পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২২ হাজার কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (৩ মার্চ-৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব সূচকের পতন হয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহজুড়ে সূচকের সঙ্গে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মোট বাজার মূলধন কমেছে ২২ হাজার কোটি টাকার বেশি।
ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহের শুরুতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬০ হাজার ৭২৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন কমেছে ১১ হাজার ৮৯৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
দেশের অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে গত সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৫৩ হাজার ০১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৪২ হাজার ৮৪০ কোটি ৯৫ লাখ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১০ হাজার ১৬০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মোট বাজার মূলধন কমেছে ২২ হাজার ৫৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪ হাজার ৫৩ কোটি ০৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৫০৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এক সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৫ দশমিক ৫২ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৪১ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ১১২ পয়েন্টে। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটি ছিল ৬ হাজার ২৫৪ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে ‘ডিএসই এস’ সূচক ২৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমেছে। আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক কমেছে ৩২ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৯টির। আর ৩২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
আলোচ্য সপ্তাহে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২ দশমিক ১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৫০ পয়েন্টে। গত সপ্তাহের শুরুতে সূচকটি ছিল ১৭ হাজার ৯২৮ পয়েন্টে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৮ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪১ লাখ ৭৫ হাজার ৬২০টি শেয়ার ৮১ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৮ কোটি ৩১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ব্লকে সবচেয়ে বেশি বীচ হ্যাচারির ৭ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ডের ২ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দিলো পাঁচ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানি গত ৩০ জুন,২০২৪ অর্থবছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ওরিয়ন ইনফিউশন, ই-জেনারেশন, একমি (প্রাণ), এমবি ফার্মা এবং বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে।
আলোচ্য অর্থবছরে ওরিয়ন ইনফিউশন ১২ শতাংশ, ই-জেনারেশন ১০ শতাংশ, এএমসিএল (প্রাণ) ৩২ শতাংশ, এমবি ফার্মা ১০ শতাংশ এবং বিকন ফার্মা সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ এবং উদ্যোক্তা পরিচালকদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিলো।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে বিকন ফার্মা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ৩০ জুন,২০২২ অর্থবছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ায় ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে কোম্পানিটি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিকদার ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১টি কোম্পানির মধ্যে ১২৯ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সিকদার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা জুট স্পিনার্সের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে রেনউইক যজ্ঞেশ্বর।
এদিন ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ, ডেল্টা স্পিনার্স, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, প্রাইম টেক্সটাইল, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এবং আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
টপটেন গেইনারে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৯ শেয়ার
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২০৭টির শেয়ার ও ইউনিটদর বেড়েছে। এর মধ্যে টপটেন গেইনার বা দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে ৯টিই শেয়ারবাজারে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করা কোম্পানির শেয়ার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে। আজ কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৪০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়েছে। টপটেন গেইনার তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আরডি ফুড, বিডি থাই ফুড, জাহিন স্পিনিং, কাট্টলী টেক্সটাইল, বিবিএস ক্যাবলস, বিবিএস এবং সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড।
এসএম