আন্তর্জাতিক
সৌদিতে মসজিদে মিললো ১২শ বছরের পুরনো স্থাপত্য নিদর্শন
ঐতিহাসিক নগরী জেদ্দার ওথমান বিন আফ্ফান মসজিদের ভেতর পাওয়া গেছে ১ হাজার ২০০ বছরের পুরোনো স্থাপত্য নিদর্শন।
জেদ্দায় যেসব ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে সেগুলো খুঁজে বের করার জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রকল্পের অংশ হিসেবেই পুরোনো মসজিদটির প্রাচীন অংশ খুঁজে পাওয়া গেছে।
এই কার্যক্রমটি চালিয়েছে জেদ্দা ঐতিহাসিক বিভাগ প্রকল্প (জেএইচডিপি)। এরমাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে মসজিদটির পুরোনো ইতিহাস। এছাড়া এরমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে ঐতিহ্যগত স্থাপত্য শৈলী-যেটিতে রয়েছে খোলা এবং একটি আচ্ছাদিত নামাজের স্থান।
উল্লেখযোগ্য যে এই মসজিদটিতে বেশ কয়েকবার সংস্কার কাজ চালানো হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কারটি হয়েছে বিশ শতকে। তবে এটির আসল মিরহাব এবং স্থানিক ডিজাইনটিতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে আরও খুঁজে বের করা হয়েছে কয়েকশ প্রত্নবস্তু। এরমাধ্যমে আরও প্রকাশ পেয়েছে মসজিদটির স্থায়িত্ব এবং কয়েক ধাপে নির্মাণের বিষয়টি।
যার মধ্যে অন্যতম হলো মাটির তৈরি টাইলস, প্লাস্টার এবং ঐতিহ্যবাহী টাইলস। যেগুলো মসজিদটির মেঝেতে ব্যবহার করা হয়েছিল।
এছাড়া মসজিদটির নিচে পাওয়া গেছে প্রাচীন আমলের একটি পানির ট্যাংক। যা প্রায় ৮০০ বছরের পুরোনো। পানির সমস্যা সমাধানে জেদ্দার মানুষ কী ধরনের পন্থা অবলম্বন করতেন সেটিও বেরিয়ে এসেছে এই প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে।
এছাড়া এটির ভেতর চীনামাটির বাসন এবং পানির পাত্রও পাওয়া গেছে। এগুলো কয়েকশ বছরের পুরোনো। যার মাধ্যমে ঐতিহাসিক বাণিজ্য পথ এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ওমরাহ পালনকারীদের সুখবর দিলো সৌদি আরব
ওমরাহ পালনকারীদের জন্য সুখবর দিয়েছে সৌদি আরব। এখন থেকে ওমরা পালনকারীরা বিনামূল্যে লাগেজ সংরক্ষণ করতে পারবেন।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সৌদির দেওয়া ঘোষণা অনুযায়ী, গ্র্যান্ড মসজিদের পূর্ব দিকে মক্কা লাইব্রেরির কাছে এবং পশ্চিম দিকে গেট ৬৪-এর কাছে বিনামূল্যে লাগেজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, একজন ওমরাহ পালনকারী সর্বোচ্চ চার ঘণ্টার জন্য সাত কেজি ওজনের ব্যাগ রাখতে পারবেন। তবে ব্যাগের বাইরে কিছু রাখা যাবে না। এ ছাড়া মূল্যবান ও নিষিদ্ধ জিনিসপত্র, খাবার ও ওষুধ রাখা যাবে না। ব্যাগ জমা দিয়ে টিকিট নিতে হবে ও টিকিট দেখিয়ে পরে ব্যাগ ফেরত নিতে হবে।
ওমরা পালনকারীরা সৌদি আরব সরকার অনুমোদিত ডিজিটাল হজ সেবা গেটওয়ে নুসুক অ্যাপের মাধ্যমে পারমিট দেখিয়ে এই সুবিধা নিতে পারবেন। মক্কার পবিত্র দুই মসজিদে প্রবেশ করতে হলে নুসুক অ্যাপের মাধ্যমে ওমরা পালনের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানায়, নুসুক অ্যাপের মাধ্যমে এই সুবিধা নিতে পারবেন ওমরাহ পালনকারীরা। এ ছাড়া কাবা শরিফের আশপাশের সব এলাকায় এই সেবা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতে ৫ বাংলাদেশি নাগরিক গ্রেফতার
অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে অন্তত পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের আন্তর্জাতিক এলাকা থেকে ওই বাংলাদেশিদের গ্রেফতার করেছে আসাম পুলিশ। ভারতের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে নর্থ ইস্টের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, আসামের পুলিশ অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে। এই বাংলাদেশিরা হলেন, হাসি আখতার, শ্রাবণী, সোহাগী খান, সুমি খান ও নীলা আক্তার।
আসাম পুলিশ বলেছে, ওই বাংলাদেশিদের গ্রেফতারের পর তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সীমান্ত নিরাপত্তা ও অবৈধ অনুপ্রবেশ জোরদারে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী কঠোর অবস্তানে রয়েছে।
একই দিনে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশ বৃদ্ধি পেয়েছে জানিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, প্রত্যেক দিন প্রায় ১০ থেকে ২০ বাংলাদেশি নাগরিক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। তবে সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমরা কঠোর পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছি।
এর আগে, মঙ্গলবার আসাম থেকে ১৬ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আসামের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সেন্টিনেল আসামের প্রতিবেদনে ওই বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়ে বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ১৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে আসাম পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী এবং ৫ শিশু রয়েছে।
আসামের পুলিশ বলেছে, গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশিরা বেঙ্গালুরু থেকে আসামের গুয়াহাটি হয়ে দক্ষিণ সালমারার মানকাচরে গিয়েছিলেন। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে স্বীকার করেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেলো চার বাংলাদেশির
সৌদি আরবের মদিনা শহরে গত ২১ ডিসেম্বর ময়লার গাড়িকে পেছন থেকে আরেকটি গাড়ি ধাক্কা দিলে চার বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হন। নিহত চারজনের মধ্যে দুজনের বাড়ি ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার।
তারা হলেন – ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানা এলাকার পাইথল গ্রামের বদরুদ্দিন তোতা মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া (৩৮)। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা। অপরজন কুরচাই গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে ইকরাম (২৪)। তিনি এক সন্তানের বাবা।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি আরও বলেন, নিহতদের মরদেহ আনার প্রক্রিয়া চলছে। তবে কখন বা কবে আসবে, তা এখন বলা যাচ্ছে না।
নিহত শ্রমিক ইকরামের বাবা আবু সাঈদ বলেন, আমার ছেলে ইকরাম এক সন্তানের বাবা। এক বছর আগে সংসারের হাল ধরতে সৌদি আরবের মদিনায় গিয়েছিল সে। সেখানে ইকরাম রাস্তা ক্লিনারের কাজ করত। ঘটনার দিন সকালে কাজ করে ময়লার গাড়িতে করে ৮/১০ জনকে নিজ বাসায় ফিরছিল। ফেরার পথে পেছন থেকে অন্য গাড়ি ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আমার ছেলে ইকরামসহ ৪ জন মারা যায়। এসময় আহত হয় আরও দুজন। চারজনের একজন আমার ছেলে ইকরাম। আরেকজন সুমন মিয়া পাইথল গ্রামের বাসিন্দা। অপর দুইজনের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দা বলে জানতে পারছি।
তিনি আরও বলেন, ছেলের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকেই বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। ছেলের মা বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। ছেলের স্ত্রী রুনা শোকে পাথর হয়ে গেছে। কারও সঙ্গে কথা বলছে না। আমার ছেলের দুই বছরের এক সন্তান রয়েছে। সে শুধু সবার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। মরদেহ আনার জন্য কাগজপত্র তৈরি করছেন বলেও জানান তিনি।
নিহত ইকরামের বড় বোন শাহিনুর কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমি ঢাকায় থাকি। ভাইয়ের মৃত্যুর খবরে বাড়িতে এসেছি। আমার ভাই ওই কাজে বের হওয়ার সময় সবার সঙ্গে কথা বলেছিলে, কে কেমন আছে জানতে চেয়েছিল সে। আমার সেই ভাই কথা বলার কয়েক ঘণ্টা পরেই মারা গেছে। ভাই আর আমাদের সঙ্গে কথা বলবে না।
