পুঁজিবাজার
অডিটের মান বাড়াতে নীতিমালা তৈরিতে বিএসইসির উদ্যোগ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষা বা অডিট করে থাকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্ধারণ করা অডিট প্রতিষ্ঠানগুলো। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো তাদের আর্থিক প্রতিবেদন এসব অডিটর ও অডিট প্রতিষ্ঠান ছাড়া নিরীক্ষা করার সুযোগ নেই। তাই ওইসব অডিট ফার্ম ও অডিটরের মান বাড়ানো এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি।
এর আগে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করার জন্য অডিট প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালা ছিল না। বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কেস টু কেস অডিট প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করা হতো। তাই এবার অডিটর ও অডিট প্রতিষ্ঠান বিএসইসির তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে নীতিমালা নির্ধারণের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির পরিচালক আবুল কালাম, অতিরিক্ত পরিচালক মো. আল মামুন মৃধা, সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলাম সাদ্দাম ও সহকারী পরিচালক তন্ময় কুমার ঘোষ। এ কমিটির আহ্বায়ক হলেন- বিএসইসির পরিচালক আবুল কালাম এবং সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন তন্ময় কুমার ঘোষ।
বিএসইসির জারি করা আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, “অডিট ফার্ম ও অডিটর তালিকাভুক্তির জন্য নির্দেশিকা” প্রণয়নের লক্ষ্যে বিএসইসির সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হলো। গঠিত কমিটি আলোচ্য বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন করবে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলো।
এ বিষয়ে শনিবার (৯ মার্চ) রাতে বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, অডিট ও অডিটর প্রতিষ্ঠান এতোদিন বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনায় ছিল। এসব প্রতিষ্ঠান বিএসইসির তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে নীতিমালার কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা ছিল না। তবে এখন অডিটর প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কমিশন একটি উদ্যোগ নিচ্ছে। কমিশন চাচ্ছে এ বিষয়ে একটা নীতিমালা থাকা জরুরি। এ নীতিমালায় এসব প্রতিষ্ঠান বিএসইসির তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কিছু শর্ত থাকবে। এসব শর্ত মেনেই অডিট ফার্ম এবং অডিটররা বিএসইসির তালিকাভুক্ত হবে। প্রতিষ্ঠানগুলো তালিকাভুক্ত হলে তা আগামীতে প্রকাশ করা হবে। এতে করে এসব প্রতিষ্ঠানের মান আরও উন্নত হবে।
তথ্য মতে, দেশের পেশাদার হিসাববিদদের সংস্থা দ্যা ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) সদস্যভুক্ত ২০৫টি অডিট প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে ৪৫টি অডিট প্রতিষ্ঠান বর্তমান বিএসইসি অডিটর প্যানেলে রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানই কেবল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করে থাকে।
সর্বশেষ বিএসইসির প্রকাশিত ৪৫টি অডিট ফার্মের তালিকায় রয়েছে- এ হক এন্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এ কাশেম অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, আহসান মনজুর অ্যান্ড চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, আহমেদ মাশুক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, অনিল সালাম ইদ্রিস অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এ ওহাব অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, একনাবিন চ্যার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, আর্টিসান চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, আশরাফ উদ্দিন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, আজিজ হালিম খায়ের চৌধুরী চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, বসু ব্যানার্জি নাথ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ফেমস অ্যান্ড আর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, জি কিবরিয়া অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, হাবিব সরোয়ার ভুঁইয়া অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, হক ভট্টাচার্য দাস অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, হাওলাদার ইউনুস অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ইসলাম কাজী শফিক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ইসলাম জাহিদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, কে এম আলম অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, কে এম হাসান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, কাজী জহির খান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, খান ওহাব শফিক রহমান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এম জে আবেদীন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এম এম রহমান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, মাহফেল হক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, মাশিহ্ মুহিত হক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এম জেড ইসলাম অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, অক্টোখান চ্যার্ট্যার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, পিনাকি অ্যান্ড কোম্পানি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, রহমান মোস্তফা আলম অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, রহমান রহমান হক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এস এফ আহমেদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, শফিক বসাক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, সাইফুল সামসুল আলম অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, স্নেহাশিষ মাহমুদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, এস কে বরুয়া অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, তোহা খান জামান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, জোহা জামান কবির রশিদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ম্যাবস অ্যান্ড জে পার্টনার্স চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, হুসাইন ফরহাদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, নুরুল ফারুক হাসান অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এবং মালেক সিদ্দিক ওয়ালি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস।
ইতিপূর্বে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যে কোনো কোম্পানি আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করারর জন্য কোনো অডিট প্রতিষ্ঠান বেছে নিতে পারতো। এ বিষয়ে তেমন কোনো বিধিনিষেধ ছিল না। কিন্তু কিছু অডিট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতিবেদনে কারসাজি করার অভিযোগ উঠে। তাই ২০১৬ সাল থেকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর নিরীক্ষার মান উন্নয়নের জন্য বিএসইসি প্রাথমিক কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিরীক্ষকের তালিকা বা প্যানেল অব অডিটর্স তৈরি করে। কিছু দিন পর অডিটর প্যানেলের পুনর্গঠিত হালনাগাদ তালিকা প্রকাশ করে থাকে বিএসইসি, যা ধারাবাহিক ভাবে চলমান রয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক নীতিমালা না থাকায় নতুন করে তা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই