জাতীয়
বিদ্যুতের দাম বাড়লেও কৃষকদের কোনো সমস্যা হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
কৃষকরা ভর্তুকি হিসেবে সেচ সুবিধা পেয়ে থাকে। এতে বিদ্যুতের দাম বাড়লেও ফসল উৎপাদনে কৃষকদের কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না। এমনকি চাল উৎপাদনেও দামে কোনো ধরনের প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
আজ বৃহস্পতিবার নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে নবনির্মিত দ্বিতল ভবন উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাখাওয়াত হোসেন, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জহিরুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) এহসানুর রহমান ভূইয়া, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তানভীর রহমান, সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাজের হাসান প্রমুখ বক্তব্য দেন। এ সময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পযার্য়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারি, চালকল মালিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে নবনির্মিত দ্বিতল ভবনের উদ্বোধন এবং খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় চত্বরে আমের চারা রোপণ করেন। আয়োজকরা জানান, চারতলা ফাউন্ডেশনে দ্বিতল ভবন নির্মিত হয়েছে। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ৯২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৬৮ টাকা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১১ মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত অর্থবছরের জুলাই-মে মাসে তৈরি পোশাকের রপ্তানি আয় কমেছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ। এছাড়া তৈরি পোশাক পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ গত অর্থবছরের জুলাই-মে মাসে আয় করেছে ৩৩ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৪ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার।
তবে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাব অনুযায়ী, গত অর্থবছরের জুলাই-মে মাসে তৈরি পোশাকের রপ্তানি আয়ে ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।
ইপিবি তাদের প্রকাশিত তথ্যে দেখিয়েছিল, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার। এটি আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪২ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। ফলে প্রবৃদ্ধি ছিল ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, নিট পোশাকের রপ্তানি আয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরে ছিল ১৮ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে, ওভেন পণ্যের আয় কমেছে ৫ দশমিক ১ শতাংশ। ওভেন পণ্য থেকে আয় হয়েছে ১৫ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১৬ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার।
পোশাক শিল্পের আয় কমার পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন রপ্তানিকারকরা। কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে পোশাকের ইউনিটের দাম কমে যাওয়া। বৈশ্বিক রাজনৈতিক অস্থিরতা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে কার্যাদেশের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতাও লক্ষণীয়।
তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় কমা নিয়ে কথা হয় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি এসএম মান্নান কচি জানান, রপ্তানিমুখী পোশাক পণ্যের উৎপাদন খরচ বেড়েছে কয়েকগুণ। কারণ শ্রমিকের মজুরি বেড়েছে। বেড়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য। ফলে আমাদের প্রতিযোগীদের সঙ্গে মূল্য সক্ষমতায় টিকে থাকতে পারছি না। এমনই সংকটময় মুহূর্তে ক্রেতারা পণ্যের দাম কমিয়েছেন। ফলে রপ্তানিতে ছন্দপতন হয়েছে। রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে গ্যাস ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় সামনের মাসগুলোতেও নেতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন এ ব্যবসায়ী নেতা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আরব আমিরাতে রিহ্যাবের আবাসন মেলা, শুরু ৬ সেপ্টেম্বর
প্রবাসে উপার্জন স্বদেশে আবাসন- স্লোগানকে সামনে রেখে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজা শহরে আবাসন মেলা করতে যাচ্ছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। আগামী ৬ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর শারজা এক্সপো সেন্টারে রিহ্যাব হাউজিং অ্যান্ড রেমিট্যান্স ফেয়ার-২০২৪ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী এ মেলা অনুষ্ঠিত হবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর মেলার উদ্বোধন করবেন। রিহ্যাবের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
রিহ্যাব জানায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে রিহ্যাবের আবাসন মেলা নিয়ে ইতিমধ্যে উৎসাহ–উদ্দীপনা লক্ষ করা যাচ্ছে। মেলায় প্রবাসীদের গৃহঋণ নেওয়ার ব্যবস্থাও থাকবে। এর জন্য এবারের মেলায় আবাসন কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
রিহ্যাব ইন্টারন্যাশনাল ফেয়ার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলিম উল্ল্যাহ এবং কো–চেয়ারম্যান মো. ইমদাদুল হক সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত রিহ্যাব হাউজিং অ্যান্ড রেমিট্যান্স ফেয়ার সফলভাবে আয়োজনে সব ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিত হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবিপ্রধান
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ।
