পুঁজিবাজার
সিএসইতে ওএফসি রিপোর্টিং বিষয়ক প্রশিক্ষন
চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই) তিনদিন ব্যাপী আদারর্স ফাইন্যান্সিয়াল কর্পোরেশন (ওএফসি) রিপোর্টিংয়ের উপর হ্যান্ডস-ওয়ান প্রশিক্ষনের আয়োজন করেছে। গত রবিবার-মঙ্গলবার (৩ মার্চ থেকে ৫ মার্চ) পর্যন্ত প্রতিদিন দুই সেশনে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণটি আজ শেষ হয়েছে।
সিএসইর চট্টগ্রামস্থ কার্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনায় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে সিএসই। ট্রেনিংসমূহে সিএসইর কতিপয় ট্রেক হোল্ডারদের প্রায় ১২০ জন কর্মকর্তা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। সিএসই নিয়মিত তাঁর ট্রেক এবং সংশ্লিষ্ট স্টেকদের জন্য রিপোর্ট প্রস্তুটির প্রশিক্ষণের আয়োজন করে আসছে।
প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ওএফসি সার্ভে ইউনিট, পরিসংখ্যান বিভাগের যুগ্ম পরিচালক তাসলিমা আক্তার, সহকারি পরিচালক মো. আব্দুস সালাম ও সহকারি পরিচালক সুলতানা রাজিয়া।
সিএসইর পক্ষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, চিফ রেগুলেটরি অফিসার (সিআরও) মোহাম্মদ মাহাদি হাসান, জেনারেল ম্যানেজার এন্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এন্ড মার্কেটিং মো. গোলাম ফারুক, ট্রেক সার্ভিসেসের ব্যবস্থাপক আদনান আব্দুর রাকিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সিএসইর ট্রেনিং ও এওয়ারনেস বিভাগের প্রধান এম সাদেক আহমেদ।
স্বাগত বক্তব্যে চিফ রেগুলেটরি অফিসার (সিআরও) মোহাম্মদ মাহাদি হাসান বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নতির জন্য জড়িত সকল স্টেকহোল্ডারদের একসাথে সঠিক সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করার ক্ষেত্রে এই ধরনের ট্রেনিং খুব প্রয়োজন। বিশেষ করে ব্যবহারকারী এবং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠাগুলোর মধ্যকার সম্পর্ককে আরও কার্যকরী ও ফলপ্রসূ করতে এই ধরনের প্রশিক্ষন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।
তিনি আরও বলেন, এই অনুষ্ঠানসমূহে অংশগ্রহকারী প্রশিক্ষণার্থীরা ব্যাবহারিকভাবে রিপোর্টংয়ের খুঁটিনাটি বিষয়গুলি জানতে ও শিখতে পারবেন।
প্রশিক্ষনটির অন্যতম রিসোর্স পার্সন বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক তাসলিমা আক্তার বলেন, যদিও দীর্ঘদিন আগে এই রিপোটিংয়ের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির ও বোধগম্যতার কারনে এখনও এর উদ্দেশ্য পুরোপুরি বাস্তবায়িত হচ্ছে না । তাই বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএসইসি এবং সিএসইর সমন্বিত উদ্যোগে এই আয়োজন আশা করি সকল অংশগ্রহণকারীর জন্য যথাযথ রিপোর্ট তৈরী ও প্রদানে সহজ করবে ও সেসব ঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে।
সমাপনী বক্তব্যে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, আমারা যারা পুঁজিবাজারে কাজ করি তাদেরকে সবসময়ই নিজেদেরকে নতুন নতুন পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত ও উন্নত করে নিতে হয়। রেগুলেটরি ফ্রেম ওয়ার্ক কিংবা বিভিন্ন রিপোর্টং কিংবা আরও আনুষঙ্গিক বিষয়সমূহ নিয়ে সবসময়ই আমাদেরকে সম্পৃক্ত থাকতে হয়। তারপরও যখনই নতুন কোন পরিবর্তন, পরিবর্ধন কিংবা পরিমার্জন আসে তখনই সে বিষয়গুলোর সাথে নিজেদেরকে কার্যকর এবং দ্রুত প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে এই ধরনের প্রশিক্ষণগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিএসই সব সময়ই কেপাসিটি বিল্ডিং বা যে কোনো নতুন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে বিস্তারিত ধরনের প্রশিক্ষণ বা ওয়ার্কশপ আয়োজন করার ব্যাপারে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে নতুন ধরনের রিপোর্টং বা তথ্য প্রদানের প্রয়োজনীয়তা যখনই আসে তখন সে ব্যাপারে উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সেগুলিকে আরও কার্যকরী ও ফলপ্রসূ করার ব্যাপারে আমরা উদ্যোগী হই।
এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আমরা যারা সম্পৃক্ত ছিলাম সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে উপকৃত হব এবং যথাযথভাবে পরবর্তী রিপোর্টগুলি প্রস্তুত করব বলে আশা ব্যক্ত করেন তিনি।
উল্লেখ্য, আর্থিক জরিপ কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্তিকরনের লক্ষ্যে গত জুন ২০১৮ হতে অভিন্ন রিপোর্ট করার ফরমেট অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত রেশনালাইজ ইনপুট টেমপ্লেটের (আরআইটি) মাধ্যমে ষাণ্মাসিক ভিত্তিতে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের দায় ও সম্পদের তথ্য বা উপাত্ত সমূহ, বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রেরন করছে। যা গত মার্চ ২০২৩ থেকে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে প্রদানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ সংক্রান্ত তথ্য বা উপাত্ত প্রদানের জন্যে যদিও সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন রয়েছে, কিন্তু বিভিন্ন ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির অনুরোধের প্রেক্ষিতে, সিএসই এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ওএফসির সার্ভে ইউনিট কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে এই হ্যান্ডস-ওয়ান ট্রেনিং প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনসিসি ব্যাংক ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনসিসি ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে প্রায় ১৩ পয়সা ( ০.১২৭৩ টাকা)। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় হয়েছিল ৩৩ পয়সা (০.৩৩০৯ টাকা)।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯১ পয়সা (০.৯১৬৬ টাকা)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল প্রায় ৫৫ পয়সার (০.৫৪৮৮ টাকা)।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে বাজার মূল্য়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৪০ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইস্টার্ন হাউজিংয়ের লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১৯ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৭ টাকা ৭৩ পয়সা।
এই লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ৩০ অক্টোবর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে কোম্পানিটি। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩ অক্টোবর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
কনফিডেন্স সিমেন্টের লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৮ টাকা ৭৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ১৫ পয়সা (রি-স্টেটেড) আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ৭৫ পয়সা।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
আজ সোমবার (০৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত ফান্ডটির ট্রাস্ট্রি সভায় চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ফান্ড সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৭৯১ টাকা। গত বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় হয়েছিল ০.০৮৯৯ টাকা।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৩৩২০ টাকা। গত বছরের একই সময়ে ০.২৯৩৭ টাকা পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে বাজার মূল্য়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৮ টাকা ৭২ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দুই ফান্ডের তদন্তে বিএসইসির তিন সদস্যের কমিটি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তিন সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসি যে দুটি মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে অনিয়ম ও সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে সেগুলো হলো- ইনভেস্টএশিয়া গ্রোথ ফান্ড এবং ইনভেস্টএশিয়া ব্যালেন্স ইউনিট ফান্ড।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ এমদাদুল হক, উপ-পরিচালক মো. রফিকুন্নবী এবং সহকারী পরিচালক মো. সাকিল আহমেদ।
বিএসইসির জারি করা আদেশে বলা হয়েছে, ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ানে সেন্টিনেল ট্রাস্টি এবং কাস্টোডিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড ইনভেস্টএশিয়া ক্যাপিটাল অ্যান্ড অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনার অধীনে পরিচালিত ইনভেস্টএশিয়া গ্রোথ ফান্ড এবং ইনভেস্টএশিয়া ব্যালেন্সড ইউনিট ফান্ড। পুঁজিবাজার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে এ ফান্ড দুটির তদন্ত করা প্রয়োজন।
গঠিত তদন্ত কমিটি মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর যেকোন একটি থেকে কোনও সিকিউরিটিজে বেআইনি বিনিয়োগ করা হয়েছে কিনা, দুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সংশ্লিষ্ট ট্রাস্ট ডিড-এর প্রাসঙ্গিক ধারা/গুলোর পঞ্চম তফসিল লঙ্ঘন করেছেন কিনা, এই মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদে ইনভেস্টএশিয়া ক্যাপিটাল অ্যান্ড অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এমডি/সিইও সহ মূল ব্যবস্থাপনার কর্মীদের কোনো বেআইনি কার্যকলাপ আছে কিনা তা পর্যালোচনা করবে।
এছাড়াও, মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর স্বতন্ত্র বহিরাগত নিরীক্ষক, ট্রাস্টি এবং কাস্টোডিয়ানের ভূমিকা সম্পর্কে রিপোর্ট করা, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন মিউচুয়াল ফান্ড আইনমালা, ২০০১-এর বিসি ৪১-এর কোনো লঙ্ঘন থাকলে রিপোর্ট করা অ্যাসেট ম্যানেজার, ট্রাস্টি, তত্ত্বাবধায়ক এবং এই মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট যে কেউ, এই অনুসন্ধানের সমর্থনে প্রাসঙ্গিক নথি সংগ্রহ করতে, অন্যান্য (যদি থাকে) তদন্ত কর্মকর্তার প্রয়োজন অনুসারে তদন্ত করবে গঠিত কমিটি।
এসএম