ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বাংলার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু, শিক্ষার্থীদের চিন্তা ও মননে বহমান

বঙ্গবন্ধু ছিলেন এক জ্বলন্ত সূর্য্য, দেশ ও মানুষের নেতা যিনি বলেছিলেন আমি ক্ষমতা চাই না, আমি এ দেশের মানুষের অধিকার চাই। পরাধীনতার শিকল ভাঙার জন্যে তিনি সকলকে যার কাছে যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। কোটি জনতা যাদের ভালোবাসা ও আবেগের মধ্যে রয়েছে একটি নাম তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শিক্ষার্থীদের মননে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে গভীর চিন্তা ও ভাবনা তুলে ধরছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার অর্থসংবাদ প্রতিনিধি মো. সাকিব আসলাম।
প্রত্যয় হোক জন্মদিনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার
সাল ১৯২০,১৭ মার্চ।
মহাকালের অতি প্রাচীন নিয়মের মত প্রভাতের পূর্ব আকাশের রাঙা হয়ে সূর্য উঠেছিল। সেদিন হয়তোবা সকলে নিজের কাজে ব্যস্ত ছিল। কিন্তু একজন মানুষ চিন্তার বোধ হয় একেবারে হাপিয়ে উঠেছিল। ঠিক কিছুক্ষণ পর যেন তিনি শুনতে পেলেন তার ঘরে আলোকিত এক ফুটফুটে শিশু এসেছে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামের সেই শেখ পরিবারের কথায় এতোক্ষণ যে কার আসার কথা বলছিলাম সকলে তা বোধহয় বুঝে নিয়েছেন। সাধারণত ভাবে মানুষ হয়তো ভেবেছিল এ শিশুটিও হবে এক ক্ষন জন্মা। নশ্বর এ পৃথিবীতে সেই কিছুদিন বিচরণ করার পর আবারও কালের গর্ভে হারিয়ে যাবে।
কিন্তু তা হয়নি, বাবা শেখ লুৎফর রহমানের রাখা নাম খোকা, হয়েছিল এক মহাপুরুষ। যিনি এক জাতিকে পথ দেখিয়েছেন। কখনো বন্ধু কখনো নেতা আবার জাতির আলোর দিশারী হয়ে পথ দেখিয়েছেন পথভোলা সামরিক শাসন ও হানাদার বাহিনীর যাতায় পিষ্ট বাঙালী জাতিকে।
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ লক্ষকোটি বাঙ্গালীর এক আশা ভরসা ও আস্থার নাম। যে নামের মানুষটিকে চিনতে ভুল হয়না কারো। তার করে যাওয়া কাজের কথা মনে করে অজান্তে চোখের কোণা বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ে। কারণ যে মানুষটি না থাকলে আজকে বাংলাদেশ থাকত না। ঘাতকের যাতা কল থেকে দেশকে বের করে আনতে, শোষণের হাত থেকে দেশকে ছাড়িয়ে নিতে, অন্যের পরাধীনতা থেকে নিজেদের স্বাধীন করতে, নিজের জীবনকে বাজি রেখেছেন বারংবার। সদ্যজাত সন্তানের মুখ দেখা হয়নি অনেকদিন, যার কারণে নিজ ছেলে বাবাকে চিনতে ভুল করছে অনেকদিন।
পাওলো কোহেলোর মতে When you want something the whole world start conspired to achieve it. ঠিক যেন তিনি এই অর্জনের ফিসফিসে শব্দটাকে স্পষ্ট শোনার জন্যে ছুটে বেরিয়েছেন হাজারো দিন। পরিবার স্বজন সকল কে ছেড়ে পালিয়ে বেড়িয়েছেন,জেল খেটেছেন বহুদিন। তবুও তার যেন কোন ক্লান্তি নেয়। আর্নেস্ট হেমিংওয়ের সান্টিয়াগো যেমন মার্লিন মাছ কে ধরে রেখেছেন প্রাণপণ চেষ্টায় ঠিক তেমনি তিনিও একইভাবে নিজের দৃঢ় আত্মবিশ্বাস দিয়ে দেশের হাল ধরে রেখেছেন যেমন করে হোক দেশকে স্বাধীন করতে হবে।
১৯৪৭ এর দেশভাগের পরে পূর্বপাকিস্তান সৃষ্টি থেকে দেশকে স্বাধীন করা পর্যন্ত তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। দেশ ও মাটিকে আকড়ে রেখেছেন নিজের বুকে। দেশের মানুষকে যুদ্ধে অনুপ্রেরণা দিতে ৭ই মার্চ যে তিনি ভাষণ দিয়েছিলেন সেইটার বর্ণনা দিতে গেলে বুঝি পাতা শেষ হয়ে যাবে।
শুধুমাত্র দেশকে স্বাধীন করে নয়। একটা দেশকে কিভাবে বিশ্বের কাছে মাথা উঁচু করে দাড়াতে হবে সেইটাও তিনি দেখিয়েছেন। যুদ্ধপরবর্তী একটা ভাঙা মেরুদন্ড দেশকে কিভাবে দাড় করাতে হয় সেইটাও নিজ হাতে করে গেছেন বঙ্গবন্ধু। আজ তিনি স্বশরীরে নেই। কিন্তু তার আত্মত্যাগ, তার দেখানো পথ, তার বুকে ধরণ করা স্বপ্নের বাংলাদেশ রয়েছে।
বাঙালির জাতির পিতা,হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, সর্বকালের সেরা নেতা,বাঙালি জাতির আলোর দিশারী,বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আজকের জন্মদিনে জানাই হাজার কোটি শুভেচ্ছা। তাঁর দেখানো পথে এগিয়ে যাচ্ছে তাঁর স্বপ্নে বোনা সোনার বাংলাদেশ। শুভ জন্মদিন হে সোনার বাংলার কারিগর।
আফ্রিদি হাসান, সমাজকল্যাণ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব ও অবদান বাঙালির বন্ধু ও পিতা হয়ে আজীবন রবে
মধুমতি নদীর তীরবর্তী অঞ্চল গোপালগঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রাম টুঙ্গিপাড়া ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ জন্মগ্রহণ করেন এক শিশু। পরিবারের স্নেনের দানের নাম খোকা। মাতামহ নাম রেখেছিল মুজিব। সেদিনের সে খোকাটি আজ দেশ ও দশের কাছে পরিচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হিসেবে। মধুমতির জল আজ গড়িয়েছে, কতশত হাজার বছরের ইতিহাসের সাক্ষী সে, সেই সাথে মধুমতির স্মৃতির মনসপটের ১৯২৪ সালের ১৭ই মার্চ থেকে ১৯২৪ সালের ১৭ই মার্চ পর্যন্ত আমাদের বন্ধু, বঙ্গের বন্ধুর সকল ইতিহাস কথার ধারক হয়ে এখনো বহমান।
কথায় বলে ‘গবরেও পদ্মফুল ফোটে’ তেমনি আজ আমাদের স্বাধীন বাঙ্গালিদের ইতিহাসে এক সাধারণ খোকা শেখ মুজিবুর রহমানের পদ্মফুল হয়ে ওঠার গল্পটা ভীষণ সংগ্রামের ও তেজদীপ্তময়। প্রত্যন্ত গ্রামের এক অতি সাধারণ পরিবার, যে পরিবারের ছিল না কোন রাজনৈতিক যোগসূত্র, এমন একটি পরিবারে সাধারণ খোকা থেকে এক বিশাল রাজনৈতিক নেতা ও তার নেতৃত্বগুণে গোটা বাঙালি জাতির পিতা হয়ে ওঠা, একটি দেশকে পরাধীনতার শিকল থেকে মুক্ত করা। বাঙালী জাতির কেড়ে নেওয়া মুখের ভাষা ছিনিয়ে আনা, ভীষণ দেশপ্রেমী, মানবদরদী হৃদয়ের অধিকারী ব্যক্তিত্ব আমাদের পদ্মফুল এবং আজ ১৭ মার্চ ২০২৪ তার ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী।
বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোরদের ভীষণ পছন্দ করতেন, তিনি তৎকালীন সমাজ গঠনের ক্ষেত্রে সবার আগে শিশুদের গড়ে তোলার প্রয়াশ করেছিলেন। এবং তিনি নিজেও সরল ও শিশুসুলভ স্বভাবের ছিলেন। তাই তো ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে শিশুদিবস পালন করা হয়।
আজ মানুষটি আমাদের মাঝে শারীরিক ভাবে নেই, কিন্তু তার অস্তিত্ব কখনোই মুছে যাবে না। ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা যে নাম, বাংলাদেশের সৃষ্টিলগ্নের সাথে জুড়ে আছে যে নাম তা কি আর কখনো ক্ষয়ে যেতে পারে। বঙ্গবন্ধু থাকবেন, বাঙালী থাকবে, বাংলাদেশ থাকবে। তিনি মৃত্যুর পরও তার অস্তিত্ব ও অবদান সমুহ বাঙালির বন্ধু ও পিতা হয়ে আজীবন আমাদের ছায়া দিয়ে যাবে।
উমাইয়া ঊর্মি, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
১৮ মিনিট থেকে ১৮ বছরে প্রবাহমান যিনি
সেদিন ছিল ১৭ই মার্চ, টুঙ্গীপাড়ার এক বাড়িতে, আনন্দের ধ্বনির সাথে ভেসে এলো শিশুর কান্নার আওয়াজ। দিনটি ছিল এক সম্ভাবনাময় তরুণের আগমনের। বাবা মা পরম মমতায় ডেকেছিলেন খোকা বলে। দরদি মনোভাবকে অবলম্বন করে ধীরে ধীরে খোকা হয়ে উঠেছিল অসহায় মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ। মানুষের জন্য ইতিবাচক ভাবনায় তার প্রথম উৎসাহ ছিল ‘মা’। মানুষের প্রতি দরদি মনোভাব তার দেশপ্রেমকে জাগ্রত করে। খোকা নিজেকে জড়িয়ে নেয় রাজনীতির দাবানলে। যে আগুনে নিজেকে পুড়িয়ে খাটি সোনায় পরিণত হন তিনি। সকলের স্নেহের ছোট্ট খোকা হয়ে ওঠে শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে ওঠেন ‘জাতির জনক’। কতশত শত্রুদের মোকাবিলা করেছেন। জীবন তাঁর সংশয়াপন্ন জেনেও শত্রুদের মুখোমুখি হয়েছেন। শত্রুদের কোনো প্রলোভনেই তিনি মাথা নুয়াতে পারিনি। মিথ্যা দোষে সাজা পেয়ে জীবনের অর্ধেক সময় কেটেছে তার অন্ধকার কারাগারের নির্জনতায়। নানান বৈষম্যের স্বীকার হওয়া বাঙালি জাতির অধিকার বুঝে দিতে ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ এক ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি। শত্রুর ধারণার সময়কে ব্যতিরেকে; ১৮ মিনিটের ভাষণটি পৌছে গেল ১৮ বছরের তরুণ প্রজন্মের রন্ধ্রে। জেগে উঠলো বাঙালি সত্তার। শত্রুরা পরাজয় মেনে নিতে বাধ্য হলো।