পাইথল গ্রামের নিহত সুমনের চাচা চাচা শাহিন মিয়া বলেন, সুমন এক যুগ ধরে সৌদি আরবের মদিনায় শ্রমিক হিসাবে কাজ করে আসছিল। গত দুই বছর আগে ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল। এভাবে তার মৃত্যু পরিবারের কেউ মেনে নিতে পারছে না। তার স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। স্ত্রী সন্তানরা মরদেহের অপেক্ষায় আছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
টায়ারে সমস্যা থাকায় ৭ লাখ গাড়ি ফিরিয়ে নিয়েছে টেসলা
টায়ারে সমস্যা থাকার কারণে প্রায় সাত লাখ বিদ্যুচ্চালিত (ইভি) গাড়ি ফিরিয়ে নিয়েছে আমেরিকার গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলা।
কোম্পানিটি জানায়, টায়ার প্রেসার মনিটরিং সিস্টেমের সতর্কতা বাতি গাড়ি চালানোর সময় নাও জ্বলতে পারে ও কম টায়ারের চাপ সম্পর্কে চালককে সতর্ক করতেও ব্যর্থ হতে পারে। ফলে রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় বাড়তে পারে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। তাই মডেল ৩, মডেল ওয়াই ও সাইবারট্রাক গাড়িকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্বাই নিউজ জানায়, টেসলা বিনামূল্যে সফটওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে সমস্যাটি সমাধান করবে।
২০২৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এই ত্রুটিযুক্ত গাড়ির মালিকদের জানিয়ে চিঠি পাঠানোর কথা বলেছে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানিটি। এবারই প্রথম নয়, বছরজুড়েই বেশ কয়েকবার বিভিন্ন মডেলের গাড়ি ফিরিয়ে নিয়েছে টেসলা। চলতি বছরের জুলাইয়ে গাড়ির হুড বা বনেটে সমস্যার কারণে ১৮ লাখ গাড়ি তুলে নেওয়া হয়।
টেসলা এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২ লাখ গাড়ি প্রত্যাহার করে। গাড়ির যন্ত্র প্যানেলের কিছু সতর্কতা বাতি আকারে খুব ছোট থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী প্লেন বিধ্বস্ত, ৩০ জনের বেশি নিহত
কাজাখস্তানের আকতাউ শহরের কাছে আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়ে সবশেষ ৩০ জনের বেশি প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানা গেছে। আরও হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশটির জরুরি পরিষেবা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সকালে ৬৭ আরোহী নিয়ে উড্ডয়ন করা বিমানটিতে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। মরদেহগুলো উদ্ধার করা হচ্ছে। অনেকে বেঁচে আছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
রাশিয়ার বিমান চলাচল পর্যবেক্ষণ সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, পাখির ঝাঁকের সঙ্গে ধাক্কার পর পাইলট জরুরি অবতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
আকতাউ শহরটি আজারবাইজান ও রাশিয়া থেকে কাস্পিয়ান সাগরের বিপরীত তীরে অবস্থিত। কাজাখস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কী ঘটেছে তা তদন্তের জন্য একটি সরকারি কমিশন গঠন করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ তার রাশিয়া সফর সংক্ষিপ্ত করেছেন।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, দুর্ভাগ্যবশত আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট আলিয়েভ সেন্ট পিটার্সবার্গ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন (যেখানে একটি শীর্ষ সম্মেলন ছিল)। পুতিন এরই মধ্যে তাকে ফোন করেছেন এবং বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় সমবেদনা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, এই বিমান দুর্ঘটনায় যারা তাদের স্বজন ও বন্ধুদের হারিয়েছেন তাদের প্রতি আমরা গভীর সহানুভূতি জানাই এবং যারা বেঁচে আছেন তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।
ক্রেমলিন সমর্থিত চেচনিয়ার নেতা রমজান কাদিরভ এক বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করে বলেন, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, তাদের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর। তিনিও আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।