগের ডিসেম্বরে এ পরিমাণ ছিল ১০৩ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। তবে ২০২৪ সালের শেষ প্রান্তিকে ঋণ কিছুটা কমেছিল।

সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের ঋণ জুন শেষে দাঁড়ায় ৯২ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার, যা তিন মাসে প্রায় ৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। বিপরীতে বেসরকারি খাতের ঋণ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার, তিন মাসে কমেছে ১১ কোটি ডলার। এ সময়ে স্বল্পমেয়াদি ঋণ সামান্য বাড়লেও অন্যান্য ঋণ পরিশোধ বেশি হওয়ায় সামগ্রিকভাবে স্থিতি কমেছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০০৬ সালের শেষে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বৈদেশিক ঋণ ছিল ১৯ বিলিয়ন ডলারের কম। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে তা বেড়ে হয় ২১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি ডলার

Published

on

এক্সিম

চলতি মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসীরা ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৭ কোটি ডলার। অথচ, গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ১৪৩ কোটি ডলার। বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ২৩ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এছাড়া গত ১৭ সেপ্টেম্বর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ৬৬৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১৯ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এর আগে, গত আগস্টে প্রবাসীরা ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। আর গত জুলাইয়ে দেশে এসেছিল ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২৪-২৫ অর্থবছরজুড়ে প্রবাসীরা ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রোহিঙ্গাদের জন্য ৫ লাখ ইউরো দেবে নেদারল্যান্ডস

Published

on

এক্সিম

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য পাঁচ লাখ ইউরো সহায়তা দেবে নেদারল্যান্ডস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নেদারল্যান্ডস দূতাবাস এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার প্রচেষ্টায় নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশকে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ প্রেক্ষাপটে আমরা আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে আমাদের বিশ্বস্ত অংশীদার ইউএনএইচসিআরকে রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা এবং মানবিক সহায়তার জন্য পাঁচ লাখ ইউরো সহায়তা দেবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রিজার্ভ বেড়ে ফের ৩১ বিলিয়ন ডলার

Published

on

এক্সিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী এ অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গ্রস রিজার্ভ এখন ৩১ বিলিয়ন ডলার, যা এর আগে ছিল ৩০ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২৬ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগে ছিল ২৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকৃত বা নিট রিজার্ভের একটি আলাদা হিসাব রয়েছে, যা প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এটি এখন ২১ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

সাধারণ নিয়মে একটি দেশের কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ থাকা জরুরি। সে হিসাবে বাংলাদেশ এখন সীমান্তরেখায় রয়েছে। প্রবাসী আয়, রপ্তানি, বৈদেশিক বিনিয়োগ ও ঋণের ডলার রিজার্ভ তৈরি করে; আর আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ ও কিস্তি পরিশোধ, বিদেশি কর্মীদের বেতন, শিক্ষার্থী ও পর্যটক খরচ ইত্যাদির কারণে রিজার্ভ থেকে ডলার বেরিয়ে যায়।

সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে, যা বৈদেশিক মুদ্রাবাজারকে স্থিতিশীল করেছে। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হয়নি, বরং ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ডলার কিনেছে।

সর্বশেষ গত ৪ সেপ্টেম্বর পাঁচটি ব্যাংক থেকে ১৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং গত ২ সেপ্টেম্বর আটটি ব্যাংক থেকে ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কেনা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি)। আগস্টে এসেছে ২৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার (প্রায় ২৯ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা)।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। ওই অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স ছিল ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।

গত ১০ বছরে রিজার্ভের ওঠানামা উল্লেখযোগ্য। ২০১৩ সালের জুনে রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে তা প্রথমবারের মতো ৩৯ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে এবং ওই বছরের অক্টোবরে ছুঁয়েছিল ৪০ বিলিয়ন। ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। তবে পরবর্তীসময়ে ডলার সংকটের কারণে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমতে থাকে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার14 hours ago

বড় বিনিয়োগকারীদের মুনাফার তথ্য চেয়ে সকালে সিএসইর চিঠি, বিকেলে না

গত ২০২৪–২৫ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি মূলধনি মুনাফা অর্জন করেছে, এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার21 hours ago

ব্লকে ৩০ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৩০কোটি ৫...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার22 hours ago

আইপিও প্রক্রিয়া সহজ করতে কাজ করছে ডিএসই: চেয়ারম্যান

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেছেন, আমরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ নিজেদেরকে ইতিবাচক পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। আইপিও প্রক্রিয়া সহজীকরণের...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার22 hours ago

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার22 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইউসিবি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার23 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে খান ব্রাদার্স

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।...

এক্সিম এক্সিম
পুঁজিবাজার23 hours ago

সূচকের পতনে কমেছে লেনদেনও

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে টাকার অংকে...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
এক্সিম
অন্যান্য44 minutes ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

এক্সিম
জাতীয়1 hour ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

এক্সিম
অর্থনীতি2 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

এক্সিম
খেলাধুলা2 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

এক্সিম
আন্তর্জাতিক3 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

এক্সিম
রাজনীতি3 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

এক্সিম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

এক্সিম
অর্থনীতি3 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

এক্সিম
জাতীয়3 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

এক্সিম
জাতীয়4 hours ago

অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে: ড. ইউনূস

এক্সিম
অন্যান্য44 minutes ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

এক্সিম
জাতীয়1 hour ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

এক্সিম
অর্থনীতি2 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

এক্সিম
খেলাধুলা2 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

এক্সিম
আন্তর্জাতিক3 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

এক্সিম
রাজনীতি3 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

এক্সিম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

এক্সিম
অর্থনীতি3 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

এক্সিম
জাতীয়3 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

এক্সিম
জাতীয়4 hours ago

অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে: ড. ইউনূস

এক্সিম
অন্যান্য44 minutes ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

এক্সিম
জাতীয়1 hour ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

এক্সিম
অর্থনীতি2 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

এক্সিম
খেলাধুলা2 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

এক্সিম
আন্তর্জাতিক3 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

এক্সিম
রাজনীতি3 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

এক্সিম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

এক্সিম
অর্থনীতি3 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

এক্সিম
জাতীয়3 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

এক্সিম
জাতীয়4 hours ago

অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে: ড. ইউনূস