খোকা থেকে ‘জাতির জনক’ এভাবে ছিলেন তিনি আমাদের অনুপ্রেরণা। আমাদের আদর্শের ধারক। তিনি এমন এক জাতির রূপকার, যাদের কথা আজ বিশ্ব স্মরণ করে। পরাশক্তির মনে যাদের কথার উদিত হলে, ভয়ে শিহরণ সৃষ্টি হয়। আমাদের মতো তরুণ প্রজন্মকে তিনি জাগিয়েছেন। আজও তার আদর্শকে লালন করে, তাজা প্রাণ হয়ে ওঠে বিদ্রোহী, পূণরায় হয়ে ওঠে মানব দরদি।
১৮ মিনিট থেকে ১৮ বছর এভাবেই তিনি প্রবাহমান। তরুণ প্রজন্মের হৃদয় স্পন্দন। কিংবদলির মত্য হয়নি। তিনি বেঁচে আছেন। ১৮ বছরের তরুণ প্রজন্মের রন্ধ্রে। জেগে উঠলো বাঙালি সত্তার। শত্রুরা পরাজয় মেনে নিতে বাধ্য হলো। ১৮ মিনিট থেকে ১৮ বছর এভাবেই তিনি প্রবাহমান। তরুণ প্রজন্মের হৃদয় স্পন্দন। কিংবদন্তির মৃত্যু হয়নি। তিনি বেঁচে আছেন এবং থাকবেন ১৮ এর হৃদয়ে।
সুরাইয়া, অর্থনীতি বিভাগ, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি প্রশাসন জুলাই বিপ্লবীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে: ছাত্রশিবির সভাপতি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাহমুদুল হাসান বলেছেন,বিপ্লব পরবর্তীতে উল্লেখযোগ্য কোনো সংস্কার চোখে পড়ে নাই। আমরা ভেবেছিলাম শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস হবে নিরাপদ, ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব, ভেবেছিলাম নিখোঁজ ওয়ালীউল্লাহ, মুকাদ্দাসের খোঁজ পাবো। কিন্তু সেটাও পাইনি বরং প্রশাসন জুলাই বিপ্লবীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছেন।
শনিবার (২ আগষ্ট) বিকাল ৩ টায় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপদ ক্যাম্পাস, সাজিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত এবং জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার আলোকে ক্যাম্পাস সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি বলেন, ছাত্র সংগঠনের কাজ শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করা, প্রশাসনকে সাহায্য করা। কিন্তু এভাবে দায়সারাভাবে কাজ করলে কোনো সাহায্য পাবেন না। শাবিপ্রবি, যবিপ্রবি, হাবিপ্রবি ছাত্র সংসদ গঠন করেছে। তারা জুলাই বিপ্লবের সম্মান রেখেছে। আপনারা কেন ইকসু গঠন করতে পারলেন না?
মাহমুদুল বলেন, শেখ হাসিনাও ভেবেছিলো জনগনের ইচ্ছা উপেক্ষা করে ক্ষমতার চেয়ার রক্ষা করতে পারবে কিন্তু পারে নাই আপনারাও পারবেন না। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগের পরপরই শিক্ষক নিয়োগ হয়ে গেছে অথচ আপনারা কি কারণে নিয়োগ দিচ্ছেন না? শুধু সার্কুলার পর্যন্ত শেষ কেন? নাকি যখন টাকা খাওয়া হয়ে যাবে তখন নিয়োগ দিবেন?
তিনি আরও বলেন, সাজিদ হত্যার বিচার করুন। যদি শিক্ষার্থীদের জন্য ভালোবাসা প্রমাণ দিতে চান তাহলে সাজিদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করুন। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ১১০ টা দাবি দিয়েছি কিন্তু তারা ছয় নয় করেছে। পাশ করার মতো দাবিও রাখেন নাই। শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ার জন্য,আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য, নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার জন্য প্রশাসনের সাথে ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব তৈরি করুন। ইকসু গঠন করুন তাহলেই ছাত্র প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব। যদি আমাদের দাবি না মানা হয় তাহলে আমাদের যা করার সবই করবো।
উল্লেখ্য, এসময় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতির নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন শিবিরের প্রায় সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। এসময় তারা ‘ইবিতে ছাত্র সংসদ পালন করো করতে হবে’, ‘ইকসু নিয়ে টালবাহানা আর না আর না’, ‘হাবিপ্রবি যবিপ্রবি সবই পারে ইবি প্রশাসন কি করে’, ‘আদর্শের সংগ্রাম শিবিরের আরেক নাম’, ‘অফিসে গিয়ে পায় না সাড়া শিক্ষার্থীরা দিশেহারা’, ‘লান্স করতেই দিন পার কর্মকর্তারা জমিদার’, ‘সনদ করতে উত্তোলন শিক্ষার্থীদের যায় জীবন’, ‘নাপাকেন্দ্রের ডাক্তার পরিবর্তন করো করতে হবে’, ‘ইসলামী ছাত্র শিবির জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে ৫৩৭ কোটি ৭ লক্ষ টাকার প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়)-১ম সংশোধিত শীর্ষক প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের কনফারেন্স কক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ’র সভাপতিত্বে উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়)-১ম সংশোধিত শীর্ষক ৫৩৭ কোটি ৭ লক্ষ টাকার প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) এ.কে.এম শরীফ উদ্দীন, প্রকল্প পরিচালক ড. মো. নওয়াব আলী, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া, উপ-পরিচালক রোকসানা লায়লা, সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোশারফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, সভায় ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (পরিকল্পনা অধিশাখা) মীর্জা মোহাম্মদ আলী রেজা, যুগ্মসচিব (পরিকল্পনা-৩) আহমেদ শিবলী, একনেক বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব স্নিগ্ধা তালুকদার, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের উপ-পরিচালক নাহিদ ফারজানা সিদ্দিকী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্য্যক্রম বিভাগের ডেপুটি চীফ বাবুলাল রবিদাস প্রমুখ।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে প্রকল্পের বিভিন্ন সাইট সরেজমিন পরিদর্শনে করেন। প্রতিনিধি দল প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তাঁরা কাজের সময় শ্রমিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করার পরামর্শ দেন। প্রতিনিধি দলে ছিলেন পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া, উপ-পরিচালক রোকসানা লায়লা এবং সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোশারফ হোসেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঝিনাইদহে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ কর্মসূচি

ঝিনাইদহে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব শহিদদের স্মরণে- গনতন্ত্রের কন্ঠস্বর: তারুণ্য থেকে তৃণমূল, সবার প্রতিভায় নতুন বাংলাদেশ’ কর্মসূচি আয়োজন করেছে জেলাো পরিষদ ঝিনাইদহ।
শনিবার (২ অগস্ট) সকাল ১০ টায় ঝিনাইদহ সরকারি কেশবচন্দ্র কলেজের মিলনায়তনে ১৩২ নং কক্ষে টিম জাগ্রত জুলাইয়ের নেতৃত্বে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এই কর্মসূচি ১৫ জুলাই থেকে আরম্ভ হয়।
টিম জুলাইয়ের লিডার মো. সানজিদ আহমেদ সজিবের নেতৃত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আওয়াল। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঝিনাইদহ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও জেলা পর্যায়ে আইডিয়া বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব রথীন্দ্রনাথ রায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও , সরকারি কেশব চন্দ্র কলেজ, ঝিনাইদহ কলেজ, সরকারি নূরুন্নাহার মহিলা কলেজ, ঝিনাইদহ সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা, কাঞ্চননগর মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ, ঝিনাইদহ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, চারুগৃহ শিশুস্বর্গ ফুল, আস সুন্নাহ মাদ্রাসা, ইসলামিক আইডিয়াল স্কুল ঝিনাইদহের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
টিম জাগ্রত জুলাইয়ের লিডার সানজিদ আহমেদ সজিব বলেন, সকল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা জুলাই চেতনাকে মনেপ্রাণে ধারণ করে। প্রতিযোগিতায় তাদের স্বস্তঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাদেরকেও অনুপ্রেরণিত করেছে। তাদের চোখে দেখা জুলাইয়ের গল্প আমাদেরকে নতুন করে শিখিয়েছে জুলাই কিভাবে লালন করতে হবে।
ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, আইডিয়া প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত “আমার চোখে জুলাই বিপ্লব” কর্মসূচি জুলাই চেতনায় শিশুদের কিভাবে উদ্বুদ্ধ করা যায় এবং ইন্সটিটিউশনাল মেমোরি হিসেবে ধরে রাখা যায় ও প্রসার ঘটানো যায় তারই অংশ হিসেবে সরকার ও স্থানীয় সরকার এই আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় সকল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের স্বস্তঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ও কার্যক্রমে জুলাই পরিপূর্ণভাবে ফুটে উঠেছে। আমি মনে করি, জুলাই চেতনা এর মাধ্যমে বাঁচবে এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে এর প্রসার ঘটবে।
উল্লেখ্য, ১৫ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই চলামান আমার চোখে জুলাই বিপ্লব কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক চিত্রাঙ্কন, কবিতা আবৃত্তি, বক্তৃতা, একক অভিনয়, নাটক, ও অনলাইন জুলাই সংশ্লিষ্ট ভিডিও কন্টেন্ট তিন ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইসলামিক ফাউন্ডেশনে বিশাল নিয়োগ

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। আগ্রহীরা ২৬ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
পদের সংখ্যা: ৪৩টি
লোকবল নিয়োগ: ৩৬৩ জন
পদের নাম: ফার্মাসিস্ট
পদসংখ্যা: ৯টি
বেতন: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা (গ্রেড-১১)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী বা সমমানের মাদরাসা ডিগ্রীসহ ফার্মাসিষ্ট ডিপ্লোমা।
পদের নাম: হোমিওপ্যাথ
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা (গ্রেড-১১)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হোমিওপ্যাথিক ইনষ্টিটিউশন কর্তৃক প্রদত্ত ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা।
পদের নাম: লাইব্রেরী সহকারী
পদসংখ্যা: ৩টি
বেতন: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা (গ্রেড-১১)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফাজিল অথবা কামিলসহ লাইব্রেরী সায়েন্সে ডিপ্লোমা
পদের নাম: রেফারেন্স সহকারী
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা (গ্রেড-১১)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফাজিল অথবা কামিলসহ লাইব্রেরী সায়েন্সে ডিপ্লোমা
পদের নাম: হোমিও কম্পাউন্ডার (ইসলামিক মিশন)
পদসংখ্যা: ১৪টি
বেতন: ১১৩০০-২৭৩০০ টাকা (১২তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হোমিওপ্যাথিক ইনষ্টিটিউশন কর্তৃক প্রদত্ত হোমিওপ্যাথিতে ডিপ্লোমাসহ উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস।
পদের নাম: লেডি ফার্মাসিস্ট
পদসংখ্যা: ০৮টি
বেতন: ১১৩০০-২৭৩০০/-(১২তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাশসহ প্যারামেডিক্যাল বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা।
পদের নাম: স্টেনোগ্রাফার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক বা আলিম পাস
পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৩২টি
বেতন: ১১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি
পদের নাম: কেয়ারটেকার (ইপ্রএ)
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ১১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকডিগ্ৰী বা সমমানের মাদ্রাসা ডিগ্রী
পদের নাম: প্রশিক্ষণ সহকারী
পদসংখ্যা: ৬টি
বেতন: ১১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী বা সমমানের মাদরাসা ডিগ্রী
পদের নাম: অপারেটর
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ১১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট বা দাখিল পাস
পদের নাম: মেশিনম্যান
পদসংখ্যা: ৫টি
বেতন: ১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট বা দাখিল পাস
পদের নাম: মনোকাস্টার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১০০০-২৬৫৯০/-(১৩তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট বা দাখিল পাস
পদের নাম: ল্যাবরেটরী টেকনিশিয়ান
পদসংখ্যা: ৫টি
বেতন: ১০২০০-২৪৬৮০/-(১৪ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাশসহ ল্যাবরেটরী টেকনিশিয়ান কোর্সে ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট।
পদের নাম: মুয়াজ্জিন
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১০২০০-২৪৬৮০/-(১৪ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আলিম বা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ ইলমে ক্বিরাতে সাটিফিকেট।
পদের নাম: লেদ মেকার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১০২০০-২৪৬৮০/-(১৪ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা দাখিল পাস।
পদের নাম: ব্লক মেকার
পদসংখ্যা: ০১টি
বেতন: ১০২০০-২৪৬৮০/-(১৪ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা দাখিল পাস।
পদের নাম: সিকিউরিটি সুপারভাইজার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ১০২০০-২৪৬৮০/-(১৪ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা দাখিল পাশ এবং সেনাবাহিনীর সুবেদার পদমর্যাদাসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
পদের নাম: স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ৩টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস।
পদের নাম: বিক্রয় সহকারী
পদসংখ্যা: ১৬টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস।
পদের নাম: ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৪টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাশসহ ভারী ও হালকা মোটরযান চালনায় বৈধ লাইসেন্স ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
পদের নাম: কম্পোজিটর
পদসংখ্যা: ৮টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক সাটিফিকেট বা দাখিল পাস
পদের নাম: মেকানিক কাম স্টিচিং কাম অপারেটর
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণি পাশ বা মাদরাসা বোর্ডের সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা।
পদের নাম: বেইজম্যান
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণি পাশ বা সমমানের মাদ্রাসা শিক্ষা
পদের নাম: কম্পাউন্ডার (হোমিও)
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হোমিওপ্যাথিতে ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট।
পদের নাম: স্যানিটারী ইন্সপেক্টর
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৯৭০০-২৩৪৯০/-(১৫তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সাটিফিকেট বা আলিম পাসসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠান হতে ট্রেড কোর্সধারী হতে হবে।
পদের নাম: হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ১১টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস
পদের নাম: অফিস সহকারী-কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৭৪টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস।
পদের নাম: রেকর্ড এবং ডেসপাশ সহকারী
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট বা দাখিল পাস
পদের নাম: এল.ডি.এ কাম হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস
পদের নাম: রেন্ট কালেক্টর
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস
পদের নাম: প্রুফ রিডার (প্রেস)
পদসংখ্যা: ৩টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা আলিম পাস
পদের নাম: এপ্রেনটিস (প্রেস)
পদসংখ্যা: ৪টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস বা সমমানের মাদরাসা শিক্ষা (উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে)।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইলেট্রিক্যাল ফার্মে মটর ষ্টাটার এর ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রপাতি ওয়েলডিং কাজে ৩ বছরের অভিজ্ঞতাসহ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা দাখিল পাস ইলেকট্রিক্যাল লাইসেন্সিং বোর্ড হতে বি, সি লাইসেন্সধারী।
পদের নাম: খাদেম
পদসংখ্যা: ৮টি
বেতন: ৯৩০০-২২৪৯০/-(১৬তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আলিম পাস
পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়েল অপারেটর
পদসংখ্যা: ৫টি
বেতন: ৮৮০০-২১৩১০/-(১৮তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট বা দাখিল পাশসহ প্রজেক্টর পরিচালনায় এবং সংশ্লিষ্ট মেশিনপত্র সংরক্ষণে ৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতা।
পদের নাম: মেস ক্লিনার
পদসংখ্যা: ১টি
বেতন: ৮৫০০-২০৫৭০/-(১৯তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাসবা সমমানের মাদরাসা শিক্ষা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৮৫টি
বেতন: ৮২৫০-২০০১০/-(২০তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস বা সমমানের মাদরাসা শিক্ষা।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ৯টি
বেতন: ৮২৫০-২০০১০/-(২০তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা:অষ্টম শ্রেণি পাস বা সমমানের মাদ্রাসা শিক্ষা
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতা কর্মী
পদসংখ্যা: ১২টি
বেতন: ৮২৫০-২০০১০/-(২০তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস। ঝাড়ুদার সম্প্রদায়ের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
পদের নাম: বাবুর্চি
পদসংখ্যা: ৭টি
বেতন: ৮২৫০-২০০১০/-(২০তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাসহ প্রার্থীকে বাংলায় লিখতে ও পড়তে সক্ষম হতে হবে।
পদের নাম: সহকারী বাবুর্চি
পদসংখ্যা: ০৬টি
বেতন: ৮২৫০-২০০১০/-(২০তম গ্রেড)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাসহ প্রার্থীকে বাংলায় লিখতে ও পড়তে সক্ষম হতে হবে।
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির নতুন প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাসুম ইকবাল

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র (ডিআইইউ) নতুন প্রো-ভিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বিশ্ববিদ্যালয়টির ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস এন্ড এন্ট্রেপ্রেনিউরশিপের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাসুম ইকবালকে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ধারা ৩২ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাসুম ইকবালকে তিন শর্তে এই নিয়োগ প্রদান করা হয়।
এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে, প্রো-ভিসি পদে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাসুম ইকবালের নিয়োগের মেয়াদ হবে যোগদানের তারিখ হতে ৪ বছর। তবে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর যে কোনো সময় এ নিয়োগ আদেশ বাতিল করতে পারবেন; তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন এবং পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধাদি ভোগ করবেন; তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন।
জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।