হারুন বলেন, জামায়াত ও বিএনপির ক্যাডাররা কীভাবে নির্মমভাবে পিটিয়ে আমাদের দুই পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রতিরোধ গড়েছিল পুলিশ। পুলিশই দুর্দিনে প্রথম এগিয়ে আসে। ২৮ অক্টোবরে আমরা দেখেছি রাষ্ট্রীয় স্থাপনা, বিচারপতির বাসভবনে হামলার চিত্র। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এর আড়ালে আমরা দেখলাম রাষ্ট্রীয় স্থাপনা ও পুলিশকে টার্গেট করা হয়েছে। যাত্রাবাড়ী শনির আখড়া, রায়েরবাগ এলাকায় গিয়ে তারা পুলিশকে টার্গেট করেছে। পুলিশ মারতে পারলেই ১০ হাজার টাকাও তারা পুরস্কার ঘোষণা করেছিল।
তিনি বলেন, বাড়িবাড়ি তল্লাশি করেছে তারা। উদ্দেশ্য ছিল একটাই— পুলিশকে ডিমরালাইজড করা। পুলিশকে ডিমরালাইজড করতে পারলে তারা হয়ত মনে করেছিল আন্দোলন সাকসেস হবে। পুলিশ দুর্বল হলে পিছিয়ে যাবে। তখন তারা এই রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং সরকারের পতন ঘটাতে পারবে মনে করেছিল। দেশ ও মানুষের জন্য পুলিশ সদস্যরা নানা সময়ে আত্মাহুতি দিয়েছি। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত পীড়াদায়ক। এই কোটা আন্দোলনে তিন পুলিশ সদস্যকে হারিয়েছি। কিন্তু পুলিশের মনোবল মোটেও ভাঙ্গেনি।
হারুন বলেন, যারা পুলিশকে হত্যা করেছে, সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, স্বপ্নের মেট্রোরেলসহ সরকারি স্থাপনায় নাশকতা চালিয়েছে। যারা এসবের নেতৃত্ব দিয়েছে, অর্থ আদান-প্রদান করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তারা যেখানেই থাকুক না কেন তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারেক রহমানের ভয়েস সরকারের হাতে এসেছে। সে বলছে যে, কারফিউ ভঙ্গ করো, না হলে পদ ছাড়ো। বিএনপির এক নেতা বলেছে-তোমরা আন্দোলনে ঢুকে যাও, নৈরাজ্য সৃষ্টি করো। এভাবে কোনো রাজনৈতিক দল দেশের ক্ষতি করতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন স্থাপিত হয়েছে ১৯৬৪ সালে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে বিটিভিতে কখনও হামলা, ভাঙচুর হয়নি। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিটিভির কিছু কর্মকর্তাকে হত্যা করেছিল। কিন্তু কখনও বিটিভিতে হামলা হয়নি’
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে ভাঙচুর প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দুর্যোগের সময়ে মানুষ যে মন্ত্রণালয়ে ছুটে যায়, সেই ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে তারা। ঢাকাবাসীর গর্ব, দেশবাসীর গর্ব মেট্রোরেল জ্বালিয়ে দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই বলে এসেছি, সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে সমাধান হবে। আমরা শেষ পর্যন্ত দেখেছি সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমেই সমাধান হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যা চেয়েছিল, তার থেকে বেশিই পেয়েছে। কোটা থাকলেও সবাইকে মেধার মাধ্যমে যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়। সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ভুল বুঝানো হয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা একটু ধৈর্য ধরতো, তাহলে বিএনপি-জামায়াত এই সুযোগটা পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারা আন্দোলনকারীদের রক্ষা করেছে। লক্ষ্য করে দেখুন, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ মারা যায়নি, সব বাইরে হয়েছে। অর্থাৎ এর সাথে কোটা সংস্কারের দাবির কোনো শিক্ষার্থী জড়িত নয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্বাস দিয়েছেন কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হবে না।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কোটা আন্দোলনকারীদের ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ গঠন
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যারা আহত হয়েছেন তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতের লক্ষ্যে ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। একই সঙ্গে সারা দেশে প্রতিটি জেলায় মেডিকেল শিক্ষার্থী ও আন্দোলনের সমন্বয়কদের স্ব-উদ্যোগে ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ গঠনের আহ্বান জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ঢাকায় ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ এর সমন্বয় করবেন- মো. মাহিন সরকার, রিফাত রশিদ এবং সারা দেশে ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ এর সমন্বয় করবেন- আব্দুল হান্নান মাসুদ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সারা দেশে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের হয়রানির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন মামলা হয়েছে এবং অনেককেই গ্রেফতার করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের আইনি সহায়তা দেয়ার উদ্দেশ্যে ‘লিগ্যাল এইড ফর স্টুডেন্টস’ গঠনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। লিগ্যাল এইড ফর স্টুডেন্টস’ এর সমন্বয় করবেন- আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন। একই সঙ্গে সারা দেশে প্রতিটি জেলায় আইনজীবী, আইনে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও সমন্বয়কদের স্ব-উদ্যোগে ‘লিগ্যাল এইড ফর স্টুডেন্টস’ গঠনের আহ্বান জানানো হয়।
২৬ ও ২৭ জুলাই সারাদেশে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা নিশ্চিতে ‘ইমার্জেন্সি হেলথ ফোর্স’ ও আইনি সহায়তা নিশ্চিতে ‘লিগ্যাল এইড ফর স্টুডেন্টস’ কে জোরালো কার্যক্রম পরিচালনার আহ্বান জানানো হয়। এছাড়াও শুক্রবার সারা দেশে মসজিদগুলোতে দোয়া ও মোনাজাত এবং মন্দিরসহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার আহ্বান জানানো হয়।
এমআই