পুঁজিবাজার
দশ প্রতিষ্ঠান ও ৪১ ব্যক্তিকে সতর্ক করলো বিএসইসি
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট দশটি প্রতিষ্ঠান ও ৪১ ব্যক্তিকে সতর্ক করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তথ্যমতে, সিকিউরিটিজসংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের কারণে গত ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের সতর্ক করেছে সংস্থাটি। ভবিষ্যতে এসব প্রতিষ্ঠানকে সিকিউরিটিজ আইন যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য কঠোরভাবে বলা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সতর্ক করা হাউজগুলো হলো- মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, সোনালী সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড, কেডিএস শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আহমেদ জাকের অ্যান্ড কোং, ইনোভা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, রিলিফ এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, পিএইচপি স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মো. ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও রয়েল গ্রিন সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এছাড়া যেসব ব্যক্তিকে সতর্ক করা হয়েছে তারা হলেন- আইসিবি সিকিউরিটিজের সিইও ও কমপ্লায়েন্স অথরিটি মো. মফিজুর রহমান, অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন, কমপ্লায়েন্স অফিসার সুপ্রিয়া সাহা, প্রিন্সিপাল অফিসার এমবি রবিউল আলম, ডেসপাচার (এআর) বাচ্চু মিয়া, বগুড়া ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. হাসান আলী, সিডিবিএল ইনচার্জ মো. বকুল হোসেন, বরিশাল ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. শহিদুল ইসলাম, সিলেট ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. জহিরুল ইসলাম, কমপ্লায়েন্স অফিসার যুবায়ের আহমেদ, উত্তরা ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. ইখতিয়ার খান, উত্তরা ব্রাঞ্চের কমপ্লায়েন্স অফিসার তানজিলা ইসলাম, সিডিবিএল ইনচার্জ মোহাম্মদ আবু তাহের তালুকদার, বগুড়া ব্রাঞ্চের কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আশরাফুল ইসলাম ও সিডিবিএল ইনচার্জ মো. মোরশেদুজ্জামান; মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের সাবেক অনুমোদিত প্রতিনিধি মো. শফিকুর রহমান, চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মো. সজীব হোসেন, সোনালী সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ ইমরানুর রহমান খান, কেডিএস শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজের সিইও সৈয়দ তানবীর রানা, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আনিসুর রহমান ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো, মাশুদা হোসেন; বেঙ্গল বিস্কুট লিমিটেডের পরিচালক ফাইজুল হাসান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ মাসুদ, সিএফও আব্দুল কুদ্দুস মিয়া ও কোম্পানি সেক্রেটারি কেএইচ রেজা; শফিক বসাক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের পার্টনার শফিকুল ইসলাম, ইনোভা সিকিউরিটিজের মো. রফিকুল বারী, সিডিবিএল ইনচার্জ মো. মহিউদ্দিন পাটওয়ারী ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. আদনান আল ফারাবি, রিলিফ এক্সচেঞ্জের কমপ্লায়েন্স অফিসার জাকারিয়া খান, পিএইচপি স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আকতার পারভেজ চৌধুরী, সিইও মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আবু কায়সার, নিকুঞ্জ ব্রাঞ্চ ইনচার্জ শিহাব আহমেদ, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. তানভির আহমেদ ও এমপ্লয়ি অ্যান্ড ট্রেডার মো. আরিফ হোসেন; ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার কামরুল ইসলাম ও অ্যাকাউন্টস ইনচার্জ মো. তারেকুর রহমান; রয়াল গ্রিন সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. জিয়াউর রশিদ ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম গণমাধ্যমকে জানান, তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও শুনানির ভিত্তিতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এনফোর্সমেন্ট বিভাগ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়। এজন্য আর্থিক জরিমানা ও সতর্ক করা দুই ধরনের শাস্তিই রয়েছে। এক্ষেত্রে অপরাধের মাত্রা কম থাকার কারণে কমিশনের পক্ষ থেকে তাদের সতর্ক করা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই