জাতীয়
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করছে সরকার। দেশে ব্যাপকভাবে বনায়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বৃদ্ধি এবং জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় জনগণের জন্য অভিযোজন ব্যবস্থা তৈরি করা হচ্ছে। সমাজের সবশ্রেণির মানুষকেই জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।
শনিবার (৯ মার্চ) রাজধানীর আলোকির দ্য নেইবারহুড আর্ট স্পেস শালা গ্যালারিতে জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী বিষয়ক একক প্রদর্শনী ‘চলমান’র সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন একটি বৈশ্বিক সমস্যা। তাই এর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় সব পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে। এ লক্ষ্যে সবাইকে সম্পৃক্ত করতে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে শিল্পীরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। বিভিন্ন প্রকার প্রদর্শনী মানুষকে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে ভাবতে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে অনুপ্রাণিত করবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আলোকির দ্য নেইবারহুড আর্ট স্পেস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক রুক্সমিনি রিকভানা কিউ চৌধুরী, বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত নুরজাহান, শিল্পী, শিল্পকলা সমালোচক এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা।
প্রদর্শনীতে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শিল্পী মনিকা জাহান বোস তিন চ্যানেল ভিডিও উপস্থাপনা, শাড়ির স্থাপনা শিল্প এবং জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পটুয়াখালীর কাটাখালী গ্রামের নারীদের অংশগ্রহণে পারফরম্যান্সের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ফুটিয়ে তোলেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উপকূলীয় এলাকার বিরূপ প্রভাব বিষয়ে মন্ত্রীকে তারা অবহিত করেন। এছাড়াও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ধোঁয়ায় তাদের ফসলের ক্ষতি হচ্ছে বলেও জানান তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
দূষণরোধে শিল্পকারখানাগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে: রিজওয়ানা

পরিবেশ দূষণরোধে শিল্পকারখানাগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে এবং তাদের পুনর্বাসন পরিকল্পনার প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘বাংলাদেশে সিসা দূষণ হ্রাসের সক্ষমতা উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, শুধু সরকারের ওপর নির্ভর করলে হবে না, শিল্পকারখানাকে নিজ দায়িত্বে দূষণরোধে কাজ করতে হবে। শিল্প বন্ধ করা উদ্দেশ্য নয় বরং তাদের ছাড়পত্র গ্রহণে বাধ্য করা এবং পুনর্বাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা জরুরি। পরিবেশগত ছাড়পত্রে নিয়মিত পুনর্বাসন কার্যক্রমের শর্ত সংযুক্ত করা উচিত, যাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগী, বিশেষ করে ফ্রান্সের সহায়তায় পরিবেশ অধিদপ্তর এখন একটি সময়সীমাবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। সব দূষণকারী শিল্পের বিরুদ্ধে একসঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলেও যেগুলোর পরিবেশগত ছাড়পত্র নেই, সেগুলোর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে। এ সময় তিনি একটি দূষণ পুনর্বাসন তহবিল গঠনের প্রস্তাব দেন, যেখানে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা দেবে। সফল পুনর্বাসনের পর তা ফেরত দেওয়া হবে। আর ব্যর্থ হলে সরকার ওই অর্থ দিয়ে পরিচ্ছন্নতার কাজ করবে।
উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-কে মাল্টি স্টেকহোল্ডার স্টিয়ারিং কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান, যাতে সিসাযুক্ত ব্যাটারির পরিবর্তে লিথিয়াম ব্যাটারি ব্যবহারে কর নীতির পরিবর্তন সহজ হয়। সিসা দূষণের স্বাস্থ্যঝুঁকি তুলে ধরতে চিকিৎসকদেরও এ কমিটিতে রাখা উচিত- বলেন তিনি। পাশাপাশি বাংলাদেশ মান নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান (বিএসটিআই)-কে দূষণ নিয়ন্ত্রণের মানদণ্ড দ্রুত নির্ধারণের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক শেখ সাইদুল হক, আইসিডিডিআরবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ, ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মায়া ভ্যানডেনেন্ট, পিওর আর্থ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক মিতালী দাস এবং ইয়ুথনেট গ্লোবালের এক্সিকিউটিভ কো-অর্ডিনেটর সোহানুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
একযোগে ৪ জেলার এসপিকে প্রত্যাহার

কক্সবাজার, যশোর, নীলফামারী ও সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপারকে একদিনের মধ্যে ঢাকায় ‘রিপোর্ট’ করতে বলেছে পুলিশ সদর দপ্তর। পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, এরকম নির্দেশের অর্থ হচ্ছে তাদের দায়িত্বস্থল থেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে আসা।
চার এসপি হলেন- কক্সবাজারের মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ, যশোরের মো. জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ, নীলফামারীর মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম ও সুনামগঞ্জের আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর বলেন, চারজনকে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে বলা হয়েছে। তাদের আগামীকালই (মঙ্গলবার) রিপোর্ট করতে হবে।
সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজলুল করীমের স্বাক্ষরিত পৃথক চিঠিতে বলা হয়, পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার নিকট দায়িত্বভার হস্তান্তর করে আপনি ১৮ ফেব্রুয়ারি পুলিশ হেডকোয়র্টার্স, ঢাকায় রিপোর্ট করবেন। যথাযথ কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে এই স্মারক জারি করা হল।
এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে এভাবে এসপিদের ডেকে আনা হয়। এটা একরকম তাদের প্রত্যাহার করে নিয়ে আসা, যেহেতু পরবর্তী কর্মকর্তার কাছে দায়িত্বভার হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এনআইডির সার্ভার থেকে সরাসরি আর কেউ তথ্য পাবে না: মহাপরিচালক

কোনো প্রতিষ্ঠানকে আর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সার্ভার থেকে সরাসরি নাগরিকদের তথ্য যাচাই করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক (ডিজি) এ এস এম হুমায়ুন কবির।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডির প্রধান কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি।
এনআইডির ডিজি বলেন, আগে ব্যক্তির নাম ও জন্মতারিখ দেওয়ার পর চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এনআইডির তথ্যগুলো চলে যেত, এরপর তারা যাচাই করত। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তথ্য যাচাই অনলাইনের মাধ্যমে করে দেব। নাম ও জন্মতারিখ দেওয়ার পর ম্যাচ অথবা নো ম্যাচের মাধ্যমে তাদের এনআইডির তথ্য যাচাই করে দেব আমরা।
তথ্য যাচাইয়ের জন্য সিস্টেমে অনুরোধ পাঠাতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এগুলোর মধ্যে আমরা কোনটি ভুল কোনটি সঠিক, তা বলে দেব। চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর সুপারিশ অনুযায়ী আমরা ব্যক্তির ছবি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছি। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যক্তির ছবিও দেখতে পাবেন। আমরা বলেছি, এটা দেওয়া সম্ভব।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, বিশেষ অভিযোগের কারণে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে আমরা এনআইডি সেবা চুক্তিটি বাতিল করেছি। পরে জানতে পারি অনলাইনে বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তি এনআইডি নিয়ে কাজ করে। আমাদের টেকনিক্যাল টিম এটি খুঁজতে শুরু করে।
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে অনুমানের ভিত্তিতে আমাদের টিম যাওয়ার পর দেখতে পায়, সেখান থেকে তথ্য ফাঁস হচ্ছে। সেগুলো আমরা বন্ধ করেছি।
এনআইডির তথ্য ফাঁস ঠেকাতে আমরা চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেকেছি এবং তাদের মতামত গ্রহণ করে কিভাবে তথ্যগুলোকে আরো সুরক্ষিত রাখা যায় এ নিয়ে আলোচনা করেছি।
তথ্য ফাঁস রোধের বিষয়ে তিনি বলেন, সেবা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নজরদারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ জন্য আমরা একটি টিম করে দেব।
সেখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও থাকবেন। ওনারা যেকোনো সময়, যেকোনো প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ওই প্রতিষ্ঠানের সিস্টেম চেক করতে পারবেন। যাতে ওই সিস্টেমের কোথাও কোনো ত্রুটি থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স লাগবে বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আগামী নির্বাচন শতভাগ নিরপেক্ষ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আগামী নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার কিংবা সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। এটি হবে শতভাগ নিরপেক্ষ নির্বাচন। এ নির্বাচনে কেউ বাড়তি কোনো সুবিধা পাবেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ইছাপুরা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৩৩তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাজনীতিবিদরা শিক্ষকদের সম্মান দিতে চান না। শুধু নির্বাচন এলে তারা শিক্ষকদের পেছনে ঘোরেন। দেশে শিক্ষার প্রসার ঘটেছে কিন্তু মান বাড়েনি।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জামাল হোসেন মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা আক্তারসহ অনান্যরা অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পরিবারসহ ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম, স্ত্রী মিসেস আরজুদা করিম, ছেলে সালমান ওবায়দুল করিম এবং মেয়ে জেরিন করিমের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আবেদনে বলা হয়, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গোপন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন।
কাফি