জাতীয়
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখুন: রাষ্ট্রপতি
দুর্যোগ সহনশীল জাতি গঠনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ শনিবার ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে এক বাণীতে দেশবাসীকে তিনি এ আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি বলেন, এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘দুর্যোগ প্রস্তুতিতে লড়ব, স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ব’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে। আশা করি, একটি দুর্যোগ সহনশীল জাতি গঠনের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখবেন। ’
রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ। এদেশের মানুষ প্রতিবছরই বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, নদীভাঙনসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশে প্রাণহানিসহ সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরে বন্যা, নদীভাঙন কবলিত ও ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত মানুষ ও তাদের সহায়-সম্পদ রক্ষার্থে মাটির কিল্লা নির্মাণের নির্দেশনা দেন। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু ১৮ হাজার স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে সিপিপি’র যাত্রা শুরু করেছিলেন, যারা আগাম সতর্কসংকেত প্রচার, সন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রমের মাধ্যমে মানুষের জানমাল রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক সংখ্যা বর্তমানে ৭৭ হাজার ২৬০ জনে উন্নীত হয়েছে। যাদের ৫০ ভাগ নারী সদস্য, যা বিশেষভাবে প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের দুর্যোগ সতর্কীকরণ ব্যবস্থা, কার্যকর নীতি ও সকল প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ মানবসম্পদে সমৃদ্ধ। সতর্কীকরণ কেন্দ্রগুলোতেও রয়েছে মানবতার সেবায় বলীয়ান প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক দল। বাংলাদেশে পর্যাপ্ত সংখ্যক আধুনিক আশ্রয়কেন্দ্র আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত ও অনুসরণীয়।
রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার দুর্যোগবিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলির মাধ্যমে দুর্যোগঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় দুর্যোগ-পূর্ব, দুর্যোগকালীন এবং দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে সকলের দায়িত্ব সম্বলিত স্বয়ংক্রিয় নির্দেশনা প্রদান করেছে, যা জরুরি সাড়াদানসহ পুনরুদ্ধার ও পুনর্বাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এছাড়া, জাতীয় পর্যায় থেকে ওয়ার্ড পর্যন্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সাড়াদান সমন্বয় গ্রুপ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও সাড়াদান কার্যক্রম গ্রহণ করেছে, যা জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ভূমিকা রাখছে।
মো. সাহাবুদ্দিন বিশ্বাস করেন, গৌরবময় মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অপার সম্ভাবনাময় এই দেশ অচিরেই বিশ্বের দরবারে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিলো চার সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে চার সংস্কার কমিশন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে কমিশন প্রধানরা এসব প্রতিবেদন জমা দেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ফেসবুক পোস্টে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রতিবেদন জমা দেওয়া কমিশনগুলো হলো, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ এবং সংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা হবে।
বিকেল ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে সরকারের পক্ষ থেকে বিস্তারিত জানানোর কথা রয়েছে। গত ৩ অক্টোবর কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তর্বর্তী সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ সংস্কার প্রস্তাব জমা দেবে ৪ কমিশন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সংস্কার প্রস্তাব জমা দেবে চার কমিশন।
কমিশন চারটি হলো- সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার পর বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা রয়েছে।
অপরদিকে বিচার ব্যবস্থা ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার জন্য ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
এসব কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে অন্তর্বর্তী সরকার। চলতি মাসেই এ আলোচনা শুরু হতে পারে। সংস্কার প্রস্তাব এবং এগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে ঐকমত্য হলে সংলাপ থেকে একটি রূপরেখা আসতে পারে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির পর রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি জোরালো হয়। এরই ধারাবাহিকতায় অন্তর্বর্তী সরকার ৬ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে।
এসব কমিশনকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য প্রথমে তিন মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসাবে ৭ জানুয়ারি তাদের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। পরে তাদের সময় বাড়িয়ে ১৫ জানুয়ারি করা হয়। এর পর সরকার গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারী ও শ্রমবিষয়ক সংস্কারসহ নানা বিষয়ে কমিশন গঠন করে। ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এসব কমিশন অংশীজন হিসেবে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সংগঠনের প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ বিশিষ্টজনের সঙ্গে সভা করে তাদের মতামত নিয়েছে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মোট ৩৮টি রাজনৈতিক জোট ও দল লিখিতভাবে তাদের প্রস্তাব জমা দিয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মাধ্যমে জরিপ চালিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত নেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে কমিশনগুলোর নিজস্ব ওয়েবসাইট ও ই-মেইলেও মতামত দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছিল।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ মঙ্গলবার জানিয়েছেন, বুধবার (আজ) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাদের কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গতকাল রাতে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, চারটি সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা হওয়ার পর সংক্ষিপ্তসার গণমাধ্যমকে অবহিত করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সেই মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেফতার
বহুল আলোচিত ছাগলকাণ্ডে জড়িত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তার প্রথম স্ত্রী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিনগত রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
তিনি জানান, ছাগলকাণ্ডে জড়িত সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে গ্রেফতার করেছে ডিবি।
এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পাঁচ মাসে ১৮ হাজারের বেশি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে সোমবার (১৩ জানুয়ারি) পর্যন্ত ১৮ হাজার ৪৩৪টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক বার্তায় এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
এতে জানানো হয়, তাদের আওতাধীন রাজধানীর ধানমন্ডি, মিরপুর, গুলশান, কেরানীগঞ্জ, কামরাঙ্গীরচর, সাভার, টঙ্গী, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও নরসিংদী এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এবং কোম্পানির জনবল দিয়ে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
তিতাস জানায়, সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অভিযানে ১৪৫টি শিল্প, ৯০টি বাণিজ্যিক ও ১৮ হাজার ১৯৯টি আবাসিকসহ মোট ১৮ হাজাদ ৪৩৪টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নসহ ৪৩ হাজার ৩৯টি বার্নার বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এছাড়া এই অভিযানগুলোতে ৯২ কিলোমিটার পাইপলাইন অপসারণ করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভোটার তালিকা হালনাগাদ নিয়ে ইসির ১৬ নির্দেশনা
ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি উপলক্ষে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশন এক পরিপত্রে বিশেষ নির্দেশনা দেয় ইসি।
পরিপত্রে জানানো হয়, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি ২০২৫-এ ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও সুপারভাইজার কর্তৃক যাচাই ২০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সম্পন্ন করা হবে।
২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি অথবা তার পূর্বে যাদের জন্ম তাদের ও বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তাদেরকে ভোটার তালিকাভুক্তি ও মৃত ভোটারদেরকে ভোটার তালিকা থেকে কর্তন এবং আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তরের বিষয়েও কার্যক্রম গৃহীত হবে।
এ কর্মসূচিতে হিজড়া জনগোষ্ঠীরা নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। কর্মসূচির বিশেষ নির্দেশনাগুলো হলো :
১। ১ জানুয়ারি ২০০৮ বা তার পূর্বে যাদের জন্ম তাদের ও বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তাদের তথ্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করা।
২। তথ্য সংগ্রহকালে কোনো ব্যক্তির তথ্য ফরম পূরণের পূর্বে তিনি ইতঃপূর্বে ভোটার হয়েছেন কি না, তা অবশ্যই নিশ্চিত করা।
৩। বাদ পড়া ভোটারদের ক্ষেত্রে বাদ পড়ার কারণ যাচাইপূর্বক নিশ্চিত হওয়া।
৪। কোনো ব্যক্তির নামের আগে বা পরে কোনো পেশা, খেতাব, পদবি, অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি সংযুক্ত না করা।
৫। ভোটারযোগ্য ব্যক্তির বাংলা নামের ইংরেজি বানান যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করা।
৬। বাড়ি বাড়ি যাওয়ার সময় ভোটারযোগ্য অনুপস্থিত ব্যক্তিদের তথ্যাদি অবশ্যই রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা।
৭। নিবন্ধন কেন্দ্রে আসার জন্য নিবন্ধন স্লিপ (ফরম-৫) ফরম পূরণের সঙ্গে সঙ্গে প্রদান করা।
৮। সুপারভাইজার কর্তৃক তথ্য সংগ্রহকারীদের প্রতিদিনের তথ্য সংগ্রহের কাজ তদারকি ও নমুনা যাচাই করা।
৯। সুপারভাইজাররা তথ্য সংগ্রহকারীর পূরণকৃত ফরমের কিছু অংশ দৈবচয়নের ভিত্তিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে শুদ্ধতা যাচাই এবং কোনো ভুল ধরা পড়লে তা শুদ্ধ করা।
১০। ভোটারযোগ্য মহিলাদের নিবন্ধনের বিষয়টি অবশ্যই নিশ্চিত করা। কোনোক্রমেই ভোটারযোগ্য মহিলারা যেন বাদ না পড়েন তা তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজার কর্তৃক নিশ্চিত করা।
১১। নিবন্ধন ফরম পূরণকারীদের নিবন্ধন কেন্দ্রে উপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত করা।
১২। বিশেষ এলাকার জন্য তথ্য ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে নজর দেওয়া। বিশেষ তথ্য ফরম পূরণের সময় সংশ্লিষ্ট তথ্য যাচাই করে অন্তর্ভুক্ত করা। বিশেষ এলাকাসমূহের জন্য নিবন্ধন ফরম-২ এর সঙ্গে বিশেষ তথ্য ফরমও পূরণ করা।
১৩। এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ভোটার স্থানান্তরের আবেদন সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ ভোটার কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন অফিসারের কাছে দাখিল করা।
১৪। মৃত ভোটারের নাম কর্তনের জন্য ফরম-১২ এ তথ্য সংগ্রহকালে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা। কোনোক্রমেই জীবিত ভোটারের নাম মৃত হিসেবে যেন তথ্য সংগ্রহ না করা হয় সে জন্য সতর্ক থাকা।
১৫। সুপারভাইজার, তথ্য সংগ্রহকারী ও শনাক্তকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর সুস্পষ্টভাবে লিখা।
১৬। কোনোক্রমেই রোহিঙ্গা এবং ভিনদেশি ব্যক্তিদের তথ্য যেন সংগৃহীত না হয় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা।
কাফি